Tag Archives: Healthy

Fatty Liver Detection: এই লক্ষণ দেখা দিয়েছে? ফ্যাটি লিভার নয় তো? এখনই সতর্ক না হলে চরম ক্ষতি

শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল লিভার। তবে অযত্ন, ভুল খাদ্য অভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনশৈলীর কারণে লিভারের হয় ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, ফ্যাটি লিভার ডিজিজ দুই ধরনের হয়। একটি অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। অপরটির নন-অ্যালকোহলিক।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
একটি হয় দীর্ঘদিন ধরে অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণে। অপরটির হয় স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, কিছু ওষুধ প্রয়োগ কিংবা জিনগত কারণের জন্য।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
ফ্যাটি লিভারের ক্ষেত্রে এক ধরনের চর্মরোগ দেখা যেতে পারে। ত্বক লালচে হয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে মুখ জুড়ে ছোট ছোট লাল ফুসকুড়ি দেখা দেয় এই চর্ম রোগের কারণে।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
শরীরে যদি ফ্যাটি লিভার বাসা বাঁধে তবে সেই ছাপ স্পষ্ট বোঝা যায় ত্বকের মধ্যে। তাইতো ত্বকের দিকে খেয়াল রাখলে এই রোগের উপস্থিতি বোঝা সম্ভব।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
কিছু ক্ষেত্রে হাতের তালু অধিক লালচে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া চোখের কোনায় হলদে মাংসপিণ্ড দেখা দিলে তা ফ্যাটি লিভার ডিজিজের একটি অন্যতম প্রমাণ।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
জন্ডিস এর কারনে যেমনি চোখ হলদে হয়ে যায়। তেমনি ফ্যাটি লিভারের কারণেও চোখ তো হলদে হয়ে যেতে পারে। এছাড়া মুখের রংও হলদে হয়ে যায় কিছু ক্ষেত্রে।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।
ফ্যাটি লিভারে প্রহাদ দেখা দেয়। ফলে কোষের ক্ষতি হয়। যে কারণে ত্বকে চুলকানি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে লিভার অকেজো হয়ে যাওয়ায় ত্বক শুষ্ক দেখায়।

Lemon Benefits: গরমে পাতে এক টুকরো লেবু যেন ম্যাজিক! পেটের ময়লা টেনে বের করবে, ছুমন্তর হবে হার্টের সমস্যা

চুল, ত্বক ভাল রাখা তো বটেই! পাতিলেবুর গুণাগুণ ধমনীকে ভাল রাখতে ও এর কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। ফলে পরোক্ষে হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা ও রক্ত চলাচলেও এর সদর্থক প্রভাব পড়ে।
চুল, ত্বক ভাল রাখা তো বটেই! পাতিলেবুর গুণাগুণ ধমনীকে ভাল রাখতে ও এর কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। ফলে পরোক্ষে হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা ও রক্ত চলাচলেও এর সদর্থক প্রভাব পড়ে।
মেদ ঝরাতে সকালে উঠে লেবু-মধুর জল খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। ওজন কমবে ভেবে অনেকেই তা নিয়মিত খানও। এটি রোজ মেনে চললে শরীর সুস্থ থাকবে, গরমে ক্লান্তিবোধ কম হবে।
মেদ ঝরাতে সকালে উঠে লেবু-মধুর জল খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে অনেকেরই। ওজন কমবে ভেবে অনেকেই তা নিয়মিত খানও। এটি রোজ মেনে চললে শরীর সুস্থ থাকবে, গরমে ক্লান্তিবোধ কম হবে।
তীব্র গরমে ভাতের পাতে যদি থাকে এক টুকরো লেবু, তাহলে শরীর হবে চাঙ্গা। রোগ থাকবে শত হাত দূরে।
তীব্র গরমে ভাতের পাতে যদি থাকে এক টুকরো লেবু, তাহলে শরীর হবে চাঙ্গা। রোগ থাকবে শত হাত দূরে।
লেবু ভিটামিন সি-এর মূল উৎস। ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়ামেও সমৃদ্ধ লেবু। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসের জোগান হিসেবে, ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে লেবু খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসক ।
লেবু ভিটামিন সি-এর মূল উৎস। ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়ামেও সমৃদ্ধ লেবু। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসের জোগান হিসেবে, ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে লেবু খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসক ।
গরম ডাল-ভাতের সঙ্গে কিংবা অন্যান্য পদের সঙ্গে লেবু চিপে খেতে ভালবাসেন অনেকেই। এতে কোনও অসুবিধে নেই বলেই জানান বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক। বরং, শরীরে প্রবিষ্ট অনেক ক্ষতিকর ব্যাকটিরিয়াকে ধ্বংস করতে পারে লেবুতে থাকা ভিটামিন সি। এছাড়াও সাইট্রিক অ্যাসিড হজমশক্তিও বাড়ায়। যেটা এই গরমে সবচেয়ে জরুরি।
গরম ডাল-ভাতের সঙ্গে কিংবা অন্যান্য পদের সঙ্গে লেবু চিপে খেতে ভালবাসেন অনেকেই। এতে কোনও অসুবিধে নেই বলেই জানান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। বরং, শরীরে প্রবিষ্ট অনেক ক্ষতিকর ব্যাকটিরিয়াকে ধ্বংস করতে পারে লেবুতে থাকা ভিটামিন সি। এছাড়াও সাইট্রিক অ্যাসিড হজমশক্তিও বাড়ায়। যেটা এই গরমে সবচেয়ে জরুরি।
গরমে ক্লান্তি আর খাওয়ার অরুচি ভাব কাটাতে লেবুর জুড়ি নেই। সুগন্ধ ছড়ানো গন্ধরাজ লেবু হোক কিংবা রসাল পাতিলেবু বা কাগজি লেবু, পাতে এক টুকরো পড়লেই কেল্লাফতে!
গরমে ক্লান্তি আর খাওয়ার অরুচি ভাব কাটাতে লেবুর জুড়ি নেই। সুগন্ধ ছড়ানো গন্ধরাজ লেবু হোক কিংবা রসাল পাতিলেবু বা কাগজি লেবু, পাতে এক টুকরো পড়লেই কেল্লাফতে!

Uric Acid Control Homely Tips: শরীর থেকে টেনে বের করবে ইউরিক অ্যাসিডের বংশ, ঘরোয়া ৫টা জিনিসে বাজিমাত, ব্যথা হবে গায়েব

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং এর ফলে আঙুলের জয়েন্ট বা গাঁটে ব্যথা হয়৷ ফলে স্বাভাবিক চলাচলে সমস্যা হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার (Uric Acid Control Homely Tips) রয়েছে৷ শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে খুবই সাহায্য করে। ৫টি সস্তা এবং ঘরোয়া জিনিস যা ইউরিক অ্যাসিড দূর করবে।
ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এ কারণে নানা ধরনের সমস্যা শুরু হয়। ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টালে পরিণত হয় এবং এর ফলে আঙুলের জয়েন্ট বা গাঁটে ব্যথা হয়৷ ফলে স্বাভাবিক চলাচলে সমস্যা হয়৷ এমন পরিস্থিতিতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার (Uric Acid Control Homely Tips) রয়েছে৷ শরীর থেকে ইউরিক অ্যাসিড দূর করতে খুবই সাহায্য করে। ৫টি সস্তা এবং ঘরোয়া জিনিস যা ইউরিক অ্যাসিড দূর করবে।
ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে কাজে সমস্যা হতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে কাজে সমস্যা হতে পারে৷
ধনেপাতা(Coriander)-শুকনো ধনে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল দূর করে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। ধনেপাতার এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে এটি প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে ইউরিক অ্যাসিড দূর করে। যাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়েছে তাদের ধনে ভিজানো জল খাওয়া উচিত।
ধনেপাতা(Coriander)-শুকনো ধনে ইউরিক অ্যাসিডের ক্রিস্টাল দূর করে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে। ধনেপাতার এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে এটি প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে ইউরিক অ্যাসিড দূর করে। যাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়েছে তাদের ধনে ভিজানো জল খাওয়া উচিত।
আমলকি (Amla)-ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শুধু শরীরে ব্যথা প্রতিরোধ করে না, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও কমায়। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়।
আমলকি (Amla)-ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা শুধু শরীরে ব্যথা প্রতিরোধ করে না, অক্সিডেটিভ স্ট্রেসও কমায়। এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়।
নিম ( Neem)-ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল দূর করতেও নিম সহায়ক। নিমের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা ফোলাভাব কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দূর করে। শরীরের ডিটক্সিফিকেশনেও নিম ভাল কাজ করে।
নিম ( Neem)-ইউরিক অ্যাসিড ক্রিস্টাল দূর করতেও নিম সহায়ক। নিমের মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা ফোলাভাব কমায় এবং ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা দূর করে। শরীরের ডিটক্সিফিকেশনেও নিম ভাল কাজ করে।
হরতুকি (Myrobalan)-হরতুকি ডিটক্সিফাইং উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরে আটকে থাকা টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিডকে বের করে দেয়। হরতুকি খাওয়া হজমের জন্যও ভাল। এর সাহায্যে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয় এবং গাউটের সমস্যাও সেরে যায়।
হরতুকি (Myrobalan)-হরতুকি ডিটক্সিফাইং উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরে আটকে থাকা টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিডকে বের করে দেয়। হরতুকি খাওয়া হজমের জন্যও ভাল। এর সাহায্যে সহজেই ইউরিক অ্যাসিড দূর হয় এবং গাউটের সমস্যাও সেরে যায়।
গিলয় (Giloy)-অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যযুক্ত গিলয় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনিকে সঠিকভাবে কাজ করতেও সাহায্য করে, যার কারণে শরীর থেকে টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিড সহজেই বের হয়ে যায়।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
গিলয় (Giloy)-অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যযুক্ত গিলয় ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি কিডনিকে সঠিকভাবে কাজ করতেও সাহায্য করে, যার কারণে শরীর থেকে টক্সিন এবং ইউরিক অ্যাসিড সহজেই বের হয়ে যায়।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আঙুলের গাঁটে গাঁটে ব্যথা অনেক বেড়ে যেতে পারে। যার কারণে কাজে সমস্যা হতে পারে৷