Tag Archives: IPL Auction 2023

গ্রিনের সঙ্গে রিচার্ডসন এবং অভিজ্ঞ পীযুষ চাওলা শক্তি বাড়াবে মুম্বইয়ের, নিশ্চিত কোচ বাউচার

#কোচি: সাধারণত আইপিএলর ইতিহাসে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স এমন ব্যর্থ হতে পারে সেটা প্রমাণ করেছিল গত বছর। অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু ছিল ২০.৫৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট ছিল ৯ (৬ ভারতীয়, ৩ বিদেশি)। আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ফ্যাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ানস। কিন্তু শেষ টুর্নামেন্টে তারাই ছিল সবার শেষে। আগের গৌরব ফিরে পেতে তাদের যে প্রচুর খাটতে হত বলাই বাহুল্য।

পোলার্ডের অবসরের পর একজন বিদেশি অলরাউন্ডার খুঁজে বের করাই অগ্রাধিকার ছিল। জসপ্রীত বুমরাহ এবং জোফ্রা আর্চারের ফিটনেস নিয়ে চিন্তা রয়েছে। তবে আরসিবি থেকে জেসন বেহরেনডর্ফকে সই করানোটা তাদের বড় বাজি। মুম্বইয়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা নখদন্তহীন স্পিন বোলিং। কুমার কার্তিকেও প্রতিভাবান হলেও এত বড় আইপিএলে তার একার উপরে ভরসা করলে হত না।

লেগ স্পিনার হিসেবে মুম্বই দলে নিয়েছে পীযুষ চাওলাকে। ঈশান কিষান ছাড়া একমাত্র ব্যাক আপ উইকেট রক্ষক ছিল ট্রিসটান স্তাবস। এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ার পেসার ঝাই রিচার্ডনকে নিয়েছে মুম্বই। ১৭;৫০ কোটিতে ক্যামেরন গ্রিন দলটার সম্পদ হতে চলেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার তরুন অলরাউন্ডার দুয়ান ইয়ানসেন ভারসাম্য বাড়িয়েছে, মুম্বই দলের।

কোচ মার্ক বাউচার মনে করেন যেহেতু এবার ওয়াংখেরের পাশাপাশি ভারতের বিভিন্ন মাঠে হবে খেলা, সেই অনুযায়ী ক্রিকেটার খুঁজে পাওয়া ছিল একটা চ্যালেঞ্জ। তরুণ ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে বিষ্ণু বিনোদ, শামস মুলানি এবং নেহাল ওয়াধেরার ওপর নজর রাখতেই হবে। আর্চের, বুমরাহ তো আছেনই। রোহিত শর্মা এই মুহূর্তে হাতের চোট থাকলেও মার্চে শুরু হতে চলা আইপিএলের আগে সম্পূর্ণ ফিট হয়ে যাবেন। সব মিলিয়ে গতবারের ব্যর্থতা মুছে দিতে মরিয়া মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।

লিটন, সাকিব সঙ্গে জগদীশণ! শেষ বেলায় আইপিএল নিলামে চমক দিল কেকেআরের

#কোচি: হাতে সবচেয়ে কম টাকা। তাই আইপিএল নিলামে বুঝেশুনেই এগোতে হত কেকেআরকে। ১১টি জায়গা খালি, তিন বিদেশিকে নেওয়ার সুযোগ। নিলাম প্রক্রিয়া কোচিতে শুরু হয়েছে বেলা আড়াইটেয়। সান্ধ্যকালীন ব্রেকের আগে অবধি কেকেআর সাকুল্যে ২ ক্রিকেটারকে নিল। তামিলনাড়ুর উইকেটকিপার-ব্যাটার এন জগদীশানকে ৯০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে নিয়েছে কেকেআর।

তিনি আসায় কেকেআরের ওপেনিং জুটির সমস্যা মিটতে পারে। আফগানিস্তানের রহমানুল্লাহ গুরবাজও উইকেটকিপার এবং ওপেনার। ফলে কেকেআরে এমন দুই উইকেটকিপার রইলেন যাঁরা ওপেন করতে পারেন। জগদীশানের ক্ষেত্রেও কেকেআর প্রথমে আগ্রহ দেখায়। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে এক ইনিংসে ২৭৭ রান করে বিশ্বরেকর্ড করেছেন জগদীশন।

সব মিলিয়ে বিশ্বের যাবতীয় এক দিনের ম্যাচে (ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক) এক ইনিংসে এত রান আর কারও নেই। অরুণাচল প্রদেশের বিরুদ্ধে সেই ইনিংসে মাত্র ১৪১ বলে ২৭৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন জগদীশন। মেরেছিলেন ২৫টি চার ও ১৫টি ছক্কা। এছাড়াও চলতি মরসুমে পর পর পাঁচটি লিস্ট এ (৫০ ওভারের) ম্যাচে শতরান করার নজির গড়েছেন জগদীশন।

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসাবে এই নজির গড়েছেন তিনি। এছাড়া হিমাচল প্রদেশের পেসার বৈভব অরোরাকে দলে নিয়েছে কেকেআর। ২০ লক্ষ টাকার বিনিময়ে। কলকাতা নাইট রাইডার্স বৈভবকে নেওয়ার চেষ্টা করলে আসরে নামে লখনউ সুপার জায়ান্টস। বৈভবের বলে গতি যেমন রয়েছে, তেমনই দুই দিকেই স্যুইং করাতে পারেন।

ক্রিকেট ইতিহাসে দ্বিতীয় প্লেয়ার হিসেবে আফ্রিকার দুই দেশের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ম্যাচ খেলার নজির গড়লেন ডেভিভ উইস। দক্ষিণ আফ্রিকা এবং নামিবিয়ার জার্সিতে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ম্যাচ খেললেন। এমনিতে লোয়ার অর্ডারে ধ্বংসাত্মক ব্যাটসম্যান এবং প্রয়োজনে মাঝের ওভারে গুরুত্বপূর্ণ ওভার করতে পারেন।

দীর্ঘকায় এই অলরাউন্ডারের বয়স একটু বেশি হলেও পাকিস্তান সুপার লিগে এবং বাংলাদেশ লিগে তিনি যথেষ্ট সফল। ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে সাকিব আল হাসান এবং পাকিস্তানের আসিফ আলির সঙ্গে তিনিও আইসিসির মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। বাংলাদেশের ওপেনিং ব্যাটসম্যান এবং উইকেট রক্ষক লিটন দাসকে ৫০ লাখ টাকায় নিয়ে নিল কেকেআর। মনদিপ সিং কেও ৫০ লাখে নিল কেকেআর। সাকিব আল হাসান আবার ফিরে এলেন দেড় কোটি টাকায়।

১৬ কোটিতে ধ্বংসাত্মক নিকোলাস পুরানকে নিল লখনউ সুপার জায়ান্টস, খুশি গৌতম গম্ভীর

#কোচি: নিকোলাস পুরান নিজের ছন্দে থাকলে বোলিং লাইন আপের কঠিন পরীক্ষা নিতে পারেন। এর আগে পাঞ্জাবের হয়ে বড় টাকা পেলেও নিজেকে সেভাবে মেলে ধরতে পারেনি। তবুও তার ওপর আস্থা হারায়নি আইপিএল। ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যানকে ১৬ কোটি টাকা দিয়ে কিনে নিল লখনউ সুপার জায়ান্টস। কুইন্টন ডি ককের ব্যাক আপ হিসেবে।

গৌতম গম্ভীরর মস্তিষ্ক এবং কলকাতার ব্যবসায়ী এবং ক্রীড়া প্রেমী মানুষ বলে পরিচিত সঞ্জীব গোয়েঙ্কার দল সবসময়ই ব্যালেন্স রেখে দল তৈরি করে সেটাই স্বাভাবিক। লখনউ সুপার জায়ান্টস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ২৩.৩৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ১৬ (৬ ভারতীয়, ৪ বিদেশি)।

আরও পড়ুন – ধোনির দলেই বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার বেন স্টোকস, টাকায় স্পর্শ করলেন ক্রিস মরিসকে

অভিষেক মরশুমেই প্লে অফে পৌঁছয় লখনউ সুপার জায়ান্টস। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়ার কিছু নেই। একজন মার্কি অলরাউন্ডার দরকার। প্রয়োজন টপ অর্ডারে ভারতীয় ব্যাটসম্যান। আর বিদেশি পেসার। লখনউ দলে কে এল রাহুল এবং কুইন্টন ডি কক দুর্দান্ত ওপেনিং জুটি।

এছাড়া মিডল অর্ডারে মার্কোস স্তইনিস, বাদোনি, দীপক হুদা কতটা ভয়ংকর হতে পারেন সেটা প্রমাণিত। তবে চামিরা এবং জেসন হোল্ডারকে ছেড়ে দিয়ে তারা চমক দিয়েছিল। মার্ক উড পেসার হিসেবে থাকলেও তার চোট পাওয়ার প্রবণতা বেশি। কৃষ্ণাপ্পা গৌতম এবং ক্রুনাল পান্ডিয়া এলএসজির শক্তি বৃদ্ধি আগেই করেছিল। এবার তারা একজন অলরাউন্ডার এবং ডেথ বোলারের লক্ষ্যে ছিল। পুরান দলে চলে আসায় তাকে শুধু ব্যাটসম্যান হিসেবেও মিডল অর্ডারে ব্যবহার করা যেতে পারে।

IPL 2023 Mini Auctions: কার কী দরকার? ২০২৩ আইপিএল নিলামে ১০ দলকে এই কাজগুলো করতেই হবে

কোচি: ২৩ ডিসেম্বর কোচিতে আইপিএলের নিলাম। সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীদের চোখ এখন সেদিকেই। অংশ নেবে ১০টি দল। কে কত ভাল টিম সাজাতে পারে সেটাই এখন দেখার। ২০২৩ সালের মার্চের শেষ দিকে শুরু হবে আইপিএল টুর্নামেন্ট। তার আগে ১০ টিমের এটাই অগ্নিপরীক্ষা।

এ বছর মিনি নিলাম হবে। ক্রিকেটারদের বাছতে একদিনই সুযোগ পাবে টিমগুলো। ১০টি দল মোট ৮৭টি স্ল্যাব পাচ্ছে। এর মধ্যে ৫০ জন ভারতীয়, ৩০ বিদেশি এবং ৪০৫ জন খেলোয়াড়কে বেছে নিতে হবে। ইংল্যান্ডের টেস্ট অধিনায়ক বেন স্টোকস, ২০২২ টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট স্যাম কারান, অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিনদের কোন টিম কেনে, সেদিকে নজর থাকবে ক্রিকেটপ্রেমীদের। কেন উইলিয়ামসন, ময়াঙ্ক আগরওয়াল, মণীশ পাণ্ডে এবং জেসন হোল্ডাররাও নিলামের বড় বাজি হতে চলেছেন। এবার ১০টা দলের কী কী প্রয়োজন দেখে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন– আইপিএল ২০২৩-এর মিনি নিলাম; কবে, কখন, কোথায় হবে? কোন ক্রিকেটারের বেস প্রাইজ কত, জেনে নিন

চেন্নাই সুপার কিংস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ২০.৪৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৭ (৫ ভারতীয়, ২ বিদেশি)। ২০২২-এর আইপিএল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুলে যেতে চাইবে চেন্নাই সুপার কিংস। টুর্নামেন্টের মাঝপথে অধিনায়ক বদল, শীর্ষ স্থান হারানো, কিছুই তাদের পক্ষে যায়নি। তাই মিনি নিলামে তাঁরা নিজের গুছিয়ে নিতে চাইবে। চারবারের চ্যাম্পিয়ানদের সঙ্গে ডোয়েন ব্র্যাভো আর নেই। এই অলরাইন্ডারের বিকল্প খুঁজে বের করতে হবে চেন্নাইকে। রবিন উথাপ্পা অবসর নেওয়ার পর দলে একজন টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানও চাই। মায়াঙ্ক আগরওয়াল এবং মণীশ পাণ্ডে ভাল বিকল্প হতে পারে।

দিল্লি ক্যাপিটালস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ১৯.৪৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৫ (৩ ভারতীয়, ২ বিদেশি)। দিল্লি ক্যাপিটালস মোটামুটি টিম গুছিয়ে নিয়েছে। তবে শার্দূল ঠাকুরের বিকল্প খুঁজে বের না করতে পারলে ভুগতে হবে। এবারের নিলামে এতেই ফোকাস করবে দিল্লি ক্যাপিটালস কর্তৃপক্ষ। কেএস ভরতকে ছেড়ে দেওয়ার পর ঋষভ পন্থের ব্যাকআপ হিসেবে একজন ভারতীয় উইকেট কিপারও খুঁজে বের করতে হবে দিল্লিকে।

আরও পড়ুন– ‘বড় চোরের দায়িত্ব আমার উপর ছেড়ে দিন,’ কাঁথির সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

গুজরাত টাইটানস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ১৯.২৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৭ (৪ ভারতীয়, ৩ বিদেশি)। অভিষেক মরশুমেই আইপিএল জিতে নিয়েছে গুজরাত টাইটানস। এবারও সেই দলকেই ধরে রেখেছে তারা। আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে থাকাটাই স্বাভাবিক। নিলামে তাদের উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। তবে ভাল করার আরও জায়গা রয়েছে। কোচ আশিস নেহরা ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, তাঁরা একজন ভাল পেসারের সন্ধান করছেন। ওপেনিং ব্যাটসম্যান ম্যাথিউ ওয়েডও কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারেননি।

কলকাতা নাইট রাইডার্স: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ৭.০৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ১১ (৮ ভারতীয়, ৩ বিদেশি)। ১১ টা স্লট বাকি আছে কিন্তু ক্রিকেটার কেনার পর্যাপ্ত টাকা নেই। এটাই বড় চিন্তার। তাদের স্মার্ট বিনিয়োগ খুঁজতে হবে। তবে শ্রেয়স আইয়ারের নেতৃত্বাধীন কেকেআর-এর জন্য সুখবর হল তাঁরা শার্দুল ঠাকুর, রহমানুল্লাহ গুরবাজ এবং লকি ফার্গুসনকে টিমে পেয়েছে। কিন্তু ভাল উইকেটকিপার না পেলে ভুগতে হতে পারে।

লখনউ সুপার জায়ান্টস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ২৩.৩৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ১৬ (৬ ভারতীয়, ৪ বিদেশি)। অভিষেক মরশুমেই প্লে অফে পৌঁছয় লখনউ সুপার জায়ান্টস। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হওয়ার কিছু নেই। একজন মার্কি অলরাউন্ডার দরকার। প্রয়োজন টপ অর্ডারে ভারতীয় ব্যাটসম্যান। আর বিদেশি পেসার।

মুম্বই ইন্ডিয়ানস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ২০.৫৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৯ (৬ ভারতীয়, ৩ বিদেশি)। আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল ফ্যাঞ্চাইজি মুম্বই ইন্ডিয়ানস। কিন্তু শেষ টুর্নামেন্টে তারাই ছিল সবার শেষে। আগের গৌরব ফিরে পেতে তাদের যে প্রচুর খাটতে হবে বলাই বাহুল্য। কাইরন পোলার্ডের অবসরের পর একজন বিদেশি অলরাউন্ডার খুঁজে বের করাই অগ্রাধিকার হতে চলেছে। জসপ্রীত বুমরাহ এবং জোফ্রা আর্চারের ফিটনেস নিয়ে চিন্তা রয়েছে। তবে আরসিবি থেকে জেসন বেহরেনডর্ফকে সই করানোটা তাদের বড় বাজি। মুম্বইয়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা নখদন্তহীন স্পিন বোলিং।

পঞ্জাব কিংস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ৩২.২০ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৯ (৬ ভারতীয়, ৩ বিদেশি)। পঞ্জাব কিংস বিশাল পার্স ভ্যালু, নতুন অধিনায়ক এবং কোচকে নিয়ে নিলামে নামবে। আগরওয়ালকে ছেড়ে দেওয়ায় অনেক টাকা এসেছে কিন্তু পরিবর্তে আরেকজন টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান চাই। সঙ্গে চাই একজন বিদেশি অলরাউন্ডার এবং ফিনিশার।

রাজস্থান রয়্যালস: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ১৩.২০ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৯ (৫ ভারতীয়, ৪ বিদেশি)। রাজস্থান গত বারের রানার্স আপ। টিমে ভারসাম্য আছে। প্রত্যেক বিভাগেই রয়েছে সেরা খেলোয়াড়। কিন্তু অলরাউন্ডারের অভাব ভোগাতে পারে। গত বারেও এই সমস্যা ছিল। মাঝে মধ্যে টপ অর্ডারে অশ্বিনকে ব্যাট হাতে নামতে হয়েছে। এবারে বিদেশি অলরাউন্ডারই তাঁদের অগ্রাধিকার হতে চলেছে।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ৮.৭৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ৭ (৫ ভারতীয়, ২ বিদেশি)। ব্যাট হাতে বিরাট কোহলি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠলেও গতবার তৃতীয় স্থানেই শেষ করতে হয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরকে। দলে ভারসাম্য আছে। নিলামে তাদের খুব বেশি কিছু করার নেই। শুধু দলে একজন বাঁহাতি ওপেনার চাই।

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ: অবশিষ্ট পার্স ভ্যালু – ৪২.২৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট স্লট – ১৩ (৯ ভারতীয়, ৪ বিদেশি)। দলে চাই ভারতীয় টপ-অর্ডার ব্যাটসমান। দলে কোনও রিস্ট স্পিনার নেই। পেস বোলিং বিভাগ পুরো একা হয়ে যাচ্ছে। তাই এক্ষেত্রেও বিনিয়োগ করতে হবে। একজন উইকেট কিপারও চাই।