লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle Tips: বুড়ো বয়সেও ভেলকি দেখাবে যৌবন…! বয়স ধরা থাকবে আজীবন… এই শাকই পুরুষদের মহামন্ত্র Gallery June 22, 2024 Bangla Digital Desk বিভূতিভূষণের পুঁইমাচা পড়েছেন। শুধু খেন্তি নয়, আপনি আমিও কিন্তু পুঁই শাক খেতে খুব ভালবাসি। আর সেখানে যদি মাছের মাথা পড়ে তাহলে তো আর কথাই নেই। পুঁইশাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে, যা পাকস্থলী ও কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে। এছাড়াও যাঁরা ত্বকে ব্রণের সমস্যায় ভোগেন, তাদের জন্য পুঁইশাক খুবই ভালো। বদহজম, গ্যাস, অ্যাসিডিটিসহ নানা সমস্যা দূর করে। পুকুর পাড়ে বা ডোবার ধারে এই শাক প্রচুর জন্মায়। এতে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পুঁই শাক প্রতিদিন খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে শরীরের হাড় মজবুত হয়। বাতের ব্যথা থেকেও মুক্তি মেলে। পুঁইশাকে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। পাইলস বা ফিস্চুলা থেকে দ্রুত আরাম দেয় এই শাক। শাকের পাশাপাশি পুঁইবীজ নিয়মিত খেলে রক্তে চর্বি বাড়ার ভয় থাকে না। এই বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। আয়রন সমৃদ্ধ এই বীজ মেটাবলিজম বা বিপাক ক্রিয়া সহজ করে ক্যালরি ক্ষয় করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুঁইশাকের মতো পুঁইবীজের আঁশ শুক্রাণুর সক্রিয়তা বৃদ্ধি করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পুঁইশাক আমাদের বার্ধক্য আসতে দেয় না। যৌবন ধরা থাকে বহুদিন। বুড়ো বয়সেও খেল দেখায় যৌবন। রক্ত শোধন করা, মাউথ আলসার সারিয়ে তোলা, অ্যানিমিয়া নিরাময়, পাইলস থেকে মুক্তি-সহ একাধিক উপকারিতা লুকিয়ে ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর পুঁইশাকে।
লাইফস্টাইল Pui Saag Side Effects: যতই ভাল লাগুক, ভুলেও পুঁইশাক মুখে তুলবেন না এঁরা! জানুন কারা পুঁইশাক খেলেই ঝাঁঝরা হয়ে যাবে শরীর Gallery June 3, 2024 Bangla Digital Desk মাছের রাজা রুই এবং শাকের রাজা পুঁই-এই হাঁকডাক শোনা যায় বাজারের ভিড়ে কান পাতলেই। বাঙালির একান্ত নিজস্ব পুঁইশাক খাওয়া যায় নানাভাবে। আমিষ বা নিরামিষ নানা স্বাদে খাওয়া যায় এই শাক। রক্ত শোধন করা, মাউথ আলসার সারিয়ে তোলা, অ্যানিমিয়া নিরাময়, পাইলস থেকে মুক্তি-সহ একাধিক উপকারিতা লুকিয়ে ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর পুঁইশাকে। কিন্তু যতই উপকারিতা থাকুক, এই শাকের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। অনিয়ন্ত্রিত পুঁইশাক খেলে দেখা দিতে পারে কিছু শারীরিক সমস্যা। বলছেন পুষ্টিবিদ রেনিতা ডি’ সুজা। পুঁইশাকে প্রচুর পরিমাণে অক্সালেট আছে। ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের সঙ্গে বিক্রিয়া করে অক্সালেট পুষ্টিশোষণে বাধা দেয়। শরীরে অক্সালেট বেড়ে গেলে দেখা দেয় অন্যান্য শারীরিক সমস্যাও। পুঁইশাকের পিউরিন্সের জেরে বাড়তে পারে আর্থ্রাইটিস। ইউরিক অ্যাসিড এবং কিডনি স্টোনের সমস্যা থাকলেও এই শাক এড়িয়ে চলুন। পিত্তের সমস্যা বা পিত্তথলিতে পাথর জমার আশঙ্কা থাকলেও পিউরিন্স সমৃদ্ধ পুঁইশাক এড়িয়ে চলতে হবে। গ্যাস্ট্রিক এবং বদহজমের শারীরিক সমস্যা থাকলে অক্সালেট ভরপুর পুঁইশাক খাবেন না। পুঁইশাক খেলে চেষ্টা করুন সকালে বা দুপুরে খেতে। রাতের বেলার খাবারে এই শাক এড়িয়ে চলাই ভাল।