Tag Archives: Government Schemes

Business: নতুন ব্যবসার পরিকল্পনা করছেন? সুযোগ-টাকা দিচ্ছে সরকার, রাজ্যের ‘মেগা স্কিম’ জানুন বিস্তারিত

*সুসংসহ উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশনের আওতায় দারুন সব স্কিমের সুবিধা রয়েছে। কৃষক এবং এফপিসি, এফপিও আর্থিকভাবে আরও স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই স্কিমের সুবিধা নিয়ে।
*সুসংসহ উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশনের আওতায় দারুন সব স্কিমের সুবিধা রয়েছে। কৃষক এবং এফপিসি, এফপিও আর্থিকভাবে আরও স্বাবলম্বী হতে পারবেন এই স্কিমের সুবিধা নিয়ে।
*মশলা চাষ করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন চাষি। প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ হিসেবে সর্বাধিক ১২০০০ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাওয়া যাবে প্রতি হেক্টর জমিতে।
*মশলা চাষ করলে বিশেষ সুবিধা পাবেন চাষি। প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ হিসেবে সর্বাধিক ১২০০০ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাওয়া যাবে প্রতি হেক্টর জমিতে।
*কম খরচে পেঁয়াজ সংরক্ষণের পরিকাঠামো তৈরি করতে চাইলে (২৫ মেট্রিক টন) পুরো প্রকল্প খরচের অর্ধেক টাকা অনুদান পাওয়া যাবে তবে সর্বোচ্চ রাশি ৮৭৫০০ টাকা প্রতি ইউনিটে।
*কম খরচে পেঁয়াজ সংরক্ষণের পরিকাঠামো তৈরি করতে চাইলে (২৫ মেট্রিক টন) পুরো প্রকল্প খরচের অর্ধেক টাকা অনুদান পাওয়া যাবে তবে সর্বোচ্চ রাশি ৮৭৫০০ টাকা প্রতি ইউনিটে।
*৯ মিটার× ৬ মিটারের একটি ফলের প্যাকিং হাউস করতে চাইলে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ অনুদান, যার সর্বোচ্চ রাশি ২ লক্ষ টাকা প্রতি প্যাক হাউস পিছু।
*৯ মিটার× ৬ মিটারের একটি ফলের প্যাকিং হাউস করতে চাইলে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ অনুদান, যার সর্বোচ্চ রাশি ২ লক্ষ টাকা প্রতি প্যাক হাউস পিছু।
*আট হর্স পাওয়ার অথবা তার থেকে বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার টিলার নিতে গেলে মোট খরচে ৪০ শতাংশ অনুদান যা সর্বোচ্চ রাশি ৭৫০০০ টাকা প্রতি ইউনিট।
*আট হর্স পাওয়ার অথবা তার থেকে বেশি ক্ষমতা সম্পন্ন পাওয়ার টিলার নিতে গেলে মোট খরচে ৪০ শতাংশ অনুদান যা সর্বোচ্চ রাশি ৭৫০০০ টাকা প্রতি ইউনিট।।
*গ্রিন হাউজ ঘর তৈরি করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ সরকারি অনুদান যার সর্বোচ্চ রাশি ৫৩০ টাকা প্রতি বর্গমিটারে। একজন কৃষক সর্বোচ্চ চার হাজার বর্গমিটারের।
*গ্রিন হাউজ ঘর তৈরি করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ সরকারি অনুদান যার সর্বোচ্চ রাশি ৫৩০ টাকা প্রতি বর্গমিটারে। একজন কৃষক সর্বোচ্চ চার হাজার বর্গমিটারের।

Electric Bill: বিদ্যুতের বিল নিয়ে চিন্তা ছাড়ুন, রাজ্য সরকারের ‘হাসির আলো’ প্রকল্পে দারুণ সুযোগ! জানুন

গরমে ফ্যান-এসি-ফ্রিজ চালিয়ে তড়তড়িয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের বিল। আর সেই বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের রয়েছে এক দারুণ প্রকল্প। অনেকেই জানেন না রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পের কথা, যাতে রয়েছে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পরিষেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়ার সুযোগ।
গরমে ফ্যান-এসি-ফ্রিজ চালিয়ে তড়তড়িয়ে বাড়ছে বিদ্যুতের বিল। আর সেই বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের রয়েছে এক দারুণ প্রকল্প। অনেকেই জানেন না রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পের কথা, যাতে রয়েছে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ পরিষেবা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়ার সুযোগ।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্প ২০২০ সালে চালু করেছিলেন। হাসির আলো (Hasir Alo) প্রকল্প চালু হওয়ার পর ইতিমধ্যেই এখনো পর্যন্ত কয়েক লক্ষ পরিবার এই প্রকল্পের সুবিধা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্প ২০২০ সালে চালু করেছিলেন। হাসির আলো (Hasir Alo) প্রকল্প চালু হওয়ার পর ইতিমধ্যেই এখনো পর্যন্ত কয়েক লক্ষ পরিবার এই প্রকল্পের সুবিধা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
সেই প্রকল্পের অধীন থাকা গ্রাহকরা তিন মাসে ৭৫ ইউনিট অবধি বিদ্যুৎ একেবারে বিনামূল্যে পেয়ে থাকেন। অর্থাৎ প্রায় ৩০০ টাকা সাশ্রয় হয় তাঁদের।
সেই প্রকল্পের অধীন থাকা গ্রাহকরা তিন মাসে ৭৫ ইউনিট অবধি বিদ্যুৎ একেবারে বিনামূল্যে পেয়ে থাকেন। অর্থাৎ প্রায় ৩০০ টাকা সাশ্রয় হয় তাঁদের।
এই প্রকল্পের আওতায় থাকা পরিবারেরা তিন মাসে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত বিল একেবারে বিনামূল্যে পেয়ে যাবে। তবে ০.৩ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন মিটারের ক্ষেত্রেই এই প্রকল্প প্রযোজ্য হবে।
এই প্রকল্পের আওতায় থাকা পরিবারেরা তিন মাসে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত বিল একেবারে বিনামূল্যে পেয়ে যাবে। তবে ০.৩ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন মিটারের ক্ষেত্রেই এই প্রকল্প প্রযোজ্য হবে।
কারা পাবেন এই সুযোগ? আবেদনকারীকে অবশ্যই বিপিএল তালিকাভুক্ত হতে হবে। অর্থাৎ যার নাম বিদ্যুতের কানেকশন তার বিপিএল রেশন কার্ড থাকতে হবে।
কারা পাবেন এই সুযোগ? আবেদনকারীকে অবশ্যই বিপিএল তালিকাভুক্ত হতে হবে। অর্থাৎ যার নাম বিদ্যুতের কানেকশন তার বিপিএল রেশন কার্ড থাকতে হবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা অনুযায়ী, রাজ্যের আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা পরিবারগুলির ওপর থেকে বিদ্যুতের বিলের বোঝা কমানোর জন্য এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা অনুযায়ী, রাজ্যের আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা পরিবারগুলির ওপর থেকে বিদ্যুতের বিলের বোঝা কমানোর জন্য এই প্রকল্প চালু করা হয়েছে।
মূলত রাজ্যের আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষ ও তাদের পরিবারের কথা ভেবেই এই প্রকল্প চালু হয়। এতে করে মাসের নূন্যতম যে বিদ্যুৎ খরচ হয় তার বোঝা নিতে হয় না কাউকে। তবে রাতের বেলা লাইট ও গরমে ফ্যান চালিয়ে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায়।
মূলত রাজ্যের আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা মানুষ ও তাদের পরিবারের কথা ভেবেই এই প্রকল্প চালু হয়। এতে করে মাসের নূন্যতম যে বিদ্যুৎ খরচ হয় তার বোঝা নিতে হয় না কাউকে। তবে রাতের বেলা লাইট ও গরমে ফ্যান চালিয়ে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায়।
কীভাবে এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করা যেতে পারে? চলুন জেনে নেওয়া যাক পদ্ধতি। আবেদকারীকে প্রথমেই নিকটবর্তী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
কীভাবে এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করা যেতে পারে? চলুন জেনে নেওয়া যাক পদ্ধতি। আবেদকারীকে প্রথমেই নিকটবর্তী বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
সেখানে নিজের নাম নথিভুক্ত করাতে হবে, বা দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পের আয়োজন করা হলে সেখানেও গিয়ে আবেদন করা যেতে পারে।
সেখানে নিজের নাম নথিভুক্ত করাতে হবে, বা দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পের আয়োজন করা হলে সেখানেও গিয়ে আবেদন করা যেতে পারে।
আবেদন করার সময় সমস্ত নথি জমা করতে হবে। সেক্ষেত্রে ঠিকানার প্রমাণপত্র, আধার কার্ড, জমির ট্যাক্স বা খাজনার রশিদ-এর মতো নথি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে।
আবেদন করার সময় সমস্ত নথি জমা করতে হবে। সেক্ষেত্রে ঠিকানার প্রমাণপত্র, আধার কার্ড, জমির ট্যাক্স বা খাজনার রশিদ-এর মতো নথি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে।