Tag Archives: Shamik Bhattacharya

R G Kar Case: পুলিশ কমিশনারকে করা হোক ‘জিজ্ঞাসাবাদ’! এবার সুখেন্দু শেখরের মন্তব্যে সায় বিজেপির দিলীপ-শমীকের

কলকাতা: ‘প্রাক্তন অধ্যক্ষ এবং পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা অবশ্য প্রয়োজনীয়’। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের এ হেন পোস্ট ঘিরে রীতিমতো উত্তাল রাজ্য রাজনীতি৷ দলের সাংসদের এই পোস্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই উষ্মাপ্রকাশ করেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ৷ অন্যদিকে, সাংসদের এই মন্তব্যকে সমর্থন করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার৷ এবার তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যের পাশে দাঁড়ালেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ এবং শমীক ভট্টাচার্যও।

দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘প্রথম থেকেই আত্মহত্যার তত্ত্ব খাড়া করতে চাইছিল পুলিশ। আগে পুলিশ কমিশনারকে সাসপেন্ড করে তাঁর ইউনিফর্ম কেড়ে নেওয়া উচিত। তারপর সিবিআই যা করবে করবে।’’

আরও পড়ুন: এবার সুখেন্দু শেখরকেই তলব লালবাজারে! তৃণমূল সাংসদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট নিয়ে তুমুল শোরগোল

অন্যদিকে, রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের যোগসাজসেই আরজি কর কাণ্ডের ঘটনাকে আত্মহত্যার ঘটনা বলে ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল পুলিশ। আমরা প্রথম দিন থেকেই বলে আসছি পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করা হোক। সুখেন্দু শেখর রায় আমাদের ভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থানের একজন মানুষ। তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন নেতা। তাঁর দাবিকে স্বাগত জানাচ্ছি। এটাই হচ্ছে এখন একমাত্র পথ। কারণ, প্রয়োজনীয় তথ্য লোপাট করে দিয়েছে পুলিশ এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মিলে। তাই সন্দীপ ঘোষের পাশাপাশি পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়েও সিবিআইয়ের তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো এই মুহূর্তে অত্যন্ত প্রয়োজন।’’

আরও পড়ুন: আর জি কর নিয়ে বিস্ফোরক পোস্ট সুখেন্দু শেখরের! সমর্থন সুকান্তর…পাল্টা মন্তব্য কুণালের

এদিনের পোস্টে সুখেন্দু শেখর লিখেছিলেন, ‘সিবিআইয়ের উচিত স্বচ্ছ ভাবে কাজ করা৷ প্রাক্তন অধ্যক্ষ এবং পুলিশ কমিশনারকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত৷ জানতে হবে কে আত্মহত্যার কাহিনিটা হাওয়ায় ভাসিয়েছিল৷ কেন দেওয়াল ভাঙা হয়েছিল, কোন প্রভাবশালীর প্রভাবে রাইয়ের এত দৌরাত্ম্য ছিল৷ কেন ঘটনার ৩ দিন পরে স্নিফার ডগ ব্যবহার করা হয়৷ এরকম আরও ১০০টা প্রশ্ন আছে৷ ওদের কথা বলাতেই হবে’৷

অন্যদিকে, সুখেন্দু শেখর রায়ের পুলিশ কমিশনার নিয়ে এই মন্তব্যের পাল্টা ব্যাখ্যা দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। তিনি উল্লেখ করেছেন, পুলিশ যথাযথ তদন্ত করেছে। দক্ষতার সাথে কাজ করেছেন পুলিশ কমিশনার। তাই সুখেন্দু শেখর রায়ের মতো সিনিয়র নেতার থেকে এই মন্তব্য বর্তমান পরিস্থিতিতে কাম্য নয়।

সূত্রের খবর, সুখেন্দু শেখর রায়ের স্নিফার ডগ সংক্রান্ত তথ্য নিয়েই লালবাজারে তলব করা হয়েছে তাঁকে৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্নিফার ডগ ঘটনাস্থলে যাওয়া নিয়ে ‘ভুল তথ্য’ দিয়ে পোস্ট করেছিলেন উনি। স্নিফার ডগ ৯ অগাস্ট অর্থাৎ, ঘটনার পরের দিনই ও ১২ অগাস্ট পাঠানো হয়েছিল তদন্তের জন্য। সেই কারণে, সাংসদকে u/s 35(1) BNS নোটিস পাঠানো হয়েছে৷

বাংলাদেশ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর আবেদনকে স্বাগত বঙ্গ বিজেপির, কী বললেন শমীক ভট্টাচার্য?

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদনকে সমর্থন করল রাজ্য বিজেপি। বাংলাদেশ ইস্যুতে মুখ্যমন্ত্রীর আবেদনে সাড়া বঙ্গ বিজেপির। সোমবার বিধানসভা থেকে বেরোনোর সময় সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘‘বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে সমাজ মাধ্যমে কেউ কোনও পোস্ট করবেন না।’’

আরও পড়ুন– ‘বাংলাদেশ নিয়ে কেউ কোনও মন্তব্য করবেন না, যা বলার ভারত সরকার বলবে’: মুখ্যমন্ত্রী

কেউ কোনও প্ররোচনায় পা যাতে না দেন সে বিষয়েও সকলের কাছে রীতিমত হাতজোড় করে আবেদন করেন মুখ্যমন্ত্রী। ‌নিজের দলের সর্বস্তরের নেতা কর্মীরাও যাতে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে বিশেষ করে সমাজমাধ্যমে কেউ কোনও ধরনের পোস্ট যাতে না করেন সে ব্যাপারেও সতর্ক বার্তা দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপিকে নিশানা করে বলেছিলেন, ‘‘বিজেপির কেউ কেউ বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে পোস্ট করছেন। আপনারা এমন কোনও মন্তব্য করবেন না যাতে হিংসা ও প্ররোচনার সৃষ্টি হতে পারে। সকলেই আমাদের ভাই বোন এটা মনে রাখবেন। বিজেপির অনেকেই পোস্ট করছেন। শান্তি রক্ষার স্বার্থে আমি মনে করি এটা উচিত নয়।’’

আরও পড়ুন– প্যারিস অলিম্পিক্সে ইতিহাস অবিনাশ সাবলের ! ৩০০০ মিটার স্টিপলচেজের ফাইনালে উঠলেন ভারতীয় অ্যাথলিট

মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যসভার সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘এখন সমালোচনা করার সময় নয়। মুখ্যমন্ত্রী যে আবেদন করেছেন সেই আবেদনকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। আমরাও বলছি কেউ বাংলাদেশ ইস্যুতে কোনও ধরনের পোস্ট করবেন না। মুখ্যমন্ত্রী তো আমাদের সবার মুখ্যমন্ত্রী, উনি তো আর শুধুমাত্র তৃণমূল কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী নন। উনি ভোটে লড়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে কিন্তু ভোটে জিতে যাওয়ার পর উনি তো বিজেপি কর্মীদের কাছেও মুখ্যমন্ত্রী।’’

শমীক ভট্টাচার্য এও বলেন, ‘‘বাংলাদেশে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের কড়া নজরদারি রয়েছে। আমরা বিজেপি পরিবারের পাশাপাশি সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে এই আবেদন রাখব যে কেউ বাংলাদেশের যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তা নিয়ে কোনও রকম পোস্ট কিংবা ভিডিও শেয়ার করার আগে ভাবনা চিন্তা করুন। বাংলাদেশের পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিষয় তুলে ধরার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বর্তমানে নিজেদেরকে বিরত রাখুন। কোনও রকম বিভ্রান্তি ছড়াবেন না। বর্তমান সময়ে প্রচুর ফেক ভিডিও সামনে আসবে সেগুলোকেও শেয়ার করবেন না। পশ্চিমবঙ্গেও যাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও শান্তির পরিবেশ বজায় থাকে সেটাই এখন কাম্য।’’

Bengal BJP: ‘রাজ্যে চরম নৈরাজ্যের পরিস্থিতি…’, মমতা সরকারকে একাধিক ইস্যুতে নিশানা বিজেপির

কলকাতা: “রাজ্যে চরম নৈরাজ্যের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করছেন দখলদারি মুক্ত করতে হবে। যে ভাবে রাজ্যের মন্ত্রী সরকারি মহিলা আধিকারিককে আক্রমণ করলেন সেটা লজ্জার। শাসক দলের আস্থা নেই পুলিশের উপর। পুলিশ আক্রান্ত হচ্ছে। বর্তমান নেতাদের হয়ে পুলিশ যে কাজ করে সেটা লজ্জার ভয়ের তবে পুলিশ আক্রান্ত হচ্ছে সেটা ঠিক নয়” এমনটাই বললেন রাজ্যসভার সাংসদ তথা বঙ্গ বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য।

প্রশাসনিক বিশৃক্ষলার পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় জলমগ্ন পরিস্থিতি নিয়েও সোচ্চার হলেন বিজেপি সাংসদ। তাঁর কথায়, “খোলা তারে বিদ্যুৎ পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে সাধারণ মানুষের। প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু সেই বিপর্যয়কে রোখার জন্য বারো বছর কি খুব কম? বাঁধ যেভাবে তৈরি হচ্ছে একটা বর্ষা কাটছে না বার বার বিপর্যয় নামছে। হাওড়ায় বিদুৎ পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু নিয়ে এ ভাবেই প্রতিক্রিয়া জানালেন প্রবীণ বিজেপি নেতা।

GST নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হুঁশিয়ারি প্রসঙ্গে শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “রাজ্য বলছে আন্দোলনে নামব। রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা করেই জিএসটি তৈরি হয় ঐক্যমতের ভিত্তিতে। এর সঙ্গে কেন্দ্রের কোনও সম্পর্ক নেই । নিজেদের ব্যর্থতাকে ঢেকে রাখার জন্য এই বঞ্চনার কথা বলছে রাজ্য। জল জীবন মিশন থেকে রাজ্যে সড়ক তৈরিতে কেন্দ্র একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কেন্দ্র বিনিয়োগ করেছে এরাজ্যে। আবাস যোজনা নিয়ে চূড়ান্ত দুর্নীতি হয়েছে এরাজ্যে। চারটি জাতীয় সড়ক তৈরিতে বরাদ্দ হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। নীতিন গড়করিকে এবিষয়ে প্রশ্ন করলে আমাকে জানানো হয়। এবিষয়ে রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়নি কিছু । একের পর এক প্রজেক্ট ফেলে রেখে দিয়েছে রাজ্য। কেন্দ্রের কোনও প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে দিচ্ছে না রাজ্য সরকার। রাজ্যের নির্বাচিত প্রতিনিধি যারা সংসদে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিরোধিতা করছে তাঁরা কেউ উত্তর দিতে পারছে না যে এরাজ্যে আলু চাষি বা কৃষকদের কী অবস্থা।

Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে হোক কেন্দ্রের ‘একলব্য মডেল’ স্কুল! সংসদে প্রস্তাব দিলেন বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য

কলকাতা: লোকসভা নির্বাচনের সন্দেশখালি নিয়ে রীতিমতো হুলস্থূল কাণ্ড পড়ে গিয়েছিল রাজ্য রাজনীতিতে৷ সেই সন্দেশখালিতেই এবার কেন্দ্রীয় আবাসিক বিদ্যালয় তৈরির প্রস্তাব দিলেন শমীক ভট্টাচার্য৷ গত বুধবার সংসদে এই প্রস্তাব বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ৷ সন্দেশখালিতে কেন্দ্রের ‘একলব্য মডেল’-এর বিদ্যালয় চাইলেন তিনি৷ বিজেপি নেতার বক্তব্য, সন্দেশখালিতে শিক্ষার বিস্তারের উপরে নজর দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন৷

লোকসভা ভোটের আগে যে সন্দেশখালি শুধু রাজ্য রাজনীতি নয়, জাতীয় ইস্যু করেছিল বিজেপি সেই সন্দেশখালি নিয়ে বড় প্রস্তাব দিলেন বঙ্গ বিজেপির প্রধান মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য।

আরও পড়ুন: পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানোর জন্য বিশেষ কমিটি! কী হবে কমিটির কাজ?

নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় ‘একলব্য মডেল’-এ আবাসিক বিদ্যালয় চালু করেছিলেন। কোনও জায়গায় যদি ৩০ শতাংশের বেশি আদিবাসী নাগরিক থাকে তাহলে এই বিদ্যালয় স্থাপন করা যায়।

পশ্চিমবঙ্গের সাতটি জায়গায় এই ধরনের স্কুল রয়েছে। আদিবাসীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি হওয়ায় সন্দেশখালিতেও ‘একলব্য মডেল’ চালু করার প্রস্তাব দিলেন শমীক। আদিবাসী ছাত্রছাত্রীরা এই ধরনের স্কুলে থেকে পড়াশোনা করে। অর্থাৎ, পড়াশোনার পাশাপাশি থাকার সুবিধাও পেয়ে থাকে পড়ুয়ারা। কেন্দ্রের আদিবাসী উন্নয়ন মন্ত্রক এই স্কুলগুলি চালায়। গত বছর কেন্দ্রের আর্থিক বাজেটে এই ধরনের স্কুলের সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করার কথা বলা হয়েছিল।‌

আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গকে উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব! মোদির সঙ্গে সাক্ষাতে কী বলে এলেন সুকান্ত? তুমুল শোরগোল

পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, জলপাইগুড়ি, বীরভূম এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে ‘একলব্য মডেল’ স্কুল রয়েছে। সেখানে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা করে। এগুলি পশ্চিমবঙ্গ বোর্ডের অধীনে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল।

প্রতিটি স্কুলে ৪২০ জন করে পড়ুয়ার ভর্তির সুযোগ রয়েছে। ছেলে এবং মেয়ে একসঙ্গে এই ধরনের স্কুলে পড়ে। বর্তমানে বাংলার সাতটি ‘একলব্য মডেল’ স্কুলে মোট পড়ুয়ার সংখ্যা ২,৮২৬ জন। তালিকায় উত্তর ২৪ পরগনা জেলাকেও যুক্ত করার প্রস্তাব দিলেন শমীক।