Tag Archives: Sukhendu Sekhar Roy

Sukhendu Sekhar Roy: ‘জাগো বাংলা’য় ইস্তফা সুখেন্দুর! নতুন সম্পাদক হলেন কে?

কলকাতা: মঙ্গলবার সকালেই জাগো বাংলার সম্পাদক পদে ইস্তফা দিয়েছেন সুখেন্দু শেখর রায়। এবার তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপত্রের সম্পাদক করা হল শোভনদেব চট্টোপাধ‍্যায়কে। আরজি কর কাণ্ডে তৃণমূল নেতার সোশ‍্যাল মিডিয়ায় করা একের পর এক পোস্ট অস্বস্তি বাড়িয়ে দেয় শাসকদলের।

আজ, মঙ্গলবার সকালেই সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দেন সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। সোমবার রাতেই সোশ‍্যাল মিডিয়ায় একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন সুখেন্দুশেখর। ওই পোস্টে লেখা ছিল ‘সত‍্যমেব জয়তে’, সেই সঙ্গে অশোকস্তম্ভের ছবি। আরজিকরের তত্‍কালীল প্রধান এবং কলকাতা পুলিশের প্রধানকে জিজ্ঞাসাবাদের দাবিও করেন তিনি।

আরও পড়ুন: ‘এটা কোনও রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম নয়’, আইনজীবীদের ‘ধমক’ ক্ষুব্ধ প্রধান বিচারপতির! ‘মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি’ উঠতেই কড়া সুর

সোমবার মধ্যরাতে এক্স পেজে সুখেন্দু লিখেছেন, “আমার ২টো দাবি ছিল: আরজি কর হাসপাতাল ও কলকাত পুলিশের দুই শীর্ষ প্রধানকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক। জুনিয়র ডাক্তার এবং লক্ষাধিক মানুষের আন্দোলনের চাপে তা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। কলকাতা পুলিশ এখন যথেষ্ট চাপে। সবার মতো আমিও খুশি। সত্যমেব জয়তে।” তারপরেই তিনি ইস্তফার কথা ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, সোমবার রাতেই তৃণমূলের মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’র সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দেন দলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তিনি রাতেই ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন বলে খবর। তবে তা গৃহীত হয়েছে কি না, সে বিষয়টি এখনও জানা যায়নি। এই বিষয় নিয়ে সুখেন্দুশেখর নিজেও কিছু জানেন না বলে জানা গেছে।

আরও পড়ুন; প্রধান বিচারপতির হাতে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের চিঠি! কী অনুরোধ জানিয়েছে পরিবার?

প্রথম থেকেই আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সরব ছিলেন তৃণমূল সাংসদ। সঠিক বিচারের দাবিতে, তিনি কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে সিবিআইকে চিঠিও লিখেছিলেন। যে কারণে দলের অন্দরে তাঁর নামের সঙ্গে জুড়েছে ‘বিদ্রোহী’ বিশেষণও।

Sukhendu Sekhar Roy: ‘জাগো বাংলা’-র সম্পাদক পদ ছাড়লেন সুখেন্দুশেখর রায়! কীসের ইঙ্গিত দিচ্ছেন তৃণমূল সাংসদ?

কলকাতাঃ জাগো বাংলার সম্পাদক পদ ছাড়লেন সুখেন্দু শেখর রায়। তৃণমূল রাজ্যসভার সাংসদ এই পদে ছিলেন ২০২২ সাল থেকে। ২০০৪ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে পথচলা শুরু হয়েছিল ‘জাগো বাংলা’-র। প্রথমে সম্পাদক ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পরে এই পত্রিকার সম্পাদক হন দলের তরফে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তারপরেই সম্পাদক হন সুখেন্দু শেখর রায়।

আরও পড়ুনঃ কেজরিওয়ালের পর কে হবেন দিল্লির মুখ‍্যমন্ত্রী? অতিশির পাশেই উঠে এল যে নাম… মঙ্গলবারেই চূড়ান্ত বৈঠক

সূত্রের খবর, সোমবার রাতে তৃণমূলের মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’র সম্পাদক পদ থেকে ইস্তফা দেন দলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তিনি রাতেই ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছেন বলে খবর। তবে তা গৃহীত হয়েছে কি না, সে বিষয়টি এখনও জানা যায়নি। এই বিষয় নিয়ে সুখেন্দুশেখর নিজেও কিছু জানেন না বলে জানা গেছে। প্রথম থেকেই আরজি কর কাণ্ড নিয়ে সরব ছিলেন তৃণমূল সাংসদ। সঠিক বিচারের দাবিতে, তিনি কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের দাবি জানিয়ে সিবিআইকে চিঠিও লিখেছিলেন। যে কারণে দলের অন্দরে তাঁর নামের সঙ্গে জুড়েছে ‘বিদ্রোহী’ বিশেষণও।

আরও পড়ুনঃ কেজি কেজি কমবে ওজন…! খাওয়া শুরু করুন এই ‘ম‍্যাজিক’ সবজি! হু হু করে নামবে সুগার লেভেল! গলবে মেদ!

গতকাল, সোমবার মধ্যরাতে এক্স পেজে সুখেন্দু লিখেছেন, “আমার ২টো দাবি ছিল: আরজি কর হাসপাতাল ও কলকাত পুলিশের দুই শীর্ষ প্রধানকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জেরা করুক। জুনিয়র ডাক্তার এবং লক্ষাধিক মানুষের আন্দোলনের চাপে তা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। কলকাতা পুলিশ এখন যথেষ্ট চাপে। সবার মতো আমিও খুশি। সত্যমেব জয়তে।” তারপরেই তিনি ইস্তফার কথা ঘোষণা করেন।

Reclaim the Night Sukhendu Sekhar Ray: ‘রাত দখল করো’, মৌলিক অধিকার মনে করিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখরের

কলকাতা: ফের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের। সুখেন্দু শেখর রায় এদিন এক্স হ্যান্ডলে লেখেন, ‘রাত দখল করো- সংবিধানের ২১ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মর্যাদায় বাঁচার মৌলিক অধিকার দখল করুক মানুষ।’ প্রসঙ্গত, বুধবার রাতেও ‘রাত দখল’-এর মতো কর্মসূচি রয়েছে। তার আগেই সুখেন্দু শেখরের পোস্টে ফের জল্পনা ছড়াল।

আরও পড়ুন: ১০ মহিলা পুলিশকর্মীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করে ধৃত যুবক! কী ভাবে ফাঁদে ফেলতেন?

আরজি কর হাসপাতালের দুর্নীতি কাণ্ডে হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করে সিবিআই৷ সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হতেই ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের। সুখেন্দুশেখর রায় তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে একটি ছবি পোষ্ট করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে তিনটি স্ট্যাম্প তার মধ্যে মাঝখানের স্ট্যাম্পটি ভেঙে গেছে। তিনি ক্যাপশানে লেখেন, ‘ মিডল স্ট্যাম্প উপড়ে গিয়েছে। এরপর কী?’

আরও পড়ুন: আয়ু বাড়াতে চান? কমিয়ে দিন ঘুম, পরামর্শ ১২ বছর ধরে দিনে ৩০ মিনিট ঘুমানো ব্যক্তির

এর আগেও আরজি কর কাণ্ড নিয়ে তাঁর অবস্থান দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছিল। তবুও সেই সুখেন্দুশেখর তাঁর অবস্থান থেকে সরে আসেননি। রবিবার, বাস্তিল দুর্গের পতনের কথা মনে করিয়ে দিলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তিনি লেখেন, ‘ বাস্তিল দুর্গের ছবি শেয়ার লিখেছেন, ১৭৮৯ সালের জুলাই মাসে ক্ষুব্ধ জনতার হাতে পতন হয় বাস্তিল দুর্গের। বাস্তিল দুর্গের পতনের পর জন্ম হয়েছিল ফরাসি বিপ্লবের।’

Sukhendu Sekhar Ray: সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হতেই ফের ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট সুখেন্দুশেখরের! এরপর কে? প্রশ্ন তুললেন তৃণমূল সাংসদ

কলকাতাঃ আরজি কর হাসপাতালের দুর্নীতি কাণ্ডে শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার করা হল হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করল সিবিআই৷ এ দিন সন্ধ্যায় সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্স থেকে নিজাম প্যালেসের সিবিআই দফতরে নিয়ে আসা হয়৷ এর পরই জানা যায়, সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ এ দিন সন্দীপ ঘোষকে নিজাম প্যালেসে নিয়ে আসার আগেই সেখানে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়৷

আরও পড়ুনঃ ‘একটা সময় শাসক ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া, আড্ডা, প্রেম খেলা!’ কাদের বিঁধলেন কাঞ্চন-ঘরনি শ্রীময়ী

সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হতেই ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়ের। সুখেন্দুশেখর রায় তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে একটি ছবি পোষ্ট করেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে তিনটি স্ট‍্যাম্প তার মধ‍্যে মধ‍্যেখানের স্ট‍্যাম্পটি ভেঙে গেছে। তিনি ক‍্যাপশানে লেখেন, ‘ মিডল স্ট্যাম্প উপড়ে গিয়েছে। এরপর কী?’


এর আগেও আরজি কর কাণ্ড নিয়ে তাঁর অবস্থান দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছিল। তবুও সেই সুখেন্দুশেখর তাঁর অবস্থান থেকে সরে আসেননি। রবিবার, বাস্তিল দুর্গের পতনের কথা মনে করিয়ে দিলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। তিনি লেখেন, ‘ বাস্তিল দুর্গের ছবি শেয়ার লিখেছেন, ১৭৮৯ সালের জুলাই মাসে ক্ষুব্ধ জনতার হাতে পতন হয় বাস্তিল দুর্গের। বাস্তিল দুর্গের পতনের পর জন্ম হয়েছিল ফরাসি বিপ্লবের।’

Sukhendu Sekhar Ray: বাস্তিল দুর্গের ছবি…! ফের ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট সুখেন্দুশেখরের! কী লিখলেন তৃণমূল সংসদ?

কলকাতা: ফের জল্পনায় তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। এর আগেও আরজি কর কাণ্ড নিয়ে তাঁর অবস্থান দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছিল। তবুও সেই সুখেন্দুশেখর তাঁর অবস্থান থেকে সরে আসেননি। এবার বাস্তিল দুর্গের পতনের কথা মনে করিয়ে দিলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। ঠিক কী লিখলেন তিনি?

সুখেন্দুশেখর রায় তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে বাস্তিল দুর্গের ছবি শেয়ার লিখেছেন, ১৭৮৯ সালের জুলাই মাসে ক্ষুব্ধ জনতার হাতে পতন হয় বাস্তিল দুর্গের। বাস্তিল দুর্গের পতনের পর জন্ম হয়েছিল ফরাসি বিপ্লবের। কাকে বাস্তিল দুর্গের পতনের কথা স্মরণ করাতে চাইলেন সুখেন্দুশেখর? শুরু হয়েছে জল্পনা।

প্রসঙ্গত, এর আগে আরজি কর কাণ্ডের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সুখেন্দুশেখর রায়। প্রশ্ন তুলেছিলেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে। এরপর সুখেন্দুশেখরকে তলব করেছিল কলকাতা পুলিশ। তারপর সেই পোস্ট ডিলিট করা হয়। কিন্তু সুখেন্দুশেখর যে তাঁর অবস্থান থেকে সরে আসেননি, শাসকদলের সাংসদ হওয়া সত্ত্বেও তিনি সরাসরি প্রশ্ন তুলেছিলেন পুলিশের ভূমিকা নিয়ে।

আরও পড়ুন: সোমবার থেকেই আবহাওয়ার ব্যাপক ভোলবদল…! বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি সতর্কতা কোন কোন জেলায়? কী হবে কলকাতায়? জানিয়ে দিল আলিপুর

এবার ফের একবার ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্টে কী বার্তা দিতে চাইছেন সেই সুখেন্দুশেখর? উল্লেখ্য, এর আগে মেয়েদের রাত দখলকে সমর্থন জানিয়েছিলেন তিনি। বাড়ির সামনে প্রতিবাদ অবস্থানেও বসেছিলেন সাংসদ। কিন্তু এবার বাস্তিল দুর্গের ধ্বংসের কথা উল্লেখ করে তিনি কাদের সতর্ক করলেন? প্রশ্ন ঘুরছে তৃণমূলের অন্দরে ও বাইরে।

Sukhendu Sekhar Roy Posts Again: ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ফেললেন সুখেন্দু! ৬২ বছর আগের কার্টুনে আলোড়ন রাজনীতিতে

কলকাতা:  কার্টুনটি ১৯৬২ সালের ২৬ ডিসেম্বরের। শিল্পী আর কে লক্ষ্মণ। সেখানে দেখা যাচ্ছে পুলিশ এক ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তলায় লেখা, ‘‘এটা ঠিক যে, আপনি গুজব ছড়াচ্ছিলেন না। আপনার বিরুদ্ধে অভিযোগ, আপনি ঠিক তথ্যই ছড়াচ্ছিলেন।’’ পুরনো সেই কার্টুনটি নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে শেয়ার করেছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। সঙ্গে একটি হাসির ইমোজি।

আরও পড়ুন- বিরাট আবিষ্কার! বোটও চলবে, দূষণও হবে না! জলপথে বিপ্লব আনল দুর্গাপুর

গত রবিবার তিনি কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে সিবিআই হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার দাবি জানিয়ে পোস্ট করেন। এর পর তাঁকে দফায় দফায় নোটিশ পাঠিয়ে লালবাজারে ডেকে পাঠায় কলকাতা পুলিশ। পরবর্তী সময়ে উচ্চ আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। আদালত তাঁকে পোস্ট ডিলিট করতে বলে। তিনি করেও দেন। এর পর ফের আরজি কর কাণ্ডে প্রাসঙ্গিক এই কার্টুন পোস্ট করা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুন- আর জি কর কান্ডের জের কড়া নি রাপত্তা ও নজরদারি এবার রেল হাসপাতালেও 

প্রসঙ্গত এর আগে তিনি মেয়েদের রাত দখল কর্মসূচীকে সমর্থন জানিয়েছেন। যোধপুর পার্কে অবস্থানে বসেছেন প্রতিবাদ জানিয়ে।
যে কার্টুন তিনি পোস্ট করেছেন তা বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে কৃষক আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এটা ব্যবহার হয়েছে বহুল ভাবে। আর কে লক্ষণের ৬২ বছর আগের সেই ট্যুইট এবার পোস্ট তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদের।

Sukhendu Sekhar Roy Deletes Post: সোশ্যাল মিডিয়া থেকে পোস্ট ডিলিট করলেন সুখেন্দু! আদালতে ভুল স্বীকার করে স্বীকার করে স্বস্তিতে সাংসদ

কলকাতা:  সোশ্যাল মিডিয়া থেকে পোস্ট ডিলিট করলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়। গ্রেফতারির ভয়ে তাঁর আবেদন করা মামলার শুনানি ছিল মঙ্গলবার। আদালতের নিজের ভুল স্বীকার করে নিলেন সুখেন্দু। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের দেওয়া তথ্য ভুল বলে মানলেন তিনি। এ বার তিনি অনেকটাই স্বস্তিতে।

পুলিশের গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন সুখেন্দু তাঁর পোস্টে। আজকের মধ্যেই মিডিয়া পোস্ট মুছে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট মুছে ফেললে কলকাতা পুলিশ FIR নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করবে না। সুখেন্দুকে নোটিস দিয়ে কাল রিপোর্ট দেবে পুলিশ, এমনই জানা গিয়েছে।

গ্রেফতারির আশঙ্কায় কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সুখেন্দু৷ আরজি কর কাণ্ডে পুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলায় লালবাজারে হাজিরা দেওয়ার জন্য পুলিশের জোড়া নোটিস পান তৃণমূল সাংসদ৷ যদিও শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত লালবাজার যাননি তিনি৷ এর পরই সোমবার সকালে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সুখেন্দুশেখর৷

রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ কলকাতা পুলিশের হাতে গ্রেফতারির আশঙ্কা করেই রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন৷ বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চে জরুরি শুনানির আবেদন জানান তিনি৷ যদিও বিচারপতি ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, তৃণমূল সাংসদের আবেদনের ভিত্তিতে মঙ্গলবার মামলার শুনানি হবে৷

আরও পড়ুন- ২৩ বছরের দাম্পত্যে ২৪ সন্তানের মা…! মহিলার কীর্তি ফাঁস হতে তাজ্জব সকলেই

রবিবার বিকালে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সূত্রের খবর, তিনি না আসায় তাঁকে আবার তলব করা হয়। সুখেন্দুশেখরকে প্রথম নোটিস পাঠানো হয় দুপুর একটা নাগাদ। সেই নোটিসে তাঁকে বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ দেখা করতে বলা হয় লালবাজারে। তিনি শারীরিক অসুস্থতার কারণে যেতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন৷ নিজের দাবির স্বপক্ষে তিনি গত ২৬ জুলাই দিল্লির এইমসে চিকিৎসক দেখানোর পরে তাঁদের দেওয়া প্রেসক্রিপশন ও ৩১ জুলাই এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি ও পালমোনারি মেডিসিন বিভাগের দুই বিভাগীয় প্রধানকে দেখানোর প্রেক্ষিতে তাঁদের দেওয়া যে প্রেসক্রিপশন রয়েছে, সেগুলিও পুলিশকে পাঠান।

আরও পড়ুন- আমাশা কিংবা প্রস্রাবে জ্বালা? সর্বরোগহরা এই শাকেই জব্দ হবে রোগ

সূত্রের খবর এরপর বিকেল ৪:৫৫ নাগাদ তাঁকে ফের তৃণমূল সাংসদকে নোটিস পাঠানো হয় পুলিশের পক্ষ থেকে৷ বলা হয় বিকেল ৫:৩০ নাগাদ তাঁকে দেখা করতে হবে লালবাজারে। যদিও শেষ পর্যন্ত লালবাজারে হাজিরা দেননি সুখেন্দুশেখর৷ তবে তৃণমূল সাংসদ জানিয়েছেন, শারীরিক অসুস্থতার কারণে পুলিশের কাছে সময় চেয়েছেন তিনি৷ পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে তাঁর কোনও সমস্যা নেই৷

Sukhendu Sekhar Roy moves Calcutta high court: হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন সুখেন্দুশেখর! পুলিশের তৎপরতায় গ্রেফতারির আশঙ্কায় তৃণমূল সাংসদ

কলকাতা: গ্রেফতারির আশঙ্কায় এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়৷ আরজি কর কাণ্ডে পুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলায় গতকালই লালবাজারে হাজিরা দেওয়ার জন্য পুলিশের জোড়া নোটিস পান তৃণমূল সাংসদ৷ যদিও শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে শেষ পর্যন্ত লালবাজার যাননি সুখেন্দুশেখর৷

এর পরই আজ সকালে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন সুখেন্দুশেখর৷ রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ কলকাতা পুলিশের হাতে গ্রেফতারির আশঙ্কা করেই রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন৷ বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের বেঞ্চে জরুরি শুনানির আবেদন জানান তিনি৷ যদিও বিচারপতি ভরদ্বাজ জানিয়েছেন, তৃণমূল সাংসদের আবেদনের ভিত্তিতে আগামিকাল মামলার শুনানি হবে৷

আরও পড়ুন: আরজি কর তদন্তে সিবিআই-কে সাহায্য করতে সিজিও-তে কুণাল, কী তথ্য দেবেন তৃণমূল নেতা?

রবিবার বিকালে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সূত্রের খবর, তিনি না আসায় তাঁকে আবার তলব করা হয়। সুখেন্দুশেখরকে প্রথম নোটিস পাঠানো হয় দুপুর একটা নাগাদ। সেই নোটিসে তাঁকে বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ দেখা করতে বলা হয় লালবাজারে। তিনি শারীরিক অসুস্থতার কারণে যেতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন৷ নিজের দাবির স্বপক্ষে তিনি গত ২৬ জুলাই দিল্লির এইমসে চিকিৎসক দেখানোর পরে তাঁদের দেওয়া প্রেসক্রিপশন ও ৩১ জুলাই এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি ও পালমোনারি মেডিসিন বিভাগের দুই বিভাগীয় প্রধানকে দেখানোর প্রেক্ষিতে তাঁদের দেওয়া যে প্রেসক্রিপশন রয়েছে, সেগুলিও পুলিশকে পাঠান।

সূত্রের খবর এরপর বিকেল ৪:৫৫ নাগাদ তাঁকে ফের তৃণমূল সাংসদকে নোটিস পাঠানো হয় পুলিশের পক্ষ থেকে৷ বলা হয় বিকেল ৫:৩০ নাগাদ তাঁকে দেখা করতে হবে লালবাজারে। যদিও শেষ পর্যন্ত লালবাজারে হাজিরা দেননি সুখেন্দুশেখর৷ তবে তৃণমূল সাংসদ জানিয়েছেন, শারীরিক অসুস্থতার কারণে পুলিশের কাছে সময় চেয়েছেন তিনি৷ পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে তাঁর কোনও সমস্যা নেই৷

তবে পুলিশের নোটিস পেয়েও দমছেন না তৃণমূল সাংসদ৷ সুখেন্দুশেখর বলেন, ‘পৃথিবীর কোনও শক্তি, আমাকে ন্যায় ও সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।’

Sukhendu Sekhar Roy: একই দিনে দু বার তলব পুলিশের! ‘ন্যায়ের পথ থেকে সরব না’, অনড় তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু

কলকাতা: আরজি করে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় কলকাতা পুুলিশের তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলায় রবিবার দুটি নোটিস দেওয়া হয় তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়কে। বিকেল পাঁচটা নাগাদ পুনরায় নোটিস দিয়ে সাড়ে পাঁচটা নাগাদ লালবাজারে আসতে বলা হয় তাঁকে। দুটি নোটিসের জবাবেই সুখেন্দু শেখর রায় কলকাতা পুলিশকে জানান, তাঁর শারীরিক সমস্যার কারণেই তিনি হাজিরা দিতে পারবেন না। নিজের জবাবের সঙ্গে দিল্লির এইমস এবং এসএসকেএম হাসপাতালের চিকিৎসকদের প্রেসক্রিপশন পাঠিয়েছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ।

যদিও সূত্রের খবর, তিনি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য যাবেন বলেও পুলিশকে জানিয়েছেন। তবে শারীরিক অসুস্থতার কারণে সময় চেয়েছেন তৃণমূল সাংসদ।

আরও পড়ুন: ‘ওরা তো ক্রিমিনাল নয়…’ ফুটবলপ্রেমীদের ছাড়াতে রাতেই লালবাজারে ফেডারেশন সভাপতি

তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়কে রবিবার লালবাজারে তলব করেছিল কলকাতা পুলিশ। কিন্তু সুখেন্দু সেই তলবে সাড়া দেননি। রবিবার বিকালে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সূত্রের খবর, তিনি না আসায় তাঁকে আবার তলব করা হয়। প্রথম নোটিস তাঁকে পাঠানো হয় দুপুর একটা নাগাদ। সেই নোটিস্ তাঁকে বিকেল সাড়ে চারটে নাগাদ দেখা করতে বলা হয় লালবাজারে। তিনি শারীরিক অসুস্থতার কারণে যেতে পারবেন না বলে জানিয়ে দেন৷ নিজের দাবির স্বপক্ষে তিনি গত ২৬ জুলাই দিল্লির এইমসে চিকিৎসক দেখানোর পরে তাঁদের দেওয়া প্রেসক্রিপশন ও ৩১ জুলাই এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি ও পালমোনারি মেডিসিন বিভাগের দুই বিভাগীয় প্রধানকে দেখানোর প্রেক্ষিতে তাঁদের দেওয়া যে প্রেসক্রিপশন রয়েছে, সেগুলিও পুলিশকে পাঠান। সূত্রের খবর এরপর বিকেল ৪:৫৫ নাগাদ তাঁকে ফের নোটি, পাঠানো হয় পুলিশের পক্ষ থেকে৷ বলা হয় বিকেল ৫:৩০ নাগাদ তাঁকে দেখা করতে হবে লালবাজারে।

রাজ্যসভার সাংসদ গোটা বিষয়টায় যে অসম্ভব বিরক্ত তা প্রকাশ করেছেন ঘনিষ্ঠ মহলে। বিশেষ করে দেশের দুই প্রথম সারির হাসপাতালের চিকিৎসকদের রিপোর্ট পাঠানোর পরেও তাঁকে যে ভাবে ডেকে পাঠানো হয়েছে তা নিয়ে বিরক্ত তিনি৷ তবে তিনি যে তদন্তকারীদের মুখোমুখি হবেন না এমন কথা বলেননি। সূত্রের খবর রাজ্যসভার সাংসদ শারীরিক অসুস্থতার জন্য দুই-তিনদিন সময় চেয়েছেন।যদিও গোটা প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, “পৃথিবীর কোনও শক্তি, আমাকে ন্যায় ও সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।”

R G Kar Case: পুলিশ কমিশনারকে করা হোক ‘জিজ্ঞাসাবাদ’! এবার সুখেন্দু শেখরের মন্তব্যে সায় বিজেপির দিলীপ-শমীকের

কলকাতা: ‘প্রাক্তন অধ্যক্ষ এবং পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা অবশ্য প্রয়োজনীয়’। তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের এ হেন পোস্ট ঘিরে রীতিমতো উত্তাল রাজ্য রাজনীতি৷ দলের সাংসদের এই পোস্ট নিয়ে ইতিমধ্যেই উষ্মাপ্রকাশ করেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ৷ অন্যদিকে, সাংসদের এই মন্তব্যকে সমর্থন করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার৷ এবার তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যের পাশে দাঁড়ালেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ এবং শমীক ভট্টাচার্যও।

দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘প্রথম থেকেই আত্মহত্যার তত্ত্ব খাড়া করতে চাইছিল পুলিশ। আগে পুলিশ কমিশনারকে সাসপেন্ড করে তাঁর ইউনিফর্ম কেড়ে নেওয়া উচিত। তারপর সিবিআই যা করবে করবে।’’

আরও পড়ুন: এবার সুখেন্দু শেখরকেই তলব লালবাজারে! তৃণমূল সাংসদের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট নিয়ে তুমুল শোরগোল

অন্যদিকে, রাজ্য বিজেপির প্রধান মুখপাত্র তথা রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের যোগসাজসেই আরজি কর কাণ্ডের ঘটনাকে আত্মহত্যার ঘটনা বলে ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল পুলিশ। আমরা প্রথম দিন থেকেই বলে আসছি পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করা হোক। সুখেন্দু শেখর রায় আমাদের ভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থানের একজন মানুষ। তৃণমূল কংগ্রেসের মধ্যে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির একজন নেতা। তাঁর দাবিকে স্বাগত জানাচ্ছি। এটাই হচ্ছে এখন একমাত্র পথ। কারণ, প্রয়োজনীয় তথ্য লোপাট করে দিয়েছে পুলিশ এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মিলে। তাই সন্দীপ ঘোষের পাশাপাশি পুলিশ কমিশনারকে হেফাজতে নিয়েও সিবিআইয়ের তদন্ত প্রক্রিয়া চালানো এই মুহূর্তে অত্যন্ত প্রয়োজন।’’

আরও পড়ুন: আর জি কর নিয়ে বিস্ফোরক পোস্ট সুখেন্দু শেখরের! সমর্থন সুকান্তর…পাল্টা মন্তব্য কুণালের

এদিনের পোস্টে সুখেন্দু শেখর লিখেছিলেন, ‘সিবিআইয়ের উচিত স্বচ্ছ ভাবে কাজ করা৷ প্রাক্তন অধ্যক্ষ এবং পুলিশ কমিশনারকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত৷ জানতে হবে কে আত্মহত্যার কাহিনিটা হাওয়ায় ভাসিয়েছিল৷ কেন দেওয়াল ভাঙা হয়েছিল, কোন প্রভাবশালীর প্রভাবে রাইয়ের এত দৌরাত্ম্য ছিল৷ কেন ঘটনার ৩ দিন পরে স্নিফার ডগ ব্যবহার করা হয়৷ এরকম আরও ১০০টা প্রশ্ন আছে৷ ওদের কথা বলাতেই হবে’৷

অন্যদিকে, সুখেন্দু শেখর রায়ের পুলিশ কমিশনার নিয়ে এই মন্তব্যের পাল্টা ব্যাখ্যা দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা কুণাল ঘোষ। তিনি উল্লেখ করেছেন, পুলিশ যথাযথ তদন্ত করেছে। দক্ষতার সাথে কাজ করেছেন পুলিশ কমিশনার। তাই সুখেন্দু শেখর রায়ের মতো সিনিয়র নেতার থেকে এই মন্তব্য বর্তমান পরিস্থিতিতে কাম্য নয়।

সূত্রের খবর, সুখেন্দু শেখর রায়ের স্নিফার ডগ সংক্রান্ত তথ্য নিয়েই লালবাজারে তলব করা হয়েছে তাঁকে৷ পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, স্নিফার ডগ ঘটনাস্থলে যাওয়া নিয়ে ‘ভুল তথ্য’ দিয়ে পোস্ট করেছিলেন উনি। স্নিফার ডগ ৯ অগাস্ট অর্থাৎ, ঘটনার পরের দিনই ও ১২ অগাস্ট পাঠানো হয়েছিল তদন্তের জন্য। সেই কারণে, সাংসদকে u/s 35(1) BNS নোটিস পাঠানো হয়েছে৷