Tag Archives: Rasogolla

Janmasthami Special Huge Rasgulla: জন্মাষ্টমী স্পেশাল, ১৫০ টাকার একটা রসগোল্লা, পুরোটাই স্বাস্থ্যসম্মত, তৈরিতে ব্যাপক চমক

রসগোল্লার জয়যাত্রায় আরও একটি সুখবর! জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে তৈরি হল সবচেয়ে বড় এবং দামি রসগোল্লা পাওয়া যাবে। একটি রসগোল্লা একাই দশটি সাধারণ রসগোল্লার সমান। দাম দেড়শো টাকা। তৈরিতে রয়েছে চমক!
রসগোল্লার জয়যাত্রায় আরও একটি সুখবর! জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে তৈরি হল সবচেয়ে বড় এবং দামি রসগোল্লা পাওয়া যাবে। একটি রসগোল্লা একাই দশটি সাধারণ রসগোল্লার সমান। দাম দেড়শো টাকা। তৈরিতে রয়েছে চমক!
পুরোটাই পুষ্টিকর ছানায় তৈরি। এবং স্টিম দিয়ে বা ভাপিয়ে বানানো। এই রসগোল্লার রস পাতলা। অন্যদের মত হাত চটচট করে না। বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে তৈরি। জানিয়েছেন কেসি দাশের কর্ণধার ধীমান দাশ। ১৮৬৮ সালে রসগোল্লা তৈরি করে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন নবিন চন্দ্র দাস। তাঁর এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এবার আরও একটি নতুন সংযোজন৷
পুরোটাই পুষ্টিকর ছানায় তৈরি। এবং স্টিম দিয়ে বা ভাপিয়ে বানানো। এই রসগোল্লার রস পাতলা। অন্যদের মত হাত চটচট করে না। বিজ্ঞান সম্মত পদ্ধতিতে তৈরি। জানিয়েছেন কেসি দাশের কর্ণধার ধীমান দাশ। ১৮৬৮ সালে রসগোল্লা তৈরি করে বিখ্যাত এবং জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন নবিন চন্দ্র দাস। তাঁর এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে এবার আরও একটি নতুন সংযোজন৷
কে.সি. দাসের কনিষ্ঠ পুত্র সারদা চরণ দাসের সঙ্গে রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের তৎকালীন গবেষণা সহকারী নোবেল বিজয়ী স্যার সি.ভি. রমন, রসগোল্লার ক্যানিং এর পথপ্রদর্শক ছিলেন যা ১৯৩০ সালে ভ্যাকুয়াম প্যাক করা প্রথম ভারতীয় মিষ্টি ছিল।
কে.সি. দাসের কনিষ্ঠ পুত্র সারদা চরণ দাসের সঙ্গে রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের তৎকালীন গবেষণা সহকারী নোবেল বিজয়ী স্যার সি.ভি. রমন, রসগোল্লার ক্যানিং এর পথপ্রদর্শক ছিলেন যা ১৯৩০ সালে ভ্যাকুয়াম প্যাক করা প্রথম ভারতীয় মিষ্টি ছিল।
সারদা চরণ দাস ১৯৩৫-এ এসপ্ল্যানেড ইস্টে আইকনিক "কে সি দাস" দোকানটি উদ্বোধন করেন যা মিষ্টিজাতীয় শিল্পে একটি নতুন পশ্চিমা সংস্কৃতি চালু করেছিল। কর্মচারীদের যথাযথ ইউনিফর্ম ছিল এবং গ্রাহকারও পেতেন অভিনব ব্যবহার৷ তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি ১৯৩৫ সালে ঐতিহ্যবাহী পাম পাতার প্যাকিং উপায় প্রতিস্থাপন করে কার্ডবোর্ড কেক বাক্স প্রবর্তন করেছিলেন।
সারদা চরণ দাস ১৯৩৫-এ এসপ্ল্যানেড ইস্টে আইকনিক “কে সি দাস” দোকানটি উদ্বোধন করেন যা মিষ্টিজাতীয় শিল্পে একটি নতুন পশ্চিমা সংস্কৃতি চালু করেছিল। কর্মচারীদের যথাযথ ইউনিফর্ম ছিল এবং গ্রাহকারও পেতেন অভিনব ব্যবহার৷ তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি ১৯৩৫ সালে ঐতিহ্যবাহী পাম পাতার প্যাকিং উপায় প্রতিস্থাপন করে কার্ডবোর্ড কেক বাক্স প্রবর্তন করেছিলেন।
সম্ভবত প্রথম বাঙালি মিষ্টি কোম্পানী যারা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা অতিক্রম করে এবং ১৯৭২-তে বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকে ইউনিট স্থাপন করে, যার ফলে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে বাঙালি খাবার এবং এর সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ে।

সম্ভবত প্রথম বাঙালি মিষ্টি কোম্পানী যারা পশ্চিমবঙ্গের সীমানা অতিক্রম করে এবং ১৯৭২-তে বেঙ্গালুরু, কর্ণাটকে ইউনিট স্থাপন করে, যার ফলে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে বাঙালি খাবার এবং এর সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ে।

Lok Sabha Election 2024: নির্বাচন জয়ের অগ্রিম শুভেচ্ছা! কৃষ্ণনগরে সাধারণ মানুষকে সবুজ মিষ্টি বিতরণ তৃণমূলের

কৃষ্ণনগর: জয়ের অগ্রিম শুভেচ্ছা জানাতে সাধারণ মানুষকে সবুজ মিষ্টি বিতরণ তৃণমূলের। আগাম জয়ের শুভেচ্ছা জানাতে সাধারন মানুষকে সবুজ মিষ্টি বিতরণ তৃণমূল নেতৃত্বর। যদিও আগামী জুন মাসের ৪ তারিখে ফলাফল ঘোষণা হতে চলেছে, আর সেখানেই নির্ধারণ হতে চলেছে প্রার্থীদের ভাগ্য। তার আগে গালভরা হাসি নিয়ে সবুজ মিষ্টি বিতরণ করলেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি। নদীয়ার কৃষ্ণনগরে দেখা গেল এই চিত্র। এ প্রসঙ্গে শান্তিপুর ব্লক ১ এর তৃণমূল সভাপতি সুব্রত সরকার জানান, ইতিমধ্যে চতুর্থ দফার নির্বাচন শেষ হয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গ লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ ষষ্ঠ দফা ভোট লাইভ

আরও পড়ুনঃ মাত্র ৪ মাসই মেলে বাজারে! ছোট এই ফল স্বাদে অসাধারণ, গুণেও টইটম্বুর! গরমে চুটিয়ে খান

নদীয়ার দুই কেন্দ্রের তৃণমূলের দুই প্রার্থী মুকুটমনি অধিকারী ও মহুয়া মৈত্রকে মানুষ বিপুলভাবে সমর্থন করেছে, এই দুই প্রার্থীর জয় নিশ্চিত, এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। সেই কারণেই অগ্রিম জয়ের শুভেচ্ছা জানাতে মানুষকে সবুজ অভিনন্দন এর মধ্যে দিয়ে সবুজ মিষ্টি বিতরণ করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত ১৩ মে নদীয়া জেলার দুটি লোকসভা কৃষ্ণনগর ও রানাঘাট কেন্দ্রে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। জেলা জুড়ে দুই একটি জায়গায় বিক্ষিপ্ত কিছু উত্তেজনার খবর এলেও সেই অর্থে বড় ধরনের কোন ঘটনা ঘটেনি। রানাঘাটের দুটি লোকসভা কেন্দ্রেই তৃণমূল ও বিজেপি উভয় দলের জন্যেই ছিল প্রেস্টিজ পাইট।

কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্র ও বিজেপি প্রার্থী কৃষ্ণনগরের রাজবাড়ির রানীমা অমৃতা রায়ের মধ্যে, এবং রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছেন রানাঘাটের প্রাক্তন সাংসদ জগন্নাথ সরকার এবং তৃণমূল এ বছর প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত করেছে বিজেপির বিধায়ক ও সদ্য তৃণমূলে আসা মুকুটমণি অধিকারীকে। ভোটের ফল ঘোষণার হওয়ার আগেই জয়ের আগাম আত্মবিশ্বাসের কারণেই সবুজ মিষ্টি বিতরণ করে খাওয়াচ্ছেন সাধারণ মানুষকে।

Mainak Debnath