Tag Archives: Goddess Kali

Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যার রাতে ঘটে বিশেষ বিরল ঘটনা! ভক্তের জীবন বদলায় চিরতরে, ‘এই’ কাজ ভুলেও নয়

*কৌশিকী অমাবস্যার রাতে ঘটে বিরল ঘটনা! ভক্তের জীবন চিরতরে বদলে যেতে পারে তাতেই। অতি মাহাত্ম্যপূর্ণ অমাবস্যা এই কৌশিকী অমাবস্যা। সংগৃহীত ছবি।
*কৌশিকী অমাবস্যার রাতে ঘটে বিরল ঘটনা! ভক্তের জীবন চিরতরে বদলে যেতে পারে তাতেই। অতি মাহাত্ম্যপূর্ণ অমাবস্যা এই কৌশিকী অমাবস্যা। সংগৃহীত ছবি।
*চলছে ভাদ্রমাস। এই বাংলা মাসের অন্যতম বড় অনুষ্ঠান কৌশিকী অমাবস্যা। ভাদ্রপদা অমাবস্যাকেই বলা হয় কৌশিকী অমাবস্যা। এই পুণ্যতিথিতে দেবী কালী পূজিত হন কৌশিকী রূপে। সংগৃহীত ছবি।
*চলছে ভাদ্রমাস। এই বাংলা মাসের অন্যতম বড় অনুষ্ঠান কৌশিকী অমাবস্যা। ভাদ্রপদা অমাবস্যাকেই বলা হয় কৌশিকী অমাবস্যা। এই পুণ্যতিথিতে দেবী কালী পূজিত হন কৌশিকী রূপে। সংগৃহীত ছবি।
*এ বছর কৌশিকী অমাবস্যা শুরু হচ্ছে ২ সেপ্টেম্বর রবিবার, ভোর ৫.২১ মিনিটে। অর্থাৎ ১ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কৌশিকী অমাবস্যর তিথি। ১৫ ভাদ্র রবিবার, ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে শুরু হবে। তিথি শেষ হবে, ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর, সকাল ৬ টা ৩১ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি।
*এ বছর কৌশিকী অমাবস্যা শুরু হচ্ছে ২ সেপ্টেম্বর রবিবার, ভোর ৫.২১ মিনিটে। অর্থাৎ ১ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কৌশিকী অমাবস্যর তিথি। ১৫ ভাদ্র রবিবার, ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে শুরু হবে। তিথি শেষ হবে, ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর, সকাল ৬ টা ৩১ মিনিটে। সংগৃহীত ছবি।
*ভাদ্র মাসের এই কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে বিশেষ তন্ত্রমন্ত্রের ক্রিয়া চলে। তারাপীঠ মহাশ্মশানে গোটা রাত ধরে এই বিশেষ আরাধনায় বসেন। কথিত রয়েছে, এই তারাপীঠে, কৌশিকী অমাবস্যার দিনে সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তন্ত্র মতে, এই রাতকে 'তারা রাত্রি'ও বলা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*ভাদ্র মাসের এই কৌশিকী অমাবস্যার তিথিতে বিশেষ তন্ত্রমন্ত্রের ক্রিয়া চলে। তারাপীঠ মহাশ্মশানে গোটা রাত ধরে এই বিশেষ আরাধনায় বসেন। কথিত রয়েছে, এই তারাপীঠে, কৌশিকী অমাবস্যার দিনে সাধক বামাক্ষ্যাপা সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। তন্ত্র মতে, এই রাতকে ‘তারা রাত্রি’ও বলা হয়। সংগৃহীত ছবি।
*মা তারারই আরেক নাম কৌশিকী। এই দিনেই দশমহাবিদ্যার অন্যতমা দেবী তারা মর্ত্যধামে আবির্ভূতা হন বলেই বিশ্বাস। এদিনটিতে বীরভূমের তারাপীঠে মা তারার বিশাল পুজো ও উৎসব হয়। ভক্তেরা ছোটেন তারাপীঠে পুণ্যলাভের উদ্দেশ্যে। সংগৃহীত ছবি।
*মা তারারই আরেক নাম কৌশিকী। এই দিনেই দশমহাবিদ্যার অন্যতমা দেবী তারা মর্ত্যধামে আবির্ভূতা হন বলেই বিশ্বাস। এদিনটিতে বীরভূমের তারাপীঠে মা তারার বিশাল পুজো ও উৎসব হয়। ভক্তেরা ছোটেন তারাপীঠে পুণ্যলাভের উদ্দেশ্যে। সংগৃহীত ছবি।
*পুরাণমতে, এই দেবী কৌশিকীই শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করেছিলেন। সেই থেকেই পালিত হয়ে আসছে কৌশিকী অমাবস্যা। সংগৃহীত ছবি।
*পুরাণমতে, এই দেবী কৌশিকীই শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করেছিলেন। সেই থেকেই পালিত হয়ে আসছে কৌশিকী অমাবস্যা। সংগৃহীত ছবি।
*কৌশিকী অমাবস্যার গুরুত্ব অন্য অমাবস্যার থেকে আলাদা। বলা হয়, তন্ত্রসাধকদের জন্য এই রাত মহানিশি, মহাতিথি। সাধারণ মানুষ এই তিথি পালন করেন তাঁদের জীবনের বাধা-বিপত্তি দূর করতে, জীবন থেকে অশুভ শক্তিকে সরিয়ে দিতে। সংগৃহীত ছবি।
*কৌশিকী অমাবস্যার গুরুত্ব অন্য অমাবস্যার থেকে আলাদা। বলা হয়, তন্ত্রসাধকদের জন্য এই রাত মহানিশি, মহাতিথি। সাধারণ মানুষ এই তিথি পালন করেন তাঁদের জীবনের বাধা-বিপত্তি দূর করতে, জীবন থেকে অশুভ শক্তিকে সরিয়ে দিতে। সংগৃহীত ছবি।
*বলা হয়, এদিন রাতে এক বিশেষ মুহূর্তে স্বর্গ ও নরক উভয়ের দরজাই কিছুক্ষণের জন্য খুলে যায়। এই সময় ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি, নিয়ে সাধক তাঁর সাধনা সম্পন্ন করতে পারেন বলেও বিশ্বাস। এতে অনেকেই সিদ্ধি লাভ করেন বলে মনে করা হয়। সাধক তাঁর ইচ্ছেমতো বিশেষ শক্তিসাধনার মাধ্যমে সিদ্ধিলাভ করে বাঞ্ছিত ধামে চলে যান। সংগৃহীত ছবি।
*বলা হয়, এদিন রাতে এক বিশেষ মুহূর্তে স্বর্গ ও নরক উভয়ের দরজাই কিছুক্ষণের জন্য খুলে যায়। এই সময় ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি, নিয়ে সাধক তাঁর সাধনা সম্পন্ন করতে পারেন বলেও বিশ্বাস। এতে অনেকেই সিদ্ধি লাভ করেন বলে মনে করা হয়। সাধক তাঁর ইচ্ছেমতো বিশেষ শক্তিসাধনার মাধ্যমে সিদ্ধিলাভ করে বাঞ্ছিত ধামে চলে যান। সংগৃহীত ছবি।
*অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।
*অমাবস্যার দিন আপনার বাড়িঘর খুব সুন্দর ভাবে পরিষ্কার রাখুন। ওই দিন যেন বাড়ি অপরিষ্কার না থাকে, সে দিকে নজর রাখবেন। কোনও এঁটো বাসনপত্র যেন না থাকে, সে দিকে খেয়াল রাখবেন। কোনও পুরনো, ছেঁড়া জামাকাপড় থাকলে, সেগুলি কাউকে দিয়ে দেবেন বা ফেলে দেবেন। শুধু বাড়িই নয়, বাড়ির সামনের উঠোনও পরিষ্কার রাখবেন।

Bankura News: প্রতি অমাবস্যায় বিশেষ রূপ, বাঁকুড়ার এই মহাশ্মশানে একাধিক রূপে পূজিতা কালী

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: লক্ষ্যাতড়া মহা শ্মশানে তন্ত্র মতে এবং শাস্ত্র মতে পূজিত হন ডাকাত কালী এবং শ্মশান কালী! এই দৃষ্টান্ত বিরল। বাঁকুড়ার এই বিশেষ মহাশ্মশানে চিত্রটা একেবারে অন্যরকম। একই শ্মশান প্রাঙ্গনে অমাবস্যার রাতে চলে দুই ধরনের পুজো। তন্ত্র মতে এবং শাস্ত্রমতে পূজিত হন মা কালী। ব্রিটিশ আমলে বেনারস থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল মা ভবতারিণীর মূর্তি। সেই মূর্তি পূজিত হত দাপুটে ডাকাতদের কাছে। তারপর ১৯৬৮  গন্ধেশ্বরী নদীর ওপার থেকে মায়ের মূর্তি নিয়ে আসা হয় লক্ষ্যাতড়া মহা শ্মশানে।

মা ভবতারিণীর কাছেই ভক্তরা একদম শাস্ত্রমতে পুজো দিতে পারবেন। অপরদিকে শ্মশানকালী মন্দিরে পুজো হয় তন্ত্রমতে। তাছাড়াও এই মহাশ্মশানে রয়েছেন একাধিক দেবদেবী। মা ভবতারিণীর ডান পাশে রয়েছেন শিব এবং বাম পাশে রয়েছেন বজরংবলী। শ্মশানের মাঝখানে অধিষ্ঠান করছেন মা তারা। তাছাড়া রয়েছেন শ্মশান কালী এবং সাধক বামাক্ষ্যাপার বিগ্রহ। প্রায় ৩০০-৩৫০ বছরের পুরানো কালীক্ষেত্র এটি।

আরও পড়ুন : ছোট্ট হলেও গুণে ঠাসা! ছাদে বা একফালি জমিতে এই ফল চাষ করেই মালামাল হতেন পারেন রাতারাতি

বাঁকুড়া শহরের তথা জেলার অন্যতম বড় কালী ক্ষেত্র লক্ষ্যাতড়া মহাশ্মশান। কৌশিকী অমাবস্যা থেকে শুরু করে কালীপুজো, এক অন্যরকম রূপ ধারণ করে এই মহাশ্মশান। আপনি যদি ঘুরে দেখতে চান তাহলে কলকাতা থেকে বাঁকুড়া চলে আসুন ট্রেন কিংবা বাস ধরে। মাত্র ৪ ঘণ্টার দূরত্ব। বাসে এলে সতীঘাট ব্রিজের কাছে নেমে, পায়ে হেঁটে ৫ মিনিটের পথ। পৌঁছে যাবেন লক্ষ্যাতড়া মহাশ্মশানে। আবার ট্রেনে এলে, বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে টোটো ধরে মাত্র ১৫-২০ টাকার বিনিময়ে চলে আসুন মহাশ্মশান। এই মহাশ্মশানের সেক্রেটারি অভিজিৎ দত্ত বলেন, ‘‘শাস্ত্রমতে এবং তন্ত্রমতে পূজিত হন মা কালী। এই দৃষ্টান্ত বিরল পশ্চিমবঙ্গে।’’