Tag Archives: insect

Insect Remedy In Monsoon: হাতের মুঠোয়ে চট জলদি ম্যাজিক, মশা-মাছি-আরশোলা দূর হবে বাপ বাপ বলে! ছোট্ট টিপসে হবে বিরাট কাজ

বর্ষার সময়ে একদিকে যেমন বাড়ে মশার উপদ্রব তেমনি বাড়ে সাপ-বিছের উপদ্রবও। কিন্তু এমনকিছু গাছ আছে যেগুলো বাড়ির আশপাশে লাগালে সহজে ঘরে ঢুকবে না একটা মশা পোকামাকড়।
বর্ষার সময়ে একদিকে যেমন বাড়ে মশার উপদ্রব তেমনি বাড়ে সাপ-বিছের উপদ্রবও। কিন্তু এমনকিছু গাছ আছে যেগুলো বাড়ির আশপাশে লাগালে সহজে ঘরে ঢুকবে না একটা মশা পোকামাকড়।
এমন কিছু গাছ আছে যা একদিকে আপনার বাড়িতে ভেষজ উদ্ভিদ হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন অপরদিকে বাড়িতে মশা ও পোকামাকড়ের উপদ্রব কমবে।
এমন কিছু গাছ আছে যা একদিকে আপনার বাড়িতে ভেষজ উদ্ভিদ হিসাবে ব্যবহার করতে পারবেন অপরদিকে বাড়িতে মশা ও পোকামাকড়ের উপদ্রব কমবে।
নিম গাছের আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব আছে। এর তিক্ত গন্ধ পোকামাকড়, মশাকে ঘরে আসতে দেয় না। এটি পোকামাকড়, সাপ এবং বিছে জাতীয় বিষাক্ত প্রাণীকে দূরে রাখতে অনেক বেশি কার্যকর।
নিম গাছের আয়ুর্বেদিক গুরুত্ব আছে। এর তিক্ত গন্ধ পোকামাকড়, মশাকে ঘরে আসতে দেয় না। এটি পোকামাকড়, সাপ এবং বিছে জাতীয় বিষাক্ত প্রাণীকে দূরে রাখতে অনেক বেশি কার্যকর।
তুলসীও বর্ষাকালে পোকামাকড় দূরে রাখতে বেশ কার্যকরী। এর তীক্ষ্ণ গন্ধ সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীদের পছন্দ নয়। তাই এগুলো তুলসী থেকে দূরে থাকে।
তুলসীও বর্ষাকালে পোকামাকড় দূরে রাখতে বেশ কার্যকরী। এর তীক্ষ্ণ গন্ধ সরীসৃপ জাতীয় প্রাণীদের পছন্দ নয়। তাই এগুলো তুলসী থেকে দূরে থাকে।
পুদিনা গাছ কেবল তার সুগন্ধ এবং স্বাদের জন্যই পরিচিত নয়, এই উদ্ভিদ পোকামাকড় দূরে রাখতেও আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকর।
পুদিনা গাছ কেবল তার সুগন্ধ এবং স্বাদের জন্যই পরিচিত নয়, এই উদ্ভিদ পোকামাকড় দূরে রাখতেও আশ্চর্যজনকভাবে কার্যকর।
বাড়ির চারপাশে লেমনগ্রাস লাগানো যেতে পারে। অনেকেই এ গাছের চা ও রস পান করেন। যদিও এই উদ্ভিদের গন্ধ খুবই সুন্দর তবে মশা এটি মোটেই পছন্দ করে না।
বাড়ির চারপাশে লেমনগ্রাস লাগানো যেতে পারে। অনেকেই এ গাছের চা ও রস পান করেন। যদিও এই উদ্ভিদের গন্ধ খুবই সুন্দর তবে মশা এটি মোটেই পছন্দ করে না।

Most Expensive Insect: এই পোকা বাড়িতে ২টো থাকলেই আপনি কোটিপতি! রয়েছে আশেপাশেই, জানা নেই অনেকের

সারা বিশ্বে মানুষ ঘরবাড়ি ও ক্ষেত থেকে পোকামাকড় দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করে, কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি পোকা রয়েছে যাকে মানুষ শুধু তাদের ঘরে রাখতে চায় না চড়া দামে কিনতে চায়।
সারা বিশ্বে মানুষ ঘরবাড়ি ও ক্ষেত থেকে পোকামাকড় দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করে, কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি পোকা রয়েছে যাকে মানুষ শুধু তাদের ঘরে রাখতে চায় না চড়া দামে কিনতে চায়।
স্ট্যাগ বিটল বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল পোকামাকড়গুলির মধ্যে একটি। একটি স্ট্যাগ বিটলের দাম ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। স্ট্যাগ বিটলসের কিছু বিশেষত্ব একে এত দামি করেছে। এছাড়া এই পোকা খুবই বিরল। বাংলায় একে হরিণ পোকাও বলা হয়ে থাকে।
স্ট্যাগ বিটল বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল পোকামাকড়গুলির মধ্যে একটি। একটি স্ট্যাগ বিটলের দাম ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। স্ট্যাগ বিটলসের কিছু বিশেষত্ব একে এত দামি করেছে। এছাড়া এই পোকা খুবই বিরল। বাংলায় একে হরিণ পোকাও বলা হয়ে থাকে।
অনেকে বিশ্বাস করে যে কেউ যদি ঘরে স্ট্যাগ বিটল বা হরিণ পোকা রাখে রাতারাতি ধনী হতে পারেন আপনিও। সংসারে আসতে পারে সুখ-সমৃদ্ধি। সেই কারণেই কিছু লোক এই পোকা কেনার জন্য সর্বদা প্রচুর মূল্য দিতে প্রস্তুত থাকে।
অনেকে বিশ্বাস করে যে কেউ যদি ঘরে স্ট্যাগ বিটল বা হরিণ পোকা রাখে রাতারাতি ধনী হতে পারেন আপনিও। সংসারে আসতে পারে সুখ-সমৃদ্ধি। সেই কারণেই কিছু লোক এই পোকা কেনার জন্য সর্বদা প্রচুর মূল্য দিতে প্রস্তুত থাকে।
সায়েন্টিফিক ডাটা জার্নাল এই পোকা সম্পর্কে একটি গবেষণা প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে যে বনের বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ স্যাপ্রোক্সিলিক গ্রুপের প্রতিনিধি এই পোকা। লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের মতে, একটি স্টেগ বিটলের ওজন ২ থেকে ৬গ্রামের মধ্যে।
সায়েন্টিফিক ডাটা জার্নাল এই পোকা সম্পর্কে একটি গবেষণা প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে যে বনের বাস্তুতন্ত্র রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ স্যাপ্রোক্সিলিক গ্রুপের প্রতিনিধি এই পোকা। লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের মতে, একটি স্টেগ বিটলের ওজন ২ থেকে ৬গ্রামের মধ্যে।
এই পোকার গড় জীবনকাল ৩ থেকে ৭ বছর। পুরুষ স্ট্যাগ বিটল ৩৫-৭৫ মিলিমিটার লম্বা হয়, পাশাপাশি স্ত্রী স্ট্যাগ বিটল ৩০-৫০ মিলিমিটার লম্বা হয়। তারা তাদের বর্ধিত চোয়ালের জন্য পরিচিত, সেইসাথে পুরুষ স্ট্যাগগ বিটল এর পলিমারফিজমের জন্যও পরিচিত।
এই পোকার গড় জীবনকাল ৩ থেকে ৭ বছর। পুরুষ স্ট্যাগ বিটল ৩৫-৭৫ মিলিমিটার লম্বা হয়, পাশাপাশি স্ত্রী স্ট্যাগ বিটল ৩০-৫০ মিলিমিটার লম্বা হয়। তারা তাদের বর্ধিত চোয়ালের জন্য পরিচিত, সেইসাথে পুরুষ স্ট্যাগগ বিটল এর পলিমারফিজমের জন্যও পরিচিত।
হরিণ পোকা গরম বা গ্রীষ্মমন্ডলীয় পরিবেশে জন্মায়। তাদের পক্ষে ঠান্ডা অঞ্চলে বসবাস করা কঠিন। স্ট্যাগ বিটলগুলি বেশিরভাগই বনভূমিতে বাস করে, তবে শহুরে অঞ্চলের বাগান এবং পার্কগুলিতেও দেখা যায় যেখানে প্রচুর শুকনো কাঠ রয়েছে।
হরিণ পোকা গরম বা গ্রীষ্মমন্ডলীয় পরিবেশে জন্মায়। তাদের পক্ষে ঠান্ডা অঞ্চলে বসবাস করা কঠিন। স্ট্যাগ বিটলগুলি বেশিরভাগই বনভূমিতে বাস করে, তবে শহুরে অঞ্চলের বাগান এবং পার্কগুলিতেও দেখা যায় যেখানে প্রচুর শুকনো কাঠ রয়েছে।
স্ট্যাগ বিটলের লার্ভার কাথে শুকনো কাঠ তাদের খাদ্য। তাদের ধারালো চোয়ালের সাহায্যে তারা শুকনো কাঠ থেকে ফাইবার বের করে খায়। এমন পরিস্থিতিতে হরিণ পোকা সবুজ গাছ বা ঝোপের কোনো ক্ষতি করে না।
স্ট্যাগ বিটলের লার্ভার কাথে শুকনো কাঠ তাদের খাদ্য। তাদের ধারালো চোয়ালের সাহায্যে তারা শুকনো কাঠ থেকে ফাইবার বের করে খায়। এমন পরিস্থিতিতে হরিণ পোকা সবুজ গাছ বা ঝোপের কোনো ক্ষতি করে না।
কিন্তু প্রশ্ন হল কেন এদের হরিণ পোকা বলা হয়? হরিণের শিং-এর মত এদের শক্ত চোয়ালের কারণে হরিণ পোকা বলা হয়। প্রজনন ঋতুতে স্ত্রী স্ট্যাগ বিটলদের উপর নিয়ন্ত্রণ পাওয়ার জন্য পুরুষ স্ট্যাগ বিটল তাদের শক্তিশালী চোয়াল ব্যবহার করে। বিরল প্রজাতি ও ধনী হওয়ার বিশ্বাসের কারণে এর এত দাম।
কিন্তু প্রশ্ন হল কেন এদের হরিণ পোকা বলা হয়? হরিণের শিং-এর মত এদের শক্ত চোয়ালের কারণে হরিণ পোকা বলা হয়। প্রজনন ঋতুতে স্ত্রী স্ট্যাগ বিটলদের উপর নিয়ন্ত্রণ পাওয়ার জন্য পুরুষ স্ট্যাগ বিটল তাদের শক্তিশালী চোয়াল ব্যবহার করে। বিরল প্রজাতি ও ধনী হওয়ার বিশ্বাসের কারণে এর এত দাম।