Tag Archives: MBBS

MBBS Doctor: ডাক্তারি পড়তে মাত্র ২০ হাজার টাকা? MBBS ডিগ্রির ফুল ফর্ম কি জানেন? বহু চর্চিত হলেও হট করে বলতে হোঁচট খাবেন গ্যারান্টি

কলকাতায় অবস্থান বিক্ষোভে জুনিয়র ডাক্তাররা৷ আরজি কর কাণ্ডে নির্যাতিতার বিচার চেয়ে তাঁদের আন্দোলন চলছে৷ বহু সাধারণ মানুষ তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন৷ তবে আপনি কী জানেন যাঁদের এই লড়াই, তাঁরা পড়াশুনা করে যে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, সেই MBBS ডিগ্রির ফুল ফর্ম কী?পড়তেই বা কত খরচ লাগে?
কলকাতায় অবস্থান বিক্ষোভে জুনিয়র ডাক্তাররা৷ আরজি কর কাণ্ডে নির্যাতিতার বিচার চেয়ে তাঁদের আন্দোলন চলছে৷ বহু সাধারণ মানুষ তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছেন৷ তবে আপনি কী জানেন যাঁদের এই লড়াই, তাঁরা পড়াশুনা করে যে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, সেই MBBS ডিগ্রির ফুল ফর্ম কী?পড়তেই বা কত খরচ লাগে?
বাঙালিদের মধ্যে উচ্চশিক্ষিত বললেই প্রথমে আসবে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারদের কথা৷ অনেকের স্বপ্ন থাকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার৷ তবে তার জন্য প্রয়োজন মেধার৷ একই সঙ্গে এই পড়ায় খরচও অনেকটা৷ তবে মেধার জোরে অনেক কম খরচে পড়া যায়৷
বাঙালিদের মধ্যে উচ্চশিক্ষিত বললেই প্রথমে আসবে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারদের কথা৷ অনেকের স্বপ্ন থাকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার৷ তবে তার জন্য প্রয়োজন মেধার৷ একই সঙ্গে এই পড়ায় খরচও অনেকটা৷ তবে মেধার জোরে অনেক কম খরচে পড়া যায়৷
যে সব সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে ডাক্তারি পড়ানো হয় সেখানে পড়ার খরচ তুলনায় অনেক কম হলেও আসন সংখ্যা অত্যন্ত কম। তবে, অনেকেই জানেন না যে, দেশেই রয়েছে সস্তায় ডাক্তারির পাঠ নেওয়ার উপায়!
যে সব সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে ডাক্তারি পড়ানো হয় সেখানে পড়ার খরচ তুলনায় অনেক কম হলেও আসন সংখ্যা অত্যন্ত কম। তবে, অনেকেই জানেন না যে, দেশেই রয়েছে সস্তায় ডাক্তারির পাঠ নেওয়ার উপায়!
সর্বনিম্ন ফি কোথায় নেওয়া হয়?এমবিবিএস কোর্সের জন্য সর্বনিম্ন ফি দেশের সুপরিচিত মেডিকেল ইনস্টিটিউট অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস, এআইআইএমএস দিল্লিতে। দেশের সেরা ৫ মেডিক্যাল কলেজের তালিকায় প্রথমেই রয়েছে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS), নয়াদিল্লি। এখানে MBBS এর জন্য বার্ষিক ফি হল ১৬৩৮ টাকা। যদি আমরা পুরো পাঁচ বছরের কথা বলি, তাহলে এখানে MBBS সম্পূর্ণ করতে আপনার খরচ হবে মাত্র ১৯,৮৯৬ টাকা।
সর্বনিম্ন ফি কোথায় নেওয়া হয়?এমবিবিএস কোর্সের জন্য সর্বনিম্ন ফি দেশের সুপরিচিত মেডিকেল ইনস্টিটিউট অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস, এআইআইএমএস দিল্লিতে। দেশের সেরা ৫ মেডিক্যাল কলেজের তালিকায় প্রথমেই রয়েছে অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS), নয়াদিল্লি। এখানে MBBS এর জন্য বার্ষিক ফি হল ১৬৩৮ টাকা। যদি আমরা পুরো পাঁচ বছরের কথা বলি, তাহলে এখানে MBBS সম্পূর্ণ করতে আপনার খরচ হবে মাত্র ১৯,৮৯৬ টাকা।
তবে দিল্লি AIIMS-এ এমবিবিএস-এর জন্য মোট ১৩২টি আসন। এর মধ্যে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য ১২৫টি এবং বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ৭টি আসন রয়েছে। AIIMS-এ MBBS আসনগুলিতে ভর্তির জন্য প্রার্থীদের NEET UG-এর প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হবে। এর পরে, স্কোরের ভিত্তিতে কাউন্সেলিংয়ের জন্য নিবন্ধন করতে হবে। এই সময়ে, AIIMS দিল্লিকে এক নম্বরে পছন্দ পূরণ করতে হবে।
তবে দিল্লি AIIMS-এ এমবিবিএস-এর জন্য মোট ১৩২টি আসন। এর মধ্যে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের জন্য ১২৫টি এবং বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ৭টি আসন রয়েছে। AIIMS-এ MBBS আসনগুলিতে ভর্তির জন্য প্রার্থীদের NEET UG-এর প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হবে। এর পরে, স্কোরের ভিত্তিতে কাউন্সেলিংয়ের জন্য নিবন্ধন করতে হবে। এই সময়ে, AIIMS দিল্লিকে এক নম্বরে পছন্দ পূরণ করতে হবে।
এবার বলুন তো ডাক্তারি পাশ করে যে ডিগ্রি পান ডাক্তারবাবুরা সেই MBBS-এর পুরোটা কী? যেমন BA ফুল ফর্ম ব্যাচেলর অফ আর্টস, বা MA মাস্টার অফ আর্টস৷ বা ইঞ্জিনিয়ার BE ডিগ্রি ব্যাচেলর অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, বা BTech ব্যাচেলর অফ টেকনোলজি৷
এবার বলুন তো ডাক্তারি পাশ করে যে ডিগ্রি পান ডাক্তারবাবুরা সেই MBBS-এর পুরোটা কী? যেমন BA ফুল ফর্ম ব্যাচেলর অফ আর্টস, বা MA মাস্টার অফ আর্টস৷ বা ইঞ্জিনিয়ার BE ডিগ্রি ব্যাচেলর অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, বা BTech ব্যাচেলর অফ টেকনোলজি৷
MBBS-র ফুল ফর্ম হল ব্যাচেলর অফ মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অফ সার্জারি৷
MBBS-র ফুল ফর্ম হল ব্যাচেলর অফ মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অফ সার্জারি৷

MBBS: ডাক্তারি পড়ুয়াদের জন্য বড় ঘোষণা, এবার মাতৃভাষায় ডাক্তারি পড়ার সুযোগ, MBBS-এর জন্য ভাষার সমস্যা হবে দূর

ডাক্তারি পড়ুয়াদের জন্য অত্যন্ত বড় খবর৷ এবার ডাক্তারি পড়তে গেলে ভাষার সমস্যায় পড়বে হবে না পড়ুয়াদের৷ মূলত ডাক্তারি বা MBBS পড়তে হয় ইংরেজিতে৷ কিন্তু আঞ্চলিক ভাষায় পড়ে আসা অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর এতে যাতে আর সমস্যা না থাকে, তার জন্য এই বড় ঘোষণা৷
ডাক্তারি পড়ুয়াদের জন্য অত্যন্ত বড় খবর৷ এবার ডাক্তারি পড়তে গেলে ভাষার সমস্যায় পড়বে হবে না পড়ুয়াদের৷ মূলত ডাক্তারি বা MBBS পড়তে হয় ইংরেজিতে৷ কিন্তু আঞ্চলিক ভাষায় পড়ে আসা অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর এতে যাতে আর সমস্যা না থাকে, তার জন্য এই বড় ঘোষণা৷
এর আগে এই সুবিধা মিলত শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশ, বিহার, উত্তরাখাণ্ডে৷ ইংরেজির পাশাপাশি হিন্দিতে চিকিৎসা বিজ্ঞান পড়তে পারতেন পড়ুয়ারা৷ (প্রতীকী ছবি)
এর আগে এই সুবিধা মিলত শুধুমাত্র মধ্যপ্রদেশ, বিহার, উত্তরাখাণ্ডে৷ ইংরেজির পাশাপাশি হিন্দিতে চিকিৎসা বিজ্ঞান পড়তে পারতেন পড়ুয়ারা৷ (প্রতীকী ছবি)
খুব স্বাভাবিক,সব ছাত্রছাত্রী শুধুমাত্র ইংরেজি মিডিয়াম থেকে পড়াশুনা করে আসেন না৷ অনেকে প্রান্তিক গ্রাম থেকে আঞ্চলিক ভাষায় পড়াশুনা করে আসেন এই বড় বড় মেডিক্যাল কলেজে পড়তে৷ ফলে সেসব পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে এই সুবিধা করা হয়েছে৷

খুব স্বাভাবিক,সব ছাত্রছাত্রী শুধুমাত্র ইংরেজি মিডিয়াম থেকে পড়াশুনা করে আসেন না৷ অনেকে প্রান্তিক গ্রাম থেকে আঞ্চলিক ভাষায় পড়াশুনা করে আসেন এই বড় বড় মেডিক্যাল কলেজে পড়তে৷ ফলে সেসব পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে এই সুবিধা করা হয়েছে৷
এবার এই পথে হাঁটল আরও দুই রাজ্য৷
এবার এই পথে হাঁটল আরও দুই রাজ্য৷
হিন্দি দিবসে এমনই ঘোষণা করেছেন ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই৷ আবার রাজস্থানেও MBBS ডিগ্রির জন্য পড়াশুনা হবে হিন্দিতে৷
হিন্দি দিবসে এমনই ঘোষণা করেছেন ছত্তিসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই৷ আবার রাজস্থানেও MBBS ডিগ্রির জন্য পড়াশুনা হবে হিন্দিতে৷
ছত্তিসগড়ে এই সেশন থেকে (2024-25) প্রথম বছরে হিন্দিতে বই দেওয়া শুরু হবে। স্বাস্থ্য বিভাগকে বই ও পড়াশোনার উপকরণের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।
ছত্তিসগড়ে এই সেশন থেকে (2024-25) প্রথম বছরে হিন্দিতে বই দেওয়া শুরু হবে। স্বাস্থ্য বিভাগকে বই ও পড়াশোনার উপকরণের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।
ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন যে জাতীয় শিক্ষা নীতি (NEP) 2020 সম্পূর্ণরূপে ছত্তিশগড়ে প্রয়োগ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপটি গ্রামীণ এলাকার শিক্ষার্থীদের উপকৃত করবে কারণ তারা বেশিরভাগ হিন্দি মাধ্যম স্কুল থেকে আসে এবং ইংরেজি ভাষার ব্যবহারের কারণে মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও মেডিকেল কোর্সে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। হিন্দিতে অধ্যয়ন করা তাদের মৌলিক বিষয়গুলিকে শক্তিশালী করবে, তাদের বিষয়টির গভীর উপলব্ধি বিকাশে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাল ডাক্তার হিসাবে গড়ে তুলবে।
ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন যে জাতীয় শিক্ষা নীতি (NEP) 2020 সম্পূর্ণরূপে ছত্তিশগড়ে প্রয়োগ করা হয়েছে। এই পদক্ষেপটি গ্রামীণ এলাকার শিক্ষার্থীদের উপকৃত করবে কারণ তারা বেশিরভাগ হিন্দি মাধ্যম স্কুল থেকে আসে এবং ইংরেজি ভাষার ব্যবহারের কারণে মেধাবী হওয়া সত্ত্বেও মেডিকেল কোর্সে অসুবিধার সম্মুখীন হয়। হিন্দিতে অধ্যয়ন করা তাদের মৌলিক বিষয়গুলিকে শক্তিশালী করবে, তাদের বিষয়টির গভীর উপলব্ধি বিকাশে সাহায্য করবে এবং তাদের ভাল ডাক্তার হিসাবে গড়ে তুলবে।
এখন রাজস্থানে এই সুবিধা মিলবে৷ দুটি কলেজই মিলবে এই সুবিধা যা মারওয়ার মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত।
এখন রাজস্থানে এই সুবিধা মিলবে৷ দুটি কলেজই মিলবে এই সুবিধা যা মারওয়ার মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত।

 

Top Medical Colleges List 2024: দেশের সেরা ১০ মেডিক্যাল কলেজ: প্রথম স্থানে দিল্লির এইমস, তালিকায় ৩ বেসরকারি কলেজও! রইল খুঁটিনাটি

নিট ইউজি অর্থাৎ ন্যাশনাল এন্ট্রান্স কাম এলিজেবিলিটি টেস্টের ফল প্রকাশিত। ২৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এবার দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজ, কোর্স এবং ভর্তি প্রক্রিয়ায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
নিট ইউজি অর্থাৎ ন্যাশনাল এন্ট্রান্স কাম এলিজেবিলিটি টেস্টের ফল প্রকাশিত। ২৪ লাখের বেশি শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এবার দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজ, কোর্স এবং ভর্তি প্রক্রিয়ায় চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।
১। অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস, দিল্লি (AIIMS): এনআইআরএফ র‌্যাঙ্কিং অনুসারে দিল্লির এইমস দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজ।কোর্স এবং ভর্তি - দ্বাদশ শ্রেণীর পর শিক্ষার্থী NEET স্কোরের ভিত্তিতে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।
১। অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস, দিল্লি (AIIMS): এনআইআরএফ র‌্যাঙ্কিং অনুসারে দিল্লির এইমস দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজ।
কোর্স এবং ভর্তি – দ্বাদশ শ্রেণীর পর শিক্ষার্থী NEET স্কোরের ভিত্তিতে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।
২। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, চণ্ডীগড় (PGIMER): দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ।কোর্স ও ভর্তি- অকুপেশনাল থেরাপি, ফিজিও থেরাপি, রেডিও থেরাপি এবং অনকোলজি, মেডিসিন এবং স্পেসালাইজেশন কোর্স করানো হয়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকলে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি হওয়া যাবে।
২। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, চণ্ডীগড় (PGIMER): দেশের সেরা মেডিক্যাল কলেজের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ।
কোর্স ও ভর্তি- অকুপেশনাল থেরাপি, ফিজিও থেরাপি, রেডিও থেরাপি এবং অনকোলজি, মেডিসিন এবং স্পেসালাইজেশন কোর্স করানো হয়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকলে প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি হওয়া যাবে।
৩। খ্রিস্টান মেডিক্যাল কলেজ, (সিএমসি) ভেলোর: এটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ।কোর্স ও ভর্তি: এমবিবিএস, বিএসসি নার্সিং, ব্যাচেলর ইন মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্স, বিএসসি রেডিওথেরাপি টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। ভর্তির জন্য নিটে উর্ত্তীর্ণ হতে হবে।
৩। খ্রিস্টান মেডিক্যাল কলেজ, (সিএমসি) ভেলোর: এটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ।
কোর্স ও ভর্তি: এমবিবিএস, বিএসসি নার্সিং, ব্যাচেলর ইন মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি সায়েন্স, বিএসসি রেডিওথেরাপি টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। ভর্তির জন্য নিটে উর্ত্তীর্ণ হতে হবে।
৪। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সেস, (NIMHANS) বেঙ্গালুরু: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের অধীনস্থ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য শীর্ষ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান।কোর্স ও ভর্তি: বিএসসি রেডিওলজি, বিএসসি অ্যানেস্থেসিওলজির মতো কোর্স করা যায়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ন্যূনতম ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
৪। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড নিউরো সায়েন্সেস, (NIMHANS) বেঙ্গালুরু: স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের অধীনস্থ মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য শীর্ষ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান।
কোর্স ও ভর্তি: বিএসসি রেডিওলজি, বিএসসি অ্যানেস্থেসিওলজির মতো কোর্স করা যায়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ন্যূনতম ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
৫। জওহরলাল ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, পুদুচেরি (JIPMER): এটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। নিওনাটোলজি, পিএমআর, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, সার্জিক্যাল গ্যাস্ট্রো এন্টারোলজি, ইউরোলজির মতো বিভাগ রয়েছে।কোর্স ও ভর্তি: এমবিবিএস ছাড়াও, স্নাতক স্তরে ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন অ্যালাইড মেডিকেল সায়েন্স, বিএসসি নার্সিং, বিএসসি নিউরো টেকনোলজি, বিএসসি অপারেশন থিয়েটার টেকনোলজি, বিএসসি রেডিওথেরাপি টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। নিট ইউজি পরীক্ষা দিয়ে এমবিবিএস কোর্সে এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে বিএসসি কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
৫। জওহরলাল ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ, পুদুচেরি (JIPMER): এটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। নিওনাটোলজি, পিএমআর, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, সার্জিক্যাল গ্যাস্ট্রো এন্টারোলজি, ইউরোলজির মতো বিভাগ রয়েছে।
কোর্স ও ভর্তি: এমবিবিএস ছাড়াও, স্নাতক স্তরে ব্যাচেলর অফ সায়েন্স ইন অ্যালাইড মেডিকেল সায়েন্স, বিএসসি নার্সিং, বিএসসি নিউরো টেকনোলজি, বিএসসি অপারেশন থিয়েটার টেকনোলজি, বিএসসি রেডিওথেরাপি টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। নিট ইউজি পরীক্ষা দিয়ে এমবিবিএস কোর্সে এবং দ্বাদশ শ্রেণীতে ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে বিএসসি কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
৬। অমৃতা বিশ্ব বিদ্যাপীঠম, কোয়েম্বাটোর: এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। সারা দেশে ৭টি ক্যাম্পাস রয়েছে।কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এখানে মেডিসিন বিভাগে এমবিবিএস বা বিডিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
৬। অমৃতা বিশ্ব বিদ্যাপীঠম, কোয়েম্বাটোর: এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। সারা দেশে ৭টি ক্যাম্পাস রয়েছে।
কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এখানে মেডিসিন বিভাগে এমবিবিএস বা বিডিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
৭। সঞ্জয় গান্ধি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (SGPGIMS), লখনউ: এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩টি বিভাগ রয়েছে।কোর্স ও ভর্তি: এই ইনস্টিটিউট থেকে বিএসসি এবং বিপিটি (ব্যাচেলর ইন ফিজিওথেরাপি) কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। এরপর নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়া যাবে।
৭। সঞ্জয় গান্ধি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (SGPGIMS), লখনউ: এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩টি বিভাগ রয়েছে।
কোর্স ও ভর্তি: এই ইনস্টিটিউট থেকে বিএসসি এবং বিপিটি (ব্যাচেলর ইন ফিজিওথেরাপি) কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। দ্বাদশ শ্রেণীতে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। এরপর নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়া যাবে।
৮। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, বারাণসী: এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৩টি বিভাগ রয়েছে।কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এমবিবিএস, বিডিএস এবং বিএএমএস (ব্যাচেলর অফ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি) এর মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
৮। বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়, বারাণসী: এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৩টি বিভাগ রয়েছে।
কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে এমবিবিএস, বিডিএস এবং বিএএমএস (ব্যাচেলর অফ আয়ুর্বেদিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি) এর মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
৯। কস্তুরবা মেডিক্যাল কলেজ, উডুপি: কেএমসি মনিপাল এবং কস্তুরবা মেডিক্যাল কলেজ ম্যাঙ্গালোর একসঙ্গে কেএমসি নামে পরিচিত। এই দুটিই বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ।কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে কেএমসি মনিপালে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
৯। কস্তুরবা মেডিক্যাল কলেজ, উডুপি: কেএমসি মনিপাল এবং কস্তুরবা মেডিক্যাল কলেজ ম্যাঙ্গালোর একসঙ্গে কেএমসি নামে পরিচিত। এই দুটিই বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ।
কোর্স ও ভর্তি: নিট ইউজি পরীক্ষার স্কোরের ভিত্তিতে কেএমসি মনিপালে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
১০। শ্রী চিত্র তিরুনাল ইনস্টিটিউট ফর মেডিক্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি, তিরুবনন্তপুরম: এই সরকারি মেডিক্যাল কলেজে বায়োকেমিস্ট্রি, সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার কার্ডিওলজি, ইমেজিং সায়েন্সেস অ্যান্ড ইন্টারভেনশন রেডিওলজি বিভাগ, মাইক্রোবায়োলজির মতো বিভাগ রয়েছে।কোর্স ও ভর্তি: দ্বাদশ শ্রেণীর নম্বর এবং ইনস্টিটিউট স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষার ভিত্তিতে ডিপ্লোমা ইন অপারেশন থিয়েটার এবং অ্যানেস্থেসিয়া টেকনোলজি এবং ডিপ্লোমা ইন অ্যাডভান্সড ইমেজিং অ্যান্ড মেডিকেল টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।
১০। শ্রী চিত্র তিরুনাল ইনস্টিটিউট ফর মেডিক্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি, তিরুবনন্তপুরম: এই সরকারি মেডিক্যাল কলেজে বায়োকেমিস্ট্রি, সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার কার্ডিওলজি, ইমেজিং সায়েন্সেস অ্যান্ড ইন্টারভেনশন রেডিওলজি বিভাগ, মাইক্রোবায়োলজির মতো বিভাগ রয়েছে।
কোর্স ও ভর্তি: দ্বাদশ শ্রেণীর নম্বর এবং ইনস্টিটিউট স্তরের প্রবেশিকা পরীক্ষার ভিত্তিতে ডিপ্লোমা ইন অপারেশন থিয়েটার এবং অ্যানেস্থেসিয়া টেকনোলজি এবং ডিপ্লোমা ইন অ্যাডভান্সড ইমেজিং অ্যান্ড মেডিকেল টেকনোলজির মতো কোর্সে ভর্তি হতে পারেন পড়ুয়ারা।