Tag Archives: Heart Problem

Ghee Side Effects: চরম বিপজ্জনক…! লোভে পড়েও ভুলে ‘ঘি’ খাবেন না ‘এরা’, জানুন কাদের জন্য বিরাট ক্ষতিকর!

রান্নাঘরের একটি অপরিহার্য জিনিস হল ঘি। এটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। হ্যাঁ, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং প্রোটিন-সহ অনেক পুষ্টি উপাদান ঘিতে পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সীমিত পরিমাণে এটি খাওয়ার অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
রান্নাঘরের একটি অপরিহার্য জিনিস হল ঘি। এটি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। হ্যাঁ, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং প্রোটিন-সহ অনেক পুষ্টি উপাদান ঘিতে পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সীমিত পরিমাণে এটি খাওয়ার অগণিত স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
তবে ঘি  উপকারী হওয়া সত্ত্বেও কিছু লোকের ঘি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এখন প্রশ্ন হল, ঘি খাওয়ার অসুবিধাগুলো কী কী? কোন মানুষের অতিরিক্ত ঘি খাওয়া উচিত নয়? অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের উপর কি প্রভাব পড়বে? দিল্লি ডায়েট ক্লিনিক নয়ডার সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র এ বিষয়ে বিশদে জানিয়েছেন৷
তবে ঘি উপকারী হওয়া সত্ত্বেও কিছু লোকের ঘি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এখন প্রশ্ন হল, ঘি খাওয়ার অসুবিধাগুলো কী কী? কোন মানুষের অতিরিক্ত ঘি খাওয়া উচিত নয়? অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের উপর কি প্রভাব পড়বে? দিল্লি ডায়েট ক্লিনিক নয়ডার সিনিয়র ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র এ বিষয়ে বিশদে জানিয়েছেন৷
ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র বলেছেন, যে ঘি খাওয়া কারও জন্য ক্ষতিকারক নয়, তবে তা সীমিত পরিমাণে খাওয়া হয়। অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে।
ডায়েটিশিয়ান অমৃতা মিশ্র বলেছেন, যে ঘি খাওয়া কারও জন্য ক্ষতিকারক নয়, তবে তা সীমিত পরিমাণে খাওয়া হয়। অতিরিক্ত ঘি খেলে স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে, অতিরিক্ত পরিমাণে ঘি খাওয়া মানুষের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে যাদের হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। আসলে ঘিতে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে হার্টকে নিরাপদ রাখতে ১০ মিলিগ্রামের বেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়।
এমন পরিস্থিতিতে, অতিরিক্ত পরিমাণে ঘি খাওয়া মানুষের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে যাদের হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। আসলে ঘিতে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমন পরিস্থিতিতে হার্টকে নিরাপদ রাখতে ১০ মিলিগ্রামের বেশি ঘি খাওয়া উচিত নয়।
আপনি যদি লিভারের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে ঘি খাওয়া অল্প পরিমাণে করুন। এতে করে আপনার লিভার নিরাপদ থাকবে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ঘি খাওয়াও ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ফ্যাটি লিভারে জন্ডিস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের রোগীদের তাদের খাবারে ন্যূনতম ঘি খাওয়া উচিত।
আপনি যদি লিভারের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে ঘি খাওয়া অল্প পরিমাণে করুন। এতে করে আপনার লিভার নিরাপদ থাকবে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত ঘি খাওয়াও ক্ষতিকর হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ফ্যাটি লিভারে জন্ডিস এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। এই ধরনের রোগীদের তাদের খাবারে ন্যূনতম ঘি খাওয়া উচিত।
আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করেন, তাহলে আপনার ডায়েটে কম পরিমাণে ঘি রাখুন। কারণ, বেশি ঘি খেলে ওজন বাড়তে পারে। ঘি-তে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড, যা ওজন কমাতে সহায়ক। কিন্তু এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে, তাই বেশি খেলে স্থূলতা হতে পারে। একজন সাধারণ মানুষ প্রতিদিন ২ চা চামচ গরুর ঘি খেতে পারেন।
আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করেন, তাহলে আপনার ডায়েটে কম পরিমাণে ঘি রাখুন। কারণ, বেশি ঘি খেলে ওজন বাড়তে পারে। ঘি-তে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলিক অ্যাসিড, যা ওজন কমাতে সহায়ক। কিন্তু এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে, তাই বেশি খেলে স্থূলতা হতে পারে। একজন সাধারণ মানুষ প্রতিদিন ২ চা চামচ গরুর ঘি খেতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় ঘি খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী হলেও তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বদহজম, ফোলা বা ডায়রিয়ার মতো হজমের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
গর্ভাবস্থায় ঘি খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী হলেও তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বদহজম, ফোলা বা ডায়রিয়ার মতো হজমের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

 

 গর্ভবতী মহিলাদের প্রায়শই হজমের সমস্যায় পড়তে হয়, তাই খাবারে ঘি কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে একজন মায়ের যতটা ঘি বা মাখন খাওয়া উচিত ততটা সে সহজে হজম করতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের থেকে পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভাল৷
গর্ভবতী মহিলাদের প্রায়শই হজমের সমস্যায় পড়তে হয়, তাই খাবারে ঘি কম খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এমন পরিস্থিতিতে একজন মায়ের যতটা ঘি বা মাখন খাওয়া উচিত ততটা সে সহজে হজম করতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের থেকে পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভাল৷

Heart Problem: হার্টের রোগীদের কেন বেশি জল খাওয়া উচিত নয়? দিনে কতটা জল খাওয়া ‘পারফেক্ট’…জেনে নিন চিকিৎসকের মত

আমরা প্রায়ই বড়দের কাছে শুনে থাকি, বেশি বেশি করে জল খাওয়ার কথা৷ কিন্তু, বর্তমানে চিকিৎসকেরা আবার বলে থাকেন অন্য কথা৷ তাঁরা বলেন, বেশি বেশি নয়, বরং পরিমিত পরিমাণে জল খাওয়াই উচিত প্রত্যেকটা মানুষের৷
আমরা প্রায়ই বড়দের কাছে শুনে থাকি, বেশি বেশি করে জল খাওয়ার কথা৷ কিন্তু, বর্তমানে চিকিৎসকেরা আবার বলে থাকেন অন্য কথা৷ তাঁরা বলেন, বেশি বেশি নয়, বরং পরিমিত পরিমাণে জল খাওয়াই উচিত প্রত্যেকটা মানুষের৷
যেমন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী একজন সুস্থ ব্যক্তির সারাদিনে ৩-৪ লিটার জল খাওয়া উচিত৷ অর্থাৎ, ৭-৮ গ্লাস৷ কিন্তু, কারও যদি হার্টের সমস্যা থাকে, তিনিও কি এই পরিমাণই জল খাবেন? কী বলছেন চিকিৎসকেরা?
যেমন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী একজন সুস্থ ব্যক্তির সারাদিনে ৩-৪ লিটার জল খাওয়া উচিত৷ অর্থাৎ, ৭-৮ গ্লাস৷ কিন্তু, কারও যদি হার্টের সমস্যা থাকে, তিনিও কি এই পরিমাণই জল খাবেন? কী বলছেন চিকিৎসকেরা?
চিকিৎসকেরা জানিয়ে থাকেন, হার্টের রোগীদের খুব বেশি জল খাওয়া কখনওই উচিত নয়৷ এতে তাঁর শরীরে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ বেশি জল খেলে কী কী সমস্যা হতে পারে হার্টের রোগীদের? কেনই বা তাঁদের বেশি জল খাওয়া উচিত নয়, আসুন চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিই আসল কারণ৷
চিকিৎসকেরা জানিয়ে থাকেন, হার্টের রোগীদের খুব বেশি জল খাওয়া কখনওই উচিত নয়৷ এতে তাঁর শরীরে নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ বেশি জল খেলে কী কী সমস্যা হতে পারে হার্টের রোগীদের? কেনই বা তাঁদের বেশি জল খাওয়া উচিত নয়, আসুন চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিই আসল কারণ৷
জল আমাদের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হৃদরোগীদের শরীরে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজ এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অত্যধিক জল পান এই ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যা ঝুঁকি বাড়ায়। এখন প্রশ্ন হল হার্টের রোগীদের  দিনে ঠিক কতটা জল পান করা উচিত? জানাচ্ছেন, দিল্লির জিবি পান্ত হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর (ড.) বিমল মেহতা৷
জল আমাদের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। হৃদরোগীদের শরীরে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো খনিজ এবং ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অত্যধিক জল পান এই ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে, যা ঝুঁকি বাড়ায়। এখন প্রশ্ন হল হার্টের রোগীদের দিনে ঠিক কতটা জল পান করা উচিত? জানাচ্ছেন, দিল্লির জিবি পান্ত হাসপাতালের কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর (ড.) বিমল মেহতা৷
ডাঃ বিমল মেহতার মতে, যদিও একজন সুস্থ মানুষের জন্য জল বেশি খাওয়া উপকারী, তবে তা হৃদরোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। অত্যধিক জল পান করলে হার্টের পাম্পিংয়ে ব্যাঘাত ঘটতে পারে, হার্টের উপরে চাপ বাড়ে, ধমনীতে দুর্বলতা সৃষ্টি হয়,  হার্টবিট দ্রুত হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং হৃদরোগীদের হার্ট ফেলিউরের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ডাঃ বিমল মেহতার মতে, যদিও একজন সুস্থ মানুষের জন্য জল বেশি খাওয়া উপকারী, তবে তা হৃদরোগীদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। অত্যধিক জল পান করলে হার্টের পাম্পিংয়ে ব্যাঘাত ঘটতে পারে, হার্টের উপরে চাপ বাড়ে, ধমনীতে দুর্বলতা সৃষ্টি হয়, হার্টবিট দ্রুত হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং হৃদরোগীদের হার্ট ফেলিউরের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
হৃদরোগীদের দিনে কতটা জল পান করা উচিত? বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ ব্যক্তিকে দিনে ৩-৪ লিটার বা ৭-৮ গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন। অতিরিক্ত জল পান করলে হৃদরোগীদের অবস্থা খারাপ হতে পারে। শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত জল পান করলেও কিডনির উপরেও চাপ বাড়তে পারে।
হৃদরোগীদের দিনে কতটা জল পান করা উচিত? বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন সুস্থ ব্যক্তিকে দিনে ৩-৪ লিটার বা ৭-৮ গ্লাস জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন। অতিরিক্ত জল পান করলে হৃদরোগীদের অবস্থা খারাপ হতে পারে। শুধু তাই নয়, অতিরিক্ত জল পান করলেও কিডনির উপরেও চাপ বাড়তে পারে।
অতিরিক্ত জল হৃদরোগীদের পাম্পিং ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিতে পারে। এমতাবস্থায় এই রোগীদের গরমে ২ লিটারের বেশি জল না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া হৃদরোগীদের জন্য যে কোনও অন্য তরল খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন।
অতিরিক্ত জল হৃদরোগীদের পাম্পিং ক্ষমতাকে দুর্বল করে দিতে পারে। এমতাবস্থায় এই রোগীদের গরমে ২ লিটারের বেশি জল না খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। এ ছাড়া হৃদরোগীদের জন্য যে কোনও অন্য তরল খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা রোগী এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কোনও কাজই করবেন না৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা রোগী এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই নিজের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে কোনও কাজই করবেন না৷

Heart Problem: দুধ কি হার্টের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর! চমকে ওঠার মতো কথা বললেন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ, সতর্ক থাকুন

বর্তমানে জনসাধারণের মধ্যে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। এমনকি বয়সে তরুণরাও আজকাল হৃদরোগের সমস্যার শিকার হচ্ছেন। শুধু সাধারণ মানুষই নন, বড় বড় সেলিব্রিটিরাও হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ হারাচ্ছেন।
বর্তমানে জনসাধারণের মধ্যে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা দ্রুত বাড়ছে। এমনকি বয়সে তরুণরাও আজকাল হৃদরোগের সমস্যার শিকার হচ্ছেন। শুধু সাধারণ মানুষই নন, বড় বড় সেলিব্রিটিরাও হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ হারাচ্ছেন।
বর্তমানে অত্যধিক ব্যস্ত জীবনযাত্রা, উল্টোপাল্টা খাবার দাবার কম বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে৷ হার্ট সুস্থ রাখতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের খাবার এবং পানীয় সরাসরি হৃৎযন্ত্র অর্থাৎ, হার্টের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
বর্তমানে অত্যধিক ব্যস্ত জীবনযাত্রা, উল্টোপাল্টা খাবার দাবার কম বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে৷ হার্ট সুস্থ রাখতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের খাবার এবং পানীয় সরাসরি হৃৎযন্ত্র অর্থাৎ, হার্টের স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে।
 হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বহু প্রশ্নই ঘুরপাক খায়, যার সঠিক উত্তর বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। ফলে অজান্তেই ডেকে আনেন নিজের বিপদ৷ এই প্রশ্নগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কারও যদি হার্টের সমস্যা থাকে, তাহলে কি তাঁর দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য খাওয়া উচিত? এই জিনিসগুলি খেলে কি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে? আসুন একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক এই প্রশ্নের উত্তর।
হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে বহু প্রশ্নই ঘুরপাক খায়, যার সঠিক উত্তর বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। ফলে অজান্তেই ডেকে আনেন নিজের বিপদ৷ এই প্রশ্নগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কারও যদি হার্টের সমস্যা থাকে, তাহলে কি তাঁর দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত দ্রব্য খাওয়া উচিত? এই জিনিসগুলি খেলে কি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে? আসুন একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক এই প্রশ্নের উত্তর।
ইন্দ্রপ্রস্থ অ্যাপোলো হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট, নয়াদিল্লি, নিউজ 18-কে ডক্টর বনিতা অরোরা জানাচ্ছেন, কারও যদি উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকে, তাহলে সেই সমস্ত রোগীদের দুগ্ধজাত পণ্য অত্যধিক হারেনা খাওয়াই উচিত। এতে চরম ক্ষতি হয়ে যেতে পারে৷ এই ধরনের রোগীদের জন্য পরামর্শ, তাঁরা যদি কোনওদিন দুধ খান, তাহলে সেদিন আর পনির বা দই খাবেন না। যেদিন পনির খাবেন, সেদিন আর দুধ খাবেন না।
ইন্দ্রপ্রস্থ অ্যাপোলো হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালটেন্ট, নয়াদিল্লি, নিউজ 18-কে ডক্টর বনিতা অরোরা জানাচ্ছেন, কারও যদি উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকে, তাহলে সেই সমস্ত রোগীদের দুগ্ধজাত পণ্য অত্যধিক হারেনা খাওয়াই উচিত। এতে চরম ক্ষতি হয়ে যেতে পারে৷ এই ধরনের রোগীদের জন্য পরামর্শ, তাঁরা যদি কোনওদিন দুধ খান, তাহলে সেদিন আর পনির বা দই খাবেন না। যেদিন পনির খাবেন, সেদিন আর দুধ খাবেন না।
 আপনি যদি কোনও দিন দই খেয়ে থাকেন, তবে অন্যান্য দুগ্ধজাত পণ্য সেদিন এড়িয়ে চলুন। উচ্চ কোলেস্টেরল যুক্ত রোগীদের জন্য দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত পণ্য পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। এই পণ্যগুলির অত্যধিক ব্যবহার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে, যা হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক সহ কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
আপনি যদি কোনও দিন দই খেয়ে থাকেন, তবে অন্যান্য দুগ্ধজাত পণ্য সেদিন এড়িয়ে চলুন। উচ্চ কোলেস্টেরল যুক্ত রোগীদের জন্য দুধ, দই, পনির এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত পণ্য পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। এই পণ্যগুলির অত্যধিক ব্যবহার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে পারে, যা হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক সহ কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
 ডাক্তার বনিতা অরোরা বলেন, সুস্থ মানুষ দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন। দুধ, দই এবং পনির তাঁদের হার্টের স্বাস্থ্যের উপরে কোনও খারাপ প্রভাব ফেলে না। কোলেস্টেরল বা হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের অবশ্য সতর্কতার সাথে এই পণ্যগুলি খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে মানুষের অন্যান্য প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়াও উচিত নয়।
ডাক্তার বনিতা অরোরা বলেন, সুস্থ মানুষ দুগ্ধজাত খাবার খেতে পারেন। দুধ, দই এবং পনির তাঁদের হার্টের স্বাস্থ্যের উপরে কোনও খারাপ প্রভাব ফেলে না। কোলেস্টেরল বা হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের অবশ্য সতর্কতার সাথে এই পণ্যগুলি খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে মানুষের অন্যান্য প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়াও উচিত নয়।
প্রি-ওয়ার্কআউট সাপ্লিমেন্টও হার্টের ক্ষতি করতে পারে। তাই শরীরচর্চার জন্য জিমে গেলেও, যে কোনও ধরনের সাপ্লিমেন্ট খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এই জিনিসগুলি খাওয়া আপনার হৃদস্পন্দন বাড়াতে পারে এবং হার্টের কার্যকারিতা দুর্বল করে দিতে পারে।
প্রি-ওয়ার্কআউট সাপ্লিমেন্টও হার্টের ক্ষতি করতে পারে। তাই শরীরচর্চার জন্য জিমে গেলেও, যে কোনও ধরনের সাপ্লিমেন্ট খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এই জিনিসগুলি খাওয়া আপনার হৃদস্পন্দন বাড়াতে পারে এবং হার্টের কার্যকারিতা দুর্বল করে দিতে পারে।
জিমে যোগদানের আগে যে কারও উচিত অবশ্যই একজন কার্ডিওলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া। আর কোনও পরামর্শ না নিয়ে নিজে নিজে জিম করতে গেলে এবং সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে।
জিমে যোগদানের আগে যে কারও উচিত অবশ্যই একজন কার্ডিওলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া। আর কোনও পরামর্শ না নিয়ে নিজে নিজে জিম করতে গেলে এবং সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা৷ তাই নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন আলাদা আলাদা৷ তাই নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷