Tag Archives: Dharmendra

Dharmendra: ‘আহত সিংহ…’ অসুস্থ ধর্মেন্দ্র? কী হল ৮৮ বছরের অভিনেতার?

মুম্বই: বয়সকে তুড়ি মেরে ৮৮ বছরেও পর্দায় তাঁর উজ্জ্বল উপস্থিতি। ধর্মেন্দ্র সক্রিয় সোশ‍্যাল মিডিয়াতেও। তবে হঠাৎ ধর্মেন্দ্রর স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বিগ্ন তাঁর ভক্তরা৷ ধর্মেন্দ্রর করা একটি পোস্ট দেখেই বর্ষীয়ান অভিনেতার স্বাস্থ‍্য নিয়ে চিন্তায় ভক্তকুল।

সম্প্রতি একটি ভিডিও পোস্ট করেন বর্ষীয়ান অভিনেতা৷ ধর্মেন্দ্র যে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন তাতে তাঁকে ধূসর রঙের সোয়েটশার্ট এবং নীল পাজামা পরা অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। ‘শোলে’ তারকা একটি চেয়ারে বসে আছেন এবং তার পায়ে প্লাস্টার দেখা যাচ্ছে। ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা ‘আহত সিংহ… আবার ব্যস্ত।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Dharmendra Deol (@aapkadharam)

নিজের খামার বাড়িতেই এখন সময় কাটাচ্ছেন বলিউডের হি-ম্যান৷ তবে তাঁর পায়ে চোট লেগেছে? নেটিজেনদের ধারণা তেমনটাই৷ অভিনেতার ডান পায়ে একটি ফ্র্যাকচার দেখা যাচ্ছে, যা দেখে ভক্তরাও চিন্তিত এবং জিজ্ঞাসা করছেন তার কী হয়েছে এবং কীভাবে তিনি এই চোট পেয়েছেন।

আরও পড়ুন: ‘ওটা কাজের চেয়ে বেশি…’ অমিতাভ-রেখার একসঙ্গে কাজ করা নিয়ে এ কী বলেন জয়া? জানলে চমকে উঠবেন

মুম্বাইয়ে ভোটের দিন শেষবারের মতো পাপারাজ্জিদের ক্যামেরা বন্দি হয়েছিলেন ধর্মেন্দ্র। লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম পর্বে ভোট দিতে এসেছিলেন তিনি। স্ত্রী হেমা মালিনী ও মেয়ে এষা দেওলের সঙ্গে ভোট দিতে এসেছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা।

Dharmendra Marriage: ৮৮ বছরে আবার বিয়ে ধর্মেন্দ্রর? পা পর্যন্ত লম্বা মালা গলায় বর্ষীয়ান অভিনেতার ছবি ভাইরাল!

ফের বিয়ে করলেন ধর্মেন্দ্র? ৮৮ বছর বয়সে আবার গলায় মালা দিলেন নাকি বলিউডের এককালীন সুপারস্টার? নতুন ছবি থেকে সেরকমই ইঙ্গিত মিলেছে ভক্তদের। শোরগোল পড়েছে নেটদুনিয়ায়। তবে বিয়েটা করলেন কাকে?
ফের বিয়ে করলেন ধর্মেন্দ্র? ৮৮ বছর বয়সে আবার গলায় মালা দিলেন নাকি বলিউডের এককালীন সুপারস্টার? নতুন ছবি থেকে সেরকমই ইঙ্গিত মিলেছে ভক্তদের। শোরগোল পড়েছে নেটদুনিয়ায়। তবে বিয়েটা করলেন কাকে?
নতুন পাত্রী নয়, নিজেরই স্ত্রীকে আবার বিয়ে করলেন বলে শোনা যাচ্ছে বলিপাড়ায়। ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর সঙ্গে সম্ভবত আবার চারহাত এক হল তাঁর।
নতুন পাত্রী নয়, নিজেরই স্ত্রীকে আবার বিয়ে করলেন বলে শোনা যাচ্ছে বলিপাড়ায়। ‘ড্রিম গার্ল’ হেমা মালিনীর সঙ্গে সম্ভবত আবার চারহাত এক হল তাঁর।
হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্র বৃহস্পতিবার তাঁদের ৪৪তম বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করেছেন এবং সেখান থেকেই যে ছবি প্রকাশ করা হয়েছে, মনে করা হচ্ছে তারকাদম্পতি আবারও বিয়ে করেছেন।
হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্র বৃহস্পতিবার তাঁদের ৪৪তম বিবাহবার্ষিকী উদযাপন করেছেন এবং সেখান থেকেই যে ছবি প্রকাশ করা হয়েছে, মনে করা হচ্ছে তারকাদম্পতি আবারও বিয়ে করেছেন।
বর্ষীয়ান অভিনেত্রী হেমা তাঁর এবং ধর্মেন্দ্রের ছবি শেয়ার করার পরে এই জল্পনাই উস্কে দিয়েছেন। দ্বিতীয় বিবাহ অনুষ্ঠানের গুঞ্জন চারদিকে।
বর্ষীয়ান অভিনেত্রী হেমা তাঁর এবং ধর্মেন্দ্রের ছবি শেয়ার করার পরে এই জল্পনাই উস্কে দিয়েছেন। দ্বিতীয় বিবাহ অনুষ্ঠানের গুঞ্জন চারদিকে।
সোশ্যাল মিডিয়া এক্স-এ হেমা যে ছবিটি শেয়ার করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, তিনি এবং ধর্মেন্দ্র মালা পরে দাঁড়িয়ে আছেন। অভিনেত্রীর পরনে জমকালো শাড়ি এবং সিঁদুর। ধর্মেন্দ্র পরেছেন পীচ রঙের শার্ট।
সোশ্যাল মিডিয়া এক্স-এ হেমা যে ছবিটি শেয়ার করেছেন, তাতে দেখা যাচ্ছে, তিনি এবং ধর্মেন্দ্র মালা পরে দাঁড়িয়ে আছেন। অভিনেত্রীর পরনে জমকালো শাড়ি এবং সিঁদুর। ধর্মেন্দ্র পরেছেন পীচ রঙের শার্ট।
আরও একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যাতে ধর্মেন্দ্রকে হেমার গালে একটি চুমু খেতে দেখা গিয়েছে। দম্পতির সঙ্গে ছিলেন তাঁদের মেয়ে এষা দেওল। ছবি শেয়ার করে হেমা লিখেছেন, “আজকের ছবি।’’
আরও একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যাতে ধর্মেন্দ্রকে হেমার গালে একটি চুমু খেতে দেখা গিয়েছে। দম্পতির সঙ্গে ছিলেন তাঁদের মেয়ে এষা দেওল। ছবি শেয়ার করে হেমা লিখেছেন, “আজকের ছবি।’’
হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রর প্রথম দেখা হয় ১৯৭০ সালে। ‘তুম হাসিন ম্যাঁয় জওয়ান’-এর সেটে। কিন্তু যখন তাঁরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন, হেমার বাবা-মাও তাঁদের পক্ষে ছিলেন না, কারণ তখন ধর্মেন্দ্র বিবাহিত।
হেমা মালিনী এবং ধর্মেন্দ্রর প্রথম দেখা হয় ১৯৭০ সালে। ‘তুম হাসিন ম্যাঁয় জওয়ান’-এর সেটে। কিন্তু যখন তাঁরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন, হেমার বাবা-মাও তাঁদের পক্ষে ছিলেন না, কারণ তখন ধর্মেন্দ্র বিবাহিত।
অনেক বাধা পেরিয়ে তাঁরা ১৯৮০ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের দুই কন্যা, এষা দেওল এবং অহনা দেওল।
অনেক বাধা পেরিয়ে তাঁরা ১৯৮০ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের দুই কন্যা, এষা দেওল এবং অহনা দেওল।
বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’-এর আগে, ধর্মেন্দ্র প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেছিলেন। যাঁদের দুই ছেলে, সানি দেওল এবং ববি দেওল।
বলিউডের ‘ড্রিম গার্ল’-এর আগে, ধর্মেন্দ্র প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেছিলেন। যাঁদের দুই ছেলে, সানি দেওল এবং ববি দেওল।

Best Movie Star: অমিতাভ-শাহরুখ-সলমানরা ফেল, সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা দিয়েছেন এই হিরো! নামটা শুনে জাস্ট চমকে যাবেন

সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
সেই কবে থেকে যাত্রা শুরু করেছে বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। এতগুলো বছরের ব্যবধানে বলিউড অনেক স্টার ও সুপারস্টার দেখেছে। কালক্রমে এসব তারকা অভিনেতা অনেক ব্যবসাসফল হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন ও দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমার সঙ্গে কোন অভিনেতার নাম জড়িত?
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
এমন প্রশ্নের উত্তরে কারো মাথায় চট করে হয়তো অমিতাভ বচ্চন বা বলিউডের খানদের কোনও একজনের নাম মাথায় আসতে পারে। কিন্তু সত্য হল, তারা কেউই সবচেয়ে বেশি হিট সিনেমা উপহার দেয়া অভিনেতা নন। এমনকি বলিউডের কোনও স্টার বা সুপারস্টার ব্যবসাসফল হিট সিনেমার দিক দিয়ে তার ধারেকাছেও নেই!
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
কে সেই অভিনেতা? বলিউডে সবচেয়ে বেশি ব্যবসাসফল হিট সিনেমার সঙ্গে তার নাম জড়িত। সত্তরের দশকে অভিনয় ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে মোট ৭৩টি হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। বক্স অফিসের এ হিসাবে এখন পর্যন্ত বলিউডের সফলতম অভিনেতা তিনিই। কে জানেন? তিনি ধর্মেন্দ্র।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
যদিও এখানে ছোট একটি কিন্তু আছে। ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা এত বেশি, কারণ তিনি অন্য অনেক অভিনেতার তুলনায় অনেক বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। বিভিন্ন সূত্র অনুসারে, এ অভিনেতা তার জীবনে ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তার মানে তার সাফল্যের হার প্রায় ৩০ শতাংশ।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
বলিউডের হিসেবে ধর্মেন্দ্রর হিট সিনেমার সংখ্যা ৯৩। এরপর রয়েছে জিতেন্দ্রর নাম। তাঁর হিট ছবির সংখ্যা ৬৯। এরপরই বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। তাঁর হিট সিনেমার সংখ্যা ৬৩। এরপর আছেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর হিটের সংখ্যা ৫৭। রোমান্টিক সিনেমার রাজা রাজেশ খান্নার হিট সিনেমার সংখ্যা ৫৭। খিলাড়ি অক্ষয় কুমারের হিট সিনেমার সংখ্যা ৪২।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
সলমান খানের হিট সিনেমার সংখ্যা সেখানে মাত্র ৩৮। ঋষি কাপুর দিয়েছেন ৩৫টি হিট সিনেমা। সেখানে অজয় দেবগনের হিট সিনেমার সংখ্যা ৩৪। গোবিন্দার হিট সিনেমা ৩৩টি। সঞ্জয় দত্তও দিয়েছেন ৩৩টি হিট সিনেমা। অনিল কাপুরের হিট সিনেমা সেখানে ৩২টি।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
অর্থাৎ, সকলের আগে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র। তাঁর হিট সিনেমাগুলোর অন্যতম কয়েকটি সিনেমা হল শোলে, চুপকে চুপকে, সীতা আওর গীতা, মেরা গাঁও মেরা দেশ, ধরম বীর, ফুল আওর পাত্থর ও ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা। বর্তমানে রকি আওর রানি কি প্রেম কাহানি সিনেমার মাধ্যমে হিট সিনেমার সংখ্যা আরও বাড়িয়েছেন ধর্মেন্দ্র।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।
তবে সাফল্যের হারের দিক দিয়ে সবার ওপরে আছে দিলীপ কুমারের নাম। মাত্র ৫৬টি সিনেমায় অভিনয় করে ৩১টি হিট সিনেমা উপহার দেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে আছে শাহরুখ খানের নাম। তার অভিনীত ৬৩টি সিনেমার মধ্যে ৩২টিই হিট। অন্যদিকে আমির খানের ৪৩টি সিনেমার মধ্যে হিট সিনেমার সংখ্যা ২০টি।

Dharmendra Injured: নাতনির বিয়েতে উদ্দাম নাচ! তারপরই গুরুতর অসুস্থ ৮৮ বছরের ধর্মেন্দ্র, কী হয়েছে তাঁর

মুম্বই: অসুস্থ প্রবীণ অভিনেতা ধর্মেন্দ্র। সম্প্রতি উদয়পুরে একটি পারিবারিক বিবাহ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। সঙ্গে ছিলেন দুই ছেলে, সানি দেওল এবং ববি দেওল। আর সেখানেই নাচানাচি করতে গিয়ে শরীরে গুরুতর আঘাত পান ৮৮ বছরের অভিনেতা।

উদয়পুরে নাতনির বিয়েতে গিয়েছিলেন ‘শোলে’ তারকা। সানি এবং ববির সঙ্গে নাচ করার একাধিক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সপ্তাহ দুয়েক আগে। ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি, নাচতে গিয়ে পিঠে ও পায়ে চোট পেয়েছেন তিনি। বার্ধক্যের কারণে তার স্বাস্থ্যও বিগড়েছে খানিক। তবে ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন তিনি।

এই তথ্যের সম্পর্কে ধারণা ছিল না কারওরই। এরই মধ্যে প্রবীণ অভিনেতা একটি ছবি শেয়ার করার পর ভক্তরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, তাঁর ঘুমের সমস্যা হচ্ছে। পরে পোস্টটি মুছে দেন তিনি। তার পোস্টটি তার সুস্থতা নিয়ে জল্পনা ছড়িয়েছে।

শুক্রবার, ধর্মেন্দ্র মধ্যরাতের জলখাবার উপভোগ করার একটি ছবি পোস্ট করেছেন এবং হিন্দিতে লিখেছেন, ‘এখন মধ্যরাত… ঘুমাতে পারছি না…খিদে পেয়েছে। বাসি রুটি আর মাখন খুব ভাল লাগে।’

ছবিটিতে ধর্মেন্দ্র কালো পোশাক পরেছিলেন এবং ক্লান্ত দেখাচ্ছিল। উদ্বিগ্ন ভক্তরা তাঁর স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করতে থাকেন।

আরও পড়ুন: একাধিক মেড ইন ইন্ডিয়া ট্রেনের সূচনা! ভোটের আগে রেল নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ মোদির

৮৮ বছরের অভিনেতা সাম্প্রতিকতম ছবি ‘তেরি বাতোঁ মে আইসা উলঝা জিয়া’তে শাহিদ কাপুর এবং কৃতি স্যাননের সঙ্গে কাজ করেছেন। গত বছর জুলাই মাসে মুক্তিপ্রাপ্ত করণ জোহরের ‘রকি অর রানি কি প্রেম কাহানি’তেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল তাঁকে। ধর্মেন্দ্রর পরবর্তী ছবি, শ্রীরাম রাঘবন পরিচালিত ‘একিস’।

Bollywood Actor: প্রথম পারিশ্রমিক মাত্র ৫১ টাকা, নিয়েছিলেন ইসলাম ধর্মও, ‘এই’ বলি তারকার জীবন কাহিনি চমকে দেবে

বলাই হয়, মায়ানগরী। মুম্বই ছবির নায়ক হতে চান না, এমন পুরুষ আজও খুঁজে পাওয়া ভার। পঞ্জাবের এক স্কুলশিক্ষকের ছেলের সঙ্গেও আজ থেকে অনেক অনেক বছর আগে ঠিক সেটাই হয়েছিল। পড়াশোনায় তার মন ছিল না, সে বিভোর ছিল দিলীপ কুমারের ছবি নিয়ে। অবশেষে মায়ের পরামর্শে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট হান্টে যোগ দেয় লুধিয়ানার সাহনেওয়ালের বাসিন্দা ছেলেটি, পুরস্কারও জেতে, চুক্তি মতো ছবি করার জন্য মুম্বইতে এক সময়ে পা রাখে সে।

কিন্তু সেই ছবি তৈরি হয়নি। তবে, নায়ক হওয়া ভাগ্যে ছিলই, কে ঠেকাতে পারে। অবশেষে দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে ছবি দিয়ে রুপোলি পর্দায় জন্ম নেয় এক তারকা, নাম ধর্মেন্দ্র। সেই ছবির জন্য নায়ক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ টাকা পারিশ্রমিক। আর আজ সেই তিনিই প্রায় ৪৫০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক।

আরও পড়ুন-         মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

আরও পড়ুন-        মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

ডান্স দিওয়ানে রিয়েলিটি শোয়ের মঞ্চে ধর্মেন্দ্র জানিয়েছিলেন তাঁর এই প্রথম ছবি পাওয়ার কথা। বলেছিলেন, প্রযোজকরা তিনজন স্টুডিওর তিনটে কেবিনে ছিলেন, তাঁকে বসতে দেওয়া হয়েছিল মাঝের কেবিনে। অত বড় অফিস দেখে টাকাপয়সা নিয়ে তাঁর মনে বেশ আশা জেগেছিল। তবে, প্রযোজকরা প্রত্যেকে নিজেদের পকেট থেকে ১৭ টাকা করে বের করে মোট ৫১ টাকা তুলে দেন তাঁর হাতে। তবে, তা নিয়ে কোনও ক্ষোক্ষ নেই নায়কের। বলেন, ওই পারিশ্রমিকের জন্যও নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন তিনি।

এর পর একে একে মুক্তি পেতে থাকে তাঁর বহু ছবি, বলিউডের হি-ম্যান হিসেবে পরিচিতিও তৈরি হয়। এর মধ্যেই বিবাহিত এই নায়কের জীবনে আসে প্রেম, দক্ষিণী সুন্দরী হেমা মালিনীর প্রেমে পড়েন প্রকাশ কৌরের স্বামী ধর্মেন্দ্র। তবে, হিন্দু ম্যারেজ অ্যাক্ট অনুসারে হেমাকে বিয়ে করা সম্ভব ছিল না। তাই ধর্ম বদলাতে হয়। প্রকাশ কৌর স্বামীর দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মতি দেন এবং উভয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। অন্য দিকে, হেমাও ১৯৭৯ সালে আয়েষা বি আর চক্রবর্তী নামে আত্মপ্রকাশ করেন। বিতর্ক থাকলেও বিয়ে হয়, দুই কন্যাসন্তানের জন্মও হয় তাঁদের। ভালবাসার সপ্তাহে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় এই নায়কের জীবনকাহিনি নতুন করে প্রমাণ করে- প্রেমে চাইলে সব বাধা জয় করাই যায়!

Dharmendra: ‘বিয়ে ভেঙো না’, মেয়ের বিচ্ছেদে মোটেই খুশি নয় ধর্মেন্দ্র! চিন্তায় ঘুম উড়েছে এষার বাবার

১১ বছরের বিবাহিত জীবনে ইতি টানছেন এষা দেওল। স্বামী ভরত তখতানির সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছেন অভিনেত্রী। মেয়ে এষার বিয়ে ভাঙা নিয়েই মোটেই খুশি নয় বাবা ধর্মেন্দ্র।

এষার বিচ্ছেদ ঘোষণার পর থেকেই নিরব হেমা মালিনি। কন‍্যার বিচ্ছেদ নিয়ে কোনও উচ্চ বাচ‍্যই করেননি অভিনেত্রী। তবে জানা গিয়েছে, এষার বাবা ধর্মেন্দ্র নাকি এই ঘটনায় একেবারেই খুশি নন।

আরও পড়ুন:  ‘মধুচক্র কাণ্ডে’ গ্রেফতার, বিচ্ছেদ! এই এক ভুলে ধ্বংস কেরিয়ার, জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বাঙালি অভিনেত্রীকে চিনতে পারছেন?

দেশের একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ‍্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বাবা ধর্মেন্দ্র প্রচণ্ড কষ্ট পেয়েছেন এষার ডিভোর্সের কারণে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ‘‘কোনও বাবা মাই চান না তাঁর সন্তানের ঘর ভেঙে যাক। এষার বাবা হিসেবে ধর্মেন্দ্রও তাই প্রচণ্ড যন্ত্রণার মধ‍্য দিয়ে যাচ্ছে। যদিও তিনি এষার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন না। তবে তিনি চান মেয়ে আরও একবার ভেবে দেখুক।’’

এষা এবং ভরতের দুই কন‍্যা সন্তান রয়েছে। দুই নাতনিকে অত‍্যন্ত স্নেহ করেন ধর্মেন্দ্র। তাঁদের ভবিষ‍্যতের কথা ভেবেও এষা এবং ভরতের বিচ্ছেদ কষ্ট দিচ্ছে তাঁকে। যদিও এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত নিজে কিছু বলেন নি ধর্মেন্দ্র।

Dharmendra: ৬৪ বছর ধরে তিনি ধর্মেন্দ্র! এবার সেই চেনা নাম বদলালেন অভিনেতা? নতুন নাম জানেন কি?

ষাটের দশক থেকে বলিউডে রাজ করছেন তিনি। ‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে’ দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করার পর তিনি গোটা দেশের অগুনতি ভক্তকুলের প্রিয় নায়ক ধর্মেন্দ্র। ধর্মেন্দ্র নামেই তাঁর বিপুল পরিচিতি। তবে, সেই নামই বদলে ফেলতে চলেছেন অভিনেতা!

সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ‘তেরি বাতোঁ মে আইসা উলঝা জিয়া’। শাহিদ কাপুর এবং কৃতি স‍্যানন অভিনীত এই ছবিতে শাহিদের দাদুর ভূমিকায় দেখা যাবে ধর্মেন্দ্র। তবে এই ছবিতে চেনা ধর্মেন্দ্র একটু বদলেছেন অভিনেতা। তেমনটাই জানাচ্ছে একটি জনপ্রিয় সর্বভারতীয় সংবাদমাধ‍্যম।

আরও পড়ুন: পড়াশোনা ছেড়ে সেটে চা বানাতেন নায়ক, কেরিয়ারে ফ্লপ ছবির সংখ‍্যা ২৯! কে এই সুপারস্টার-পুত্র চিনতে পারছেন?

জানা গিয়েছে, এতদিনের চেনা নাম ধর্মেন্দ্র নয়, এই ছবিতে নিজের সম্পূর্ণ নাম ব‍্যবহার করেছেন প্রবীণ অভিনেতা। বাবা-মায়ের দেওয়া পুরো নাম লিখেছেন অভিনেতা। নিজের নামের মধ‍্যম অংশ এবং পদবী ব‍্যবহার করেছেন অভিনেতা। এই ছবিতে ধর্মেন্দ্রর নাম ধর্মেন্দ্র সিং দেওল।

পাঞ্জাবে জন্ম সুপারস্টার ধর্মেন্দ্রর। কিশান সিং দেওল এবং সতওন্ত কৌরের পুত্র ধর্মেন্দ্র। বলিউডে পা রাখার পর ধর্মেন্দ্র পুরো নাম না লিখে শুধুমাত্র ধর্মেন্দ্র ব‍্যবহার করতেন। তবে, এবার নিজের পুরো নাম ব‍্যবহার করলেন। যদিও ধর্মেন্দ্রর দুই পুত্র সানি দেওল এবং ববি দেওল তাঁদের পদবী ব‍্যবহার করেছেন।

Esha Deol Divorce: ছোট মেয়ের জন্মের পর স্বামী ভরতের দেখভাল করতে পারতেন না ধর্মেন্দ্র-কন্যা এষা, নায়িকা বললেন, ‘ও বিরক্ত হত’!

বিয়ে ভাঙল এষা দেওলের। মঙ্গলবার স্বামী ভরত তখতানির সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছেন ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর কন্যা।
বিয়ে ভাঙল এষা দেওলের। মঙ্গলবার স্বামী ভরত তখতানির সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছেন ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর কন্যা।
২০১২ সালে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন এষা ও ভরত। প্রায় এক দশকের সম্পর্কে ইতি। যৌথ বিবৃতিতে এষা ও ভরত জানিয়েছেন, ‘পারস্পরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে’ তাঁরা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
২০১২ সালে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন এষা ও ভরত। প্রায় এক দশকের সম্পর্কে ইতি। যৌথ বিবৃতিতে এষা ও ভরত জানিয়েছেন, ‘পারস্পরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে’ তাঁরা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এষা ও ভরতের দুই কন্যা, রাধ্যা ও মিরায়া। ২০২০ সালে ‘আম্মা মিয়া’ নামে একটি বই লিখেছিলেন এশা। তাতে নিজের মাতৃত্বের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন পাঠকের সঙ্গে।
এষা ও ভরতের দুই কন্যা, রাধ্যা ও মিরায়া। ২০২০ সালে ‘আম্মা মিয়া’ নামে একটি বই লিখেছিলেন এশা। তাতে নিজের মাতৃত্বের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিয়েছেন পাঠকের সঙ্গে।
দ্বিতীয়বার মা হওয়ার গল্প শুনিয়েছেন। সেখানেই লিখেছিলেন, দ্বিতীয়বার মা হওয়ার পর ভরত মনে করেছিলেন তিনি এষার কাছে আর গুরুত্ব পাচ্ছেন না, অবহেলিত হচ্ছেন।
দ্বিতীয়বার মা হওয়ার গল্প শুনিয়েছেন। সেখানেই লিখেছিলেন, দ্বিতীয়বার মা হওয়ার পর ভরত মনে করেছিলেন তিনি এষার কাছে আর গুরুত্ব পাচ্ছেন না, অবহেলিত হচ্ছেন।
‘’দ্বিতীয় সন্তানের পর, অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি লক্ষ্য করি, ভরত বিরক্ত, আচার আচরণে কিছুটা খামখেয়ালি’’, রিপোর্ট অনুযায়ী বইতে এ কথা লিখেছেন এষা।
‘’দ্বিতীয় সন্তানের পর, অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি লক্ষ্য করি, ভরত বিরক্ত, আচার আচরণে কিছুটা খামখেয়ালি’’, রিপোর্ট অনুযায়ী বইতে এ কথা লিখেছেন এষা।
আরও লিখেছেন, ‘‘ভরতের মনে হত, আমি ওকে যথেষ্ট সময় দিচ্ছি না। স্বামী হিসেবে এমন মনে হওয়াটা খুব স্বাভাবিক, কারণ সেই সময় আমি রাধ্যার প্লে স্কুল আর মিরায়াকে খাওয়ানো ঘুম পাড়ানোতেই ব্যস্ত থাকতাম। এর সঙ্গে ছিল বই লেখা আর প্রোডাকশনের মিটিং। ফলে ভরতের এরকম মনে হত। আমিও নিজের ভুল বুঝতে পারি।’’
আরও লিখেছেন, ‘‘ভরতের মনে হত, আমি ওকে যথেষ্ট সময় দিচ্ছি না। স্বামী হিসেবে এমন মনে হওয়াটা খুব স্বাভাবিক, কারণ সেই সময় আমি রাধ্যার প্লে স্কুল আর মিরায়াকে খাওয়ানো ঘুম পাড়ানোতেই ব্যস্ত থাকতাম। এর সঙ্গে ছিল বই লেখা আর প্রোডাকশনের মিটিং। ফলে ভরতের এরকম মনে হত। আমিও নিজের ভুল বুঝতে পারি।’’
বেশ কিছু উদাহরণও দিয়েছেন এষা, ‘‘ভরত আমাকে নতুন টুথব্রাশের কথা বলেছিল। আমি ভুলে গিয়েছিলাম। কখনও জামা ইস্ত্রি করতে ভুলে গিয়েছি। ভরতের টিফিনে কী রয়েছে, সেটা দেখারও সময় পেতাম না।’’
বেশ কিছু উদাহরণও দিয়েছেন এষা, ‘‘ভরত আমাকে নতুন টুথব্রাশের কথা বলেছিল। আমি ভুলে গিয়েছিলাম। কখনও জামা ইস্ত্রি করতে ভুলে গিয়েছি। ভরতের টিফিনে কী রয়েছে, সেটা দেখারও সময় পেতাম না।’’
কিন্তু তারপরেও তাঁদের মধ্যে প্রেম ছিল। প্রেম বাঁচিয়ে রাখতে তাঁরা কী করেছেন তাও বইতে জানিয়েছেন এষা। তিনি লিখেছেন, ‘‘ওর চাহিদা খুব কম। এরপরেও যদি আমি ওর দেখভাল করতে না পারি সেটা আমার দোষ।’’
কিন্তু তারপরেও তাঁদের মধ্যে প্রেম ছিল। প্রেম বাঁচিয়ে রাখতে তাঁরা কী করেছেন তাও বইতে জানিয়েছেন এষা। তিনি লিখেছেন, ‘‘ওর চাহিদা খুব কম। এরপরেও যদি আমি ওর দেখভাল করতে না পারি সেটা আমার দোষ।’’
‘‘আমি নিজেকে দ্রুত শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ভেবে দেখলাম। বহুদিন ওঁর সঙ্গে সিনেমা বা ডিনার ডেটে যাইনি। আবার সে সব শুরু করলাম’।
‘‘আমি নিজেকে দ্রুত শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ভেবে দেখলাম। বহুদিন ওঁর সঙ্গে সিনেমা বা ডিনার ডেটে যাইনি। আবার সে সব শুরু করলাম’।
অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এই নিয়ে অনেক খবরও হয়। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাননি ভরত। দেখা যায়নি এষার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়। এবার সত্যিই বিচ্ছেদ হয়ে গেল এষা-ভরতের।
অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এই নিয়ে অনেক খবরও হয়। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাননি ভরত। দেখা যায়নি এষার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়। এবার সত্যিই বিচ্ছেদ হয়ে গেল এষা-ভরতের।

Bollywood Gossip: প্রথম সিনেমায় পেয়েছিলেন ৫১ টাকা! আজ ৪৫০ কোটি টাকার মালিক, নায়িকার প্রেমে পাগল, হলেন হিন্দু থেকে মুসলিম!

এই অভিনেতা সুপারস্টার হওয়ার পর হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত  হয়েছিলেন৷  লক্ষ লক্ষ যুবক তাঁদের ভাগ্য পরিবর্তন করার চেষ্টা করে সিনেমার জগতে স্টারডম এবং খ্যাতি পেতে এবং তাঁদের মধ্যে মাত্র ১০০ জন তারকা হতে সক্ষম হয়। সুপারস্টারডমের পথে বছরের পর বছর  এখনও তিনি সেরা প্রমাণ করতে চান৷ প্রথম সিনেমায় তিনি মাত্র ৫১ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন আজ তিনি ৪৫০ কোটি টাকার মালিক৷
এই অভিনেতা সুপারস্টার হওয়ার পর হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত  হয়েছিলেন৷  লক্ষ লক্ষ যুবক তাঁদের ভাগ্য পরিবর্তন করার চেষ্টা করে সিনেমার জগতে স্টারডম এবং খ্যাতি পেতে এবং তাঁদের মধ্যে মাত্র ১০০ জন তারকা হতে সক্ষম হয়। সুপারস্টারডমের পথে বছরের পর বছর  এখনও তিনি সেরা প্রমাণ করতে চান৷ প্রথম সিনেমায় তিনি মাত্র ৫১ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন আজ তিনি ৪৫০ কোটি টাকার মালিক৷
ইনি ধর্মেন্দ্র! যিনি বলিউডের হি-ম্যান খেতাব অর্জন করেছেন এবং নিজের এই স্টারডাম ধরে রাখতে তিনি পরিশ্রম করেছেন বহু বছর ধরে। পঞ্জাবের সাহনেওয়ালের এই ছেলেটি দিলীপ কুমার এবং মতিলালের সিনেমা দেখে বড় হয়েছে। তাঁর বাবা স্কুলের প্রধান শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও, ধর্মেন্দ্র পড়াশোনায় লেখাপড়ায় আগ্রহী ছিলেন না৷
ইনি ধর্মেন্দ্র! যিনি বলিউডের হি-ম্যান খেতাব অর্জন করেছেন এবং নিজের এই স্টারডাম ধরে রাখতে তিনি পরিশ্রম করেছেন বহু বছর ধরে। পঞ্জাবের সাহনেওয়ালের এই ছেলেটি দিলীপ কুমার এবং মতিলালের সিনেমা দেখে বড় হয়েছে। তাঁর বাবা স্কুলের প্রধান শিক্ষক হওয়া সত্ত্বেও, ধর্মেন্দ্র পড়াশোনায় লেখাপড়ায় আগ্রহী ছিলেন না৷
ধর্মেন্দ্রর মা সিনেমা পছন্দ করতেন৷  তিনি ধর্মেন্দ্রকে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট হান্টে অংশগ্রহণের পরামর্শ দেন। ধর্মেন্দ্র ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিনের  ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ী ছিলেন৷  পুরস্কার জেতায় তিনি পঞ্জাব থেকে মুম্বই গিয়েছিলেন৷  কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই সিনেমাটা কখনও তৈরি হয়নি। এই অবস্থায়  প্রথমবার মুম্বইয়ে এসে বড় ধাক্কা খেয়েছেন তিনি।
ধর্মেন্দ্রর মা সিনেমা পছন্দ করতেন৷  তিনি ধর্মেন্দ্রকে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট হান্টে অংশগ্রহণের পরামর্শ দেন। ধর্মেন্দ্র ফিল্মফেয়ার ম্যাগাজিনের  ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ডের বিজয়ী ছিলেন৷  পুরস্কার জেতায় তিনি পঞ্জাব থেকে মুম্বই গিয়েছিলেন৷  কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই সিনেমাটা কখনও তৈরি হয়নি। এই অবস্থায়  প্রথমবার মুম্বইয়ে এসে বড় ধাক্কা খেয়েছেন তিনি।
ধর্মেন্দ্র মাত্র ৫১ টাকায় অভিনেতা হিসেবে তাঁর প্রথম ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। 'দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে' দিয়ে বড় পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেন ধর্মেন্দ্র। ডান্স দিওয়ানে তাঁর গল্প বলার সময় ধর্মেন্দ্র বলেন, '‘আমাকে প্রযোজকের কেবিনে ডাকা হয়েছিল।তিনটে কেবিন ছিল আর আমি বসে ছিলাম মধ্যকের কেবিনে। আমি ভাবছিলাম তাঁরা আমাকে ছবিটির জন্য কত পারিশ্রমিক দেবে। তারা প্রত্যেকে তাদের পকেট থেকে ১৭ টাকা বের করে, তাঁদের মধ্যে তিনজন ছিলেন, এবং তাঁরা আমাকে ৫১ টাকা অফার করেছিল। আমি এখনও সেই পরিমাণকে আমার জন্য ভাগ্যবান মনে করি!'’
ধর্মেন্দ্র মাত্র ৫১ টাকায় অভিনেতা হিসেবে তাঁর প্রথম ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। ‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে’ দিয়ে বড় পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেন ধর্মেন্দ্র। ডান্স দিওয়ানে তাঁর গল্প বলার সময় ধর্মেন্দ্র বলেন, ‘‘আমাকে প্রযোজকের কেবিনে ডাকা হয়েছিল।তিনটে কেবিন ছিল আর আমি বসে ছিলাম মধ্যকের কেবিনে। আমি ভাবছিলাম তাঁরা আমাকে ছবিটির জন্য কত পারিশ্রমিক দেবে। তারা প্রত্যেকে তাদের পকেট থেকে ১৭ টাকা বের করে, তাঁদের মধ্যে তিনজন ছিলেন, এবং তাঁরা আমাকে ৫১ টাকা অফার করেছিল। আমি এখনও সেই পরিমাণকে আমার জন্য ভাগ্যবান মনে করি!’’
ধর্মেন্দ্রর প্রথম ছবি বক্স অফিসে ভালো করেনি এবং তার পরবর্তী কয়েকটি ছবিও বক্স অফিসে ফ্লপ করে। কিন্তু অভিনেতা রমেশ সেহগালের শোলা অর শবনম (১৯৬১), মোহন কুমারের আনপাধ (১৯৬২) এবং বিমল রায়ের বন্দিনী (১৯৬৩) দিয়ে সমালোচক এবং জনসাধারণকে প্রভাবিত করেছিলেন। যাইহোক, ১৯৬৬ সালে ওপি রালহানের ফুল অর পাথর অত্যন্ত সফল ছিল।এটি ধর্মেন্দ্রক বলিউডের নতুন হার্টথ্রব, মাচো-ম্যান হিসাবে হয়ে ওঠেন। ফুল অর পাত্থরের পরে, ধর্মেন্দ্রকে আঁখেন, শিকার, আয়া সাওয়ান ঘুম কে, জীবন মৃত্যু, তুম হাসেন মে জওয়ান, শরাফত, মেরা গাঁও মেরা দেশ, সীতা অউর গীতা, সমাধি, রাজা জানি, জুগনু, ইয়াদো কী বরাত বহু ব্লকবাস্টার ছবিতে কাজ করতেন৷  বারাত, কাহানি কিসমত কি, লোফার, দোস্ত, শোলে, প্রতিজ্ঞা, চরস, ধরম বীর, এবং আরও অনেক।
ধর্মেন্দ্রর প্রথম ছবি বক্স অফিসে ভালো করেনি এবং তার পরবর্তী কয়েকটি ছবিও বক্স অফিসে ফ্লপ করে। কিন্তু অভিনেতা রমেশ সেহগালের শোলা অর শবনম (১৯৬১), মোহন কুমারের আনপাধ (১৯৬২) এবং বিমল রায়ের বন্দিনী (১৯৬৩) দিয়ে সমালোচক এবং জনসাধারণকে প্রভাবিত করেছিলেন। যাইহোক, ১৯৬৬ সালে ওপি রালহানের ফুল অর পাথর অত্যন্ত সফল ছিল।এটি ধর্মেন্দ্রক বলিউডের নতুন হার্টথ্রব, মাচো-ম্যান হিসাবে হয়ে ওঠেন। ফুল অর পাত্থরের পরে, ধর্মেন্দ্রকে আঁখেন, শিকার, আয়া সাওয়ান ঘুম কে, জীবন মৃত্যু, তুম হাসেন মে জওয়ান, শরাফত, মেরা গাঁও মেরা দেশ, সীতা অউর গীতা, সমাধি, রাজা জানি, জুগনু, ইয়াদো কী বরাত বহু ব্লকবাস্টার ছবিতে কাজ করতেন৷  বারাত, কাহানি কিসমত কি, লোফার, দোস্ত, শোলে, প্রতিজ্ঞা, চরস, ধরম বীর, এবং আরও অনেক।
চলচ্চিত্রে আসার আগে, ধর্মেন্দ্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু চলচ্চিত্রে কাজ করার সময় তিনি হেমা মালিনীর প্রেমে পড়েছিলেন। জানা গেছে, ধর্মেন্দ্র হেমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি প্রকাশকে ডিভোর্স দিতে চাননি। হিন্দু বিবাহ আইন অনুসারে, ধর্মেন্দ্র পুনরায় বিয়ে করতে পারেননি এবং তার স্ত্রীকে তালাক দিতে চাননি।অতএব, বিয়ে করার জন্য, দম্পতি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং ধর্মেন্দ্র তার নাম পরিবর্তন করে দিলওয়ার খান রাখেন। অন্যদিকে, হেমা ১৯৭৯ সালে আয়েশা বিআর চক্রবর্তী হিসাবে তার পরিচয় প্রকাশ করেছিলেন। তার কথোপকথন একটি বিশাল বিতর্ক তৈরি করেছিল এবং সেই সময় শিরোনাম হয়েছিল। অনেক বাধা-বিপত্তির পর, দুজনে ১৯৮০ সালে বিয়ে করেন এবং এশা ও অহনা দেওলের বাবা-মা হন।
চলচ্চিত্রে আসার আগে, ধর্মেন্দ্র ১৯ বছর বয়সে প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেছিলেন, কিন্তু চলচ্চিত্রে কাজ করার সময় তিনি হেমা মালিনীর প্রেমে পড়েছিলেন। জানা গেছে, ধর্মেন্দ্র হেমাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি প্রকাশকে ডিভোর্স দিতে চাননি। হিন্দু বিবাহ আইন অনুসারে, ধর্মেন্দ্র পুনরায় বিয়ে করতে পারেননি এবং তার স্ত্রীকে তালাক দিতে চাননি।অতএব, বিয়ে করার জন্য, দম্পতি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং ধর্মেন্দ্র তার নাম পরিবর্তন করে দিলওয়ার খান রাখেন। অন্যদিকে, হেমা ১৯৭৯ সালে আয়েশা বিআর চক্রবর্তী হিসাবে তার পরিচয় প্রকাশ করেছিলেন। তার কথোপকথন একটি বিশাল বিতর্ক তৈরি করেছিল এবং সেই সময় শিরোনাম হয়েছিল। অনেক বাধা-বিপত্তির পর, দুজনে ১৯৮০ সালে বিয়ে করেন এবং এশা ও অহনা দেওলের বাবা-মা হন।
২০২৪ সালে করণ জোহরের রকি অর রানি কি প্রেম কাহানি ছবিতে দেখা ২০১১ সালের যমলা, পাগলা দিওয়ানার পর ধর্মেন্দ্রর প্রথম হিট। তার পরের সিনেমা শহিদ কাপুর এবং কৃতি স্যাননের চলচ্চিত্র তেরি ‘বাতোঁ মে অ্যায়সা উলঝা জিয়াতে’ দেখা যাবে।
২০২৪ সালে করণ জোহরের রকি অর রানি কি প্রেম কাহানি ছবিতে দেখা ২০১১ সালের যমলা, পাগলা দিওয়ানার পর ধর্মেন্দ্রর প্রথম হিট। তার পরের সিনেমা শহিদ কাপুর এবং কৃতি স্যাননের চলচ্চিত্র তেরি ‘বাতোঁ মে অ্যায়সা উলঝা জিয়াতে’ দেখা যাবে।

Bollywood Actor Struggle: গ্যারেজে ঠাঁই, ২০০ টাকা বেতন, শাহরুখ-অমিতাভের থেকেও বেশি হিট ছবি, নায়কের সংগ্রাম চোখে জল আনবে

বলিউডে টিনসেল টাউনে নিজের পায়ের তলার জমি শক্ত করার জন্য রক্তজল করা পরিশ্রম করেন কত কোটি মানুষ। খাওয়াপড়াও যেন তাঁদের কাছে বিলাসিতা। কিন্তু কতজনই বা সাফল্য পান সেই যাত্রায়? হাতেগোনা কয়েকজন শিল্পী সেই পথে হেঁটে খ্যাতি অর্জন করতে পারেন।
বলিউডে টিনসেল টাউনে নিজের পায়ের তলার জমি শক্ত করার জন্য রক্তজল করা পরিশ্রম করেন কত কোটি মানুষ। খাওয়াপড়াও যেন তাঁদের কাছে বিলাসিতা। কিন্তু কতজনই বা সাফল্য পান সেই যাত্রায়? হাতেগোনা কয়েকজন শিল্পী সেই পথে হেঁটে খ্যাতি অর্জন করতে পারেন।
আজ তাঁদেরই একজনের কথা বলা যাক। যাঁর গল্প শুনে চোখে জল চলে আসে। কিন্তু সেই কঠিন পথ পেরনোর পর তিনি একা প্রায় ২৪০টি ছবিতে অভিনয় করে ৭৪টি হিট দিয়েছেন, যা বলিউডের আর কোনও অভিনেতার দ্বারা সম্ভব হয়নি।
আজ তাঁদেরই একজনের কথা বলা যাক। যাঁর গল্প শুনে চোখে জল চলে আসে। কিন্তু সেই কঠিন পথ পেরনোর পর তিনি একা প্রায় ২৪০টি ছবিতে অভিনয় করে ৭৪টি হিট দিয়েছেন, যা বলিউডের আর কোনও অভিনেতার দ্বারা সম্ভব হয়নি।
আমরা যে অভিনেতার কথা বলছি, তিনি তাঁর স্ট্রাগলের দিনগুলি একটি গ্যারেজে থাকতেন। আয় করতেন মাত্র ২০০ টাকা। আজ তাঁরই কত কত বিলাসবহুল প্রাসাদ রয়েছে কে-ই বা জানে। তাঁর সন্তানেরাও এখন সফল। তিনি ধর্মেন্দ্র।
আমরা যে অভিনেতার কথা বলছি, তিনি তাঁর স্ট্রাগলের দিনগুলি একটি গ্যারেজে থাকতেন। আয় করতেন মাত্র ২০০ টাকা। আজ তাঁরই কত কত বিলাসবহুল প্রাসাদ রয়েছে কে-ই বা জানে। তাঁর সন্তানেরাও এখন সফল। তিনি ধর্মেন্দ্র।
১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন এবং কয়েক বছরের মধ্যে নিজেকে একজন সফল অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। কিন্তু প্রথম কয়েক বছর তিনি কেবল ছোট ছোট চরিত্র পেতেন।
১৯৬০-এর দশকের গোড়ার দিকে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন এবং কয়েক বছরের মধ্যে নিজেকে একজন সফল অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। কিন্তু প্রথম কয়েক বছর তিনি কেবল ছোট ছোট চরিত্র পেতেন।
একটি রিয়্যালিটি শো-তে প্রবীণ অভিনেতা বলেছিলেন, ‘‘একটি গ্যারেজে থাকতাম কারণ মুম্বইতে উপযুক্ত বাড়ি ছিল না। এই শহরে বেঁচে থাকার জন্য আমি একটি ড্রিলিং ফার্মে কাজ করতাম, সেখানে আমাকে ২০০ টাকা দেওয়া হত। এবং কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য আমি ওভারটাইম করতাম।’’
একটি রিয়্যালিটি শো-তে প্রবীণ অভিনেতা বলেছিলেন, ‘‘একটি গ্যারেজে থাকতাম কারণ মুম্বইতে উপযুক্ত বাড়ি ছিল না। এই শহরে বেঁচে থাকার জন্য আমি একটি ড্রিলিং ফার্মে কাজ করতাম, সেখানে আমাকে ২০০ টাকা দেওয়া হত। এবং কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের জন্য আমি ওভারটাইম করতাম।’’
এখন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রতি ছবি থেকে ৫ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন। ৪৫০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক তিনি। লোনাভালায় ১০০ একরের খামারবাড়িও রয়েছে। এছাড়াও তিনি প্রচুর জমির মালিক এবং লোনাভালায় একটি চেইন কটেজ রিসর্টের সঙ্গে অংশীদারিত্ব রয়েছে।
এখন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রতি ছবি থেকে ৫ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেন। ৪৫০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক তিনি। লোনাভালায় ১০০ একরের খামারবাড়িও রয়েছে। এছাড়াও তিনি প্রচুর জমির মালিক এবং লোনাভালায় একটি চেইন কটেজ রিসর্টের সঙ্গে অংশীদারিত্ব রয়েছে।