Tag Archives: EURO 2020 Copa 2021

Euro 2020, France-Germany: দেশঁর চালেই বাজিমাত ফ্রান্সের, জার্মানিকে ১-০ গোলে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা

ফ্রান্স- ১ (ম্যাটস হুমেলস-২০’)

জার্মানি- ০

প্যারিস: একই গ্রুপে রয়েছে পর্তুগাল, ফ্রান্স, জার্মানি এবং হাঙ্গেরি ৷ এবারের ইউরো কাপে গ্রুপ-‘এফ’-কে নিঃসন্দেহে গ্রুপ অফ ডেথ বলা চলে ৷ মঙ্গলবার হাঙ্গেরিকে ০-৩ গোলে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছে রোনাল্ডোর পর্তুগাল ৷ রাতেই ছিল ফ্রান্স বনাম জার্মানি মহারণ ৷ প্রত্যাশামতোই জার্মানিকে হারিয়েই এবারের ইউরো অভিযান শুরু করল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স ৷ 

২০১৬ সালের ইউরো কাপের সেমিফাইনালে জার্মানিকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ফ্রান্স। এবার অবশ্য ম্যাচে গোল হল মাত্র একটি ৷ ম্যাচের ২০ মিনিটে পোগবা বাঁ-প্রান্তে বল বাড়িয়েছিল লুকাস হার্নান্দেজকে। বায়ার্ন মিউনিখের এই ডিফেন্ডার জার্মানির পেনাল্টি বক্সের মধ্যে সেন্টার করে এমবাপের উদ্দেশে। বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে শেষপর্যন্ত নিজের গোলেই ঢুকিয়ে দেন আড়াই বছর পরে জার্মানির জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তন ঘটানো ম্যাটস হুমেলস। ম্যাচে আগাগোড়া বল দখলের লড়াইয়ে জার্মানি এগিয়ে থাকলেও গোলের সুযোগগুলিকে কাজে লাগাতে পারেননি তাঁরা ৷ রক্ষণকে জমাট রেখেই দলের আক্রমণ ভাগ সাজিয়েছিলেন ফ্রান্সের কোচ দেশঁ ৷ শেষপর্যন্ত তাতে জার্মানি ম্যাচ উতরোতে সফল বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা ৷

এদিকে এদিন হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে জোড়া গোল করে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো পেরিয়ে গেলেন মিশেল প্লাতিনিকে। ইউরোয় এতদিন যে রেকর্ড ছিল ফরাসি কিংবদন্তির দখলে, সেই রেকর্ড ভেঙ্গে দিলেন রোনাল্ডো। ম্যাচের শুরু থেকে দেখে বোঝা যায়নি হাঙ্গেরি তিন গোলে ম্যাচটা হারতে পারে। প্রতিটা ইঞ্চিতে লড়াই করছিল তারা। বুদাপেস্টে ঘরের মাঠে দর্শকদের চিৎকার কাজটা সহজ করে দিয়েছিল। কিন্তু দিনের শেষে খেলার মানই পার্থক্য গড়ে দেয়। এদিন যেমনটা ঘটল। আন্তর্জাতিক গোলের ক্ষেত্রে রোনাল্ডোর সংখ্যা দাঁড়াল ১০৬। আর তিনটে গোল করলেই ইরানের আলি দাইকে স্পর্শ করবেন তিনি। এই জয় প্রমাণ করল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন দল নিজেদের সেরা ছন্দেই টুর্নামেন্ট খেলতে এসেছে। রোনাল্ডো নিজেই স্বীকার করেছেন ইউরো চ্যাম্পিয়ন দলের তুলনায় এই দলের মান বেশি।

Euro 2020: মাঝমাঠ থেকে গোল দেগে ইতিহাসে Patrick Schick, রাতারাতি হলেন চোখের মণি

#গ্লাসগো: চেক প্রজাতন্ত্রের (Czech Republic) ১০ নম্বর জার্সিধারী প্যাট্রিক শিক (Patrick Schick)  রাতারাতি ফুটবল সমর্থকদের নয়নের মণি হয়ে উঠলেন৷ ইউরোর গ্রুপ ডি-র ম্যাচে ২-০গোলে এদিন হারাল স্কটল্যান্ড৷ ম্যাচে শুধু জোড়া গোল করে দলকে জেতানোই নয় যেভাবে মাঝমাঠ থেকে দূরপাল্লার শটে গোল করলেন তা নিঃসন্দেহে ইউরোর ইতিহাস বইয়ে জায়গা করে নেবে৷ ৫৪ গজ বা ৫০ মিটার দূর থেকে গোল করে সবাইকে একেবারে বাকরুদ্ধ করে দিয়েছেন তিনি৷

গ্যারি লিনেকারের মতো তারকাও নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেল মন্তব্য করেন৷

প্রথমার্ধের ৪২ মিনিটে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন শিক৷ কাউন্টার অ্যাটাকে উঠছিল স্কটল্যান্ড , ম্যাচের ৫২ মিনিটে বিপক্ষের পা থেকে বল ছিনিয়ে নিয়ে মাঝমাঠ থেকে নিপুণ দক্ষতায় গোলে বল রাখেন তিনি৷ স্কটিশ গোলরক্ষক ডেভি়ড মার্শাল এই হঠাৎ হামলার জন্য বিন্দুমাত্র প্রস্তুত ছিলেন না৷ শিকের বাঁ পায়ে নড়ে যায় স্কটিশ গোলদুর্গ৷

চেক প্রজাতন্ত্রের কাছে ২-০ হেরে যায় স্কটল্যান্ড৷ প্রথমার্ধের শুরু থেকেই দু পক্ষই সুযোগ তৈরি করলেও শিক খেলার ৪২ মিনিটে প্রথম ডেডলক ভাঙেন৷

শিক প্রথম গোলটি করেন হেড থেকে৷  স্কটল্যান্ড ১৯ টি গোলমুখী শট নিয়েছিল যেখানে চেক প্রজাতন্ত্র মাত্র ১০ টি৷ তবে স্কটিশদের এই ক্রমান্বয়ে আক্রমণ প্রতিহত করে গোলদুর্গে ফাটল ধরতে দেননি চেক গোলরক্ষক থমাস ভ্যাকলিক৷

শুধু গোলমুখী আক্রমণই নয় এদিন বল পজেশনেও স্কটিশ প্লেয়ারদেরই আধিপত্য ছিল৷ তারা  বিপক্ষের থেকে অনেক বেশি নিজেদর মধ্যে সঠিক পাসও খেলেছিলেন৷ স্কটল্যান্ড এরপর ১৯ জুন খেলবে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অন্যদিকে চেক প্রজাতন্ত্রের পরের খেলা ওই দিনেই৷ তাদের প্রতিপক্ষ গ্রুপ ডি-র ক্রোয়েশিয়া৷

Copa America: Lionel Messi-র দুর্দান্ত ফ্রি কিক, তবুও Argentina vs Chile ম্যাচ ড্র

আর্জেন্টিনা বনাম চিলি (১-১)

#সাওপাওলো: আর্জেন্টিনা লড়ল, গোল করল তবুও কোপা অভিযান জয় দিয়ে শুরু করতে পারল না৷ নিকোলাস গঞ্জালেস শুরুতেই আক্রমণ শানিয়ে প্রায় গোলে বল ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন কিন্তু তাঁর হেড চিলির গোলরক্ষক বাঁচিয়ে দেন , সেরকমটাই মিস ম্যাচের সিগনেচার হবে কেউ ভাবেনি৷ কারণ এদিন কোপা আমেরিকায় চিলির বিরুদ্ধে ম্যাচ শেষ হল ১-১৷

এদিন নীল -সাদা ব্রিগেডকে এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি৷ এদিন মেসি যে ফ্রি কিকটা মারেন সেটা এক কথায় অবিশ্বাস্য৷ মেসির সেই দুরন্ত ফ্রি কিক আটাকানোর সাধ্য ছিল না চিলির গোলরক্ষকের৷ ফলে ১-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা৷ দেখে নিন সেই অবিশ্বাস্য গোলের ভিডিও৷

 

এদিনের গোল ছাড়াও মেসি আরও একটি গোলের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিলেন৷ তাঁর পাঠানো পেনাল্টি এরিয়ায় একটি ক্রস নিকোলাস গঞ্জালেস সেই হেডটি মিস করেন৷ স্কালোনি দলে তিনটি বদল করেন৷ যেখানে জাকুইন কোরেরিয়া নামেন নিকোলাস গঞ্জালেসের পরিবর্তে, সার্জেই অ্যাগুয়েরো নামেনলাউতারো মার্তিনেজের জায়গায়৷ আর নাহুয়েল মলিনা নামেন ইজিকুয়েল মনিতেইলের পরিবর্তে৷

এদিন খেলায় ৭ মিনিটের ইনজুরি টাইমেও দলের জন্য জয় আনতে পারেননি আর্জেন্টিনা ফুটবলাররা৷ দ্বিতীয়ার্ঝে চিলির এডুরাডো ভার্গাসের করা গোলে এদিন ১-১ ফলাফল হয় এই ম্যাচের৷

 

প্রথমার্ধে  এক গোলে এগিয়ে থাকার পাশাপাশি দুই অর্ধেই দাপট নিয়ে খেললেও দ্বিতীয়ার্ধে ব্যাপক আক্রমণ বাড়ায় চিলি৷ ঠিক এভাবেই কলম্বিয়ার বিরুদ্ধে খেলায় হয়েছিল৷ এদিকে আর্জেন্টিনার পরের ম্যাচ শুক্রবার উরুগুয়ের বিরুদ্ধে৷ এদিন দলকে তিন পয়েন্ট এনে দিতে না পারলেও মেসির ফ্রি কিক থেকে গোলে মজে ফুটবল দুনিয়া৷

Euro 2020 : অবিশ্বাস্য ! টুর্নামেন্টের সেরা গোল করে ফেললেন প্যাট্রিক শিক

স্কটল্যান্ড -০
চেক রিপাবলিক -২ ( শিক)

#গ্লাসগো: ঘরের মাঠে খেলতে নেমে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় বইয়ে দিয়েছিল স্কটল্যান্ড। কিন্তু ডি-বক্সে শিকের মতো একজন নিখাদ স্ট্রাইকারের অভাব তাদের ভুগিয়েছে। লিন্ডন ডাইকসের কারণে একের পর এক আক্রমণ ব্যর্থ হচ্ছিল। স্কটিশদের দ্রুত গতির ফুটবলের বদলে ধীরে সুস্থে আক্রমণে ওঠা চেক প্রজাতন্ত্র দ্বিতীয়ার্ধে ভালোই জবাব দিয়েছে। তাই ম্যাচ শেষে যগ্য দল জিতেছে বলতে আপত্তি হবে না কারও। যদিও আক্রমণ সৃষ্টিতে এগিয়ে ছিল স্কটিশরা। আর সুযোগ কাজে লাগানোয় চেক।

অবশ্য চেক গোলকিপার তমাস ভাসলিকও জীবনের অন্যতম সেরা খেলা উপহার দিয়েছেন আজ। ৩২ মিনিটে স্কটিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি রবার্টসনের শট অবিশ্বাস্যভাবে ঠেকিয়ে দিয়েছেন। দ্বিতীয়ার্ধে তো অন্তত তিনবার দলকে নিশ্চিত গোল খাওয়া থেকে বাঁচিয়েছেন ভাসলিক। প্যাট্রিক শিক! ইউরোর চতুর্থ দিনে আর কোনো নাম উচ্চারণ করার কোনো সুযোগ দেননি চেক স্ট্রাইকার। এক মাসব্যাপী এক টুর্নামেন্টের চতুর্থ দিনেই টুর্নামেন্টের সেরা গোল করে ফেলার পর আসলে কোনো সুযোগ থাকেও না। দুর্দান্ত একজন স্ট্রাইকার দলে থাকলে কীভাবে ম্যাচের ভাগ্য নিজেদের পক্ষে পাওয়া যায়, সেটা দেখিয়ে দিল চেক প্রজাতন্ত্র।

গ্রুপ ‘ডি’র দ্বিতীয় ম্যাচে আজ আয়োজক স্কটল্যান্ডকে ২-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছে চেকরা। গ্লাসগোতে ঘরের মাঠে স্কটিশদের হারের কারণ তাঁদের একজন ‘শিক’ নেই বলেই। ১০ মিনিটের ব্যবধানে দুটি গোল করেছেন শিক। তবে ৫২ মিনিটের গোলটার বর্ণনাই আগে দিতে হবে। তেড়েফুঁড়ে আক্রমণে উঠেছিল পিছিয়ে পড়া স্কটিশরা। ডিফেন্ডার জ্যাক হেন্ডরি দূরপাল্লার এক শট থেকে গোল করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু সে বল চেক মিডফিল্ডার সুচেকের গায়ে লেগে মাঝমাঠের দিকে চলে গেল।

বলটা নাগালে পেয়েই ছুট লাগালেন শিক। বল নিয়ে মাঝমাঠ পেরিয়ে এগোনোর পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তাঁর চেয়ে এগিয়ে ছিলেন আরও দুই স্কটিশ ডিফেন্ডার। কিন্তু দল আক্রমণে দেখে স্কটিশ গোলকিপার ডেভিড মিচেলকে অনেকটা এগিয়ে আসতে দেখে আর দেরি করলেন না। প্রায় মাঝমাঠ থেকেই শট নিলেন। প্রায় ৫০ গজ দূর থেকে মারা সেই শট নেওয়া দেখে পেছাতে শুরু করেছিলেন মিচেল। কিন্তু হাঁচড়ে-পাঁচড়েও সে বল জালে যাওয়া ঠেকাতে পারেননি। গোল! বাকি টুর্নামেন্টে রোনাল্ডো থেকে শুরু করে হ্যারি কেন, এই গোলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারেন কিনা সেটাই দেখার।

Euro 2020, Netherlands vs Ukraine: অ্যামস্টারডমে লড়াই জমজমাট, ইউক্রেনকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শেষ হাসি হাসল ডাচরাই

ইউক্রেন- (ইয়ারমোলেঙ্কো-৭৫’, ইয়ারেমচুক- ৭৯’)

নেদারল্যান্ডস- (জর্জিনিও উইজনালডাম- ৫২’, ওয়েঘর্স্ট- ৫৮’, ডামফ্রাইস- ৮৫’ )

অ্যামস্টারডম: ঘরের মাঠে ফেভারিট ছিল ডাচরাই ৷ শেষ হাসিও হাসলেন তাঁরাই ৷ তবে হাড্ডাহাড্ডির লড়াইয়ের পর ৷ ইউক্রেনকে ৩-২ গোলে হারিয়ে এবারের ইউরো অভিযান শুরু করল নেদারল্যান্ডস ৷ প্রথমার্ধ গোলশূন্য থাকার পর নেদারল্যান্ডসের হয়ে ম্যাচের ৫২ মিনিটে এদিন প্রথম গোলটি  করেন জর্জিনিও উইজনালডাম ৷ এরপর মিনিট ছয় যেতে না যেতেই দলকে ২-০ গোলে এগিয়ে দেন ওয়েঘর্স্ট ৷

তবে দু’গোল পরপর হজম করেও লড়াই থামাননি ইউক্রেনের ফুটবলাররা ৷ ম্যাচের ৭৫ এবং ৭৯ মিনিটে ইউক্রেনের হয়ে গোলদুটি করেন ইয়ারমোলেঙ্কো এবং ইয়ারেমচুক ৷ তবে সমতায় ফিরলেও এরপর ৮৫ মিনিটে নেদারল্যান্ডসের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন ডামফ্রাইস৷ নেটিজেনরা অনেকেই বলছেন, এটাই এখনও পর্যন্ত ইউরো কাপের সেরা ম্যাচ।

২০১৬-র ইউরো এবং ২০১৮ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। প্রায় সাত বছর পর প্রথম সারির কোনও প্রতিযোগিতায় খেলতে নেমেছিল তারা। ম্যাচের প্রথমার্ধে কোনও গোল হয়নি। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে সবমিলিয়ে হল পাঁচ-পাঁচটি গোল ৷ অন্যদিকে এদিন অন্য একটি ম্যাচে অস্ট্রিয়া ৩-১ ব্যবধানে হারিয়েছে নর্থ ম্যাসিডোনিয়াকে।

Turkey vs Italy: তুরস্ককে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে ইউরো অভিযান শুরু ইতালির

তুরস্ক- ০

ইতালি-৩(ডেমিরাল-৫৩’,ইমমোবাইল-৬৬’,লোরেঞ্জো ইনসাইন-৭৯’)

#রোম: টুর্নামেন্ট জয়ের যে তাঁরা অন্যতম দাবিদার, তা প্রথম ম্যাচেই বুঝিয়ে দিলেন আজুরিরা ৷ তুরস্ককে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েই এবারের ইউরো কাপ অভিযান শুরু করল ইতালি ৷ প্রথমার্ধে গোল না পেলেও দ্বিতীয়ার্ধে তিনটি গোল করলেন তারা ৷

তুরস্কের বিরুদ্ধে গোল পাওয়ার জন্য ম্যাচে ৫৩ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় জরজিনহোদের। তুরস্কের মেরিহ ডেমিরালের আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় ইতালি। এর পরেই ভেঙে পড়ে তুরস্কের ডিফেন্স। ৬৬ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন ইমমোবাইল ৷ ১৩ মিনিট যেতে না যেতেই আরও একটি গোল লোরেঞ্জো ইনসাইনের ৷ এই ম্যাচ জেতাতে এই মরশুমে টানা ৯টি ম্যাচ কোনও গোল না খেয়ে জয় পেল ইতালি ৷ সেইসঙ্গে গত ২৮ ম্যাচ ধরেই অপরাজিত তারা ৷

প্রথমার্ধে গোল না পেলেও বল দখলের লড়াইয়ে গোটা ম্যাচ জুড়েই আধিপত্য ছিল ইতালির ৷ গ্রুপ-এ-তে ইতালির পরের ম্যাচ  সুইজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৷