Tag Archives: Green Mango

Health Benefits of Mango: কাঁচা না পাকা-কোন আম বেশি উপকারী? কীসে ওজন কমবে তাড়াতাড়ি? পরের বার খাওয়ার আগে জানুন

আম সকলের কমবেশি পছন্দের ফল। গরমের শুরুর দিকে কাঁচা আম নুন দিয়ে বা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে আবার কখনও শরবরত করে খেতে পছন্দ করেন বহু মানুষ।
আম সকলের কমবেশি পছন্দের ফল। গরমের শুরুর দিকে কাঁচা আম নুন দিয়ে বা ডালের সঙ্গে মিশিয়ে আবার কখনও শরবরত করে খেতে পছন্দ করেন বহু মানুষ।
আর পাকা আম খাওয়ার জন্য সবাই অপেক্ষা করেন। তবে, কাঁচা না পাকা, কোন ধরনের আম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে।
আর পাকা আম খাওয়ার জন্য সবাই অপেক্ষা করেন। তবে, কাঁচা না পাকা, কোন ধরনের আম স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, আম স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি করে না। কাঁচা হোক বা পাকা, রোজ একটা করে আম খেলে বরং শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে, আম খাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা জরুরি।
পুষ্টিবিদরা বলছেন, আম স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি করে না। কাঁচা হোক বা পাকা, রোজ একটা করে আম খেলে বরং শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে, আম খাওয়ার ক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখা জরুরি।
কাঁচা আম: কাঁচা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কাঁচা আম যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে গ্যালিক অ্যাসিড থাকে। যা গরমকালে হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে কাঁচা আম খেলে গ্যাস, অম্বলের সমস্যা দূর হয়।
কাঁচা আম: কাঁচা আমে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। কাঁচা আম যেভাবেই খাওয়া হোক, তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে গ্যালিক অ্যাসিড থাকে। যা গরমকালে হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে কাঁচা আম খেলে গ্যাস, অম্বলের সমস্যা দূর হয়।
পটাশিয়াম থাকার কারণে কাঁচা আম খেলে ঘাম কম হয়। ক্লান্তিও দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা আমের শরবত। কাঁচা আমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এই ফল খেলে রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। কাঁচা আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

পটাশিয়াম থাকার কারণে কাঁচা আম খেলে ঘাম কম হয়। ক্লান্তিও দূর করতে সাহায্য করে কাঁচা আমের শরবত। কাঁচা আমে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এই ফল খেলে রুক্ষ, শুষ্ক ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তবে অতিরিক্ত না খাওয়াই উচিত। কাঁচা আম বেশি খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
পাকা আম: পাকা আমে ক্যালোরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। বিশেষ করে শিশুদের দাঁত, চুল এবং দৃষ্টিশক্তির জন্য পাকা আম খুব উপকারী। রোজ একটি করে পাকা আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাকা আমের মধ্যে প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে।

পাকা আম: পাকা আমে ক্যালোরি, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, কার্বোহাইড্রেট, ক্যারোটিন ও পটাশিয়াম রয়েছে। ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। বিশেষ করে শিশুদের দাঁত, চুল এবং দৃষ্টিশক্তির জন্য পাকা আম খুব উপকারী। রোজ একটি করে পাকা আম খেলে অ্যাসিডিটির সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। পাকা আমের মধ্যে প্রচুর ক্যালোরি রয়েছে, যা শরীরে শক্তি জোগাতে সহায়তা করে।
কিন্তু অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। রোজ কতটা পরিমাণ পাকা আম খাওয়া উচিত, পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেই খাওয়া প্রয়োজন। অন্যদিকে যারা ওজন কমানোর জন্য নির্দিষ্ট ডায়েট অনুসরণ করনে, তাঁদেরকেও অতিরিক্ত পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

কিন্তু অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা। রোজ কতটা পরিমাণ পাকা আম খাওয়া উচিত, পুষ্টিবিদের সঙ্গে পরামর্শ করেই খাওয়া প্রয়োজন। অন্যদিকে যারা ওজন কমানোর জন্য নির্দিষ্ট ডায়েট অনুসরণ করনে, তাঁদেরকেও অতিরিক্ত পাকা আম খেতে নিষেধ করছেন বিশেষজ্ঞরা।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Raw Mango Drink Recipe: এক চুমুকেই শরীর ঠান্ডা…! মাত্র ৫ মিনিটে বানিয়ে নিন কাঁচা আমের শরবত, রইল চটজলদি রেসিপি

উত্তর দিনাজপুর: বাজারে কাঁচা আম উঠে গেছে। তাই এই সময় বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন কাঁচা আমের শরবত। অতিরিক্ত গরমে এই কাঁচা আমের শরবত গরমকালে শরীর থেকে জলের অভাব দূর করে। কাঁচা আমে থাকে ভিটামিন সি। যা হাঁচি কাশি ,নাক দিয়ে জল পড়া ,জ্বর ইত্যাদি ঠান্ডা গরম জনিত শরীর খারাপ লাগার বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই বাজার থেকে গরমে কাঁচা আম কিনে এনে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন চটজলদি রেস্টুরেন্টের মতো কাঁচা আমের শরবত।

শরবত বানাতে প্রয়োজন কাঁচা আম, পুদিনা পাতা, ধনেপাতা, ছোট কাঁচা লঙ্কা, ভাজা জিরে, গোলমরিচ গুঁড়ো, বিট নুন, চিনি, বরফ ও লেবুর রস। সবার প্রথমে দুটো আম খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে কেটে আধ ঘন্টা জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে, এতে আমের কসটা বেরিয়ে যাবে।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

এবার একটি চপার মেশিনে আম গুলো ভালভাবে কেটে নিতে হবে। এরপর আম গুলো একটু মিক্সার গ্রাইন্ডার-এ দিয়ে তার মধ্যে পুদিনা পাতা ধনেপাতা কুচি ,কাঁচালঙ্কা, ভাজা জিরে গুঁড়ো, গোলমরিচ গুঁড়ো, লেবুর রস, বিট নুন মিশিয়ে দিয়ে ভালভাবে পেস্ট করে নিতে হবে। আমের পেস্ট গুলো যেন স্মুথ হয়।

এবার এর মধ্যে প্রয়োজন মত ঠান্ডা জল মিশিয়ে পাতলা বা ঘন যেমন খেতে চান সেই ভাবে তৈরি করে নিন। এবং উপর দিয়ে বরফ দিয়ে পরিবেশন করুন ঠান্ডা ঠান্ডা আমের শরবত। গরমের দুপুরে জমে ‌যাবে কাঁচা আমের এই শরবত।

পিয়া গুপ্তা

Green Mango in Blood Sugar: কাঁচা আম কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? এই ফলে কি ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

গরমের অন্যতম সেরা কাঁচা আম। স্বাদে গুণে অতুলনীয় এই ফল। বাঙালি হেঁশেলে নানা ভাবে বিরাজ করে কাঁচা আম।
গরমের অন্যতম সেরা কাঁচা আম। স্বাদে গুণে অতুলনীয় এই ফল। বাঙালি হেঁশেলে নানা ভাবে বিরাজ করে কাঁচা আম।

 

আচার, টকডাল থেকে শুরু করে শরবত বা আমপানা। নানা স্বাদে খাওয়া যায় কাঁচা আম। কিন্তু কাঁচা আম কি ব্লাড সুগারে খাওয়া ঠিক, সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
আচার, টকডাল থেকে শুরু করে শরবত বা আমপানা। নানা স্বাদে খাওয়া যায় কাঁচা আম। কিন্তু কাঁচা আম কি ব্লাড সুগারে খাওয়া ঠিক, সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।

 

কাঁচা আমে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি-সহ একাধিক খাদ্যগুণ আছে। এর ফলে ত্বক ঝলমলে হয়। চোখের দৃষ্টি তীব্র হয়। বাড়ে রোগ প্রতিরোধ শক্তি।
কাঁচা আমে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি-সহ একাধিক খাদ্যগুণ আছে। এর ফলে ত্বক ঝলমলে হয়। চোখের দৃষ্টি তীব্র হয়। বাড়ে রোগ প্রতিরোধ শক্তি।

 

ক্লান্তি দূর করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গরমে কাঁচা আম জুড়িহীন। তীব্র দহনজ্বালা দূর করে শরীরকে সুশীতল রাখে কাঁচা আম।
ক্লান্তি দূর করে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গরমে কাঁচা আম জুড়িহীন। তীব্র দহনজ্বালা দূর করে শরীরকে সুশীতল রাখে কাঁচা আম।

 

বদহজম, পেট ফাঁপা, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ পেটের রোগ দূর করে কাঁচা আম।
বদহজম, পেট ফাঁপা, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ পেটের রোগ দূর করে কাঁচা আম।

 

পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটস আছে কাঁচা আমে। ফ্লুইডের ভারসাম্য, স্নায়ুর কাজ এবং পেশির সুস্থতা বজায় রাখে কাঁচা আম।
পটাশিয়াম, সোডিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটস আছে কাঁচা আমে। ফ্লুইডের ভারসাম্য, স্নায়ুর কাজ এবং পেশির সুস্থতা বজায় রাখে কাঁচা আম।

 

ভিটামিন সি ভরপুর কাঁচা আমে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। কাঁচা আমে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থেকে মাঝারি। তাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিসে কাঁচা আম নিরাপদ। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।
ভিটামিন সি ভরপুর কাঁচা আমে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। কাঁচা আমে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থেকে মাঝারি। তাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিসে কাঁচা আম নিরাপদ। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।