দেশ, পাঁচমিশালি Most Peaceful Country List: বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় শীর্ষে কে? কত নম্বরে ভারত…? চমকে দেবে ‘লিস্ট’! Gallery March 22, 2024 Bangla Digital Desk বিশ্বজুড়ে অশান্তি, হানাহানির মধ্যেও রয়েছে শান্তির বার্তা। কারণ বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে যেখানে পর্যাপ্ত শান্তির বাতাবরণ আর উদ্বেগমুক্ত জীবন এই সব দেশে মানুষকে আরও বেশি করে থাকতে উৎসাহিত করে। এই দেশগুলিতে বেড়াতে গেলে মিলবে মনের শান্তি আর প্রাণের আরাম। সম্প্রতি গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (Global Peace Index) বিশ্বের কয়েকটি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে, যে দেশগুলিতে নাগরিকরা নিরাপদে বসবাস করছেন। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স প্রকাশ করেছে ইন্সটিটিউট ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস প্রোডাক্টস। এক্ষেত্রে ১৬৩ টি দেশের সামাজিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হয়েছে। ২০২৩ গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (GPI) ২৮ জুন, ২০২৩ তারিখে ১৬৩টি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অঞ্চলের র্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। এখানে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ এবং সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকা দেওয়া হয়েছে। এই ১৬৩ টি দেশে সারা বিশ্বের ৯৯.৭ শতাংশ বাসিন্দা বসবাস করেন। যে দিকগুলি গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে খতিয়ে দেখা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ, নরহত্যা, হিংসাত্মক অপরাধ, সামরিক খাতে ব্যয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতি কতটা অস্থির এই সম্পর্কিত বিষয়। তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের নিরাপদ ২০টি দেশের মধ্যে ১৫ টি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত। একঝলকে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ এই ১৫টি দেশের তালিকা। জানা গিয়েছে, গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে যে চারটি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত নয়, সেই দেশগুলির নাম কানাডা, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড এবং কাতার। এছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, জাপান, সুইজারল্যান্ড, কানাডা, চেক রিপাবলিক, ফিনল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া এবং জার্মানি। এবার দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর কোনটি। অনলাইন ডাটাবেস নামবিও ২০২৪ সালে এই সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছে। সেই অনুযায়ী সারা বিশ্বের অসংখ্য শহরের মধ্যে আবু ধাবি সবচেয়ে নিরাপদ শহর। এরপর নিরাপদ শহরের তালিকায় রয়েছে বিশ্বের যে শহরগুলি তাইওয়ান, দোহা এবং দুবাইয়ের সেই তালিকায় নাম রয়েছে। গ্লোবাল ল অ্যান্ড ইনডেক্স অনুসারে, নিরাপত্তা এবং শান্তি পরিস্থিতির বিচারে এশিয়া মহাদেশ বহু পিছিয়ে। এই তালিকায় প্রথম কুড়িতে এশিয়ার একমাত্র নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে সিঙ্গাপুর। সারা বিশ্বের নিরিখে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে ভিয়েতনাম সপ্তম স্থানাধিকারী। মহিলা পর্যটকরা ভিয়েতনামে এসে সম্পূর্ণ নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন। তালিকায় ভারত কোথায় দাঁড়িয়ে? ভারত হল এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ২০২৩ GPI-তে ১২৬তম সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে ভারত। যদিও সহিংস অপরাধ, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার উন্নতির কারণে ভারত গত এক বছরে সামগ্রিক শান্তিতে ৩.৫ শতাংশ উন্নতি করেছে।
পাঁচমিশালি Knowledge Story: নীল-সবুজ ডাস্টবিন তো আছে, লাল রঙের ডাস্টবিন কী কারণে ব্যবহার করা হয় জানেন? খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় Gallery March 19, 2024 Bangla Digital Desk বাড়ির ময়লা বা ওয়েস্ট ফেলার জন্য ব্যবহার হয় ডাস্টবিন৷ সাধারণ ভাবে ময়লা ফেলার বাক্স বোঝায় এই ডাস্টবিনকে৷বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য ফেলতে ডাস্টবিন ব্যবহার হয় ঘরে ঘরে৷ চারিদিকে ছড়িয়ে না রেখে বর্জ্য এক জায়গায় জমিয়ে রাখা হয়৷ সাধারণভাবে নীল-সবুজ রঙের ডাস্টবিন এখন সর্বত্র দেখা যায়৷ এমনকী বাড়িতে বাড়িতে এই দুই রঙের ডাস্টবিন এখন থাকে৷প্রতিটি ধরণের বর্জ্যের জন্য একটি একক রঙ বরাদ্দ করা হয়। সবুজ- নীল রঙ, দুটি ভিন্ন ধরনের বর্জ্য আলাদা করতে ব্যবহৃত হয়। রং ভুল সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। আমরা প্রায়ই ময়লা আবর্জনা ভুল বিনে ফেলি। এতে পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। সেই কারণেই আলাদা বর্জ্যের জন্য আলাদা রঙের কোড দেওয়া হয়৷ এর মাধ্যমে, কী রঙের ডাস্টবিনে কী বর্জ্য ফেলা হবে তা মনে রাখা সহজ হয়ে যায়। অতএব, রঙের কোড বরাদ্দ আপনাকে ভুল বিনে আবর্জনা ফেলার ভুল থেকে রক্ষা করে। পৃথক বর্জ্যের জন্য পৃথক রঙের বিন ব্যবহার করার পিছনে আরও কারণ রয়েছে৷ কোন বর্জ্য আবার ব্যবহার করা যাবে অর্থাৎ রিসাইকেল করা হবে, কোন বর্জ্য পুনর্ব্যবহার প্রতিরোধ করা হবে, সেগুলির উপর জোর দেওয়া হয়৷ ভেজা বর্জ্যের জন্য সবুজ ডাস্টবিন এবং শুকনো বর্জ্যের জন্য একটি নীল ডাস্টবিন ব্যবহার করা হয়।সবুজ ডাস্টবিনগুলি খাদ্য সামগ্রী, খোসা, রান্নাঘরের বর্জ্য, তুলা, কফি, চা, ইত্যাদি৷ নীল রঙের ডাস্টবিনে, শুধুমাত্র পুনর্ব্যবহারযোগ্য বর্জ্য ফেলা হয়৷ যেমন কার্ডবোর্ড, ম্যাগাজিন, খাবারের টিন, প্লাস্টিকের বোতল ইত্যাদি। তবে এর বাইরেও লাল ডাস্টবিন রয়েছে৷ যা সচারাচর না দেখা গেলেও এর ব্যবহার রয়েছে৷ এটি বর্জ্যের জন্য ব্যবহৃত হয় যা বায়োডেগ্রেডেবল নয়। এটিকে ডাস্টবিন প্রত্যাখ্যান হিসাবেও বিবেচনা করা হয় কারণ এই বর্জ্যগুলি পুনর্ব্যবহৃত করা যায় না। এটি সাধারণত হাসপাতালে রাখা হয় এবং জৈব চিকিৎসা বর্জ্য সংগ্রহ করতে ব্যবহৃত হয়, যা মোকাবেলা করার জন্য বিপজ্জনক এবং এতে সূঁচ, অস্ত্রোপচারের ছুরি, বডি ফ্লুইড, কটন ড্রেসিং, পপ কাস্ট, টিস্যু, স্যানিটারি ন্যাপকিন ইত্যাদি থাকে, যা নিষ্পত্তি করা হয়।
পাঁচমিশালি Knowledge Questions : বলুন তো কোন দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে? উত্তর শুনলে অবাক হবেন Gallery March 14, 2024 Bangla Digital Desk সাধারণ জ্ঞান ও ধাঁধা আমাদের কম বেশি সকলেরই আগ্রহ আছে। বর্তমানে স্মার্ট ফোনের যুগে অবসর সময়ে অনেকেই জিকে অথবা ধাঁধার সমাধান করার পিছনে সময় দিয়ে থাকেন।এমন অভ্যাস যে কোনও মানুষের জন্যই খুব ভাল। তার কারণ অজানা বিষয় জেনে নিজের জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করা যায়। একসঙ্গে ধাঁধার সমাধান করে মগজাস্ত্রে শান দেওয়া হয়।একইসঙ্গে বর্তমানে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় বুদ্ধির প্রশ্নও এসে থাকে। তবে আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।এই প্রতিবেদনে তেমন একটি ট্রিকি প্রশ্ন করা হয়েছে। বর্তমানে সকলেই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা। কিন্তু প্রশ্ন হল পৃথিবীর কোন দেশের লোক সবথেকে বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে? উত্তর হল ফিলিপাইন( philippines) দেশের লোক সবথেকে বেশি সময় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। সমীক্ষা অনুসারে, গড়ে একদিনে তাঁরা ৪ঘণ্টা ৬ মিনিট সময় সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যয় করেন। World of Statistics-এর সমীক্ষা অনুসারে, ভারত এই লিষ্টে ১৪তম স্থানে আছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে ভারতীয়দের গড় সময় ২ঘণ্টা ৩৬মিনিট।