Tag Archives: Student

Summer Vacation: গরমের ছুটি পড়ে গেলেও এই স্কুলে আসবে পড়ুয়ারা! কেন জানেন?

পূর্ব বর্ধমান: ভয়ঙ্কর গরমে নাজেহাল সকলে। ক্রমশ তাপমাত্রাও যেন বেড়েই চলেছে। বেশ কিছু জেলাতে সতর্কতাও জারি করা হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। এককথায় গরমের দাপটে প্রাণ ওষ্ঠাগত। এই পরিস্থিতিতে পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকার এক মাসেরও বেশি সময়ের জন্য স্কুলগুলোয় ছুটি দিয়ে দিয়েছে। তবে এই গরমের সময় বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে একটা বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় পশুপাখিদেরও। কারণ বিদ্যালয় খোলা থাকলে পড়ুয়াদের খাবারের উচ্ছিষ্ট অংশ খেয়ে জীবনধারণ করে অনেক পশুপাখি।

এই পরিস্থিতিতে পশুপাখিদের কথা ভেবে অভিনব উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমানের একটি স্কুল। পূর্বস্থলী-১ ব্লকের মিনাপুর নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ের পড়ুয়া ও শিক্ষকরা মিলে ঠিক করেছেন, স্কুল বন্ধ থাকলেও প্রত্যেকদিন নিজেদের বাড়ি থেকে খাবার এনে বিদ্যালয় চত্বরে থাকা পশুপাখিদের দিয়ে যাবে কয়েকজন পূর্ব। এই প্রসঙ্গে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া তামান্না মল্লিক বলছিল, আমাদের মত পশু-পাখিদেরও খিদে পায়। গরমের ছুটিতে স্কুল বন্ধ থাকায় ওদের সমস্যা হবে। তাই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই ফলের চাহিদা ও দাম

এই প্রসঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রসেনজিৎ সরকার বলেন, এই প্রখর দাবদাহে আমাদের প্রত্যেকের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু আমরা সবাই কখনও শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে যাচ্ছি, গাছের ছায়ায় বসছি, ফ্যানের তলায় বসছি। কিন্তু জীবজন্তুরা সেই সুযোগটাও পাচ্ছে না। তারা খাবার-জল পায় না। তাদের কথা চিন্তা করে আমরা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি আরও বলেন, এই বিশ্বকে বাঁচাতে হলে শুধু মানুষ নয়, বাকি জীবজন্তুকেও রক্ষা করতে হবে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Lok Sabha Election 2024: ভোটের রাজনৈতিক প্রচার নয়, তবে এই স্কুল পড়ুয়ারা বাড়ি বাড়ি ঘুরছে কেন!

উত্তর দিনাজপুর: ভোটদানের সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে এবারে রাস্তায় নামল ছাত্র-ছাত্রীরা। সাধারণ মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রত্যেক ভোটদাতাদের সচেতন করতে দেখা গেল রায়গঞ্জের কৈলাস চন্দ্র রাধারানি বিদ্যাপীঠের ছাত্র ছাত্রীদের।

ভোট মানেই গণতন্ত্রের উৎসব। একটি গণতান্ত্রিক দেশের সবথেকে বড় মৌলিক অধিকার হল ভোট দেওয়ার অধিকার। প্রতিটি ভোটের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এক্ষেত্রে ভোটদাতাদের ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাব বরাবরই লক্ষ্য করা যায়। প্রায় সময় সাধারণ ভোটারদের মধ্যে ভোট কেন্দ্রে যেতে ভয়-ভীতি লক্ষ্য করা যায়। সেই জড়তা কাটিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভোটদানে সচেতনতা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করল রায়গঞ্জের কৈলাস চন্দ্র রাধারানি বিদ্যাপীঠের এনএসএস ইউনিট।

আর‌ও পড়ুন: বিএস‌এফ জ‌ওয়ান বাড়ি ফিরতেই শুরু হল উৎসব! কারণ জানলে চমকে উঠবেন

স্কুলের প্রায় ২০০ জন ছাত্রছাত্রী নির্বাচন কমিশনের পরিচালনায় ভোটারদের সচেতনতা এবং নতুন ভোটারদের অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করতে মিছিল করে। ছাত্রছাত্রীরা সাধারণ মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে লোকজনের সঙ্গে কথা বলে। সকলে যাতে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করে সেই বিষয়ে বিশেষ সচেতন করা হয়।

পিয়া গুপ্তা

Best Short Film: শিলিগুড়ির ছাত্রের শর্ট ফিল্মকে সেরার স্বীকৃতি ইউজিসি’র

শিলিগুড়ি: সেরা শিক্ষামূলক সিনেমা তৈরি করে শিলিগুড়ির মুখ উজ্জ্বল করলেন অলোক দাস। দুর্গাদাস কলোনির বাসিন্দা অলোকের ছোট থেকেই নাটক, সিনেমার প্রতি বিশেষ ঝোঁক ছিল। ছেলের উৎসাহে সব সময় পাশে ছিলেন অভিভাবকরাও। শিলিগুড়িতে পড়া শেষ করে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে সঙ্গীত, ড্রামা অ্যান্ড থিয়েটার আর্টস নিয়ে ভর্তি হন। সেখানেই কলেজ প্রোজেক্টের জন্য তৈরি করেছিলেন শর্ট ফিল্ম ‘দ্য সাইকেল’। সেটাকেই সেরা শিক্ষামূলক সিনেমা হিসেবে বেছে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন।

‘দ্য সাইকেল’-শর্ট ফিল্মটি এলসিইসি-ইউজিসি এডুকেশনাল ফিল্ম ফেস্টিভালের ‘বেস্ট অ্যামেচার ভিডিও প্রোডাকশন’ বিভাগের পুরস্কার জিতেছে। স্বল্পদৈর্ঘ্যের এই ছবির সাফল্যে খুশি শিলিগুড়ির সাংস্কৃতিক মহল।

আর‌ও পড়ুন: গ্রামের মহিলাদের কাছে পৌঁছতে টিভি ট্যাবলোয় আস্থা কাকলির

ইন্দোরে ২৭ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত ইন্দোর দেবী আহিল্যা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা। সেখানে দেশের ১৮০ জন প্রতিযোগী বিভিন্ন বিভাগে অংশগ্রহণ করেছিল। তার মধ্যে বেস্ট অ্যামেচার ভিডিও প্রোডাকশন বিভাগে সেরার শিরোপা জিতেছেন শিলিগুড়ির অলক দাস। ছবির বিষয় হিসাবে অলোক বেছে নিয়েছিলেন এক কিশোর ও একটি সাইকেলকে। এক সময় সেটি ওই কিশোরের জীবন থেকে হারিয়ে যায়। পরিণত বয়সে আবার সেটি ফিরে পায় সে। তাঁর কথায়, ‘সূর্য যেমন পূর্বে উদয় হয়ে পশ্চিমে অস্ত যায়। তারপর আবার কিন্তু সূর্যের উদয় হয়। এটাই ধ্রুব সত্য। আসলে মানুষের জীবনে কোনও কিছুই হারাবে না, সবটাই ফিরে আসবে।’

আর‌ও পড়ুন: ভোট আসে ভোট যায়, নিজভূমে পরবাসী দশা ঘোচে না

গোটা সিনেমার শুটিং শিলিগুড়িতে হয়েছে। ঐতিহাসিক টাউন স্টেশন, গান্ধি ময়দান সহ শহরের অলিগলিতে এই ছবির কাজ হয়েছে। শর্ট ফিল্মটির ছবির গল্প লিখেছেন আনীত মুস্তাফি। চিত্রগ্রহণে ছিলেন অমিত দে, মিউজিক দিয়েছেন রজত বিশ্বাস, স্টোরি বোর্ড বানিয়েছেন মন্দিরা, প্রোডাকশন সামলেছেন অয়ন মিত্র। অলোকের কথায়, পুরো টিমের জন্যই এই প্রাপ্তি।

অনির্বাণ রায়

মুক্তিপণের দাবিতে উড়োফোন এসেছিল মা-বাবার কাছে, প্রায় তিন সপ্তাহ নিখোঁজ থাকার পরে আমেরিকায় চরম পরিণতি ভারতীয় ছাত্রের

নিউ ইয়র্ক: গত বছরেই উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন মুলুকে পাড়ি দিয়েছিলেন হায়দরাবাদের এক ছাত্র। ওহায়োর ক্লিভল্যান্ডে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পঁচিশ বছর বয়সী ওই যুবকের নাম মহম্মদ আব্দুল আরফত। ২০২৩ সালে ক্লিভল্যান্ড স্টেট ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স করার উদ্দেশ্যে বিদেশে গিয়েছিলেন তিনি।

মার্কিন মুলুকে পড়তে গিয়ে এর আগেও বহু বার ভারতীয় পড়ুয়াদের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এবার সেই তালিকায় যোগ হল মহম্মদ আব্দুল আরফতের নামও। এমনিতে আমেরিকায় একের পর এক ভারতীয় পড়ুয়া এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষের রহস্যজনক মৃত্যুতে উদ্বেগ বাড়ছে ভারতীয়দের মধ্যে।

আরও পড়ুনMurder: স্ত্রীকে খুন করে ২০০টা টুকরো..তারপরেই গুগলে সার্চ! জানেন কী নিয়ে..গায়ে কাঁটা দেবে এই বীভৎস হত্যাকাণ্ডের পুরো ঘটনা শুনলে

মঙ্গলবার এক্স প্ল্যাটফর্মে একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের মাধ্যমে নিউ ইয়র্কের ভারতীয় দূতাবাসের তরফে জানানো হয়েছে যে, প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ থাকার পরে ওই ছাত্রের দেহ উদ্ধার হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া সাইট এক্স-এর পোস্টে দূতাবাসের আধিকারিকরা জানান, “মহম্মদ আব্দুল আরফত নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়ে বিচলিত হয়ে তাঁর খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। অবশেষে ওহায়োর ক্লিভল্যান্ডে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। মহম্মদ আরফতের পরিবারের জন্য আমাদের গভীর সমবেদনা। এর পাশাপাশি নিউ ইয়র্কের ভারতীয় দূতাবাস স্থানীয় এজেন্সিগুলির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে, যাতে ওই ছাত্রের মৃত্যুর তদন্ত ঠিকঠাক ভাবে হয়। মৃত ছাত্রের মৃতদেহ যাতে নিরাপদে ভারতে পৌঁছয়, তার জন্যও পরিবারের দিকে সমস্ত সম্ভাব্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।”

আরও পড়ুন: আগে গ্যারান্টি দাও, দেশ বেচবে না!’, মোদিকে নিশানা করে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন মমতা

গত মাসে আরফতের মা-বাবা জানিয়েছিলেন যে, পুত্রের নিরাপত্তার খাতিরে এক লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে তাঁদের কাছে উড়োফোন এসেছিল। ফোনের ও-প্রান্তে থাকা এক ব্যক্তি দাবি করে, ২৫ বছর বয়সী ওই ছাত্রকে অপহরণ করা হয়েছে। এমনকী দাবি অনুযায়ী মুক্তিপণ না পেলে ওই ছাত্রের কিডনি বিক্রি দেওয়ার হুমকিও দিয়েছিল অপহরণকারীরা।

সংবাদমাধ্যমের কাছে আরফতের বাবা মহম্মদ সালিম বলেন যে, তাঁর পুত্রের মুক্তির জন্য অপহরণকারীরা তাঁর থেকে ১২০০ ডলার দাবি করে। অথচ কীভাবে সেই মুক্তিপণ দিতে হবে, সেই ব্যাপারে কিছুই জানায়নি তারা।

মৃত পড়ুয়ার বাবার কথায়, “ও আমার একমাত্র পুত্র। ও বলেছিল যে, আমাদের আর ওর বন্ধুদের খুব মিস করছে। সেই কারণে বাড়িতেও ফিরতে চেয়েছিল। আমি ওকে বলেছিলাম, ছুটি পড়লে বাড়ি আসার কথা। প্রয়োজন বলে বিমান ভাড়াও আমি পাঠানোর কথা বলেছিলাম। গত ৭ মার্চ শেষ বারের মতো ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছিল। তা-ও মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য। এরপর দিন ও ওর বন্ধুকে ফোন করে কথা বলেছিল। আমাকে বলা হয়েছে যে, একজন গোয়েন্দা (পুলিশ অফিসার) এই ঘটনাটি খতিয়ে দেখছেন।” মার্কিন কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, আরফতকে শেষ বার যখন দেখা গিয়েছিল, তখন তাঁর পরনে ছিল একটি সাদা টি-শার্ট, ব্লু জিনস এবং লাল জ্যাকেট।

 

Students Protest: স্কুলেই আসেন না জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা, সাদা খাতা জমা দিয়ে প্রতিবাদ পড়ুয়াদের

পশ্চিম বর্ধমান: দীর্ঘদিন ধরে স্কুলে আসেন না জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা। আবেদন জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই অভিনব প্রতিবাদ পড়ুয়াদের। প্রতিবাদে পরীক্ষায় সাদা খাতা জমা দিল তারা। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কাঁকসার চাকতেতুল রামকৃষ্ণ উচ্চ বিদ্যালয়ে।

জীবন বিজ্ঞানের শিক্ষিকা কণিকা মণ্ডলের দীর্ঘ অনুপস্থিতির প্রতিবাদে সোমবার বিদ্যালয়ের গেটে তালা ঝুলিয়ে বিক্ষোভ দেখায় পড়ুয়ারা। তাদের অভিযোগ, গত বছর প্রায় ৮ মাস স্কুলে আসেননি ওই শিক্ষিকা। ফলের নবম ও দশম শ্রেণির পড়ুয়াদের জীবন বিজ্ঞান বিষয়ে স্কুলে সেভাবে ক্লাস‌ই হয়নি। আর তাই পড়ুয়াদের গড় নম্বর দিয়ে পাস করিয়ে দিতে বাধ্য হয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই বছরেও প্রায় ৩ মাস ওই শিক্ষিকা স্কুলে আসেননি বলে পড়ুবাদের দাবি। এতে তাদের পড়াশোনার মান খারাপ হচ্ছে বলে পশ্চিম বর্ধমানের ওই হাই স্কুলের পড়ুয়ারা জানিয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: তারাদের খোঁজে পাঠশালা, পথ শিশুদের নিয়ে কী হচ্ছে জানেন?

শিক্ষিকার অনিয়মিত স্কুলে আসার প্রতিবাদে এদিন বিদ্যালয়ের গেটে তালা ঝুলিতে বিক্ষোভ দেখায় পড়ুয়ারা। পাশাপাশি জীবন বিজ্ঞান পরীক্ষা না দিয়ে সাদা খাতা জমা দিয়ে তারা বাইরে বেরিয়ে এসে প্রতিবাদ জানায়।

অন্যদিকে পড়ুয়াদের এই বিক্ষোভের জেরে বিদ্যালয়ে কোনও শিক্ষক-শিক্ষিকা এদিন প্রবেশ করতে পারেনি। পড়ুয়াদের বিক্ষোভ দেখে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক শিক্ষিকা। তাঁকে দ্রুত বিদ্যালয়ের ভিতরে নিয়ে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। জীবন বিজ্ঞান শিক্ষিকার অনুপস্থিতির বিষয়টি বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারাও স্বীকার করেছেন। তবে এই বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষিকা কণিকা মণ্ডল অথবা বিদ্যালয়ের টিচার ইনচার্জ মুখ খুলতে চাননি।

নয়ন ঘোষ

Prime Minister: নবাবের জেলা থেকে এবারে প্রধানমন্ত্রী! হৈ হৈ কাণ্ড মুর্শিদাবাদে

মুর্শিদাবাদ: লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে বাংলার নবাবি আমলের রাজধানী থেকে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী! মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙা চক্রের ৩০ নম্ব আণ্ডিরণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশু সংসদের সাধারণত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল। ইভিএমে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পরিবেশ মন্ত্রীদের বেছে নিল স্কুলের কচিকাঁচারা।

সর্বোচ্চ ভোট প্রাপক হিসেবে এই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র অর্পন মণ্ডল শিশু সংসদের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছে। ১৩৮ টি ভোটের মধ্যে ৪০ টি ভোট পেয়েছে সে। ৯৬ শতাংশ ছাত্রছাত্রী এই মজার ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। ছাত্র ও ছাত্রীদের পৃথকভাবে লাইন ছিল। এমনকি ছিল নিরাপত্তা রক্ষী থেকে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিও। সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধি কীভাবে ভোট পরিচালনা হচ্ছে তাও খতিয়ে দেখেন। যে কোনও রকম পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ছিল নিরাপত্তা রক্ষীরাও। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ভোটাধিকার প্রয়োগ করে শিশু সংসদের পাঁচ মন্ত্রী এবং বিদ্যালয়ের গ্রন্থগারমন্ত্রী বেছে নেওয়া হয়।

আর‌ও পড়ুন: মা দুর্গার আরাধনাকে টেক্কা দিচ্ছে শীতলা পুজো! আয়োজনের বহর দেখলে চোখ কপালে উঠবে

সম্পূর্ণ নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ দত্ত। চতুর্থ শ্রেণির দীপ মণ্ডলের প্রতীক ছিল বল। এছাড়াও বই, মাইক্রোফোন, ঝাড়ু, গাছ, সিলিন্ডার, জলের বোতল, সাবান, টুপি, এমনকি পেন চিহ্নে লড়াই করে খুদেরা। এদিকে বন্ধুদের ভোটে প্রধানমন্ত্রী হতে ফেরে খুব খুশি অর্পণ।

কৌশিক অধিকারী

Save River Campaign: নদী ও জলাশয় বাঁচাতে বিরাট পদক্ষেপ, পা মেলাল এই কলেজের পড়ুয়ারাও

মালদহ: ভূগর্ভস্থ জলের স্তর ক্রমশ‌ই কমছে। এই বিষয়ে মানুষের অতি শীঘ্রই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এই সচেতনতার অভাবেই একে একে হারিয়ে যাচ্ছে ছোট জলাশয় থেকে একাধিক নদী। অনেক ক্ষেত্রেই ছোট ছোট জলাশয় ভরাট হয়ে যাচ্ছে। মালদহ জেলা জুড়ে একাধিক নদী ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম বেহুলা নদী। এই নদী প্রায় হারিয়ে গিয়েছে বললেই চলে।

সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করতে ও হারিয়ে যাওয়া এই নদীকে পুনরুদ্ধার করতে সচেতনতার কাজ করে চলেছে মালদহের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। শুধুমাত্র বেহুলা নদী নয়, জেলাজুড়ে তারা বিভিন্ন নদী-জলাশয় বাঁচানোর জন্য কাজ করে চলেছে। এমনকি ভূগর্ভস্থ পানীয় জল রক্ষা করতে দীর্ঘদিন ধরে লড়াই চালাচ্ছেন তাঁরা। সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে এবার এক নতুন পথ অবলম্বন এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।

আর‌ও পড়ুন: ৫০০ বছরের প্রাচীন এই পুজো শুরুর আগে ওড়ানো হয় নিশান

কলেজ পড়ুয়াদের মধ্যে সচেতনতার বার্তা দিতে মালদহের গৌড় মহাবিদ্যালয়ের সঙ্গে মৌ স্বাক্ষর করেছে এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাটি। কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষের মধ্যে সহজেই তার প্রভাব পড়বে। সেই লক্ষ্যই এমন উদ্যোগ। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সম্পাদক রূপক দেব শর্মা বলেন, পরিবেশ বাঁচাতে আমাদের এমন পরিকল্পনা। মূলত আমরা নদী ও ভূগর্ভস্থ পানীয় জল বিষয়ে সচেতনতার কাজ করছি। কলেজের সঙ্গে আমাদের মৌ স্বাক্ষর হয়েছে। আগামীতে কলেজের ছাত্রছাত্রীরাও বিভিন্ন এলাকায় সচেতনতা গড়ে তোলার কাজ করবে।

আর‌ও পড়ুন: কুমোরের চাকা ছাড়াই বাড়িতে সহজে তৈরি করুন মালসা, হবে উপরি রোজগার

পাশাপাশি কলেজ পড়ুয়াদের নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে পরিবেশ বাঁচানো কাজ করবে এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। মূলত মালদহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তের জলাশয়, নদী বাঁচানোর কাজ করবেন তারা। নদীর তীরবর্তী গ্রামের সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে কলেজ পড়ুয়ারা বিশেষ ভূমিকা পালন করবে। এছাড়াও ভূগর্ভস্থ পানীয় জল রক্ষা করার জন্য কীভাবে ভূগর্ভস্থ পানীয় জল বৃদ্ধি পাবে এই সমস্ত বিষয় নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা ছড়িয়ে দেবে তারা। গৌড় কলেজের ভূগোল বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদরা মূলত এই কাজে নিযুক্ত হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ইতিমধ্যে একত্রে কাজ শুরু করেছে।

হরষিত সিংহ

Cricket Tournament: স্কুলে পরীক্ষার মধ্যেই খেলা, আর তাতেই বাজিমাত ছাত্রদের

নদিয়া: পরীক্ষার মধ্যেই খেলা। বিদ্যালয়ের বিশেষ সহযোগিতায় অংশগ্রহণ আর তাতেই জেলা চ্যাম্পিয়ন হল শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয়।সিএবি-র অনূর্ধ্ব ১৫ আন্তঃবিদ্যালয় পর্যায়ের জেলা স্তরের টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হল নদিয়ার এই স্কুল।

কৃষ্ণনগর স্টেডিয়ামে আয়োজিত এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে শান্তিপুর মিউনিসিপাল উচ্চ বিদ্যালয় মুখোমুখি হয়েছিল চাকদহ রামলাল অ্যাকাডেমির। বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে খেলার তত্ত্বাবধানে ছিলেন শিক্ষকেরা। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুকদেব কুন্ডু এবং অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সেক্রেটারি প্রকাশ চন্দ্র দে ছাত্রদের এই জয়ে অভিভূত।

আর‌ও পড়ুন: শিবকে পদ্মফুল অর্পণ করে প্রচার শুরু মথুরাপুরের বিজেপি প্রার্থীর

জানা গিয়েছে, শান্তিপুর মিউনিসিপ্যাল উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম এবং দশম শ্রেণির পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তারই মধ্যে টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেমে বাজিমাত করল পড়ুয়ারা। এর জন্য স্কুলের পক্ষ থেকে টিমে সুযোগ পড়ুয়াদের বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়। চ্যাম্পিয়ন দলের ক্যাপ্টেন উদয় আদিত্য পাল জানায়, প্রতিপক্ষ হিসাবে অন্যান্য বিদ্যালয়ের ছাত্ররা যথেষ্ট ভাল খেলেছে। তবে তাদের কোচ এবং শিক্ষকদের সহযোগিতায় তারাও যোগ্যতা প্রমাণ করতে পেরেছে।

অন্যদিকে কোচ দেবব্রত বিশ্বাস জানান চলতি চারটি খেলায় পারফরম্যান্স দেখে মনে হয়েছে আগামী দিনে রাজ্যস্তরের খেলাতেও তারা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সেক্রেটারি শিক্ষক প্রকাশ দে জানান, পড়াশোনা এবং খেলাধুলা একে অন্যের পরিপূরক।

মৈনাক দেবনাথ

Mini Tornado: মিনি টর্নেডোর ভয়ঙ্কর তাণ্ডব! কয়েক মিনিটে সব লণ্ডভণ্ড, চরম বিপাকে পড়ুয়ারা! আতঙ্কে কাটছে দিন

জলপাইগুড়ি: মাত্র কয়েক মিনিটের মিনি টর্নেডোয় শুধু বাড়িঘর উড়ে যায়নি, উড়ে গিয়েছে বার্নিশ এলাকার পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ। বাড়ি পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে। কয়েক মিনিটের ঝড়ে উড়ে গিয়েছে পড়ার বই, খাতা। নেই বিদ্যুৎ, সেজন্য পড়াশোনা থেকে আপাতত বেশ দূরে বার্নিস হাই স্কুলের পড়ুয়ারা।

গত রবিবার ঘূর্ণিঝড়ের পর থেকেই প্রশাসনের তরফে বার্নিস হাইস্কুলে তৈরি করা হয়েছে ত্রাণ শিবির এবং পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়েও তেমনভাবে নেই পড়ুয়াদের দেখা । সেজন্য আপতকালীন কারণে দু’দিন ছুটি দেওয়া হয় স্কুল। এখনও স্কুলে রয়েছে সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা।দুর্যোগের তিনদিন পরে স্কুলে পঠন পাঠন শুরু হলেও এখনও সেভাবে স্কুলমুখী হয়নি বার্নিশ গ্রামের পড়ুয়ারা।

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

একদিকে বাড়িঘর নেই, তাই শেষ সম্বলটুকু বাবা মায়ের সঙ্গে সংগ্রহের জন্য ব্যস্ত পড়ুয়ারা। বার্নিশ হাই স্কুলে পড়ুয়াদের কথায়, আগামী ২৩ এপ্রিল ওদের পরীক্ষা। কিন্তু এই বিধ্বংসী ঝড়ে ক্ষতি হয়েছে পড়াশোনার। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে কীভাবে পরীক্ষা দেবে ভেবেই কুল পাচ্ছে না পড়ুয়ারা। এখনও তাদের চোখে মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট।

ইতিমধ্যেই স্কুলের তরফে অনেক পড়ুয়ার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বই-সহ স্কুলের পোশাক। পড়ুয়াদের যে পড়াশোনার ক্ষতি হচ্ছে সে কথা জানালেন স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক।এক কথায় পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়, কবে এই পড়ুয়ারা মাথা গোজার ছাদ ফিরে পায় এবং কবে থেকে নিজেদের পড়াশোনা ফের চালাতে পারবে এখন তাতেই পড়েছে প্রশ্ন চিহ্ন।

সুরজিৎ দে

Lok Sabha Election 2024: ভোটের আগেই ভোট! স্কুলে ইভিএমে রায়দান খুদেদের

মুর্শিদাবাদ: লোকসভা ভোট উপলক্ষে রাজনৈতিক তৎপরতা তুঙ্গে উঠেছে। দেশজুড়ে জারি হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী আচরণবিধি। সব রাজনৈতিক দল নিজেদের মত করে প্রচার শুরু করেছে। জাতীয় নির্বাচন কমিশন সাত দফায় ভোটের কথা ঘোষণা করেছে। মুর্শিদাবাদ জেলার তিনটি লোকসভা কেন্দ্রের‌ ভোট অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় ও চতুর্থ দফায়। চলছে সমস্ত রাজনৈতিক দলের জোরকদমে ভোটের প্রচার।

নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই হল ভোটের প্রশিক্ষণ। এবার ইভিএম, ভিভি প্যাটের প্রশিক্ষণ দেওয়া হল খুদে ছাত্রছাত্রীদের। দেওয়া হল ভোটের ট্রেনিং। এমনকি ইভিএমে কীভাবে ভোট দেবেন তারও প্রশিক্ষণ দেওয়া হল খুদেদের।

আর‌ও পড়ুন: বাংলার এই গ্রামীণ হাটে হিরে থেকে জিরে পাবেন সব কিছু

লোকসভা নির্বাচনের আগেই শিশু সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী সহ চার মন্ত্রী ইভিএম-এর বোতাম টিপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে মুর্শিদাবাদ জেলার ৩০ নম্বর আণ্ডিরণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। মুর্শিদাবাদে ভোট হবে এপ্রিল মাসেই। তার আগে এমন ঘটনায় খুশি ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা।

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ভোটাধিকার প্রয়োগ করে শিশু সংসদের পাঁচ মন্ত্রী এবং বিদ্যালয়ের গ্রন্থগার মন্ত্রী বেছে নেওয়া হয়। সর্বোচ্চ ভোট প্রাপক শিশু সংসদের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হবে। ক্রমানয়ে প্রাপ্ত ভোট থেকে খাদ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী, শিক্ষা ও পরিবেশ মন্ত্রী, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রী নির্ধারণ করা হবে। যারা পরাজিত হবে তারা বিভিন্ন দফতরে প্রাপ্ত ভোট অনুযায়ী সহকারী মন্ত্রী হিসাবে কাজ করবে। স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাদের নিয়ে আয়োজিত এই মজার নির্বাচন প্রক্রিয়াই ডিজিটাল ডিভাইসে আয়োজিত হবে। কীভাবে ভোট দেবে, এই ভোট কীভাবে গুনতে হবে সবকিছুই প্রশিক্ষণ দিয়ে দেখানো হলো খুঁদেদের

নির্বাচন ট্রেনিং হল প্রথম শ্রেণি থেকে চতুর্থ শ্রেণির সকল ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে। সম্পূর্ণ ট্রনিং পরিচালনা করেন প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ দত্ত। লটারির মাধ্যমে অভিনব প্রতীক বন্টন করেছেন প্রধান শিক্ষক। চতুর্থ শ্রেণির দীপ মণ্ডলের প্রতীক বল, এছাড়াও কারোর বই, মাইক্রোফোন, ঝাড়ু, গাছ, সিলিন্ডার, জলের বোতল, সাবান, টুপি, এমনকি পেন চিহ্নে লড়াই করবে খুদেরা।

আর‌ও পড়ুন: হাসফাঁস করা গরমকে হেলায় উড়িয়ে জমে উঠেছে চৈত্র সেল

সচিত্র পরিচয় পত্র দেখিয়ে সচিত্র ভোটার লিস্ট চেক করার পর ১৭ সি বুথে স্বাক্ষর করে আঙ্গুলে কালি নিয়ে ভোটদান কক্ষে ডিভাইসে বোতাম টিপে ভোট দেবে প্রত্যকে। বয়স অবশ্যই ৬ বছরের উর্দ্ধে ও ৭৫ শতাংশ স্কুলে উপস্থিত থাকলেই ভোট দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবে। শুধু তাই নয় পোলিং অফিসার থাকবে বাইরে থেকে। অবশ্যই মহিলা বুধ হবে। নিরাপত্তা দেখবে ব্লাকক্যাট বাহিনী। সংসদ গঠন হলে পড়ুয়াদের দায়িত্ব নেওয়ার ক্ষমতা বাড়বে। ছোট থেকেই নেতৃত্ববোধ গড়ে উঠবে। সমাজ সম্পর্কে সচেতনতাও বাড়বে।

কৌশিক অধিকারী