Tag Archives: India

India-Nepal Relationship: ফের ভারত-নেপাল টানাপড়েন, নেপালের ১০০ টাকার নোটে ভারতের তিন জায়গাকে নিজেদের অংশ হিসাবে দেখানোর অভিযোগ

ফের ভারত নেপাল সম্পর্ক নিয়ে টানাপড়েন। নতুন ১০০ টাকার নোট বাজারে আনতে চলেছে নেপাল সরকার। সেই ১০০ টাকার নোটে ভারতের তিন এলাকাকে দেখানো হয়েছে নেপালের জায়গা হিসাবে। এই তিন জায়গা হল লিপুলেখ, লিম্পিয়াধুরা এবং কালাপানি। এই বিতর্কিত সিদ্ধান্ত যখন নেওয়া হচ্ছে তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্পকমল দাহাল।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

নেপালের তথ্য, প্রযুক্তি এবং জনসংযোগ মন্ত্রী জানান, নেপালের মন্ত্রী সভা ২৫ এপ্রিল এবং ২ মে বৈঠকে ঠিক করেছে নতুন ধরনের ১০০ টাকার নোট বাজারে আনা হবে, যেখানে নেপালের মানচিত্রে কিছু আপডেট করা হবে।

আরও পড়ুন: একাদশে পছন্দের বিষয় নিয়ে পড়তে গেলে মাধ্যমিকের কিসে কত পেতে হবে? তালিকা প্রকাশ উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের

নেপালের সঙ্গে ভারতের প্রায় ১৮৫০ কিলোমিটারের সীমান্ত রয়েছে। সিকিম, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডের সঙ্গে সীমান্ত ভাগ করে নেপাল। ২০২০ সালে নেপাল লিপুলেখ, লিম্পিয়াধুরা এবং কালাপানিকে নিজেদের অংশ হিসাবে দেখিয়ে মানচিত্র প্রকাশ করে, তার পরে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে চাপানউতর শুরু হয়। তার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলেও ১০০ টাকার নোটে নতুন মানচিত্র নিয়ে শুরু হতে পারে দু’দেশের সম্পর্ক নিয়ে টানাপড়েন। এই বিষয় নিয়ে শনিবার ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর জানান, নেপালের একতরফা পদক্ষেপ বাস্তবকে বদলাতে পারবে না। আমাদের এই বিষয়ে অবস্থান খুবই স্পষ্ট।

Ration Card: রাত পোহালেই বাতিল নাকি আপনার রেশন কার্ড, নতুন নিয়ম কী হল এবার জেনে নিন সত্যিটা

কাল থেকে কি তাদের রেশন কার্ড বাতিল হয়ে যাবে? জেনে নিন এই নতুন নিয়ম!
কাল থেকে কি তাদের রেশন কার্ড বাতিল হয়ে যাবে? জেনে নিন এই নতুন নিয়ম!
রেশন কার্ড ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কার্ডগুলির মধ্যে একটি। এই পরিচয়পত্রের মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি মানুষ সরকারের কাছ থেকে বিনামূল্যে বা অতি সস্তায় খাদ্য সামগ্রী পাচ্ছেন।
রেশন কার্ড ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কার্ডগুলির মধ্যে একটি। এই পরিচয়পত্রের মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি মানুষ সরকারের কাছ থেকে বিনামূল্যে বা অতি সস্তায় খাদ্য সামগ্রী পাচ্ছেন।
আপনি যদি দেশের অন্যতম রেশন ভোক্তা হন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এটি আজ নিশ্চিতভাবে জানতে হবে। সরকারের তরফ থেকে রেশন কার্ডে একটি বড় আপডেট আসছে। ভারত সরকার আগামী মাস থেকে লক্ষ লক্ষ রেশন কার্ড বাতিল করতে পারে।
আপনি যদি দেশের অন্যতম রেশন ভোক্তা হন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এটি আজ নিশ্চিতভাবে জানতে হবে। সরকারের তরফ থেকে রেশন কার্ডে একটি বড় আপডেট আসছে। ভারত সরকার আগামী মাস থেকে লক্ষ লক্ষ রেশন কার্ড বাতিল করতে পারে।
যারা ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে রেশনের মাধ্যমে খাদ্যশস্য সংগ্রহ করেন না তাদের রেশন কার্ড বাতিল করা যেতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করতে পারে।
যারা ৬ মাস বা তার বেশি সময় ধরে রেশনের মাধ্যমে খাদ্যশস্য সংগ্রহ করেন না তাদের রেশন কার্ড বাতিল করা যেতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকার শীঘ্রই এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করতে পারে।
সরকার এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। যারা প্রাপ্য তাদের রেশন সামগ্রী দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
সরকার এসব নির্দেশনা বাস্তবায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। যারা প্রাপ্য তাদের রেশন সামগ্রী দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
মনে হচ্ছে অনেক অযোগ্য মানুষ রেশন থেকে উপকৃত হচ্ছে। সরকার এ ধরনের অযোগ্যদের চিহ্নিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ আন্না যোজনার অধীনে, দরিদ্র লোকেদের মধ্যে রেশনের মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করোনার সময়কাল থেকে শুরু হয়েছে।
মনে হচ্ছে অনেক অযোগ্য মানুষ রেশন থেকে উপকৃত হচ্ছে। সরকার এ ধরনের অযোগ্যদের চিহ্নিত করতে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ আন্না যোজনার অধীনে, দরিদ্র লোকেদের মধ্যে রেশনের মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করোনার সময়কাল থেকে শুরু হয়েছে।
কিন্তু মনে হচ্ছে যে আর্থিক উপায় আছে এমন অনেক লোক এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাচ্ছেন। এমন অযোগ্যদের তালিকা তৈরি করছে সরকার। তাই, এই অযোগ্যরা খুব শীঘ্রই এই স্কিম থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে৷
কিন্তু মনে হচ্ছে যে আর্থিক উপায় আছে এমন অনেক লোক এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাচ্ছেন। এমন অযোগ্যদের তালিকা তৈরি করছে সরকার। তাই, এই অযোগ্যরা খুব শীঘ্রই এই স্কিম থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে৷
অযোগ্যদের বিনামূল্যে গম, চালসহ অন্যান্য শস্য দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায়, কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন কেন্দ্রগুলির জন্য নতুন নীতি নিয়ে আসছে। এ ধরনের অভিযোগ পেলে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হতে পারে।
অযোগ্যদের বিনামূল্যে গম, চালসহ অন্যান্য শস্য দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায়, কেন্দ্রীয় সরকারের খাদ্য ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন কেন্দ্রগুলির জন্য নতুন নীতি নিয়ে আসছে। এ ধরনের অভিযোগ পেলে ডিলারের লাইসেন্স বাতিল করা হতে পারে।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সরকার অযোগ্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। মনে হচ্ছে তাদের রেশন কার্ড বাতিল করার সুযোগ রয়েছে।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সরকার অযোগ্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে। মনে হচ্ছে তাদের রেশন কার্ড বাতিল করার সুযোগ রয়েছে।
ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকরা প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার অধীনে প্রকল্পটি পর্যালোচনা করছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এই প্রকল্পে কিছু ত্রুটি রয়েছে বলে জানা গেছে। এরপর ১ মে থেকে রেশন বণ্টন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তারা।
ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিকরা প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার অধীনে প্রকল্পটি পর্যালোচনা করছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, এই প্রকল্পে কিছু ত্রুটি রয়েছে বলে জানা গেছে। এরপর ১ মে থেকে রেশন বণ্টন ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার কথা ভাবছেন তারা।
লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে নির্বাচনী আচরণবিধি বলবৎ রয়েছে। সেজন্য ঘোষণা করা সম্ভব না হলেও সে জন্য প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।
লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে নির্বাচনী আচরণবিধি বলবৎ রয়েছে। সেজন্য ঘোষণা করা সম্ভব না হলেও সে জন্য প্রস্তুতি চলছে বলে জানা গেছে।

Snake: বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপের খোঁজ মিলল ভারতে! উঠে এল পুরাণ-যোগ! আশ্চর্য হয়ে যাবেন জেনে

ভারতের গুজরাতে মিলল বৃহদাকার এক সাপের জীবাশ্মের। দৈর্ঘ্যে যা প্রায় ৫০ ফুট। আর ওজন কমপক্ষে ১ টন হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অনুমান, এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত বিশ্বের দীর্ঘতম সাপের জীবাশ্ম এটি।
ভারতের গুজরাতে মিলল বৃহদাকার এক সাপের জীবাশ্মের। দৈর্ঘ্যে যা প্রায় ৫০ ফুট। আর ওজন কমপক্ষে ১ টন হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অনুমান, এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত বিশ্বের দীর্ঘতম সাপের জীবাশ্ম এটি।
সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গুজরাতের কচ্ছ জেলার একটি খনি এলাকায় সন্ধান মেলে জীবাশ্মটির। ২০০৫ সালে আইআইটি-রুরকি’র বিজ্ঞানীরা এই জীবাশ্মটি খুঁজে পেয়েছিলেন। খনি থেকে এই সাপের মেরুদণ্ডের ২৭টি কশেরুকার অংশ উদ্ধার করেছেন।
সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গুজরাতের কচ্ছ জেলার একটি খনি এলাকায় সন্ধান মেলে জীবাশ্মটির। ২০০৫ সালে আইআইটি-রুরকি’র বিজ্ঞানীরা এই জীবাশ্মটি খুঁজে পেয়েছিলেন। খনি থেকে এই সাপের মেরুদণ্ডের ২৭টি কশেরুকার অংশ উদ্ধার করেছেন।
এর বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাসুকি ইন্ডিকাস’। এই প্রজাতির সাপকে ভারতের প্রাগৈতিহাসিক জীববৈচিত্র্যের অন্যতম বিশেষ নিদর্শন হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
এর বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাসুকি ইন্ডিকাস’। এই প্রজাতির সাপকে ভারতের প্রাগৈতিহাসিক জীববৈচিত্র্যের অন্যতম বিশেষ নিদর্শন হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
অধ্যাপক সুনীল বাজপেয়ী ও দেবজিত দত্তের নেতৃত্বে এই জীবাশ্মের নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, গবেষণা ও সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দেবজিত দত্ত বলেন, ‘বাসুকি ছিল খুব ধীর চলনশক্তিসম্পন্ন বৃহদাকারের এক সাপ।
অধ্যাপক সুনীল বাজপেয়ী ও দেবজিত দত্তের নেতৃত্বে এই জীবাশ্মের নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, গবেষণা ও সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দেবজিত দত্ত বলেন, ‘বাসুকি ছিল খুব ধীর চলনশক্তিসম্পন্ন বৃহদাকারের এক সাপ।
ঠান্ডা ও ভেজা জায়গায় থাকে এরা। অ্যানাকোন্ডা ও পাইথনের মতো করে শিকার ধরে এরা।’
ঠান্ডা ও ভেজা জায়গায় থাকে এরা। অ্যানাকোন্ডা ও পাইথনের মতো করে শিকার ধরে এরা।’
বাসুকি ইন্ডিকাসের সঙ্গে টিটানোবোয়া সাপের তুলনা করা হয়। কলম্বিয়ায় এই সাপের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৩ ফুট পর্যন্ত হত। সে হিসেবে ভারতে পাওয়া বাসুকি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা।
বাসুকি ইন্ডিকাসের সঙ্গে টিটানোবোয়া সাপের তুলনা করা হয়। কলম্বিয়ায় এই সাপের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৩ ফুট পর্যন্ত হত। সে হিসেবে ভারতে পাওয়া বাসুকি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা।

India Military Expenditure: পাকিস্তানকে বিশাল টেক্কা ভারতের, দেশের নিরাপত্তায় টাকা খরচ করতে কসুর করে না সরকার, ভারতের সামনে রয়েছে শুধু ৩ দেশ

যে কোনও দেশের ক্ষেত্রেই প্রতিরক্ষা অত্যন্ত বড় বিষয়৷ দেশের হিনিরাপত্তা মানে বহিশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ ও দেশবাসীকে নিরাপত্তা দেওয়া৷ ভারতীয় আর্মি সারা পৃথিবী থেকেই সমীহ আদায় করে নেয়৷ ভারতের প্রতিরক্ষা নিয়ে ঈর্ষার চোখে দেখে অনেক মানুষ৷  প্রতিরক্ষা ব্যয়ে ভারত এই মুহূর্তে বিশ্বে চতুর্থ বৃহত্তম খরচ করা দেশ৷
যে কোনও দেশের ক্ষেত্রেই প্রতিরক্ষা অত্যন্ত বড় বিষয়৷ দেশের হিনিরাপত্তা মানে বহিশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ ও দেশবাসীকে নিরাপত্তা দেওয়া৷ ভারতীয় আর্মি সারা পৃথিবী থেকেই সমীহ আদায় করে নেয়৷ ভারতের প্রতিরক্ষা নিয়ে ঈর্ষার চোখে দেখে অনেক মানুষ৷  প্রতিরক্ষা ব্যয়ে ভারত এই মুহূর্তে বিশ্বে চতুর্থ বৃহত্তম খরচ করা দেশ৷
India Military Expenditure:প্রতিরক্ষা ব্যয়ের ক্ষেত্রে ভারত চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে, তবে সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে যা ব্যবহার হচ্ছে৷ তবুও একাধিক ক্ষেত্র আছে যেখানে এখনও বিস্তর উন্নতির জায়গা রয়েছে৷
India Military Expenditure:
প্রতিরক্ষা ব্যয়ের ক্ষেত্রে ভারত চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে, তবে সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের ক্ষেত্রে যা ব্যবহার হচ্ছে৷ তবুও একাধিক ক্ষেত্র আছে যেখানে এখনও বিস্তর উন্নতির জায়গা রয়েছে৷
সারা বিশ্বের দেশগুলির প্রতিরক্ষা ব্যয় ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০২৩ সালে তা ২,৪৪৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যা ভারতীয় টাকায় ২০৩৭১২ বিলিয়ন ডলার৷  আমেরিকা, চিন এবং রাশিয়ার পরে, ভারত- বিশ্বের চতুর্থ দেশ যারা নিজেদের প্রতিরক্ষায় সবচেয়ে বেশি ব্যয় করে।
সারা বিশ্বের দেশগুলির প্রতিরক্ষা ব্যয় ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ২০২৩ সালে তা ২,৪৪৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। যা ভারতীয় টাকায় ২০৩৭১২ বিলিয়ন ডলার৷  আমেরিকা, চিন এবং রাশিয়ার পরে, ভারত- বিশ্বের চতুর্থ দেশ যারা নিজেদের প্রতিরক্ষায় সবচেয়ে বেশি ব্যয় করে।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী প্রতিরক্ষা খাতে মোট ব্যয় ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী প্রতিরক্ষা খাতে মোট ব্যয় ৬.৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যে দেশগুলো প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি খরচ করে সেগুলি হলো আমেরিকা ৯১৬ বিলিয়ন ডলার, চিন ২৯৬ বিলিয়ন ডলার, রাশিয়া ১০৯  বিলিয়ন ডলার, ভারত ৮৪ বিলিয়ন ডলার, সৌদি আরব ৭৬ বিলিয়ন ডলার, ব্রিটেন ৭৫ বিলিয়ন ডলার, জার্মানি ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
যে দেশগুলো প্রতিরক্ষা খাতে সবচেয়ে বেশি খরচ করে সেগুলি হলো আমেরিকা ৯১৬ বিলিয়ন ডলার, চিন ২৯৬ বিলিয়ন ডলার, রাশিয়া ১০৯  বিলিয়ন ডলার, ভারত ৮৪ বিলিয়ন ডলার, সৌদি আরব ৭৬ বিলিয়ন ডলার, ব্রিটেন ৭৫ বিলিয়ন ডলার, জার্মানি ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
৬৭ বিলিয়ন ডলার, ইউক্রেন ৬৫ বিলিয়ন ডলার, ফ্রান্স ৬১ বিলিয়ন ডলার এবং জাপান ৫০ বিলিয়ন ডলার। এই তালিকার ৩০ নম্বরে রয়েছে পাকিস্তান। তারা প্রতিরক্ষায় ৮.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
৬৭ বিলিয়ন ডলার, ইউক্রেন ৬৫ বিলিয়ন ডলার, ফ্রান্স ৬১ বিলিয়ন ডলার এবং জাপান ৫০ বিলিয়ন ডলার। এই তালিকার ৩০ নম্বরে রয়েছে পাকিস্তান। তারা প্রতিরক্ষায় ৮.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে, SIPRI জানিয়েছে যে ২০০৯ সালের পর এই প্রথম যে ৫টি ভৌগোলিক অঞ্চলে অর্থাৎ আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়ায় প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে।
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট অনুসারে, SIPRI জানিয়েছে যে ২০০৯ সালের পর এই প্রথম যে ৫টি ভৌগোলিক অঞ্চলে অর্থাৎ আমেরিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়ায় প্রতিরক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে।
SIPRI সিনিয়র গবেষক নান তিয়ান বলেছেন যে দেশগুলি সামরিক শক্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে,  তাদেরকে আরও একটি দিক মাথায় রাখতে হবে৷  দ্রুত অবনতিশীল পরিস্থিতি এবং সুরক্ষা পরিস্থিতিতে পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং প্রতিক্রিয়ার ঝুঁকিও আছে৷
SIPRI সিনিয়র গবেষক নান তিয়ান বলেছেন যে দেশগুলি সামরিক শক্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে,  তাদেরকে আরও একটি দিক মাথায় রাখতে হবে৷  দ্রুত অবনতিশীল পরিস্থিতি এবং সুরক্ষা পরিস্থিতিতে পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং প্রতিক্রিয়ার ঝুঁকিও আছে৷
ভারতের চেয়ে ৪ গুণ টাকা খরচ করছে চিনপ্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, চিনে ভারতের তুলনায় প্রতিরক্ষা খাতে ৪ গুণ বেশি অর্থ ব্যয় করছে। ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট, সাবমেরিন এবং হেলিকপ্টার থেকে আধুনিক পদাতিক অস্ত্র, অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল এবং রাত্রিকালীন যুদ্ধের ক্ষমতার ঘাটতি মেটানোর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ভারত।
ভারতের চেয়ে ৪ গুণ টাকা খরচ করছে চিন
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, চিনে ভারতের তুলনায় প্রতিরক্ষা খাতে ৪ গুণ বেশি অর্থ ব্যয় করছে। ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট, সাবমেরিন এবং হেলিকপ্টার থেকে আধুনিক পদাতিক অস্ত্র, অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল এবং রাত্রিকালীন যুদ্ধের ক্ষমতার ঘাটতি মেটানোর চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ভারত।
অন্যদিকে, চিন স্থল, আকাশ ও সমুদ্রের পাশাপাশি পারমাণবিক, মহাকাশ এবং সাইবার সেক্টরের মতো ট্র্যাডিশানাল সেক্টরে নিজেদের সৈন্যদের দ্রুত আধুনিকীকরণ করছে। চিন টানা ২৯তম বছরের জন্য  সামরিক বাজেট বাড়িয়েছে।
অন্যদিকে, চিন স্থল, আকাশ ও সমুদ্রের পাশাপাশি পারমাণবিক, মহাকাশ এবং সাইবার সেক্টরের মতো ট্র্যাডিশানাল সেক্টরে নিজেদের সৈন্যদের দ্রুত আধুনিকীকরণ করছে। চিন টানা ২৯তম বছরের জন্য  সামরিক বাজেট বাড়িয়েছে।
এদিকে ভারত ২০২৪-২৫ এর জন্য ৬.২ লক্ষ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা বাজেট বরাদ্দ করেছে। কিন্তু এর মাত্র ২৮% রাখা হয়েছে সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের জন্য। প্রতিরক্ষা বাজেট দেশের জিডিপির প্রায় ১.৯ শতাংশ। কিন্তু ভারতীয় সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ তার ১৪ লক্ষ সশস্ত্র বাহিনীর বিশাল স্যালারি এবং পেনশন বিল এবং দুর্বল প্রতিরক্ষা-শিল্প বেসের কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এদিকে ভারত ২০২৪-২৫ এর জন্য ৬.২ লক্ষ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা বাজেট বরাদ্দ করেছে। কিন্তু এর মাত্র ২৮% রাখা হয়েছে সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণের জন্য। প্রতিরক্ষা বাজেট দেশের জিডিপির প্রায় ১.৯ শতাংশ। কিন্তু ভারতীয় সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ তার ১৪ লক্ষ সশস্ত্র বাহিনীর বিশাল স্যালারি এবং পেনশন বিল এবং দুর্বল প্রতিরক্ষা-শিল্প বেসের কারণে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

Trending: গোটা পৃথিবীকে দেখিয়ে দিল ভারত! বরফ ঢাকা দুনিয়ায় উড়ছে জাতীয় পতাকা! যা ঘটল, জেনে গর্ব হবে

বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
বিশ্ব দরবারে ফের মাথা উঁচু হল ভারতের। চার দশক পর নতুন ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায় ভারতের পক্ষ থেকে। সেখানে চিঠি পাঠানোর নতুন পিন কোড রাখা হয়েছে MH-1718।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
আন্টার্টিকায় নতুন এই ডাকঘরটি খোলা হয়েছে ভারতীয় ডাক বিভাগের পক্ষ থেকে। নতুন এই পিন কোডটি আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৮৪ সালের পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম ডাকঘর খোলা হল আন্টার্টিকায়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে 'দক্ষিণ গঙ্গোত্রী' গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
১৯৮৪ সালে প্রথম বার আন্টার্কটিকায় ডাকঘর খোলে ভারত। আন্টার্কটিকায় গবেষণা চালাতে ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়েছিল। সেখানেই ডাকঘরটি খোলা হয়। প্রথম বছরেই ওই ডাকঘরে ১০ হাজারের বেশি চিঠি পৌঁছয়।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-'৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
চিঠি লেখার শখ রয়েছে যাঁদের, বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী মানুষজন সেখানে চিঠি পাঠান। কিন্তু ১৯৮৮-‘৮৯ সালে বরফের নীচে চাপা পড়ে যায় ওই গবেষণা কেন্দ্র।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
গবেষণা চালানোর জন্য আন্টার্টিকায় তৈরি করা হয় ‘দক্ষিণ গঙ্গোত্রী’ গবেষণা কেন্দ্র। ডাকঘরটি সেখানেই খোলা হয়। প্রথম বছরই ওই ডাকঘরে পৌঁছায় দশ হাজারের বেশি চিঠি।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
বিজ্ঞানপ্রেমী, সমাজসেবী যে সকল মানুষের চিঠি লেখার শখ রয়েছে তারা সেখানে চিঠি পাঠান। তবে ওই গবেষণা কেন্দ্রটি বরফের নিচে চাপা পড়ে যায় ১৯৮৮-‘৮৯ সালে।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের 'ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে'। 'মৈত্রী' এবং 'ভারতী', আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু'টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
এই নয়া ডাকঘরটি খোলা হয়েছে আন্টার্কটিকায় ভারতের ‘ভারতী গবেষণা কেন্দ্র স্টেশনে’। ‘মৈত্রী’ এবং ‘ভারতী’, আন্টার্কটিকায় ভারতের এই দুই ডাকঘরের মধ্যে দূরত্ব ৩০০০ কিলোমিটার। তবে দু’টি ডাকঘরই গোয়া ডাক বিভাগের শাখা। ভারতীয় ডাক বিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, আন্টার্কটিকার ডাকঘরে টিকিট পাঠানোর অর্থ ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি পৌঁছয়, যা কিনা গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
গবেষণার কাজে যাওয়ার সময় চিঠিপত্র আন্টার্কটিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে আবার ফেরত আনা হয় সেগুলি। আন্টার্কটিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। সেগুলি সংগ্রহে রাখেন তাঁরা।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
ভারতীয় ডাক বিভাগ জানাচ্ছে, আন্টার্টিকায় টিকিট পাঠানোর মানে গোয়ায় ভারতের মেরু অভিযান সংস্থার নোডাল সংস্থা ন্যাশনাল সেন্টার ফর পোলার অ্যান্ড ওশান রিসার্চ (NCPOR)-এ সেগুলি যাতে পৌঁছায়।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।
যখন গবেষণার কাজে যাওয়া হয় তখন নিয়ে যাওয়া হয় চিঠিপত্র। সেখান থেকে স্ট্যাম্প দিয়ে সেগুলি আবার নিয়ে আসা হয়। অনেকের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ আন্টার্টিকার পোস্ট অফিসের স্ট্যাম্প।

Humanity: মানবিকতার কাছে হার মানল কাঁটাতার, শেষবারের জন্য মায়ের মুখ দেখলেন দুই বৃদ্ধা

মৈনাক দেবনাথ, নদিয়া: মানবিকতার কাছে হার মানল দুই দেশের সীমান্তের বেড়া। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীদের মানবিকতার জেরেই শেষবারের মতো মায়ের মুখ দেখতে পেলেন দুই বৃদ্ধা। সূত্রের খবর রবিবার দিন মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধাদের মায়ের। বিয়ের পর থেকে তাঁদের স্থায়ী ঠিকানা বাংলাদেশের চোঁয়াডাঙা জেলার গয়েশপুরে। রবিবার রাতে মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে শুধু সর্বশক্তিমানের কাছে প্রার্থনা  করেছেন তাঁরা। যেমন করেই হোক শেষবারের মত মায়ের মুখটা দেখার ব্যবস্থা করুক দুই দেশের সরকার, এমনটাই আর্জি ছিল তাঁদের।

কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ পারে, নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জে আসার কোনও উপায় না পেয়ে তাঁরা হাজির হন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবির ক্যাম্পে। এ পারেও একইরকম ভাবে চলতে থাকে চেষ্টা। শেষ পর্যন্ত সোমবার সকাল ন’টা নাগাদ বিএসএফ এবং বিজিবির উপস্থিতিতে ভারতীয় গ্রামের শেষমাথা কুলোপাড়া পেরিয়ে আত্মীয়দের নিয়ে দুই বৃদ্ধা হাজির হন জিরো পয়েন্টে। সামান্য প্রতীক্ষার পরে কফিনে করে নিয়ে আসা হয় সাকিনা বেওয়া (৯২) -র দেহ। বৃদ্ধার দুই মেয়ে-সহ অন্য আত্মীয় মৃত সাকিনাকে শেষবারের মতো দেখে লুটিয়ে পড়েন বালির চরে। কফিনের সামনে হাঁটুমুড়ে শুধু মায়ের জন্য প্রার্থনা নয়, ইচ্ছেপূরণ হওয়ায় তাঁরা কৃতজ্ঞতা জানান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরকে। সঙ্গে ধন্যবাদ জানান দু’পারের সীমান্তরক্ষীদের।

আরও পড়ুন : ইউরিক অ্যাসিড থেকে পায়ের পাতায় খুব যন্ত্রণা? রেহাই পেতে বন্ধ করুন এই ৪ ডাল খাওয়া

কীভাবে সম্ভব হল? মাটিয়ারি বানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের স্থানীয় দুই পঞ্চায়েত সদস্য ছাত্তার মণ্ডল ও সাহিদুল মণ্ডল বলেন, ‘‘রবিবার রাতেই মৃতার পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে এমন আর্জির কথা শুনে আমি রাতেই বিএসএফ-এর সংশ্লিষ্ট এক পদস্থকে অনুরোধ করি। ওঁরা সোমবার সকাল সাড়ে ন’টায় হিউম্যানিটি গ্রাউন্ডে সাড়া দিয়ে মৃতদেহ জিরো পয়েন্টে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেন। আমরা ফোন করে নির্দিষ্ট জায়গায় আসতে বলি। এরপর বৃদ্ধার দুই মেয়ে ও তাঁদের আত্মীয়রা মৃতদেহ দেখে ফের বাংলাদেশের গ্রামে নিজেদের বাড়িতে ফিরে যান’’

Most Peaceful Country List: বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় শীর্ষে কে? কত নম্বরে ভারত…? চমকে দেবে ‘লিস্ট’!

বিশ্বজুড়ে অশান্তি, হানাহানির মধ্যেও রয়েছে শান্তির বার্তা। কারণ বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে যেখানে পর্যাপ্ত শান্তির বাতাবরণ আর উদ্বেগমুক্ত জীবন এই সব দেশে মানুষকে আরও বেশি করে থাকতে উৎসাহিত করে। এই দেশগুলিতে বেড়াতে গেলে মিলবে মনের শান্তি আর প্রাণের আরাম।
বিশ্বজুড়ে অশান্তি, হানাহানির মধ্যেও রয়েছে শান্তির বার্তা। কারণ বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে যেখানে পর্যাপ্ত শান্তির বাতাবরণ আর উদ্বেগমুক্ত জীবন এই সব দেশে মানুষকে আরও বেশি করে থাকতে উৎসাহিত করে। এই দেশগুলিতে বেড়াতে গেলে মিলবে মনের শান্তি আর প্রাণের আরাম।
সম্প্রতি গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (Global Peace Index) বিশ্বের কয়েকটি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে, যে দেশগুলিতে নাগরিকরা নিরাপদে বসবাস করছেন। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স প্রকাশ করেছে ইন্সটিটিউট ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস প্রোডাক্টস। এক্ষেত্রে ১৬৩ টি দেশের সামাজিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হয়েছে।
সম্প্রতি গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (Global Peace Index) বিশ্বের কয়েকটি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে, যে দেশগুলিতে নাগরিকরা নিরাপদে বসবাস করছেন। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স প্রকাশ করেছে ইন্সটিটিউট ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস প্রোডাক্টস। এক্ষেত্রে ১৬৩ টি দেশের সামাজিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হয়েছে।
২০২৩ গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (GPI) ২৮ জুন, ২০২৩ তারিখে ১৬৩টি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অঞ্চলের র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। এখানে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ এবং সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকা দেওয়া হয়েছে।
২০২৩ গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (GPI) ২৮ জুন, ২০২৩ তারিখে ১৬৩টি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং অঞ্চলের র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। এখানে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ এবং সবচেয়ে কম শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকা দেওয়া হয়েছে।
এই ১৬৩ টি দেশে সারা বিশ্বের ৯৯.৭ শতাংশ বাসিন্দা বসবাস করেন। যে দিকগুলি গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে খতিয়ে দেখা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ, নরহত্যা, হিংসাত্মক অপরাধ, সামরিক খাতে ব্যয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতি কতটা অস্থির এই সম্পর্কিত বিষয়।
এই ১৬৩ টি দেশে সারা বিশ্বের ৯৯.৭ শতাংশ বাসিন্দা বসবাস করেন। যে দিকগুলি গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে খতিয়ে দেখা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ, নরহত্যা, হিংসাত্মক অপরাধ, সামরিক খাতে ব্যয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতি কতটা অস্থির এই সম্পর্কিত বিষয়।
তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের নিরাপদ ২০টি দেশের মধ্যে ১৫ টি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত। একঝলকে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ এই ১৫টি দেশের তালিকা।
তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের নিরাপদ ২০টি দেশের মধ্যে ১৫ টি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত। একঝলকে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ এই ১৫টি দেশের তালিকা।
জানা গিয়েছে, গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে যে চারটি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত নয়, সেই দেশগুলির নাম কানাডা, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড এবং কাতার।
জানা গিয়েছে, গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে যে চারটি দেশ ইউরোপের অন্তর্গত নয়, সেই দেশগুলির নাম কানাডা, সিঙ্গাপুর, নিউজিল্যান্ড এবং কাতার।
এছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, জাপান, সুইজারল্যান্ড, কানাডা, চেক রিপাবলিক, ফিনল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া এবং জার্মানি।
এছাড়াও এই তালিকায় রয়েছে আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, জাপান, সুইজারল্যান্ড, কানাডা, চেক রিপাবলিক, ফিনল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়া এবং জার্মানি।
এবার দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর কোনটি। অনলাইন ডাটাবেস নামবিও ২০২৪ সালে এই সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছে। সেই অনুযায়ী সারা বিশ্বের অসংখ্য শহরের মধ্যে আবু ধাবি সবচেয়ে নিরাপদ শহর।
এবার দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ শহর কোনটি। অনলাইন ডাটাবেস নামবিও ২০২৪ সালে এই সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ করেছে। সেই অনুযায়ী সারা বিশ্বের অসংখ্য শহরের মধ্যে আবু ধাবি সবচেয়ে নিরাপদ শহর।
এরপর নিরাপদ শহরের তালিকায় রয়েছে বিশ্বের যে শহরগুলি তাইওয়ান, দোহা এবং দুবাইয়ের সেই তালিকায় নাম রয়েছে। গ্লোবাল ল অ্যান্ড ইনডেক্স অনুসারে, নিরাপত্তা এবং শান্তি পরিস্থিতির বিচারে এশিয়া মহাদেশ বহু পিছিয়ে।
এরপর নিরাপদ শহরের তালিকায় রয়েছে বিশ্বের যে শহরগুলি তাইওয়ান, দোহা এবং দুবাইয়ের সেই তালিকায় নাম রয়েছে। গ্লোবাল ল অ্যান্ড ইনডেক্স অনুসারে, নিরাপত্তা এবং শান্তি পরিস্থিতির বিচারে এশিয়া মহাদেশ বহু পিছিয়ে।
এই তালিকায় প্রথম কুড়িতে এশিয়ার একমাত্র নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে সিঙ্গাপুর। সারা বিশ্বের নিরিখে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে ভিয়েতনাম সপ্তম স্থানাধিকারী। মহিলা পর্যটকরা ভিয়েতনামে এসে সম্পূর্ণ নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন।
এই তালিকায় প্রথম কুড়িতে এশিয়ার একমাত্র নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে সিঙ্গাপুর। সারা বিশ্বের নিরিখে শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে ভিয়েতনাম সপ্তম স্থানাধিকারী। মহিলা পর্যটকরা ভিয়েতনামে এসে সম্পূর্ণ নিরাপদে ভ্রমণ করতে পারেন।
তালিকায় ভারত কোথায় দাঁড়িয়ে? ভারত হল এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ২০২৩ GPI-তে ১২৬তম সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে ভারত।
তালিকায় ভারত কোথায় দাঁড়িয়ে? ভারত হল এই অঞ্চলের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ২০২৩ GPI-তে ১২৬তম সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে ভারত।
যদিও সহিংস অপরাধ, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার উন্নতির কারণে ভারত গত এক বছরে সামগ্রিক শান্তিতে ৩.৫ শতাংশ উন্নতি করেছে।
যদিও সহিংস অপরাধ, প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার উন্নতির কারণে ভারত গত এক বছরে সামগ্রিক শান্তিতে ৩.৫ শতাংশ উন্নতি করেছে।

Rising Bharat Summit 2024: ‘আমি এই একটি জিনিস বন্ধ করে দিয়েছি’, রাইজিং ভারত সামিটে বিরোধীদের নিশানা নরেন্দ্র মোদির

নয়াদিল্লি: সিএনএন-নিউজ18-এর মার্কি লিডারশিপ কনক্লেভের চতুর্থ সংস্করণ রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১৯ এবং ২০ মার্চ। আজ তার দ্বিতীয় তথা শেষ দিন। এদিন উদযাপিত হচ্ছে ভারতের অসাধারণ রূপান্তরমূলক সফর। আর দ্বিতীয় দিনে সকলের নজর ছিল নরেন্দ্র মোদির দিকে। প্রধানমন্ত্রী ভাষণ শুরুর পর থেকেই তিনি উদ্দীপিত ভঙ্গিতে ভারতের বদলে যাওয়া চিত্রের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ”এই সরকার সরকারি খাতের সব তছরুপ বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভারত নতুন ভারত, গরিব মানুষের ভারত।”

মোদির কথায়, ”শেষ ১০ বছরে ভারতের ২৫ কোটি মানুষ দারিদ্র থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এত সহজে এটা হয়নি। আমরা পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। এই কাজও সহজ ছিল না। আমাদের একটাই লক্ষ্য – দেশই প্রথম।”

আরও পড়ুন: ‘নতুন ভারত সন্ত্রাসের ক্ষতকে সহ্য করে না’, রাইজিং ভারতে বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

তাঁর সংযোজন, ”আমরা সরকারের পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনেছিলাম। আর এটা সম্ভব হয়েছে, শুধুমাত্র দেশের জনগণের জন্য। দশ কোটি নকল সুবিধাভোগীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সেখানে সেই সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন গরিব মানুষ। সেই গরিব মানুষই আমাকে আশীর্বাদ করছে। বিরোধীদের সেই গরিব মানুষকেও খারাপ কথা বলেছে। সেই কারণেই দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আরও একবার-মোদি সরকার।”

আরও পড়ুন: ‘ভারতীয় মুসলিমদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই’, রাইজিং ভারত সামিটে আশ্বাস অমিত শাহের

নিউজ ১৮-এর রাইজিং ভারত অনুষ্ঠানে এসে দেশকে আতঙ্কবাদ থেকে রক্ষা করার বিষয়টিও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ এ দিন, অনুষ্ঠানের শেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী৷ সেখানেই তিনি তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই বালাকোটের প্রসঙ্গ তোলেন৷ উল্লেখ্য, এর পাঁচ বছর আগে মোদি যখন এসেছিলেন এই অনুষ্ঠানে, সেদিনই বালাকোটে সার্জিকাল স্ট্রাইক ঘটিয়েছিল ভারতীয় সেনা৷ সেই কথা উল্লেখ করেন মোদি৷

তিনি প্রথমেই জঙ্গিগোষ্ঠীর কার্যকলাপ নিয়েও একাধিক প্রসঙ্গ তোলেন তিনি৷ বলেন, ‘আমি এই অনুষ্ঠানে আসার পরে আমি ভাবছিলাম, এই এয়ারস্ট্রাইকের কথা৷’ তিনি তার পর বলেন, ‘এই নতুন ভারত কখনই সন্ত্রাসবাদকে কোনও স্থান দেয় না৷ বরং এটি জঙ্গিদের ধ্বংস অনেক বড় ক্ষতি করেছে৷ যাঁরা আমাদের দেশকে আতঙ্কে রাখত, সন্ত্রাসের সামনে রাখত, তাঁরা এখন কোথাওই নেই৷ এই নতুন ভারত সন্ত্রাসের জখমকে কখনই সহ্য করে না, সন্ত্রাসের ক্ষত যাঁরা উপহার দেয়, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়৷’

Knowledge Story: জানেন, ভারতে প্রথম কত টাকার নোট ছাপা হয়? ৫০০, হাজার কিন্তু নয়, তাহলে? চমকে যাবেন

দেশের কারেন্সি জারি করার দায়িত্ব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India)-র উপর ন্যস্ত রয়েছে। সংবিধানের ধারা ২২ অনুসারে ভারতে নোট জারি করার অধিকার রিজার্ভ ব্যাংকের কাছে রয়েছে। ধারা ২৫-এ উল্লেখ রয়েছে যে নোটের ডিজাইন স্বরূপ কী হবে। রিজার্ভ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বোর্ড এর অনুশংসার ওপর বিচার করে তারপরে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিতে হবে।
দেশের কারেন্সি জারি করার দায়িত্ব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India)-র উপর ন্যস্ত রয়েছে। সংবিধানের ধারা ২২ অনুসারে ভারতে নোট জারি করার অধিকার রিজার্ভ ব্যাংকের কাছে রয়েছে। ধারা ২৫-এ উল্লেখ রয়েছে যে নোটের ডিজাইন স্বরূপ কী হবে। রিজার্ভ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বোর্ড এর অনুশংসার ওপর বিচার করে তারপরে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিতে হবে।
স্বাধীনতার পর ২ বছর বাদে ভারত নিজের প্রথম নোট জারি করে। রিজার্ভ ব্যাংক অনুসারে স্বাধীন ভারতের প্রথম নোট ১ টাকার ছিল। এটি ১৯৪৯ সালের ঘটনা।

স্বাধীনতার পর ২ বছর বাদে ভারত নিজের প্রথম নোট জারি করে। রিজার্ভ ব্যাংক অনুসারে স্বাধীন ভারতের প্রথম নোট ১ টাকার ছিল। এটি ১৯৪৯ সালের ঘটনা।
নোটের ওয়াটারমার্ক উইন্ডোতে কিং জর্জের ছবির জায়গায় সারনাথের অশোক স্তম্ভের লায়ন ক্যাপিটালকে প্রতীক হিসেবে জারি করা হয়।
নোটের ওয়াটারমার্ক উইন্ডোতে কিং জর্জের ছবির জায়গায় সারনাথের অশোক স্তম্ভের লায়ন ক্যাপিটালকে প্রতীক হিসেবে জারি করা হয়।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি সবচেয়ে উচ্চমূল্যের নোট ১০ হাজার টাকার ছিল। এটি ১৯৩৮ সালে জারি করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪৬ সালে এটিই রিজার্ভ ব্যাংক ফেরত নিয়ে নেয়।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি সবচেয়ে উচ্চমূল্যের নোট ১০ হাজার টাকার ছিল। এটি ১৯৩৮ সালে জারি করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪৬ সালে এটিই রিজার্ভ ব্যাংক ফেরত নিয়ে নেয়।
১৯৫৪ সালে দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকার নোট জারি করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালের রিজার্ভ ব্যাংক এই নোট ফেরত নিয়ে নেয়।
১৯৫৪ সালে দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকার নোট জারি করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালের রিজার্ভ ব্যাংক এই নোট ফেরত নিয়ে নেয়।
রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি ব্যাংক নোটের ভাষা প্যানেলে ১৫ টি ভাষা দেখা যায়। এছাড়া নোটের কেন্দ্রে প্রমুখ রূপে হিন্দি এবং ব্যাংক নোট এর পেছনে ইংরেজিতে লেখা থাকে। নোটের ভ্যালু ১৫ টি ভারতীয় ভাষায় লেখা রয়েছে।
রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি ব্যাংক নোটের ভাষা প্যানেলে ১৫ টি ভাষা দেখা যায়। এছাড়া নোটের কেন্দ্রে প্রমুখ রূপে হিন্দি এবং ব্যাংক নোট এর পেছনে ইংরেজিতে লেখা থাকে। নোটের ভ্যালু ১৫ টি ভারতীয় ভাষায় লেখা রয়েছে।
৮ নভেম্বর ২০১৬ তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার পর ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়। এর জায়গায় রিজার্ভ ব্যাংক ৫০০ এবং ২০০০  টাকার নোট জারি করেছিল। রিজার্ভ ব্যাংকের দাবি ছিল যে ২০০০ টাকার নোট ওই নোটের ভ্যালু খুব দ্রুত রিপ্লেস করে দেবে।
৮ নভেম্বর ২০১৬ তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার পর ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়। এর জায়গায় রিজার্ভ ব্যাংক ৫০০ এবং ২০০০ টাকার নোট জারি করেছিল। রিজার্ভ ব্যাংকের দাবি ছিল যে ২০০০ টাকার নোট ওই নোটের ভ্যালু খুব দ্রুত রিপ্লেস করে দেবে।
যদিও রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছিল যে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ৩.৬২ লাখ কোটি টাকা ভ্যালু দু হাজারের নোট সার্কুলেশনে ছিল। এই মোট নোটের circulation এর কেবল ১০.৮% অংশ ছিল।
যদিও রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছিল যে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ৩.৬২ লাখ কোটি টাকা ভ্যালু দু হাজারের নোট সার্কুলেশনে ছিল। এই মোট নোটের circulation এর কেবল ১০.৮% অংশ ছিল।
দেশের ২০০০ টাকার নোট সবচেয়ে বেশি ২০১৭-১৮ সময়ে বাজারে ছিল। এই সময় বাজারে ২ হাজার টাকার ৩৩ হাজার ৬৩০ লক্ষ নোট চলছিল। এর মোট ভ্যালু ৬.৭২ লাখ কোটি টাকা ছিল।

দেশের ২০০০ টাকার নোট সবচেয়ে বেশি ২০১৭-১৮ সময়ে বাজারে ছিল। এই সময় বাজারে ২ হাজার টাকার ৩৩ হাজার ৬৩০ লক্ষ নোট চলছিল। এর মোট ভ্যালু ৬.৭২ লাখ কোটি টাকা ছিল।

Record: বিশ্বের সবচেয়ে বড়! নাম উঠল ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে! এবার শোভা পাবে অযোধ্যায়, কী সেই জিনিস?

ভোপাল: মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় তৈরি হল সচবেয়ে বড় ড্রাম। নাম উঠেছে এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও। এবার এই ড্রাম অযোধ্যার শ্রীরাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়া হবে। মহাশিবরাত্রির দিন শিব শোভাযাত্রায় এই ড্রাম বাজানো হয়েছিল। দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ।

রেওয়ারর এই ড্রামকে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম বলা হচ্ছে। যেমন আকার, তেমন ওজন। মহাশিবরাত্রির দিন শিবের শোভাযাত্রাতেও এই ড্রামই ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দেখতে বিশালাকার ঢোলের মতো। অনেকে নগারাও বলেন। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, বিপুল আকারের জন্য ইতিমধ্যেই এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠেছে এর।

এই ঢোল বা নগাড়া তৈরি করেছে শিব বরাত কমিটি। কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তা জানান, রেওয়াতেই এই ড্রাম তৈরি করা হয়েছে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম। এই ড্রামের অনেক বিশেষত্ব রয়েছে। এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের তরফে পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় রেওয়ায় এসেছিলেন একে জৈন। তিনি ড্রামের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং ওজন পরিমাপ করেন। দেখা গিয়েছে, বিশাল এই ড্রাম ১২ বাই ১২ বাই ৮, এর ওজন ১১০০ কেজি।

আরও পড়ুন: দেশের মেয়ের সঙ্গে বিদেশী বরের বিয়ে! কিন্তু যা কাণ্ড ঘটাল বর, দেখতে উপচে পড়ল ভিড়

এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের প্রতিনিধি এ কে জৈন বলেছেন, এই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে এই ড্রামটি এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলল। এর জন্য রেওয়ার শিব বারাত কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। একসঙ্গে একাধিক মানুষ এই ড্রাম বাজাতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: বলুন তো, আরপিএফ ও জিআরপি-র তফাৎ কী? না জানলে কিন্তু অসুবিধায় পড়তে পারেন

শিব বরাত কমিটির মনীশ গুপ্তা জানিয়েছেন যে এই ড্রামটি তৈরি করা হয়েছে রেওয়ার বৈজু ধর্মশালায়। রেওয়া, প্রয়াগরাজ, দিল্লি, আলিগড়ের শিল্পীরা এটি তৈরি করেছেন। বিশাল এই ড্রাম তৈরি করতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগেছে।

এই ড্রাম সম্পর্কে আরও একটি বিশেষ তথ্য সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, ১২ মার্চ ১০১টি চার চাকার গাড়ি গ্র্যান্ড রোড শো করে অযোধ্যা রাম মন্দিরে নিয়ে আসা হয়েছে এই ড্রাম। তারপর তুলে দেওয়া হয়েছে রামমন্দির ট্রাস্টের হাতে। শোভাযাত্রা দেখতে রাস্তার দুপাশে ভিড় জমান অগণিত মানুষ। ড্রামের উপর পুষ্পবৃষ্টি করেন তাঁরা।