Tag Archives: Mushroom cultivation

Business Idea: পকেট ভর্তি টাকা চান? ‘এই’ মাশরুম চাষ করেই হবেন ‘মালামাল’! ফুলে-ফেঁপে উঠবে আয়, প্রতি মাসে মোটা টাকা

মিল্কি মাশরুম চাষ করে লাভবান হতে পারেন আপনিও। আয়ের উপায় বলছেন পূর্ব বর্ধমানের এই মাশরুম চাষি। বর্তমানে রোজকার খাবারে মাছ, মাংসের পাশাপাশি জনপ্রিয় হচ্ছে মাশরুম। বাজারেও কদর বাড়ছে এই জিনিসটির। তবে মাশরুমের মধ্যে যে মাশরুমের চাহিদা বেশি থাকে, তা হল মিল্কি মাশরুম।
মিল্কি মাশরুম চাষ করে লাভবান হতে পারেন আপনিও। আয়ের উপায় বলছেন পূর্ব বর্ধমানের এই মাশরুম চাষি। বর্তমানে রোজকার খাবারে মাছ, মাংসের পাশাপাশি জনপ্রিয় হচ্ছে মাশরুম। বাজারেও কদর বাড়ছে এই জিনিসটির। তবে মাশরুমের মধ্যে যে মাশরুমের চাহিদা বেশি থাকে, তা হল মিল্কি মাশরুম।
অন্যান্য মাশরুমের তুলনায় এই মাশরুমের দামও থাকে বেশ কিছুটা বেশি। আর সেই মিল্কি মাশরুম চাষ করে আয়ের পথ দেখাচ্ছেন পূর্ব বর্ধমান এক জেলার মাশরুম চাষি। এই ব্যক্তির নাম অঞ্জন পাত্র। অঞ্জন পাত্র পূর্ব বর্ধমানের এলাকার বাসিন্দা। স্বল্প খরচে মাশরুম চাষ করার কথা বলছেন তিনি। কিন্তু কিভাবে করবেন এই চাষ ?
অন্যান্য মাশরুমের তুলনায় এই মাশরুমের দামও থাকে বেশ কিছুটা বেশি। আর সেই মিল্কি মাশরুম চাষ করে আয়ের পথ দেখাচ্ছেন পূর্ব বর্ধমান এক জেলার মাশরুম চাষি। এই ব্যক্তির নাম অঞ্জন পাত্র। অঞ্জন পাত্র পূর্ব বর্ধমানের এলাকার বাসিন্দা। স্বল্প খরচে মাশরুম চাষ করার কথা বলছেন তিনি। কিন্তু কিভাবে করবেন এই চাষ ?
মাশরুম চাষি অঞ্জন পাত্র জানান, "প্রথমে খড় কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে সেগুলো গরম জলে সিদ্ধ করে শোধন করে নিতে হবে। তারপর একটা পলিথিনের মধ্যে সেই খড় পেতে দিতে হবে। খড়ের উপর দিতে হবে মাশরুমে বীজ, সেই বীজের উপরে আবার খড় এবং তার উপর আবার বীজ দিতে হবে। এরকম তিন থেকে চারটে লেয়ার করে পলিথিনের মুখ বন্ধ করে , বাইরে থেকে পলিথিনের মধ্যে বেশ কিছু ছিদ্র করে দিতে হবে। কয়েকদিনের মধ্যে অঙ্কুর বেরোলে পলিথিনের মুখ খুলে দিয়ে তার মধ্যে দিতে হবে বেলে মাটি এবং বালির মিশ্রণ। এরপর থেকে প্রত্যেকদিন সেখানে একবার করে জল দিতে হবে। তিনমাস পর থেকেই পাওয়া যাবে পরিপূর্ণ মাশরুম।"
মাশরুম চাষি অঞ্জন পাত্র জানান, “প্রথমে খড় কুচি কুচি করে কেটে নিয়ে সেগুলো গরম জলে সিদ্ধ করে শোধন করে নিতে হবে। তারপর একটা পলিথিনের মধ্যে সেই খড় পেতে দিতে হবে। খড়ের উপর দিতে হবে মাশরুমে বীজ, সেই বীজের উপরে আবার খড় এবং তার উপর আবার বীজ দিতে হবে। এরকম তিন থেকে চারটে লেয়ার করে পলিথিনের মুখ বন্ধ করে , বাইরে থেকে পলিথিনের মধ্যে বেশ কিছু ছিদ্র করে দিতে হবে। কয়েকদিনের মধ্যে অঙ্কুর বেরোলে পলিথিনের মুখ খুলে দিয়ে তার মধ্যে দিতে হবে বেলে মাটি এবং বালির মিশ্রণ। এরপর থেকে প্রত্যেকদিন সেখানে একবার করে জল দিতে হবে। তিনমাস পর থেকেই পাওয়া যাবে পরিপূর্ণ মাশরুম।”
জানা গিয়েছে,বস্তা প্রতি মাশরুম চাষে খরচ পড়বে প্রায় নব্বই টাকা। তিন মাস এই মাশরুম পরিচর্যা করতে খরচ পড়বে আরও তিরিশ থেকে চল্লিশ টাকা। মূলত বছরের ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ এই চাষ শুরু হয়।
জানা গিয়েছে,বস্তা প্রতি মাশরুম চাষে খরচ পড়বে প্রায় নব্বই টাকা। তিন মাস এই মাশরুম পরিচর্যা করতে খরচ পড়বে আরও তিরিশ থেকে চল্লিশ টাকা। মূলত বছরের ফেব্রুয়ারি মাস নাগাদ এই চাষ শুরু হয়।
ফেব্রুয়ারি থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত চলে এই চাষ। তিন মাসের মাথায় প্রথম ফলন পাওয়া যায়। এই বিষয়ে ওই চাষি আরও জানান, "এই মাশরুমের চাষ কম হওয়ার কারণে ভাল চাহিদা রয়েছে বাজারে। এছাড়াও এই মাশরুম খেতেও সুস্বাদু এবং দামও বেশি।"
ফেব্রুয়ারি থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত চলে এই চাষ। তিন মাসের মাথায় প্রথম ফলন পাওয়া যায়। এই বিষয়ে ওই চাষি আরও জানান, “এই মাশরুমের চাষ কম হওয়ার কারণে ভাল চাহিদা রয়েছে বাজারে। এছাড়াও এই মাশরুম খেতেও সুস্বাদু এবং দামও বেশি।”
পূর্ব বর্ধমানের এই মাশরুম চাষিজানিয়েছেন, এক একটা বস্তা থেকে প্রায় তিন কেজি মিল্কি মাশরুম পাওয়া যাবে। যা পাইকারী দরে বাজারে বিক্রি হয় কেজি প্রতি প্রায় ২০০ টাকা। এবং খুচরো প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা প্রতি কেজিতে। প্রতি বস্তায় প্রায় ৫০০ টাকার বেশি লাভ করতে পারেন চাষিরা।
পূর্ব বর্ধমানের এই মাশরুম চাষিজানিয়েছেন, এক একটা বস্তা থেকে প্রায় তিন কেজি মিল্কি মাশরুম পাওয়া যাবে। যা পাইকারী দরে বাজারে বিক্রি হয় কেজি প্রতি প্রায় ২০০ টাকা। এবং খুচরো প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা প্রতি কেজিতে। প্রতি বস্তায় প্রায় ৫০০ টাকার বেশি লাভ করতে পারেন চাষিরা।
তবে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রার দিকে নজর রাখতে হবে চাষিদের। সব দিক খেয়াল রাখতে পারলে এই মিল্কি মাশরুম চাষই আয়ের পথ দেখাতে পারে বলে জানাচ্ছেন মাশরুম চাষি অঞ্জন পাত্র।
তবে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রার দিকে নজর রাখতে হবে চাষিদের। সব দিক খেয়াল রাখতে পারলে এই মিল্কি মাশরুম চাষই আয়ের পথ দেখাতে পারে বলে জানাচ্ছেন মাশরুম চাষি অঞ্জন পাত্র।

প্রয়োজন নেই জমির, জলেরও ঝামেলা নেই; একচিলতে ঘরের মধ্যে এই ফসলের চাষ করেই হয়ে যেতে পারেন মালামাল

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ কম মূলধন এবং কম সময়ে প্রচুর মুনাফা পেতে চান। এমনটা পেতে চাইলে মাশরুমের চাষ করা যেতে পারে। তবে এই ফসল চাষের জন্য এর বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য থাকা আবশ্যক। তাহলে মাশরুম চাষে অনেক সুবিধা হবে। কম খরচ করেই মিলবে বেশি মুনাফা।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মানুষ কম মূলধন এবং কম সময়ে প্রচুর মুনাফা পেতে চান। এমনটা পেতে চাইলে মাশরুমের চাষ করা যেতে পারে। তবে এই ফসল চাষের জন্য এর বিষয়ে সম্পূর্ণ তথ্য থাকা আবশ্যক। তাহলে মাশরুম চাষে অনেক সুবিধা হবে। কম খরচ করেই মিলবে বেশি মুনাফা।
বিহারের পূর্ণিয়া জেলার দাগারুয়া ব্লকের সানভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা রাজকুমার যাদব Local18-এর কাছে এই বিষয়ে তথ্য ভাগ করে নিয়েছেন। তিন বলেন, মাশরুম চাষ কিন্তু অত্যন্ত লাভজনক। তবে সঠিক তথ্য থাকা আবশ্যক। তাহলেই মুনাফা পাওয়া যাবে। স্বল্প গাফিলতি কিংবা তথ্যের অভাব ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে।
বিহারের পূর্ণিয়া জেলার দাগারুয়া ব্লকের সানভাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা রাজকুমার যাদব Local18-এর কাছে এই বিষয়ে তথ্য ভাগ করে নিয়েছেন। তিন বলেন, মাশরুম চাষ কিন্তু অত্যন্ত লাভজনক। তবে সঠিক তথ্য থাকা আবশ্যক। তাহলেই মুনাফা পাওয়া যাবে। স্বল্প গাফিলতি কিংবা তথ্যের অভাব ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে।
কৃষক রাজকুমার যাদব জানান যে, তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে মাশরুম চাষ করে চলেছেন। তাঁর বক্তব্য, মাশরুম চাষের ক্ষেত্রে তাপমাত্রার বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। আর সেই সঙ্গে ঠান্ডা এবং গরমের মধ্যেও বিশেষ নজর দেওয়া আবশ্যক। এরপর তিনি বলেন, স্পঞ্জ মাশরুম চাষের জন্য প্রথমে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে খড় নিতে হবে। তার মধ্যেই মাশরুমের বীজ রাখতে হবে চারটি স্তরে।
কৃষক রাজকুমার যাদব জানান যে, তিনি প্রায় ১০ বছর ধরে মাশরুম চাষ করে চলেছেন। তাঁর বক্তব্য, মাশরুম চাষের ক্ষেত্রে তাপমাত্রার বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। আর সেই সঙ্গে ঠান্ডা এবং গরমের মধ্যেও বিশেষ নজর দেওয়া আবশ্যক। এরপর তিনি বলেন, স্পঞ্জ মাশরুম চাষের জন্য প্রথমে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে খড় নিতে হবে। তার মধ্যেই মাশরুমের বীজ রাখতে হবে চারটি স্তরে।
এরপরে এর মধ্যে ব্যাভিস্টিন চূর্ণ বা গুঁড়ো মেশাতে হবে। এরপর তা রাবার দিয়ে সম্পূর্ণ রূপে ঢেকে দিতে হবে। এর দিন কয়েক পরে তা সম্পূর্ণ ভাবে ভিজে যাবে। তার থেকেই মাশরুমের বেরোতে থাকবে।
এরপরে এর মধ্যে ব্যাভিস্টিন চূর্ণ বা গুঁড়ো মেশাতে হবে। এরপর তা রাবার দিয়ে সম্পূর্ণ রূপে ঢেকে দিতে হবে। এর দিন কয়েক পরে তা সম্পূর্ণ ভাবে ভিজে যাবে। তার থেকেই মাশরুমের বেরোতে থাকবে।
রাজকুমার যাদব আরও বলেন যে, মাশরুম চাষ করে তিনি প্রচুর টাকা আয় করছেন। আর সময়ে সময়ে আলাদা প্রজাতির মাশরুম চাষ করেন তিনি। মাশরুমের এইসব প্রজাতির মধ্যে অন্যতম হল - অয়েস্টার, বাটন, মিল্কি এবং ক্যাশিউ মাশরুম। যদিও আগামী কয়েক মাসে তাপমাত্রার কারণে মাশরুমের ফলন কমে যাবে। আপাতত অবশ্য সম্পূর্ণ রূপে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বসিয়ে মাশরুম চাষ করবেন তিনি।
রাজকুমার যাদব আরও বলেন যে, মাশরুম চাষ করে তিনি প্রচুর টাকা আয় করছেন। আর সময়ে সময়ে আলাদা প্রজাতির মাশরুম চাষ করেন তিনি। মাশরুমের এইসব প্রজাতির মধ্যে অন্যতম হল – অয়েস্টার, বাটন, মিল্কি এবং ক্যাশিউ মাশরুম। যদিও আগামী কয়েক মাসে তাপমাত্রার কারণে মাশরুমের ফলন কমে যাবে। আপাতত অবশ্য সম্পূর্ণ রূপে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বসিয়ে মাশরুম চাষ করবেন তিনি।
বিনিয়োগ এবং আয়ের বিষয়ে কৃষক রাজকুমার বলেন যে, মাশরুমের একটি ব্যাগ তৈরি করতে লাগে প্রায় ৪০ টাকা। মাশরুম হয়ে গেলে ৪০০ টাকা মুনাফা পাওয়া যাবে। তাই এই বার তিনি নিজের ২০x৫০ মাপের খালি জায়গায় মাশরুম ব্যাগ লাগিয়েছেন। বিভিন্ন প্রজাতির মাশরুমের ২৫০টি ব্যাগ লাগিয়েছেন তিনি। যার ফলে সমস্ত খরচ মিটিয়ে তিনি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
বিনিয়োগ এবং আয়ের বিষয়ে কৃষক রাজকুমার বলেন যে, মাশরুমের একটি ব্যাগ তৈরি করতে লাগে প্রায় ৪০ টাকা। মাশরুম হয়ে গেলে ৪০০ টাকা মুনাফা পাওয়া যাবে। তাই এই বার তিনি নিজের ২০x৫০ মাপের খালি জায়গায় মাশরুম ব্যাগ লাগিয়েছেন। বিভিন্ন প্রজাতির মাশরুমের ২৫০টি ব্যাগ লাগিয়েছেন তিনি। যার ফলে সমস্ত খরচ মিটিয়ে তিনি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।