Tag Archives: Mohammad Shami

মহম্মদ শামি: জীবন, কেরিয়ার, সাফল্য এক ঝলকে

পুরো নাম: মহম্মদ শামি আহমেদ

জন্ম: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৯০

উচ্চতা: ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি (১.৭৩ মিটার)

জাতীয়তা: ভারতীয়

ক্রীড়াবিদ: ডান-হাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার

পরিবার

পিতা – তৌসিফ আলি

মা – অঞ্জুম আরা

কেরিয়ারের সূচনা:

মহম্মদ শামি উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদে বদরুদ্দিন সিদ্দিকীর অধীনে ক্রিকেটের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শুরু করেন। এর কয়েক বছর পরে তিনি কলকাতায় চলে আসেন এবং অনূর্ধ্ব-২২ বাংলা দলে খেলার জন্য নির্বাচিত হন। এখান থেকেই শুরু হয় তাঁর বাইশ গজের যাত্রা। অনেক পরিশ্রমের পর বাংলার হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে খেলার সুযোগ পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত ভাবে নিজের দক্ষতা প্রদর্শন করেন শামি, যার ফলে বিসিসিআই বোর্ডেরও নজর যায় তাঁর উপর।

আন্তর্জাতিক অভিষেক:

ওয়ান ডে:

২০১৩ সালে নীল জার্সিতে ভারতের হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার সুযোগ পান শামি। ২০১৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি ওয়ান ডে সিরিজে গড় ২৮.৭২ রান দিয়ে ১১টি উইকেট নেন তিনি। ওই বছরেই দ্বিতীয় দ্রুততম ভারতীয় হিসেবে ৫০টি ওডিআই উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডের মতো বড় দলের বিরুদ্ধে একটি সিরিজে শামি ৮টি উইকেট নিয়ে নিজের বোলিং দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। শামির পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে ২০১৪ ‘আইসিসি ওয়ার্ল্ড ওডিআই একাদশে’ তাঁর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়।  

২০১৫ সালে ভারতের হয়ে বিশ্বকাপ খেলার ডাক পান তিনি। ২০১৫ আইসিসি বিশ্বকাপে গড় ১৭.২৯ রান দিয়ে মোট ১৭টি উইকেট নিয়েছিলেন। ওই বছর ফের তাঁর নাম আর এক বার ‘আইসিসি ওয়ার্ল্ড ওডিআই একাদশে’ যুক্ত করা হয়। ২০১৯ সালে দ্রুততম ভারতীয় বোলার হিসেবে ১০০টি ওয়ান ডে উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়েন শামি। ২০১৯ সালের আইসিসি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে হ্যাট-ট্রিক উইকেট নেন শামি। আর বিশ্বকাপের ম্যাচে তিনিই দ্বিতীয় ভারতীয়, যিনি হ্যাট-ট্রিক করেছেন।

টেস্ট:

২০১৩ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে তাঁর টেস্ট ম্যাচে অভিষেক হয়। প্রথম ম্যাচেই ৯টি উইকেট নিয়ে ভারতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ফের নতুন রেকর্ড গড়েন মহম্মদ শামি। ২০১৪-১৫ সালের বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির অংশ ছিলেন তিনি এবং এই সিরিজে মোট ১৫টি উইকেট নিয়েছিলেন শামি। 

টি২০:

শামির দক্ষতা দেখে নির্বাচকরা যারপরনাই মুগ্ধ হয়েছিলেন। তাই ২০১৪ সালের টি২০ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক টি২০ ম্যাচ খেলার সুযোগ দেওয়া হয় তাঁকে। প্রথম ম্যাচেই উমর আকমলের উইকেট নিলেও টুর্নামেন্টের বাকি ম্যাচে অবশ্য তাঁকে আর খেলতে দেওয়া হয়নি। আন্তর্জাতিক স্তরে শামি খুব বেশি টি২০ ম্যাচ খেলেননি। 

আইপিএল কেরিয়ার:

ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে শামি উইকেট টেকার বোলার নামে পরিচিত। শুরুর দিকে শামি কলকাতা নাইট রাইডার্সের অংশ ছিলেন, কিন্তু তাঁকে খুব বেশি সুযোগ দেওয়া হয় নি। ২০১৪ সালে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস দলের হাত ধরে আইপিএল-এ তিনি প্রচারের আলোয় আসেন। ২০১৫ সাল অবধি তিনি দিল্লির টিমেই ছিলেন। ২০১৯ সালে কিংস ইলেভেন পঞ্জাব শামিকে ৪.৮ কোটি টাকা দিয়ে দলে নিয়েছিল। এর পর ২০২২ সালের মেগা নিলামে গুজরাত টাইটান্স দল তাঁকে কিনেছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, ২০২২ সালে গুজরাতের আইপিএল ট্রফি জয়ে শামির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

চোট-আঘাত:

খেলার ময়দানে থাকার কালে ক্ষত-চোট শামির কেরিয়ারে অনেক সমস্যা তৈরি করেছে। চোট-আঘাতের কারণে আন্তর্জাতিক-সহ বহু আইপিএল ম্যাচে খেলতে পারেননি তিনি।   

শামিকে খুব পছন্দ করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি! বাংলার বোলারকে নিয়ে বললেন এবার ‘বড় কথা’

কলকাতা: সামির পাশে দাঁড়ালেন প্রধানমন্ত্রী। ১৯ শে নভেম্বর ২০২৩। টানা দশ ম্যাচ জিতেও বিশ্বকাপ ফাইনালে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হার। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নটা ভেঙে চুরমার হয়ে গিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দলের।

আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ড্রেসিংরুমে কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা। ফাইনালে প্রধান অতিথি হয়ে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন- মহম্মদ শামির ‘স্বপ্ন’ শেষ! আইপিএল থেকে আগেই বাদ, এবার আরও ‘খারাপ খবর’

দুরন্ত লড়াইয়ের করেও ফাইনালে হারের পর প্রধানমন্ত্রী নিজেই চলে গিয়েছিলেন ভারতীয় দলের ড্রেসিংরুমে। বিরাট-রোহিতদের সান্ত্বনা দিয়েছিলেন। কান্নায় ভেঙে পড়া শামিকে বুকে জড়িয়ে ধরেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। বুঝিয়েছিলেন ভেঙে না পড়ার জন্য।

পরবর্তী সময়ে সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। শামি তার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পোস্ট করেছিলেন। পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছিলেন সামি।

তার পর থেকেই শামি এবং প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্কটা আরও নিবিড় হয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ মহল। এবার আরও একবার সেই প্রমাণ মিলল। লন্ডনে গোড়ালির অস্ত্রোপচার করার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি সামি পোস্ট করার পরেই তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী।

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মোদি লিখেছেন, “আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। আমার বিশ্বাস আপনি খুব দ্রুত চোট সারিয়ে মাঠে ফিরতে পারবেন। এবং খুব দ্রুত আবার মাঠে নামবেন।”

প্রধানমন্ত্রীর থেকে ব্যক্তিগতভাবে এই শুভেচ্ছা পেয়ে আপ্লুত ভারতীয় তারকা। নরেন্দ্র মোদির শুভেচ্ছা পাওয়ার পরেই কৃতজ্ঞতা জানিয়ে পাল্টা লেখেন সামি।

এক্স হ্যান্ডেলে সামি বলেন, “আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে দারুণ অনুভূতি হচ্ছে। তবে আশা করিনি আপনি আমাকে ব্যক্তিগতভাবে এইভাবে শুভেচ্ছা জানাবেন। আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে আমি ধন্য। অনেক ধন্যবাদ মোদি স্যর। কঠিন সময় এভাবেই আমার পাশে থাকবেন।”

আরও পড়ুন- বাইক চালকদের ‘হিরোগিরি’ আটকাতে বাংলার পুলিশে রোহিত শর্মা! ব্যাপারটা কী

সোমবার লন্ডনে তারকা পেসারের অস্ত্রোপচার সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। আপাতত সপ্তাহখানেক সেখানেই থাকবেন সামি। মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ভারতে ফেরার কথা। আইপিএলে তিনি খেলছেন না তা একপ্রকার চূড়ান্ত।

শুধু তাই নয়, বোর্ড সূত্রে খবর, বিশ্বকাপেও সামি অনিশ্চিত। বছরের শেষ দিকে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মাঠে ফিরতে পারেন। ভারতের সুপারস্টারকে নিয়ে তাড়াহুড়ো করতে নারাজ বিসিসিআই।

মহম্মদ শামির ‘স্বপ্ন’ শেষ! আইপিএল থেকে আগেই বাদ, এবার আরও ‘খারাপ খবর’

কলকাতা: ইংল্যান্ডে সফল অস্ত্রোপচার হল মহম্মদ সামির।‌ পায়ের গোড়ালির চোটে বিশ্বকাপের পর থেকেই ভুগছিলেন ভারতীয় তারকা।

সোমবার সামির গোড়ালির অস্ত্রোপচার হয়। অ্যাকিলিস টেন্ডন মেরামতের জন্য গোড়ালিতে অপারেশন করালেন সামি। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই সফল অস্ত্রোপচারের পর ছবি পোস্ট করেন তিনি।

আরও পড়ুন- নাকে নল, হাতে চ্যানেল, হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে মহম্মদ শামি,কী পোস্ট করলেন তিনি

নিজের এক্স হ্যান্ডেলে সামি লেখেন, “গোড়ালির অ্যাকিলিস টেন্ডনে একটি সফল অপারেশন হয়েছে। এর পর সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য কিছুটা সময় লাগবে। আমি নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য অধীর অপেক্ষায় রয়েছি।”

সামির ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, আপাতত ইংল্যান্ডে রিহ্যাব করবেন তিনি। মার্চ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ভারতে ফিরতে পারেন। মার্চের শেষ কিংবা এপ্রিল মাস থেকে ফিটনেস ট্রেনিং শুরু করতে পারেন।

সম্পূর্ণ ফিট হয়ে মাঠে ফিরতে মাসখানেক সময় লাগবে। ফলে আইপিএলের মঞ্চে দেখা যাবে না গুজরাত ফ্র্যাঞ্চাইজির এই তারকাকে। সূত্রের খবর, সামি আইপিএলের শেষের দিকে খেলতে চাইলেও ডাক্তাররা এখনই অনুমতি দেবেন না বলেই খবর।

সামির ঘনিষ্ঠ মহলের দাবি, শুধু আইপিএল-ই নয়, জুন মাসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও অনিশ্চিত সামি। যদিও সামি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে মরিয়া বলে খবর।

ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট সূত্রে খবর, আপাতত প্ল্যানিংয়ে সামিকে রাখা হচ্ছে না। কারণ একদিনের বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পর থেকে আর ক্রিকেট মাঠে ফিরতে পারেননি সামি। এবার আইপিএলেও তিনি খেলতে পারবেন না। ফলে ম্যাচ ফিটনেস হওয়ার সুযোগ থাকছে না সামির কাছে।

চোট সারিয়ে ফিরেই সরাসরি বিশ্বকাপ খেলার সম্ভাবনা অনেকটাই কম বলে মনে করছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ। সামি বছরের শেষ দিকে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ফিরতে পারেন বলে খবর।

একদিনের বিশ্বকাপে সাত ম্যাচে ২৪ উইকেট নেওয়া সামিকে এখনই প্ল্যান থেকে সম্পূর্ণ সরিয়ে দিতে নারাজ ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। বিশ্বকাপ মঞ্চে প্রথম চার ম্যাচ বসিয়ে রাখার পর সুযোগ পেয়েই বিধ্বংসী পারফরম্যান্স করেছিলেন সামি।

আরও পড়ুন- ভারতীয় ক্রিকেটে রাজনীতির প্রভাব! বোমা ফাটালেন হনুমা বিহারী, নিলেন বড় সিদ্ধান্ত

বাংলার এই পেসারের হাত ধরেই বিশ্বকাপ ফাইনালে উঠেছিল রোহিতের ভারত। সেই সময়ে গোড়ালির চোট ছিল সামির।‌ যদিও ইনজেকশন নিয়ে দেশের জন্য খেলেছিলেন সামি। পরবর্তী সময়ে ইনজেকশন নিয়েই চোট সারাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু ইনজেকশন সেভাবে কাজ না করায় অস্ত্রোপ্রচার করতে বাধ্য হলেন।

মহম্মদ শামির জীবনে ফের ‘বড় ঘটনা’! পাশে মুখ্যমন্ত্রী, একের পর এক ‘কাণ্ড’

গাজিয়াবাদ: মহম্মদ শামি। নামটা এখন প্রায় প্রত্যেক ভারতীয়র মুখে মুখে। তিনি এখন দেশের তারকা। একটা সময় চরম দুঃসময় গিয়েছে তাঁরা। স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ, একের পর এক অভিযোগ। তবে সব কিছুকেই জয় করে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছেন তিনি শেষমেশ।

২০২৩ বিশ্বকাপে জীবনের সেরা সময় কাটিয়েছেন শামি। দুর্দান্ত কামব্যাক করেছেন। তবে তার পর আরেক বিপদ। বিশ্বকাপে গোড়ালিতে চোট পেয়েছিলেন শামি। পাছে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়, তাই তিনি চোট নিয়েই খেলতে থাকেন।

আরও পড়ুন- রুটের শতরানে খাদের কিনারা থেকে কামব্যাক ইংল্যান্ডের, ভারতের প্রাপ্তি আকাশ দীপ

মহম্মদ শামি দুর্দান্ত পারফর্ম করছিলেন বিশ্বকাপে। তাই বিশ্রাম নিতে চাননি। প্রচণ্ড ব্যথা নিয়েই খেলতে থাকেন। জানা গিয়েছিল, প্রতিদিন ব্যথার ইঞ্জেকশন নিয়ে তিনি মাঠে নামতেন। তার পরও তিনি বিশ্বকাপে একটি ম্যাচও বেঞ্চে বসতে চাননি।

সেই চোটটাই আরও বড় বিপদে ফেলল শামিকে। জানা গিয়েছে, তিনি আর আইপিএলে খেলতে পারবেন না। চোটে কাবু শামি। অস্ত্রোপচারের জন্য তাঁকে লন্ডনে যেতে হবে বলে জানা গিয়েছে। আর সে জন্য তিনি এবার গোটা আইপিএল সিজন থেকে বাইরে।

মহম্মদ শামির জীবনে এরই মধ্য়ে আবার এক বড় কাণ্ড। তিনি এবার উত্তরপ্রদেশ সরকারের বিচারে বছরের সেরা ক্রিকেটার হলেন। আর সে জন্য পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী অদিত্যনাথকে দেখা গেল তাঁর পাশে।

আরও পড়ুন- রাঁচিতে আরও এক ইতিহাস গড়লেন অশ্বিন, সামনে এখন শুধুই অ্যান্ডারসন

যোগী অদিত্যনাথের হাত থেকে বছরের সেরা ক্রিকেটার হওয়ার পুরস্কার গ্রহণ করলেন শামি। চোটের জন্য তিনি এখন কোণঠাঁসা। তবে তারই মাঝে এই পুরস্কার তাঁকে নতুন করে লড়াইয়ের রসদ জোগাবে।

মহম্মদ শামি গোটা আইপিএল থেকে বাদ! শরীরে যা হয়েছে, জানলে চোখে জল আসবে

গোটা আইপিএল থেকে বাদ মহম্মদ শামি। বিসিসিআই-এর এক কর্তা ইঙ্গিত দিয়েছেন, ২০২৪ আইপিএলে একটি ম্যাচও খেলতে পারবেন না তিনি।
গোটা আইপিএল থেকে বাদ মহম্মদ শামি। বিসিসিআই-এর এক কর্তা ইঙ্গিত দিয়েছেন, ২০২৪ আইপিএলে একটি ম্যাচও খেলতে পারবেন না তিনি।
২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপের সময় চোট পেয়েছিলেন শামি। তার পর থেকে বিশ্রামেই তিনি। তবুও সেই চোট সারেনি।
২০২৩ ওডিআই বিশ্বকাপের সময় চোট পেয়েছিলেন শামি। তার পর থেকে বিশ্রামেই তিনি। তবুও সেই চোট সারেনি।
শামির গোড়ালির চোট যে গুরুতর তা জানা গিয়েছিল আগেই। এটাও জানা গিয়েছিল, মহম্মদ শামি সেই চোটের ব্যথায় কাবু হয়ে পড়েছিলেন। তবুও তিনি বিশ্বকাপ খেলতে চেয়েছিলেন। কারণ এবার বিশ্বকাপে তিনি কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স করেছিলেন।
শামির গোড়ালির চোট যে গুরুতর তা জানা গিয়েছিল আগেই। এটাও জানা গিয়েছিল, মহম্মদ শামি সেই চোটের ব্যথায় কাবু হয়ে পড়েছিলেন। তবুও তিনি বিশ্বকাপ খেলতে চেয়েছিলেন। কারণ এবার বিশ্বকাপে তিনি কেরিয়ারের সেরা পারফরম্যান্স করেছিলেন।
শামি বিশ্বকাপ চলাকালীন প্রতিদিন ব্যথা কমানোর ইঞ্জেকশন নিয়ে খেলেছিলেন বলেও জানা যায়।
শামি বিশ্বকাপ চলাকালীন প্রতিদিন ব্যথা কমানোর ইঞ্জেকশন নিয়ে খেলেছিলেন বলেও জানা যায়।
জানা গিয়েছে, শামির গোড়ালির অপারেশন হবে ব্রিটেনে। তার পরও বেশ কিছুদিন তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে।
জানা গিয়েছে, শামির গোড়ালির অপারেশন হবে ব্রিটেনে। তার পরও বেশ কিছুদিন তাঁকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে।
চোটের জন্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে খেলতে পারেননি তিনি। জানা গিয়েছিল, বিসিসিআই এখন শামিকে টেস্ট বেলাার হিসেবেই দেখছে।
চোটের জন্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে খেলতে পারেননি তিনি। জানা গিয়েছিল, বিসিসিআই এখন শামিকে টেস্ট বেলাার হিসেবেই দেখছে।
শামির গোড়ালির অপারেশন কবে হবে তা নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে তিনি যে আইপিএলে খেলতে পারবেন না তা প্রায় নিশ্চিত।
শামির গোড়ালির অপারেশন কবে হবে তা নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। তবে তিনি যে আইপিএলে খেলতে পারবেন না তা প্রায় নিশ্চিত।

সানিয়া মির্জা-মহম্মদ শামির বিয়ে! সে কী কাণ্ড! সত্যিটা শুনলে হা হয়ে যাবেন

কলকাতা: শোয়েব মালিকের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভাঙার গুঞ্জন ছিল গত কয়েক মাস ধরে। তবে সেই আশঙ্কা যে সত্যি হবে তা অনেকেই হয়তো ভাবেননি। আচমকা তৃতীয় বিয়ে করে সবাইকে চমকে দিয়েছেন শোয়েব মালিক।

সানিয়া মির্জার গত কয়েক মাসের একাধিক পোস্ট জানিয়ে দিয়েছিল, দাম্পত্য জীবন ঠিকঠাক চলছে না তাঁর। তবে সরকারিভাবে কোনও খবর ছিল না তাঁদের বিচ্ছেদের। সেই খবর পাকা হয়েছে শোয়েবের তৃতীয় বিয়ের পর।

আরও পড়ুন- স্ত্রীর মাথায় ৭টি গুলি! ফাঁসি বিশ্বজয়ী দেশের ক্রিকেটারের, তোলপার হয়েছিল বিশ্ব

পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদকে নিকাহ্ করেছেন শোয়েব মালিক। সানিয়া কিন্তু তার পরও চুপই ছিলেন। সানিয়ার পরিবারের তরফে জানানো হয়েছিল, কয়েক মাস আগেই সানিয়া ও শোয়েবের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। সানিয়া তা নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু জানাতে চাননি।

আপাতত নিঃসঙ্গ জীবনযাপন করছেন সানিয়া মির্জা। প্রায় একই অবস্থা ভারতীয় ক্রিকেট দলের তারকা পেসার মহম্মদ শামিরও। স্ত্রী হাসিন জাহানের সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি। তবে তাঁরা আলাদাই থাকেন।

শামির সঙ্গে বহুদিন ধরেই হাসিন জাহানের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে। এই নিয়ে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। মামলার জন্য শামিকে মাঝেমধ্যে আদালতে হাজিরাও দিতে হয়।

আরও পড়ুন- মুখে বাঁশি, একা হাতে সামলান ২২ জন পুরুষকে, প্রচুর লড়াইয়ে আজ এই সাফল্য তরুণীর

শোয়েব-সানিয়ার বিবাহ বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেখা গেল সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রেন্ডিং হয়ে গেলেন মহম্মদ শামি! কেউ বা কারা শামির সঙ্গে সানিয়ার একটি ছবি জুড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করেছিল।

এই নিয়ে অনেকেই অপ্রত্যাশিত আবদারও করেছেন। কেউ বলেছেন, শামিকেই এবার বিয়ে করা উচিত সানিয়া মির্জার। কেউ দাবি করেছেন, সানিয়া মির্জা ও শামি প্রায় কাছাকাছি বয়সের। দু’জনের সম্পর্কের রসায়ন ভালো হতে পারে। তবে দুজনের সম্পর্কের কোনও সত্যতা নেই।

মহম্মদ শামি এবার ভারতীয় সেনায়! বাংলার পেসার কি এবার দেশে সেবায়!

কয়েকদিন আগেই অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন ভারতের পেসার মহম্মদ শামি। এবার আরও একটি বিষয়ে তাঁকে ঘিরে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
কয়েকদিন আগেই অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন ভারতের পেসার মহম্মদ শামি। এবার আরও একটি বিষয়ে তাঁকে ঘিরে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।
আসলে ভারতীয় সেনার কয়েকজন পদস্থ কর্তার সঙ্গে কিছু ছবি পোস্ট করেছেন শামি। সেই ছবিগুলি ঘিরেই যাবতীয় জল্পনার সূত্রপাত।
আসলে ভারতীয় সেনার কয়েকজন পদস্থ কর্তার সঙ্গে কিছু ছবি পোস্ট করেছেন শামি। সেই ছবিগুলি ঘিরেই যাবতীয় জল্পনার সূত্রপাত।
আপাতত চোট সারিয়ে রিহ্যাব করছেন শামি। ক্রিকেট থেকে তিনি আপাতত দূরে। তাই হয়তো শামির ভারতীয় সেনায় যোগদানের জল্পনা বাড়ছে। এর আগে এম এস ধোনিও ভারতীয় সেনায় সাম্মানিক পদে দায়িত্ব সামলেছেন।
আপাতত চোট সারিয়ে রিহ্যাব করছেন শামি। ক্রিকেট থেকে তিনি আপাতত দূরে। তাই হয়তো শামির ভারতীয় সেনায় যোগদানের জল্পনা বাড়ছে। এর আগে এম এস ধোনিও ভারতীয় সেনায় সাম্মানিক পদে দায়িত্ব সামলেছেন।
মহম্মদ শামি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আড্ডার ছবি শেয়ার করেছেন। আর তার পর থেকেই শামির ভারতীয় সেনায় যোগদানের জল্পনা চলছে।
মহম্মদ শামি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে আড্ডার ছবি শেয়ার করেছেন। আর তার পর থেকেই শামির ভারতীয় সেনায় যোগদানের জল্পনা চলছে।
বিশ্বকাপে দুরন্ত পারফর্ম করার জন্য কিছুদিন আগেই অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন শামি। সঙ্গে ১৫ লাখ টাকার আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
বিশ্বকাপে দুরন্ত পারফর্ম করার জন্য কিছুদিন আগেই অর্জুন পুরস্কার পেয়েছেন শামি। সঙ্গে ১৫ লাখ টাকার আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
শামি অর্জুন পুরস্কারের পর আবেগপ্লুত হয়েছিলেন। এমনকী গোটা পরিবারের সঙ্গে ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন শামি।
শামি অর্জুন পুরস্কারের পর আবেগপ্লুত হয়েছিলেন। এমনকী গোটা পরিবারের সঙ্গে ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন শামি।

শামিকে চেনে গোটা ভারত, শামির ভাইকে আপনি চেনেন? দাদার পথেই ভাই

মহম্মদ শামির ভাই মহম্মদ কাইফ। বাংলার জার্সিতেই খেলেন তিনি। দাদার পথেই ভাই। আপনি কি তাঁকে চেনেন!
মহম্মদ শামির ভাই মহম্মদ কাইফ। বাংলার জার্সিতেই খেলেন তিনি। দাদার পথেই ভাই। আপনি কি তাঁকে চেনেন!
২৬ বছর বয়সী মহম্মদ কাইফ রঞ্জি ট্রফির দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলার হয়ে উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে চার উইকেট নিয়েছেন। দাদার মতো এখন তাঁকে নিয়েও হইচই গোটা দেশে।
২৬ বছর বয়সী মহম্মদ কাইফ রঞ্জি ট্রফির দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলার হয়ে উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে চার উইকেট নিয়েছেন। দাদার মতো এখন তাঁকে নিয়েও হইচই গোটা দেশে।
কাইফ বোলিং অলরাউন্ডার। মিডল অর্ডারে হার্ড হিটার হিসাবেও পরিচিত শামির ভাই।
কাইফ বোলিং অলরাউন্ডার। মিডল অর্ডারে হার্ড হিটার হিসাবেও পরিচিত শামির ভাই।
ঘরোয়া ক্রিকেটে দাদার মতো তিনিও বাংলার জার্সিতে খেলেন। আর দাদার মতোই তিনি এখন বাংলার পেস অ্যাটাকের ভরসা।
ঘরোয়া ক্রিকেটে দাদার মতো তিনিও বাংলার জার্সিতে খেলেন। আর দাদার মতোই তিনি এখন বাংলার পেস অ্যাটাকের ভরসা।
কলকাতা ময়দানে বছর দশেকের বেশি সময় ধরে অনুশীলন করছেন কাইফ। তবে বেশিরভাগ সময় তিনি নীরবে কাজ করে গিয়েছেন। সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
কলকাতা ময়দানে বছর দশেকের বেশি সময় ধরে অনুশীলন করছেন কাইফ। তবে বেশিরভাগ সময় তিনি নীরবে কাজ করে গিয়েছেন। সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
মোরাদাবাদে বদরুদ্দিনের অ্যাকাডেমি থেকে উত্থান কাইফের। কলকাতায় প্রথম খেলেন ডালহৌসি ক্লাবে। শামির মতোই ডেল স্টেইনের ভক্ত কাইফ। শামির মতো তাঁর গতি নেই। তবে লাইন লেন্থ অসাধারণ।
মোরাদাবাদে বদরুদ্দিনের অ্যাকাডেমি থেকে উত্থান কাইফের। কলকাতায় প্রথম খেলেন ডালহৌসি ক্লাবে। শামির মতোই ডেল স্টেইনের ভক্ত কাইফ। শামির মতো তাঁর গতি নেই। তবে লাইন লেন্থ অসাধারণ।

‘তোমরা যা করেছ আমার জন্য…!’ মায়ের হাতে জীবনের সেরা উপহার তুলে দিলেন শামি

নয়াদিল্লি: বিশ্বকাপের সাত ম্যাচ খেলে ২৪টি উইকেট। অসাধারণ পারফরম্যান্স করেছিলেন মহম্মদ শামি। তবে শেষমেশ তাঁর এই অসাধারণ পারফরম্যান্স ভারতীয় দলকে বিশ্বকাপ জেতাতে পারেনি।

মহম্মদ শামি তবু বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের নায়ক। দল বিশ্বকাপের ফাইনালে হারের পর তিনি ভেঙে পড়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর সঙ্গে দেখা করেন। তাঁকে মনোবল বাড়াতে সাহায্য করেন।

মহম্মদ শামি তখনও হয়তো ভাবেননি, তাঁর জন্য এত বড় একটা উপহার অপেক্ষা করছে! তিনি যে অর্জুন পুরস্কার পেতে চলেছেন, তাঁর আভাস হয়তো ছিল না তাঁর কাছে। অপ্রত্য়াশিত পুরস্কার পান শামি। অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।

আরও পড়ুন- ‘ওটাই আমার শেষ টুর্নামেন্ট…!’ সুনীল ছেত্রী খেলা ছাড়ছেন? ভারতীয় ফুটবলে হইচই

ছেলের পুরস্কার নেওয়ার মুহূর্ত তাড়িয়ে উপভোগ করেন শামির মা। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল। পুরস্কার গ্রহণের পরই শামি জানিয়েছিলেন, এটা তাঁর জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। আর এবার পুরস্কার পাওয়ার পর গোটা পরিবারের সঙ্গে ছবি পোস্ট করলেন ভারতের বোলিং সেনসেশন।

শামি লিখলেন, এই পুরস্কার, সম্মান আমাকে আরও এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা জোগাবে। আমাকে বড় করে তুলতে আমার মা-বাবার অবদানের শেষ নেই। আমার চোখে তাঁরাই এই দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ অভিভাবক। ওদের আত্মত্যাগ, ভালবাসা আমি ভুলতে পারব না কোনওদিন। আমার উপর যাঁরা আস্থা রেখেছিলেন তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ।

আরও পড়ুন- দরমার চালের বাড়ি উপচে পড়ছে ট্রফি, লাল-হলুদ জার্সির মিষ্টি মেয়ে মাতাচ্ছে

বাবাকে হারিয়েছেন শামি। তাঁর ক্রিকেটার হয়ে ওঠার পিছনে বাবার অবদান ছিল সব থেকে বেশি। তাই আরও বেশি করে মাকে আঁকড়ে ধরে রয়েছেন শামি। মা-ই এখন তাঁর কাছে সেরা সম্পদ।

দেশের জন্য জানপ্রাণ লড়িয়েছেন, তবু এই ক্রিকেটাররা অর্জুন পুরস্কার পাননি কখনও

ভারতের তারকা পেসার মহম্মদ শামি সম্প্রতি অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এক জমকালো অনুষ্ঠানে মহম্মদ শামিকে অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। গোড়ালির চোট থেকে সেরে ওঠা শামি এই সম্মান গ্রহণের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গত বছর ওডিআই বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ২৪টি উইকেট নিয়েছিলেন। ভারতকে ফাইনালে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
ভারতের তারকা পেসার মহম্মদ শামি সম্প্রতি অর্জুন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি ভবনে এক জমকালো অনুষ্ঠানে মহম্মদ শামিকে অর্জুন পুরস্কারে সম্মানিত করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। গোড়ালির চোট থেকে সেরে ওঠা শামি এই সম্মান গ্রহণের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি গত বছর ওডিআই বিশ্বকাপে ৭ ম্যাচে ২৪টি উইকেট নিয়েছিলেন। ভারতকে ফাইনালে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
তবে জানেন কি, ভারতের কয়েকজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার রয়েছেন, যাঁরা দেশের হয়ে জানপ্রাণ লড়িয়ে দিলেও কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
তবে জানেন কি, ভারতের কয়েকজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার রয়েছেন, যাঁরা দেশের হয়ে জানপ্রাণ লড়িয়ে দিলেও কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
মহেন্দ্র সিং ধোনি বিশ্বের একমাত্র অধিনায়ক যিনি তিনটি বড় আইসিসি ট্রফি জিতেছেন। মহেন্দ্র সিং ধোনি পদ্মভূষণ এবং রাজীব গান্ধী খেলরত্ন-সহ অনেক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল মহেন্দ্র সিং ধোনি কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
মহেন্দ্র সিং ধোনি বিশ্বের একমাত্র অধিনায়ক যিনি তিনটি বড় আইসিসি ট্রফি জিতেছেন। মহেন্দ্র সিং ধোনি পদ্মভূষণ এবং রাজীব গান্ধী খেলরত্ন-সহ অনেক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল মহেন্দ্র সিং ধোনি কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় দল আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭), ওডিআই বিশ্বকাপ (২০১১) এবং আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (২০১৩) শিরোপা জিতেছে। এছাড়া ২০০৯ সালে ভারত প্রথমবারের মতো টেস্টে এক নম্বর দল হয়েছিল।
ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় দল আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭), ওডিআই বিশ্বকাপ (২০১১) এবং আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (২০১৩) শিরোপা জিতেছে। এছাড়া ২০০৯ সালে ভারত প্রথমবারের মতো টেস্টে এক নম্বর দল হয়েছিল।
প্রাক্তন ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান যিনি ক্রিকেটের তিনটি ফর্ম্যাটে (টেস্ট, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক) ভারতের হয়ে সেঞ্চুরি করেছিলেন। আইপিএল এবং টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ৬০০০-এর বেশি রান করার রেকর্ড সুরেশ রায়নার। তা সত্ত্বেও সুরেশ রায়না কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
প্রাক্তন ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান যিনি ক্রিকেটের তিনটি ফর্ম্যাটে (টেস্ট, ওডিআই এবং টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক) ভারতের হয়ে সেঞ্চুরি করেছিলেন। আইপিএল এবং টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ৬০০০-এর বেশি রান করার রেকর্ড সুরেশ রায়নার। তা সত্ত্বেও সুরেশ রায়না কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি।
কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্ত, যিনি ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন, তিনি কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি। কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের ২০৬২ টেস্ট রান এবং ৪০৯১ ওয়ানডে রান করার রেকর্ড রয়েছে।
কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্ত, যিনি ১৯৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য ছিলেন, তিনি কখনও অর্জুন পুরস্কার পাননি। কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের ২০৬২ টেস্ট রান এবং ৪০৯১ ওয়ানডে রান করার রেকর্ড রয়েছে।
ভারতীয় দলের প্রাক্তন পেসার আশিস নেহরাকেও কখনও অর্জুন পুরস্কার দেওয়া হয়নি। ২০০৩ বিশ্বকাপে আশিস নেহরার স্মরণীয় বোলিং স্পেল মনে রেখেছেন অনেকেই (৬/২৩)। আশিস নেহরা ভারতের হয়ে ওয়ানডেতে ১৫৭টি, টেস্টে ৪৪টি এবং আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৩৪টি উইকেট নিয়েছেন।
ভারতীয় দলের প্রাক্তন পেসার আশিস নেহরাকেও কখনও অর্জুন পুরস্কার দেওয়া হয়নি। ২০০৩ বিশ্বকাপে আশিস নেহরার স্মরণীয় বোলিং স্পেল মনে রেখেছেন অনেকেই (৬/২৩)। আশিস নেহরা ভারতের হয়ে ওয়ানডেতে ১৫৭টি, টেস্টে ৪৪টি এবং আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৩৪টি উইকেট নিয়েছেন।

কলকাতায় শামির প্রিয় বিরিয়ানির দোকান কোনটা জানেন? আপনিও খেয়েছেন হয়তো এখানে!

ফিটনেস নিয়ে এখন তিনি অনেক বেশি সচেতন। ডায়েটের বাইরে এখন কোনও খাবার মুখে তোলেন না মহম্মদ শামি। তবে বিরিয়ানির প্রতি তাঁর আলাদা একটা দুর্বলতা রয়েছে।
ফিটনেস নিয়ে এখন তিনি অনেক বেশি সচেতন। ডায়েটের বাইরে এখন কোনও খাবার মুখে তোলেন না মহম্মদ শামি। তবে বিরিয়ানির প্রতি তাঁর আলাদা একটা দুর্বলতা রয়েছে।
শামি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি আগে ফিটনেস নিয়ে বেশি ভাবতেন না। তবে এখন তিনি সচেতন। আগের মতো আর তিনি যখন তখন বিরিয়ানি খান না।
শামি সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি আগে ফিটনেস নিয়ে বেশি ভাবতেন না। তবে এখন তিনি সচেতন। আগের মতো আর তিনি যখন তখন বিরিয়ানি খান না।
শামি বলেছেন, বিরিয়ানি দেখলে আমি আর লোভ সামলাতে পারি না। তবে এখন আর সেই দিন নেই। এখন আমি ফিটনেস নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। একটা সময় বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য আমি বদনাম হয়ে গিয়েছিলাম।
শামি বলেছেন, বিরিয়ানি দেখলে আমি আর লোভ সামলাতে পারি না। তবে এখন আর সেই দিন নেই। এখন আমি ফিটনেস নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। একটা সময় বিরিয়ানি খাওয়ার জন্য আমি বদনাম হয়ে গিয়েছিলাম।
শামি আরও বলেন, আমি প্রচুর ওয়েট ট্রেনিং করি। খুব কম ক্রিকেটার আমার মতো ওয়েট ট্রেনিং করে। আমি ১৫০ কেজি বেঞ্চ প্রেস মারি, ৭৫০ কেজি লেগ প্রেস করি।
শামি আরও বলেন, আমি প্রচুর ওয়েট ট্রেনিং করি। খুব কম ক্রিকেটার আমার মতো ওয়েট ট্রেনিং করে। আমি ১৫০ কেজি বেঞ্চ প্রেস মারি, ৭৫০ কেজি লেগ প্রেস করি।
বিরিয়ানির কথা উঠতেই এখন হেসে ফেলেন শামি। তিনি বলেন, আমি দিনে একবার আমিষ খাই। সেটা আমাকে খেতে হয়। কারণ আমি কোনও সাপ্লিমেন্ট নিই না। তবে এখন আর বিরিয়ানি সেভাবে খাই না বললেই চলে।
বিরিয়ানির কথা উঠতেই এখন হেসে ফেলেন শামি। তিনি বলেন, আমি দিনে একবার আমিষ খাই। সেটা আমাকে খেতে হয়। কারণ আমি কোনও সাপ্লিমেন্ট নিই না। তবে এখন আর বিরিয়ানি সেভাবে খাই না বললেই চলে।
কলকাতায় নিজের প্রিয় বিরিয়ানি দোকানের নামও হলেন শামি। জানান, কেকেআরে থাকার সময় তিনি প্রায়ই বিরিয়ানি খেতেন।
কলকাতায় নিজের প্রিয় বিরিয়ানি দোকানের নামও হলেন শামি। জানান, কেকেআরে থাকার সময় তিনি প্রায়ই বিরিয়ানি খেতেন।
শামি বলেন, কেকেআরে খেলার সময় আরসালানের বিরিয়ানি খেতাম। ওখানে আমার বন্ধু ছিল। ও কিছু না জানিয়েই বিরিয়ানি পাঠিয়ে দিত। সামনে বিরিয়ানি থাকলে নিজেকে সামলানো কঠিন।
শামি বলেন, কেকেআরে খেলার সময় আরসালানের বিরিয়ানি খেতাম। ওখানে আমার বন্ধু ছিল। ও কিছু না জানিয়েই বিরিয়ানি পাঠিয়ে দিত। সামনে বিরিয়ানি থাকলে নিজেকে সামলানো কঠিন।