Tag Archives: Goa

Honeymoon Destination: মধুচন্দ্রিমায় নিরিবিলিতে কাটবে দিনগুলি, যেতে এই জায়গাগুলিতে… জেনে নিন

উদয়পুর- হ্রদের শহর বলে পরিচিত রাজস্থানের এই রাজকীয় জায়গায় ঘুরেই আসতে পারেন। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে কয়েকটা দিন কাটানোর জন্য অন্যতম উপযোগী এই স্থান। ঘুরেই আসতে পারেন রাজস্থান রাজ্যের এই সুন্দর শহরটি।
উদয়পুর- হ্রদের শহর বলে পরিচিত রাজস্থানের এই রাজকীয় জায়গায় ঘুরেই আসতে পারেন। জীবনসঙ্গীর সঙ্গে নিভৃতে কয়েকটা দিন কাটানোর জন্য অন্যতম উপযোগী এই স্থান। ঘুরেই আসতে পারেন রাজস্থান রাজ্যের এই সুন্দর শহরটি।
 মুন্নার- নিরিবিলিতে সময় কাটানোর জন্য ডেস্টিনেশন হতে পারে কেরল। কেরল রাজ্যের সুন্দর শহর মুন্নারে দুজনে ঘুরেই আসতে পারেন। শহরের নানাবিধ মশলাপাতি ছাড়াও ট্রি-হাউজে থাকার অভিজ্ঞতাও উপভোগ করতে পারেন।
মুন্নার- নিরিবিলিতে সময় কাটানোর জন্য ডেস্টিনেশন হতে পারে কেরল। কেরল রাজ্যের সুন্দর শহর মুন্নারে দুজনে ঘুরেই আসতে পারেন। শহরের নানাবিধ মশলাপাতি ছাড়াও ট্রি-হাউজে থাকার অভিজ্ঞতাও উপভোগ করতে পারেন।
 গোয়া- যদি দুজনেই সমুদ্র ভালবাসেন তবে গন্তব্য হতেই পারে গোয়া। সারা সকাল বালুকাবেলায় সময় কাটানোর পর রাতে বেলাভূমিতে মোমবাতির আলোয় সান্ধ্যভোজন। দুজনেরই সময় ভাল কাটবে।
গোয়া- যদি দুজনেই সমুদ্র ভালবাসেন তবে গন্তব্য হতেই পারে গোয়া। সারা সকাল বালুকাবেলায় সময় কাটানোর পর রাতে বেলাভূমিতে মোমবাতির আলোয় সান্ধ্যভোজন। দুজনেরই সময় ভাল কাটবে।
 সিমলা- সমুদ্র যদি গন্তব্য না হয় তবে ডেস্টিনেশন হতেই পারে শৈল শহর সিমলা। মল রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে টুকিটাকি কেনাকাটি থেকে টয়ট্রেনে চড়া। শৈল শহরে দুজনে ঘুরতে ঘুরতেই দুজনে দুজনকে নতুন করে খুঁজে নিতে পারেন।
সিমলা- সমুদ্র যদি গন্তব্য না হয় তবে ডেস্টিনেশন হতেই পারে শৈল শহর সিমলা। মল রোড ধরে হাঁটতে হাঁটতে টুকিটাকি কেনাকাটি থেকে টয়ট্রেনে চড়া। শৈল শহরে দুজনে ঘুরতে ঘুরতেই দুজনে দুজনকে নতুন করে খুঁজে নিতে পারেন।
আন্দামান- যদি নিরিবিলিতে কিছু সময় কাটাতে চান তবে ঘুরে আসতে পারেন আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে। হ্যাভলক দ্বীপপুঞ্জে জলের তলায় একসঙ্গে করতে পারেন স্কুবা ডাইভিং থেকে স্নরকেলিং।
আন্দামান- যদি নিরিবিলিতে কিছু সময় কাটাতে চান তবে ঘুরে আসতে পারেন আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে। হ্যাভলক দ্বীপপুঞ্জে জলের তলায় একসঙ্গে করতে পারেন স্কুবা ডাইভিং থেকে স্নরকেলিং।
মানালি- বরফের ছোঁয়া পেতে দুজনে ঘুরে আসতে পারেন হিমাচলের মানালি। বরফমোড়া পাহাড় ঝকঝকে সাজানো গ্রাম দেখে দুজনেই বারবার প্রেমে পড়বেন এই স্থানের।
মানালি- বরফের ছোঁয়া পেতে দুজনে ঘুরে আসতে পারেন হিমাচলের মানালি। বরফমোড়া পাহাড় ঝকঝকে সাজানো গ্রাম দেখে দুজনেই বারবার প্রেমে পড়বেন এই স্থানের।
দার্জিলিং- পশ্চিমবঙ্গের শৈল শহর দার্জিলিং ও হতেই পারে আপনাদের দুজনের ডেস্টিনেশন। কারণ ছবির মতন সাজানো বাড়ি, রাস্তা কিংবা গ্রাম দেখে বারবার প্রেমে পড়বেন দুজনে। ঘুরেই আসতে পারেন বাংলার এই শৈল শহরে।
দার্জিলিং- পশ্চিমবঙ্গের শৈল শহর দার্জিলিং ও হতেই পারে আপনাদের দুজনের ডেস্টিনেশন। কারণ ছবির মতন সাজানো বাড়ি, রাস্তা কিংবা গ্রাম দেখে বারবার প্রেমে পড়বেন দুজনে। ঘুরেই আসতে পারেন বাংলার এই শৈল শহরে।

Goa Trip With Girlfriend: গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে গোয়ায় যাওয়ার স্বপ্ন ঘুচল, ৬ মাসের সব প্ল্যান হল বানচাল! চরম অনুশোচনা যুবকের

গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে গোয়ায় ছুটি কাটাতে যাবেন, এই ছিল এক যুবকের স্বপ্ন৷ পেশায় হেয়ার স্টাইলিস্ট যুবক, নাম মহম্মদ আমান৷ গোয়ার ঘুরতে যাবেন বলে ৬ মাস ধরে তিলতিল করে টাকা জমিয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রেমিকাকে নিয়ে সাধের এই গোয়া ট্রিপ হয়ে গেল দুঃস্বপ্ন!
গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে গোয়ায় ছুটি কাটাতে যাবেন, এই ছিল এক যুবকের স্বপ্ন৷ পেশায় হেয়ার স্টাইলিস্ট যুবক, নাম মহম্মদ আমান৷ গোয়ার ঘুরতে যাবেন বলে ৬ মাস ধরে তিলতিল করে টাকা জমিয়েছিলেন৷ কিন্তু প্রেমিকাকে নিয়ে সাধের এই গোয়া ট্রিপ হয়ে গেল দুঃস্বপ্ন!
গোয়া, দেশের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত এই ছোট শহর পর্যটকদের কাছে স্বর্গরাজ্য৷ গোয়ার সমুদ্র সৈকত খুবই সুন্দর৷ শুধু দেশের নয়, বিদেশী পর্যটকরাও খুব পছন্দ করেন এই শহরটি৷ এতটাই গোয়ার প্রতি পর্যটকদের অমোঘ আকর্ষণ৷ প্রাণচ্ছ্বল শহর গোয়া যেন প্রেমের সম্পর্কে আরও মধুর করে তোলে৷ ফলে অনেক দম্পতিই হানিমুনের জন্য গোয়াকে বেছে নেন৷
গোয়া, দেশের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত এই ছোট শহর পর্যটকদের কাছে স্বর্গরাজ্য৷ গোয়ার সমুদ্র সৈকত খুবই সুন্দর৷ শুধু দেশের নয়, বিদেশী পর্যটকরাও খুব পছন্দ করেন এই শহরটি৷ এতটাই গোয়ার প্রতি পর্যটকদের অমোঘ আকর্ষণ৷ প্রাণচ্ছ্বল শহর গোয়া যেন প্রেমের সম্পর্কে আরও মধুর করে তোলে৷ ফলে অনেক দম্পতিই হানিমুনের জন্য গোয়াকে বেছে নেন৷
এমনই শখ ছিল আমানের৷ তিনিও চেয়েছিলেন তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে গোয়ায় ক’দিন কাটিয়ে আসবে৷ টাকার ব্যবস্থাও করেছিলেন৷ ছয় মাস টাকা সঞ্চয় করার পর, আমান গোয়া ভ্রমণের সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম সেট করে। লখনউ থেকে দিল্লি এবং দিল্লি থেকে গোয়া যাওয়ার ফ্লাইট বুক করেছিলেন। কিন্তু সব কিছু স্বপ্নেই রয়ে গেল৷ উল্টে জীবনে নেমে এল মহাবিপদ৷
এমনই শখ ছিল আমানের৷ তিনিও চেয়েছিলেন তাঁর গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে গোয়ায় ক’দিন কাটিয়ে আসবে৷ টাকার ব্যবস্থাও করেছিলেন৷ ছয় মাস টাকা সঞ্চয় করার পর, আমান গোয়া ভ্রমণের সম্পূর্ণ প্রোগ্রাম সেট করে। লখনউ থেকে দিল্লি এবং দিল্লি থেকে গোয়া যাওয়ার ফ্লাইট বুক করেছিলেন। কিন্তু সব কিছু স্বপ্নেই রয়ে গেল৷ উল্টে জীবনে নেমে এল মহাবিপদ৷
আমানের প্রেমিকার বাড়ি লখনউয়ের মোহনলালগঞ্জে৷ আমান যখন তাঁর গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে গোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন, তখন মেয়েটির পরিবার বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে অপহরণের মামলা দায়ের করে। আমানের পাড়াতেই থাকেন তাঁর বান্ধবী৷ দু’জনের সম্পর্কের কথা সকলের জানা ছিল৷ মেয়েটিকে যে আমান খুবই ভালবাসেন, তা সকলেই জানতেন৷ কিন্তু পরিবার তা মানেনি৷
আমানের প্রেমিকার বাড়ি লখনউয়ের মোহনলালগঞ্জে৷ আমান যখন তাঁর গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে গোয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন, তখন মেয়েটির পরিবার বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশে অপহরণের মামলা দায়ের করে। আমানের পাড়াতেই থাকেন তাঁর বান্ধবী৷ দু’জনের সম্পর্কের কথা সকলের জানা ছিল৷ মেয়েটিকে যে আমান খুবই ভালবাসেন, তা সকলেই জানতেন৷ কিন্তু পরিবার তা মানেনি৷
ফলে আমান আর তাঁর প্রেমিকার বেড়াতে যাওয়ার ঘটনায় মেনে নিতে পারেনি পরিবার৷ বিশেষ করে বিয়ের আগে এমন ঘটনা ঘটায় পাড়ায় ঢিঢি পড়ে যায়৷ লখনউয়ের মোহনলালগঞ্জ থানার এসএইচও অলোক রাও বলেছেন, 'অভিযুক্ত তার বান্ধবীকে গোয়া ভ্রমণে যেতে রাজি করেছিল৷'
ফলে আমান আর তাঁর প্রেমিকার বেড়াতে যাওয়ার ঘটনায় মেনে নিতে পারেনি পরিবার৷ বিশেষ করে বিয়ের আগে এমন ঘটনা ঘটায় পাড়ায় ঢিঢি পড়ে যায়৷ লখনউয়ের মোহনলালগঞ্জ থানার এসএইচও অলোক রাও বলেছেন, ‘অভিযুক্ত তার বান্ধবীকে গোয়া ভ্রমণে যেতে রাজি করেছিল৷’
এরপর পুলিশ আমানের খোঁজ শুরু করে। পুলিশ সাইবার সেল এবং নজরদারি সেলকে সাহায্য করেছিল এবং তার ইমেলের মাধ্যমে পুরো তথ্য পেয়ে যায়। এর মাধ্যমে পুলিশ তাদের ফ্লাইট বুকিং সম্পর্কে জানতে পারে, এরপর দু’জনকেই গোয়া বিমানবন্দরে ধরে ফেলে।এসএইচও আরও বলেন, পুলিশ এখন মেয়েটির বয়ান রেকর্ড করবে, যাতে বোঝা যায় তাকে যাত্রায় যেতে বাধ্য করা হয়েছে কি না।
এরপর পুলিশ আমানের খোঁজ শুরু করে। পুলিশ সাইবার সেল এবং নজরদারি সেলকে সাহায্য করেছিল এবং তার ইমেলের মাধ্যমে পুরো তথ্য পেয়ে যায়। এর মাধ্যমে পুলিশ তাদের ফ্লাইট বুকিং সম্পর্কে জানতে পারে, এরপর দু’জনকেই গোয়া বিমানবন্দরে ধরে ফেলে।এসএইচও আরও বলেন, পুলিশ এখন মেয়েটির বয়ান রেকর্ড করবে, যাতে বোঝা যায় তাকে যাত্রায় যেতে বাধ্য করা হয়েছে কি না।

দাম পেল না দুর্দান্ত কামব্যাক, গোয়ার কাছে শেষ কয়েক সেকেন্ডে হারল ইস্টবেঙ্গল

#কলকাতা: আইএসএল এর উদ্বোধনী ম্যাচে কোচিতে কেরল ব্লাস্টার্সের বিরুদ্ধে ১-৩ ব্যবধানে হেরেছিল ইস্টবেঙ্গল। বুধবার নিজেদের ঘরের মাঠ অর্থাৎ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে লাল হলুদ ব্রিগেড জয়ের রাস্তায় ফিরতে পারে কিনা সেটাই ছিল দেখার। কিন্তু ইস্টবেঙ্গল গুছিয়ে ওঠার আগেই আবার গোল হজম করে ফেলল।

ম্যাচের বয়স তখন সবে মাত্র আট মিনিট। গোয়ার ভাসকুইজ বাঁদিক থেকে একটি বল বাড়ালেন ব্রেনডনকে। ভারতের জাতীয় দলের ফুটবলারটি অসাধারণ বল কন্ট্রোল করে ইভান গঞ্জালেসকে পরাস্ত করে বল ঠেলে দিলেন জালে। গোলরক্ষক কমলজিতের কিছু করার ছিল না।

এরপর গোয়ার রিদিম এবং ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি সহজ সুযোগ না হারালে প্রথমার্ধেই ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে পারত গোয়া। দাপট ছিল তাদের। ইস্টবেঙ্গল সুযোগ পেলে কাউন্টার অ্যাটাক তৈরি করছিল। একমাত্র ব্রাজিলিয়ান ক্লেটন সিলভাকে ছাড়া বাকিদের কথা সেরকম বলার প্রয়োজন নেই।

কিছুটা চেষ্টা করছিলেন বাঙালি ফুটবলার তুহিন দাস। আর কিছুটা চেষ্টা করছিলেন সুহের। ক্লেটন দুবার পেনাল্টি আদায়ের মত পরিস্থিতি তৈরি করেছিলেন। দ্বিতীয়ার্ধের দুটি পরিবর্তন করে লাল হলুদ। সুমিতের জায়গায় সার্থক এবং তুহিনের জায়গায় মহেশ সিং আসেন। কিছুটা চাপ সৃষ্টির তৈরি করে স্তিফেনের ছেলেরা।

৬০ মিনিটের মাথায় সৌভিক চক্রবর্তীকে তুলে নিয়ে মুবাশ্বির রহমানকে নিয়ে আসে ইস্টবেঙ্গল। দু মিনিটের মধ্যে গোল শোধ লাল হলুদের। বাঁদিক থেকে দুর্দান্ত একটা দৌড়ে জেরি ডায়াগনাল বল বাড়ালেন গোয়ার বক্সে। সুহেরকে ফাউল করে বসলেন গোলরক্ষক ধীরজ। পেনাল্টি থেকে গোল করছে ভুল করেননি ক্লেটন। গোলরক্ষকের বাঁদিক দিয়ে বল জালে জড়িয়ে দিলেন ব্রাজিলিয়ান।

সঙ্গে সঙ্গে স্টেডিয়ামে দর্শকদের বিস্ফোরণ ঘটল। ৭৪ মিনিটে লিমাকে তুলে নিয়ে কিরিয়াকু নামলেন ইস্টবেঙ্গলের হয়ে। যখন মনে হচ্ছিল খেলাটা ড্র করে শেষ হবে, চার মিনিট অতিরিক্ত সময়ের শেষ ১০ সেকেন্ড বাকি থাকার সময় গোল হজম করে বসল ইস্টবেঙ্গল। এডু বেডিয়ার ফ্রিকিক জড়িয়ে গেল জালে। ফলে লিগ টেবিলে আপাতত সবার নিচেই রইল ইস্টবেঙ্গল।

হমারা বাজাজ থেকে ওয়াশিং পাউডার নির্মা; ৯০ দশকের বিজ্ঞাপনের গান গেয়ে খদ্দের মাতাচ্ছেন রেস্তোরাঁর গায়করা

#গোয়া:  নব্বইয়ের দশকের গান বা বিজ্ঞাপন মানেই বর্তমানে আমাদের কাছে একটা নস্টালজিয়া। গানই হোক বা বিজ্ঞাপনের জিঙ্গল, সবটাই যেন এখনও মনে গেঁথে আছে। আর সেই গান বা জিঙ্গলই যদি কেউ শোনায়, মন্দ হয় না। উল্টে একটু হলেও সেই পুরনো দিনে ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাওয়া যায়।

বর্তমানে এমন অনেক ব্যান্ড আছে বা সুরকার আছেন, যাঁরা নব্বইয়ের দশকের গান নিয়ে নতুন নতুন কাজ করছেন। অনেক সময়ে সেই গানে একটু নতুন কিছু করে গানটিকে নতুন আকারে আনা হচ্ছে। অনেক সময়ে কিছুটা অংশ একই রেখে বাকিটা পালটানো হচ্ছে। নতুন গান ভালো লাগলেও অনেকেরই সেই পুরনো গান বা সুরই পছন্দ। ফলে সেই সব গান যদি কেউ শোনায়, তা হলে তা অনেকেরই পছন্দ হয়।

এমনই সুযোগ পেয়েছিলেন গোয়ার এক রেস্তোরাঁর লোকজন। হুক্কা, স্ন্যাক্স সঙ্গে নব্বই দশকের পরিচিত বিজ্ঞাপনের গান দারুণ মুহূর্ত তৈরি করেছিল। সেই ভিডিও সম্প্রতি শেয়ার করা হয় আল্পনা জলি নামের একটি প্রোফাইল থেকে। যা পোস্টের সঙ্গে সঙ্গেই কার্যত ভাইরাল হয়।

ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, অতি পরিচিত নব্বই দশকের জিঙ্গল একনাগাড়ে গেয়ে চলেছে একটি ব্যান্ড এবং সমস্ত বয়সের মানুষজন তা উপভোগ করছেন। ওয়াশিং পাউডার নির্মা থেকে সৌন্দরিয়া সাবুন নির্মা সবই শোনা যায় সেই ভিডিওতে। শোনা যায়, জনপ্রিয় পান পরাগ পান মশালা, লাইফবয় হ্যায় জাহাঁ- তন্দুরুস্তি হ্যায় ওয়াহাঁ, ভিকো টারমারিক আয়ুর্বেদিক ক্রিম, নিমা রোজ-নিমা রোজ, ম্যাগি বা হামারা বাজাজের মতো জিঙ্গলও।

Indian Express-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ভিডিওটি গোয়ার টমেটো’স গার্ডেন কিচেন অ্যান্ড বারে তোলা হয়েছে। ভিডিওতে যাঁকে গাইতে শোনা যাচ্ছে তিনি ইমতিয়াজ।

ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা হয়, শ্রোতাকে মনমুগ্ধ করেছে তাঁর এই পারফরম্যান্স। কিন্তু শুধু শ্রোতাকেই নয়, সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের মন জিতে নিয়েছেন ইমতিয়াজ ও তাঁর টিম। ভিডিওটি পোস্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। ৩৩ হাজার বার রিট্যুইট হয়। ১৮০০ লাইক আসে।

অনেকেই ইমতিয়াজের গানের গলার সঙ্গে বিখ্যাত গায়ক অভিজিৎ ভট্টাচার্যের (Abhijeet Bhattacharya) গলার তুলনা করেছেন।

অনেকে বলছেন, এই গান সত্যিই এন্টারটেইন করার মতোই।

একজন আবার বলেছেন, খুবই নস্টালজিক লাগল গানটা শুনে। তিনি আবার উল্লেখ করেন, এখনকার বিজ্ঞাপন অদ্ভুত, তা মনে রাখার মতো নয়।

একজন আলপনা নামে ওই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন এই ধরনের ভিডিও পোস্ট করার জন্য।

একজন আবার লিখেছেন, এখনকার বিজ্ঞাপন বা গানগুলির চেয়ে অনেকাংশে ভালো পুরনো গান। এখনও মন ভরে যায় শুনলে।

জন্মদিনে গোয়ার সৈকতে সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে দৌড়লেন মিলিন্দ সোমন, সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোড়ন প্রশংসায়, বিদ্রুপে!

#মুম্বই: জন্মদিনটা একেবারে নিজের মতো করেই কাটানো ভালো, তাই নয় কি? আমরা জানি, আপনি এ ব্যাপারে সহমত হবেন! কাজেই সে দিক থেকে মিলিন্দ সোমনের গোয়ার সৈকতে নগ্ন হয়ে দৌড়নোর মধ্যে অস্বাভাবিকতা কিছু নেই!

খবর বলছে যে আজ ৫৫ বছরে পা রাখলেন দেশের এই অন্যতম শক্তিশালী অভিনেতা। সম্প্রতি স্ত্রী অঙ্কিতা কোনওয়ারের সঙ্গে তিনি ছুটি কাটাতে চলে গিয়েছেন গোয়ায়, মাঝে মাঝে সময় বের করে ভক্ত আর কাছের বন্ধুদের জন্য পোস্ট করছেন ছুটির দু’-একটা মুহর্ত। ঠিক সেই ভাবেই তাঁর Instagram প্রোফাইলে ধরা দিয়েছে এই দৌড়ের ছবি!

View this post on Instagram

Happy birthday to me ! . . . #55 ? @ankita_earthy

A post shared by Milind Usha Soman (@milindrunning) on

এ জায়গায় এসে দুটো কথা না বললেই নয়! তার মধ্যে প্রথমটা হল দৌড় নিয়ে। মিলিন্দের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে নামের পাশেই জুড়ে গিয়েছে রানিং শব্দটা- শরীর ফিট রাখতে দৌড় নিয়ে দেশের জনতাকে উৎসাহও দিয়ে থাকেন তিনি। কাজেই জন্মদিনেও যে প্রিয় এই শরীরচর্চায় নিজেকে কিছুক্ষণ হলেও ডুবিয়ে রাখবেন, সেটা যেন প্রত্যাশিতই ছিল!

আর ঠিক সে রকম ভাবেই বলতে হয় দুই নম্বর কথাটাও। নগ্নতা নিয়ে কোনও দিনই লজ্জার ধার ধারেননি মিলিন্দ। আজ থেকে বছর ২৫ আগেই প্রাক্তন স্ত্রী তথা দেশের অন্যতম সুন্দরী মডেল মধু সাপ্রের সঙ্গে সম্পূর্ণ নগ্নাবস্থায় যে ফটোশ্যুট করেছিলেন তিনি, তার জন্য রীতিমতো জনরোষের মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে। এ ছাড়াও রয়েছে ওই একই ভাবে তাঁর একার ফটোশ্যুটও! যা নতুন করে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল থেকে সবার সঙ্গে শেয়ার করেছেন তিনি। পাশাপাশি, লকডাউন পর্বেও প্রকৃতির কাছে ফিরে যাওয়ার বার্তা নিয়ে এক প্রায় নগ্ন ছবি পোস্ট করেছিলেন মিলিন্দ।

তবে মিলিন্দের কাছে ব্যাপারটা স্বাভাবিক হলেও অনেকের কাছেই নয়। তাই Instagram-এ চলছে বিদ্রুপের পালা। কেউ বলছেন, এ তাঁর জন্মদিনের পোশাক, কেউ বা বলছেন এ বুড়ো বয়সের ভীমরতি!

যদিও দেশের অনেকেই খুব স্পোর্টিংলি নিয়েছেন ব্যাপারটাকে, মিলিন্দের ফিটনেসের প্রশংসায় পঞ্চমুখ তাঁরা। এই সব প্রতিক্রিয়াই ছবিতে ক্লিক করে পড়ে নিতে পারেন!