Tag Archives: NRS

Blast in Garbage heap: কাগজ কুড়োতে গিয়ে উড়ে গেল হাত! ভয়াবহ বিস্ফোরণ এসএন ব্যানার্জি রোডে

কলকাতা: ফের আবর্জনার স্তূপে বিস্ফোরণ! কাগজ কুড়োতে গিয়ে  হাত উড়ে গেল এক ব্যক্তির! ঘটনায় আতঙ্ক শহরের বুকে।

সূত্রের খবর, ৩৪/এ এসএন ব্যানার্জি রোডে রাস্তার ওপর সেই ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। আবর্জনার মধ্যে থেকেই আসে বিস্ফোরণের শব্দ। কাগজ কুড়োচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। তাঁর হাত উড়ে যায় বিস্ফোরণে। রক্তাক্ত এবং গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে নীল রতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ বা এনআরএসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

৩৭ টি বিশ্বকর্মা পুজো হত এখানেই! চলত চোরা টক্কর! আর এখন? দেখলে কান্না পাবে… 

শনিবার দুপুর ১টা বেজে ৪৫ মিনিটে তালতলা পুলিশের কাছে খবর আসে। ওসি তালতলা সেখানে গিয়ে জানতে পারেন যে আহতকে এনআরএস-এ নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ব্লোচম্যান সেন্টের প্রবেশ পথে একটি প্লাস্টিকের ব্যাগ পড়ে ছিল। আহত ব্যক্তির নাম বাপি দাস। বয়স ৫৮ বছর। তাঁর ডান কব্জিতে আঘাত রয়েছে বলে জানা যায়।।

এলাকাটি সিকিউরিটি টেপ দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। তার পর বিডিডিএস দলকে ডাকা হয়। তদনুসারে বিডিডিএস কর্মীরা পৌঁছে ব্যাগ ও আশেপাশের এলাকা তল্লাশি করেন। তাদের ছাড়পত্রের পর যান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়।

ইছাপুরের লেফটেন্যান্ট তারাপদ দাস জানান আহত বাপির তেমন কোনও পেশা নেই। এখানে-ওখানে ঘুরে বেড়াতেন। সম্প্রতি, এস এন ব্যানার্জি রোডের ফুটপাতে বসবাস শুরু করেছেন। হাসপাতাল সূত্রে খবর, বাপির চিকিৎসা চলছে; বিবৃতি এখনও রেকর্ড করা হয়নি কারণ রোগীর কিছু সময়ের প্রয়োজন।

শুক্রবার সকালেও একই ঘটনা ঘটেছিল। ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছিল হাওড়ায়! বন্ধ কারখানার সামনে হঠাৎ ভয়াবহ বিস্ফোরণ! বিকট শব্দে চমকে যান এলাকাবাসী। হাওড়া মালিপাচঘোরা থানার চরাহা এলাকায় একটি বন্ধ কারখানার সামনে আবর্জনা তোলার সময়ে একই ভাবে বিস্ফোরণ ঘটে।

আরও পড়ুন- রাতে ঘুমনোর আগে নাভিতে ফেলুন ফোঁটা ফোঁটা তেল…কোন তেল আপনার জন্য? জেনে নিন!

বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন দুই সাফাই কর্মী।  রক্তাক্ত অবস্থায় ছিটকে পড়েন তাঁরা। তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে জয়সোয়াল হাসপাতালে। কী থেকে বিস্ফোরণ? ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। আবর্জনায় বোমা রাখা ছিল বলে সন্দেহ পুলিশের।  একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি শনিবার!

4 year old boy Death: পুল কার থেকে নেমেই বমি! স্কুলে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে NRS-এর দোরগোড়ায় মৃত্যু ছাত্রের

কলকাতা: শহরের বুকে মর্মান্তিক মৃত্যু এক ছোট্ট পড়ুয়ার। আর ৫ দিনের মতো শুক্রবারও স্কুলে যাওয়ার জন্য পুল কারে চেপেছিল সেই পড়ুয়া। স্কুলে পৌঁছে তাকে পুল কার থেকে নামানো হতেই বমি করতে শুরু করে ৪ বছরের ছেলে।

সিবিআই চাইছে, কিন্তু সঞ্জয় নয়! নারকোর অনুমতি দিল না আদালত, আরজি কর কাণ্ডে আরও বাড়বে রহস্য?

এর পর গাড়ির চালক এবং অভিভাবক তাকে শুরুতে জিডি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে। তবে চিকিৎসকরা শিশুটিকে পরীক্ষা করে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন- আবর্জনা তোলার সময় বিকট শব্দে বিস্ফোরণ! রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার ২ সাফাইকর্মী…আতঙ্ক হাওড়ায়!

কলকাতার এক নামী স্কুলে নার্সারির পড়ুয়া ছিল এই ছাত্র। গতকাল থেকেই অসুস্থ ছিল সে, এমনই জানা গিয়েছে পরিবার সূত্রে। এ দিন সকালে স্কুলে যাওয়ার জন্য রওনা দেওয়ার পর সে আরও অসুস্থ বোধ করছিল। তবে কী থেকে এমন হঠাৎ মৃত্যু, তা নিশ্চিত নয়। ময়না তদন্তের পর সবটা জানা যাবে।