Tag Archives: Palash

ডায়াবেটিসে খুব উপকারী এই গাছ, ফুলের বাহার দেখলেই মন চাঙ্গা

কলকাতা: তেসু বা পলাশ ফুলকে ঝাড়খণ্ড এবং উত্তরপ্রদেশের স্টেট ফ্লাওয়ার বলা হয়। গ্রীষ্মের আগমনের সঙ্গে সঙ্গেই পলাশ ফুল ফুটতে শুরু করে। একে বনের আগুনও বলা হয়।

ভারতীয় পোস্ট অফিসের ডাকটিকিটের দ্বারা পলাশকে সম্মানিত করা হয়েছে। হিন্দু ধর্মে, পলাশকে ভগবান ব্রহ্মা, বিষ্ণু এবং মহেশের বাসস্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এছাড়াও পলাশের আয়ুর্বেদিক ব্যবহার রয়েছে, যার মাধ্যমে অনেক রোগ নিরাময় হয়।

এই বিষয়ে হাজারিবাগের আয়ুষ বিভাগের চিকিৎসক ডা. মকরন্দ কুমার মিশ্র আমাদের জানিয়েছেন যে, পলাশ দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনই ঠিক উপকারী এর আয়ুর্বেদিক গুণ।

আরও পড়ুন- বেশি ভিটামিন সি-তে ক্ষতি, জেনে নিন বয়স অনুযায়ী রোজ কতটা খেলে উপকার পাবেন

কেন না পলাশে রয়েছে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যা গাঁটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সবচেয়ে কার্যকর। এছাড়াও চর্মরোগ, পেটের কৃমি, ডায়াবেটিস ও ক্ষত সারাতেও এটি খুবই উপকারী। যাঁদের মূত্র বা মূত্রনালী সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে তাঁরাও পলাশ ফুল ব্যবহার করতে পারেন।

ডাক্তার আরও বলেছেন যে, এর ফুল ছাড়াও এর পাতা ও বাকলেও নানা উপকারী উপাদান রয়েছে। এটি খাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। কারও পেটে কৃমি হলে এর গুঁড়ো মধুসহ খালি পেটে খেতে হবে।

এছাড়া ক্ষত নিরাময়ের জন্য পাতা ও বাকল পিষে ক্ষতস্থানে পেস্ট লাগাতে হবে। পলাশ পাতার রস খেলে ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ত্বক সংক্রান্ত সমস্যায় এর ফুলের পেস্ট লাগাতে হবে। এর পেস্ট চুলকানি ও শুষ্কতার সমস্যা নিরাময়েও কার্যকর। এতে উপস্থিত অ্যাস্ট্রিনজেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

আরও পড়ুন- কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা দিয়ে কিনতে হবে না আঙুর..! ছাদ বাগানেই থোকা থোকা! কী ভাবে সম্ভব?

এই গাছের ফুল, পাতা, ফল বা বীজ চর্মরোগ, ডায়ারিয়া ছাড়াও ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধেও দারুন ভাবে কার্যকর। এই গাছের বিভিন্ন অংশে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

এছাড়াও যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা আছে তাঁরাও কিন্তু পলাশ ফুল ব্যবহার করতে পারেন। পলাশ ফুলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য। এছাড়াও পলাশে এমন কিছু খনিজ রয়েছে, যা এই রোগের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। তবে যে কোনও ভাবে পলাশ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে নেওয়া ভাল।

Money Making Astro Tips: বসন্তের এই ফুলকে অঙ্গসজ্জার উপকরণ ভাবেন, ভুল করছেন, টাকা টানবে চুম্বকের মতো

বসন্ত মানেই গাছে যেন আগুন লেগেছে। চারপাশে পলাশ ফুলের ছড়াছড়ি।তবে পলাশ বিভিন্ন ধরনের হয়।শুধুই লাল নয়,পলাশ হয় হলুদ-ও। কিন্তু হলুদ পলাশ খুবই বিরল। বাস্তুশাস্ত্রে এই পলাশের বিশাল গুরুত্ব। বিশ্বাস করা হয়, বাড়িতে এই পলাশ ফুল রাখলে টাকার অভাব হবে না কোনওদিন।রোজগার বাড়ে হু হু।
বসন্ত মানেই গাছে যেন আগুন লেগেছে। চারপাশে পলাশ ফুলের ছড়াছড়ি।তবে পলাশ বিভিন্ন ধরনের হয়।শুধুই লাল নয়,পলাশ হয় হলুদ-ও। কিন্তু হলুদ পলাশ খুবই বিরল। বাস্তুশাস্ত্রে এই পলাশের বিশাল গুরুত্ব। বিশ্বাস করা হয়, বাড়িতে এই পলাশ ফুল রাখলে টাকার অভাব হবে না কোনওদিন।রোজগার বাড়ে হু হু।
তারাপীঠ মহাশ্মশানে আগত বিপ্লব শাস্ত্রী জানান এই হলুদ পলাশের বিশাল গুরুত্ব বাস্তু শাস্ত্রে। বাস্তুমতে, এই ফুল টাকা আনে হু হু করে। বাড়িতে এই ফুল রাখলে সমস্ত আর্থিক সংকট কেটে যায়। পাশাপাশি ওষুধ এবং রং বানাতেও এই ফুল ব্যবহার করা হয়।
তারাপীঠ মহাশ্মশানে আগত বিপ্লব শাস্ত্রী জানান এই হলুদ পলাশের বিশাল গুরুত্ব বাস্তু শাস্ত্রে। বাস্তুমতে, এই ফুল টাকা আনে হু হু করে। বাড়িতে এই ফুল রাখলে সমস্ত আর্থিক সংকট কেটে যায়। পাশাপাশি ওষুধ এবং রং বানাতেও এই ফুল ব্যবহার করা হয়।
হলুদ পলাশের গাছ চোখেই পড়ে না বলা যায়। তবে বীরভূমের ময়ূরেশ্বর থানার অন্তর্ভুক্ত কামারহাটি এলাকায় মাত্র দুটি হলুদ পলাশ ফুলের গাছ আছে।
হলুদ পলাশের গাছ চোখেই পড়ে না বলা যায়। তবে বীরভূমের ময়ূরেশ্বর থানার অন্তর্ভুক্ত কামারহাটি এলাকায় মাত্র দুটি হলুদ পলাশ ফুলের গাছ আছে।
এলাকাবাসীরা নিজের যত্নে বাঁচিয়ে রেখেছেন এই পলাশ গাছটিকে। এই গাছের ফুলের উপকারিতা থাকার কারণে দূর দুরান্ত থেকে অনেকেই এই ফুল নিয়ে যান।
এলাকাবাসীরা নিজের যত্নে বাঁচিয়ে রেখেছেন এই পলাশ গাছটিকে। এই গাছের ফুলের উপকারিতা থাকার কারণে দূর দুরান্ত থেকে অনেকেই এই ফুল নিয়ে যান।
বাস্তুমতে, এই একটা ফুল-ই আপনাকে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে। তাই এই ফুলের চাহিদাও রয়েছে প্রচুর।
বাস্তুমতে, এই একটা ফুল-ই আপনাকে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে। তাই এই ফুলের চাহিদাও রয়েছে প্রচুর।

লাল পলাশ দেখতে চান প্রাণ ভরে? বাঁকুড়ার কোথায় যেতে হবে, জেনে নিন

 

বাঁকুড়ার এই জায়গাগুলিতে পাবেন পলাশ ফুলের দেখা। ঘুরে দেখুন রক্তিম বাঁকুড়া।
বাঁকুড়ার কিছু জায়গায় গেলে দেখতে পাবেন পলাশ ফুল। ঘুরে দেখুন সেইসব জায়গা। রক্তিম পলাশ দেখার সেরা জায়গা এগুলো।

 

আগের বছরের মতই দেরি করে দেখা মিলেছে পলাশ ফুলের।
আগের বছরের মতোই এবারও দেরি করে দেখা মিলেছে পলাশ ফুলের। ফলে মার্চের শুরুর দিকে পর্যটকরা বাঁকুড়াতে এসে হতাশ হন।
দক্ষিণ বাঁকুড়ার খাতড়া মহকুমার রানীবাঁধ ব্লকে পলাশ দেখা যায় প্রতি বছর। এই মরশুমে পর্যটকেরা রানীবাঁধে পেয়ে যাবেন পলাশের সম্ভার।
দক্ষিণ বাঁকুড়ার খাতরা মহকুমার রানিবাঁধ ব্লক’এ পলাশ দেখা যায় প্রতি বছর। এই মরশুমে পর্যটকেরা রানীবাঁধে পেয়ে যাবেন পলাশের সম্ভার।
বাঁকুড়ার রানী মুকুটমনিপুরে পলাশ এক বিশেষ আকর্ষণ। জল,জঙ্গল,পাহাড়ের পাশে পলাশ ফুল দেখতে ভিড় জমান পর্যটকেরা।
বাঁকুড়ার রানী মুকুটমনিপুরে পলাশ এক বিশেষ আকর্ষণ। জল,জঙ্গল,পাহাড়ের পাশাপাশি পলাশ ফুল দেখতে ভিড় জমান পর্যটকেরা।
মুকুটমণিপুর থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে সুতান ফরেস্ট। ঝাড়খণ্ডের দলমার প্রসারিত অংশ এই সুতান। লাল পলাশে ঢেকে যায় এই জঙ্গল।
মুকুটমণিপুর থেকে ৩২ কিলোমিটার দূরে সুতান ফরেস্ট। ঝাড়খণ্ডের দলমার প্রসারিত অংশ এই সুতান। লাল পলাশে ঢেকে যায় এই জঙ্গল।
বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়ে দেখা মিলেছে পলাশের। ধীরে ধীরে বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা।
বাঁকুড়ার শুশুনিয়া পাহাড়ে দেখা মিলেছে পলাশের।  বছরের এই সময় ধীরে ধীরে বাড়ছে পর্যটকের সংখ্যা।