Tag Archives: Idols

Bangla News: পুকুরের জল থেকে উঠে আসছে একের পর এক মূর্তি! ‘অলৌকিক’ ঘটনা ঘিরে তোলপাড় রাজশোলে

বাঁকুড়া: পুকুর সংস্কার করতে গিয়ে উঠে এল সম্ভাব্য সুপ্রাচীন কালের পাথরের মূর্তি। জয়পুর থানার রাজশোল গ্ৰামের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফুলবাঁধ পুকুরের মাটি খনন করতে গিয়ে উদ্ধার হয় পাথরের মূর্তি । সেই মূর্তি দেখতে অগণিত মানুষের কৌতুহল বাঁকুড়ার জয়পুরের রাজশোল গ্রামে।

দীর্ঘদিন ধরে এলাকার একটি বাঁধ মাটি পড়ে ভরাট হয়ে গিয়েছিল, সেই বাঁধ পুনরায় খনন শুরু হয় কয়েক মাস আগে। মাটি কাটার মেশিন দিয়ে খনন কাজ করার সময় পাথরের মূর্তিটি কোনওক্রমে ট্রাক্টরে করে মাটির সঙ্গে চলে আসে লোকের খামারে। আর সেই খামারের মাটি পরীক্ষা করার সময় উদ্ধার হয় ভাঙাচোরা একটি মূর্তি। আর সেই মূর্তি উদ্ধার হওয়ার খবর শুনে আশপাশ থেকে ছুটে আসেন স্থানীয় মানুষজন। দেখতে ভিড় জমান রাজশোল গ্রামের নামো পালপাড়া পুণ্য বুড়িতলায়।

আরও পড়ুন: সাড়ে আটটায় বাড়িতে ফোন করে শেষ কথা, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃত কলকাতার বাসিন্দা

পুণ্য বুড়ির স্নান করা পুকুর নামে পরিচিত ফুলবাঁধের জল থেকে উদ্ধার হয়েছিল পুণ্য বুড়ি।  তখন থেকে গ্রামে পুণ্য বুড়ির রূপে পূজিত হন মা। আবারও কয়েক দশক বাদে একই পুকুর থেকে উদ্ধার হল মূর্তি।  তবে এই মূর্তি কোন দেবতা বা দেবীর, তা বোঝা যাচ্ছে না। কেউ বলছেন বিষ্ণু, কেউ বলছেন কৃষ্ণ, কেউ বলছেন রাধিকা, কেউ বলছেন লক্ষ্মী। তবে মূর্তি যে দেবতারই হোক না কেন, সেই মূর্তিকে নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।। তাহলে কি মল্ল রাজার রাজত্বে প্রতিষ্ঠা হওয়া এই মূর্তি? উঠছে প্রশ্ন।

আরও পড়ুন: ‘বগির নীচে সব বডি পড়ে আছে, ওরা খুঁজছে’! দলা পাকানো কান্না দুর্ঘটনাগ্রস্ত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের যাত্রীর

মাটির তলা থেকে মূর্তি বেরিয়ে আসছে একের পর এক। কীভাবে বাঁধের মাঝে এল? কারা রেখেছিল এই মূর্তিগুলো? নাকি ওইখানে কোনও বড় মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়েছিল বহু যুগ আগে যা মল্ল রাজত্বের বহু আগে? এখন গ্রাম বাংলার মানুষের মনের মধ্যে জাগছে কৌতূহল।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Astrological Tips: সংসারের অমঙ্গল এড়াতে ভুলেও ঠাকুরঘরে এইসব মূর্তি রাখবেন না, সতর্ক করছেন জ্যোতিষী!

বাস্তুশাস্ত্রে উল্লিখিত রয়েছে যে, প্রতিদিন ধূপকাঠি জ্বালিয়ে পূজা করলে বাড়িতে ইতিবাচক শক্তির সঞ্চার হয় এবং ঘরে সুখ শান্তি আসে। তবে এমন কিছু দেব-দেবী রয়েছেন, যাঁদের মূর্তি ঘরে রাখলে ভক্তরা নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। ওইসব দেবদেবীর মূর্তির তেজ এতটাই বেশি হয় যে, তা মানুষের জীবনে সরাসরি প্রভাব ফেলতে থাকে। তাহলে কোন কোন মূর্তি ঘরে রাখা উচিত নয়? সেটাই জেনে নেওয়া যাক উজ্জয়িনীর জ্যোতিষী রবি শুক্লার কাছ থেকে।

ভুল করেও এইসব মূর্তি মন্দিরে রাখা চলবে না…

১. হিন্দু ধর্মে ভগবান শঙ্করকে বিশেষ ভাবে পূজা করা হয়। অনেকে বাড়িতে তাঁর ছবি রেখে পূজা করেন। কিন্তু ভগবান শিবের নৃত্যরত মূর্তি অর্থাৎ তাঁর নটরাজ ভঙ্গির মূর্তি বাড়ির ঠাকুরঘরে রাখা কখনওই উচিত নয়। কারণ প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ভগবান শঙ্কর যখন অত্যন্ত কুপিত হন, তখনই তিনি নৃত্য করেন।

২. বাড়িতে ভগবান গণেশের একটিমাত্র মূর্তিই রাখা উচিত। আর সেই মূর্তিটিকে দেবী লক্ষ্মীর বাম দিকে রাখতে হবে। দেবী লক্ষ্মীর ডান দিকে দেবী সরস্বতীকে স্থাপন করতে হবে। তবে বাড়ির ঠাকুরঘরে কখনওই ভগবান গণপতির দণ্ডায়মান কিংবা নৃত্যরত মূর্তি রাখা উচিত নয়।

আরও পড়ুন : কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হবে! কমবে অসহ্য গরম! জানুন স্বস্তির পূর্বাভাস ও দিনক্ষণ

৩. শনি মহারাজকে ন্যায়ের দেবতাদের মধ্যে অন্যতম বলে গণ্য করা হয়। তবে শনিদেবের ছবি কখনওই বাড়িতে রাখা উচিত নয়। কারণ ভগবান শনির চোখের দিকে তাকালে মানুষের জীবনে অনেক ধরনের সমস্যা নেমে আসে। এর পাশাপাশি শনিদোষও হতে পারে।

৪. বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, রাহু বা কেতুর মূর্তি তখনই ঠাকুরঘরে রাখা উচিত, যখন ভক্ত নবগ্রহের পূজা করছেন। আসলে রাহু বা কেতুর মূর্তি কখনও একাকী রাখা উচিত নয়। এমনটা করলে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে।