Tag Archives: Snake news

Snake Facts: এক ছোবলেই মৃত্যু…! সাপের বিষ মানুষের রক্তে মিশে গেলে শরীরে কী হয় জানেন? শুনলে ভয়ে আঁতকে উঠবেন

সাপ এমন একটা প্রাণী,যার নাম শুনলেই আতঙ্ক গ্রাস করে৷ আর সামনে সাপ দেখলেই মানুষ আতঙ্কে মরে যায়৷ কামড়ালে এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলেও মানুষের মৃত্যু ৮০ শতাংশ নিশ্চিত বলে ধরা হয়।
সাপ এমন একটা প্রাণী,যার নাম শুনলেই আতঙ্ক গ্রাস করে৷ আর সামনে সাপ দেখলেই মানুষ আতঙ্কে মরে যায়৷ কামড়ালে এবং সময়মতো চিকিৎসা না হলেও মানুষের মৃত্যু ৮০ শতাংশ নিশ্চিত বলে ধরা হয়।
এই কারণেই জন্যই বিপজ্জনক প্রাণীটির থেকে সকলেই দূরে থাকে। কোবরার মতো বিপজ্জনক সাপের বিষ এতটাই মারাত্মক যে কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু হতে পারে।
এই কারণেই জন্যই বিপজ্জনক প্রাণীটির থেকে সকলেই দূরে থাকে। কোবরার মতো বিপজ্জনক সাপের বিষ এতটাই মারাত্মক যে কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলেই একজনের মৃত্যু হতে পারে।
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়, এটা সকলেই জানেন৷ কিন্তু  সাপের বিষ শরীরে মিশে গেলে কী হয় জানেন? বিশেষত,মানুষের রক্ত ​সাপের ​বিষের সঙ্গে মিশে গেলে কী হয় জানলে শিউরে উঠবেন৷
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়, এটা সকলেই জানেন৷ কিন্তু সাপের বিষ শরীরে মিশে গেলে কী হয় জানেন? বিশেষত,মানুষের রক্ত ​সাপের ​বিষের সঙ্গে মিশে গেলে কী হয় জানলে শিউরে উঠবেন৷
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়, এটা সকলেই জানেন৷ কিন্তু  সাপের বিষ শরীরে মিশে গেলে কী হয় জানেন? বিশেষত,মানুষের রক্ত ​সাপের ​বিষের সঙ্গে মিশে গেলে কী হয় জানলে শিউরে উঠবেন৷
সাপের ছোবলে মৃত্যু হয়, এটা সকলেই জানেন৷ কিন্তু সাপের বিষ শরীরে মিশে গেলে কী হয় জানেন? বিশেষত,মানুষের রক্ত ​সাপের ​বিষের সঙ্গে মিশে গেলে কী হয় জানলে শিউরে উঠবেন৷
সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কাঁচের পাত্রে মানুষের রক্ত ​​সংগ্রহ করছেন এক ব্যক্তি। এদিকে, একটি বিষাক্ত সাপের বিষের এক ফোঁটা একটি সিরিঞ্জের মাধ্যমে এটিতে প্রবেশ করানো হয়।
সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কাঁচের পাত্রে মানুষের রক্ত ​​সংগ্রহ করছেন এক ব্যক্তি। এদিকে, একটি বিষাক্ত সাপের বিষের এক ফোঁটা একটি সিরিঞ্জের মাধ্যমে এটিতে প্রবেশ করানো হয়।
বিষ খাওয়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই রক্তের অবস্থা এমন হয়ে যায় যে তা পুরোপুরি জমে যায়। এমনকি যখন এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে স্থানান্তরিত হয়, এটি গলে না বরং এটি জমাট বাঁধে। এই কারণেই রক্ত ​​জমাট বেঁধে মানুষের মৃত্যু হয়।
বিষ খাওয়ার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই রক্তের অবস্থা এমন হয়ে যায় যে তা পুরোপুরি জমে যায়। এমনকি যখন এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে স্থানান্তরিত হয়, এটি গলে না বরং এটি জমাট বাঁধে। এই কারণেই রক্ত ​​জমাট বেঁধে মানুষের মৃত্যু হয়।

Snake Facts: বলুন তো, পৃথিবীতে এমন কোন জিনিস আছে, যা দেখলেই ভয়ে পালায় সাপ? ৯৯% মানুষই উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম!

 

সাপকে বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, তাই সাপ দেখলেই মানুষ ভয় পেয়ে যায়। বেশিরভাগ সাপই রাতের অন্ধকারে দেখা যায় এবং অনেকসময়েই তা ঘরে প্রবেশ করে। আজ সাপ তাড়ানোর এমন একটি উপায় জানবেন, যা আপনি আগে কমই শুনেছেন। এই জিনিসটি দেখলেই সাপ ভয়ে ঘর থেকে শতহস্ত দূরে পালায়।
সাপকে বিশ্বের সবচেয়ে বিষাক্ত প্রাণী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, তাই সাপ দেখলেই মানুষ ভয় পেয়ে যায়। বেশিরভাগ সাপই রাতের অন্ধকারে দেখা যায় এবং অনেকসময়েই তা ঘরে প্রবেশ করে। সাপের ভয় এতটাই বেশি যে মানুষ প্রায়ই সাপের কামড়ে মারা যায়, তবে বিষে নয়, ভয়ে। প্রকৃতপক্ষে, যখন বিপদ হয়, প্রতিটি প্রাণী নিজেকে রক্ষা করে এবং আক্রমণকারী হয়। একইভাবে বিশ্বের প্রতিটি সাপই নিজেকে আত্মরক্ষার জন্য কামড়ায়৷সাপের ভয় এতটাই বেশি যে মানুষ প্রায়ই সাপের কামড়ে মারা যায়, তবে বিষে নয়, ভয়ে। প্রকৃতপক্ষে, যখন বিপদ হয়, প্রতিটি প্রাণী নিজেকে রক্ষা করে এবং আক্রমণকারী হয়। একইভাবে বিশ্বের প্রতিটি সাপই নিজেকে আত্মরক্ষার জন্য কামড়ায়৷
 আজ সাপ তাড়ানোর এমন একটি উপায় জানবেন, যা আপনি আগে কমই শুনেছেন। এই জিনিসটি দেখলেই সাপ ভয়ে ঘর থেকে শতহস্ত দূরে পালায়।
আজ সাপ তাড়ানোর এমন একটি উপায় জানবেন, যা আপনি আগে কমই শুনেছেন। এই জিনিসটি দেখলেই সাপ ভয়ে ঘর থেকে শতহস্ত দূরে পালায়।
 তবে সব সাপই যে বিষাক্ত তা নয়। ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ সাপের কোনও বিষ নেই। অজ্ঞতার কারণে মানুষ প্রতিটি সাপকেই বিষধর মনে করে এবং তাদের কামড়ের ভয়ে অনেকেই মারা যায়।
তবে সব সাপই যে বিষাক্ত তা নয়। ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ সাপের কোনও বিষ নেই। অজ্ঞতার কারণে মানুষ প্রতিটি সাপকেই বিষধর মনে করে এবং তাদের কামড়ের ভয়ে অনেকেই মারা যায়।
ইন্দোরের কমলা নেহরু জুলজিক্যাল মিউজিয়ামে কিউরেটর নীহার পারুলকার বলেন, সাপ আলোর প্রতি খুবই সংবেদনশীল। আসলে সাপের চোখ রাতের বেলা দেখার জন্য তৈরি, তাই দিনের আলো সাপের চোখের জন্য বেদনাদায়ক। কখনও কখনও সাপ খুব বেশি উজ্জ্বল আলোতে অন্ধ হয়ে যায়।
ইন্দোরের কমলা নেহরু জুলজিক্যাল মিউজিয়ামে কিউরেটর নীহার পারুলকার বলেন, সাপ আলোর প্রতি খুবই সংবেদনশীল। আসলে সাপের চোখ রাতের বেলা দেখার জন্য তৈরি, তাই দিনের আলো সাপের চোখের জন্য বেদনাদায়ক। কখনও কখনও সাপ খুব বেশি উজ্জ্বল আলোতে অন্ধ হয়ে যায়।
 যদি আপনি একটি অন্ধকার জায়গায় একটি সাপ দেখতে পান, তাহলে ভয় পাবেন না। বরং আলো দিয়ে সহজেই সাপ তাড়িয়ে দিতে পারেন। এছাড়াও সাপ বিকট শব্দে খুব ভয় পায়। সাপ কম্পনের মাধ্যমে নিজের খাবার খোঁজে। সেটাকে কাজে লাগিয়েও সাপ তাড়াতে পারেন।
যদি আপনি একটি অন্ধকার জায়গায় একটি সাপ দেখতে পান, তাহলে ভয় পাবেন না। বরং আলো দিয়ে সহজেই সাপ তাড়িয়ে দিতে পারেন। এছাড়াও সাপ বিকট শব্দে খুব ভয় পায়। সাপ কম্পনের মাধ্যমে নিজের খাবার খোঁজে। সেটাকে কাজে লাগিয়েও সাপ তাড়াতে পারেন।

Snake: বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপের খোঁজ মিলল ভারতে! উঠে এল পুরাণ-যোগ! আশ্চর্য হয়ে যাবেন জেনে

ভারতের গুজরাতে মিলল বৃহদাকার এক সাপের জীবাশ্মের। দৈর্ঘ্যে যা প্রায় ৫০ ফুট। আর ওজন কমপক্ষে ১ টন হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অনুমান, এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত বিশ্বের দীর্ঘতম সাপের জীবাশ্ম এটি।
ভারতের গুজরাতে মিলল বৃহদাকার এক সাপের জীবাশ্মের। দৈর্ঘ্যে যা প্রায় ৫০ ফুট। আর ওজন কমপক্ষে ১ টন হতে পারে। বিজ্ঞানীদের অনুমান, এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত বিশ্বের দীর্ঘতম সাপের জীবাশ্ম এটি।
সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গুজরাতের কচ্ছ জেলার একটি খনি এলাকায় সন্ধান মেলে জীবাশ্মটির। ২০০৫ সালে আইআইটি-রুরকি’র বিজ্ঞানীরা এই জীবাশ্মটি খুঁজে পেয়েছিলেন। খনি থেকে এই সাপের মেরুদণ্ডের ২৭টি কশেরুকার অংশ উদ্ধার করেছেন।
সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, গুজরাতের কচ্ছ জেলার একটি খনি এলাকায় সন্ধান মেলে জীবাশ্মটির। ২০০৫ সালে আইআইটি-রুরকি’র বিজ্ঞানীরা এই জীবাশ্মটি খুঁজে পেয়েছিলেন। খনি থেকে এই সাপের মেরুদণ্ডের ২৭টি কশেরুকার অংশ উদ্ধার করেছেন।
এর বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাসুকি ইন্ডিকাস’। এই প্রজাতির সাপকে ভারতের প্রাগৈতিহাসিক জীববৈচিত্র্যের অন্যতম বিশেষ নিদর্শন হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
এর বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাসুকি ইন্ডিকাস’। এই প্রজাতির সাপকে ভারতের প্রাগৈতিহাসিক জীববৈচিত্র্যের অন্যতম বিশেষ নিদর্শন হিসেবে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
অধ্যাপক সুনীল বাজপেয়ী ও দেবজিত দত্তের নেতৃত্বে এই জীবাশ্মের নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, গবেষণা ও সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দেবজিত দত্ত বলেন, ‘বাসুকি ছিল খুব ধীর চলনশক্তিসম্পন্ন বৃহদাকারের এক সাপ।
অধ্যাপক সুনীল বাজপেয়ী ও দেবজিত দত্তের নেতৃত্বে এই জীবাশ্মের নমুনা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, গবেষণা ও সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দেবজিত দত্ত বলেন, ‘বাসুকি ছিল খুব ধীর চলনশক্তিসম্পন্ন বৃহদাকারের এক সাপ।
ঠান্ডা ও ভেজা জায়গায় থাকে এরা। অ্যানাকোন্ডা ও পাইথনের মতো করে শিকার ধরে এরা।’
ঠান্ডা ও ভেজা জায়গায় থাকে এরা। অ্যানাকোন্ডা ও পাইথনের মতো করে শিকার ধরে এরা।’
বাসুকি ইন্ডিকাসের সঙ্গে টিটানোবোয়া সাপের তুলনা করা হয়। কলম্বিয়ায় এই সাপের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৩ ফুট পর্যন্ত হত। সে হিসেবে ভারতে পাওয়া বাসুকি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা।
বাসুকি ইন্ডিকাসের সঙ্গে টিটানোবোয়া সাপের তুলনা করা হয়। কলম্বিয়ায় এই সাপের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৩ ফুট পর্যন্ত হত। সে হিসেবে ভারতে পাওয়া বাসুকি বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা।

Snake Facts: সাপ কি সত্যিই মানুষকে তাড়া করে? ৯৯% মানুষই এই ভুলটাই করে, আসল সত্যটা জানলে চমকে যাবেন

সাপ হল পৃথিবীর অন্যতম বিষাক্ত প্রাণী। ব্ল্যাক মাম্বা এবং ইনল্যান্ড তাইপানের মতো কিছু সাপের বিষ এত বেশি যে তাদের বিষের এক ফোঁটাও দশজনের বেশি মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।
সাপ হল পৃথিবীর অন্যতম বিষাক্ত প্রাণী। ব্ল্যাক মাম্বা এবং ইনল্যান্ড তাইপানের মতো কিছু সাপের বিষ এত বেশি যে তাদের বিষের এক ফোঁটাও দশজনের বেশি মানুষকে মেরে ফেলতে পারে।
সাপ দেখলেই সকলেই ভয়ে সিটিয়ে যায়৷ কারণ সকলেরই মনে হয় সাপ আক্রমণ করতে পারে৷ কিন্তু সাপ কি সত্যিই মানুষকে তাড়া করে? দেখা মাত্রই কি হামলা করে নিজে থেকেই, আসল সত্য জানলে চমকে যাবেন৷
সাপ দেখলেই সকলেই ভয়ে সিটিয়ে যায়৷ কারণ সকলেরই মনে হয় সাপ আক্রমণ করতে পারে৷ কিন্তু সাপ কি সত্যিই মানুষকে তাড়া করে? দেখা মাত্রই কি হামলা করে নিজে থেকেই, আসল সত্য জানলে চমকে যাবেন৷
অনেক লোককেই বলতে শোনা যায়, সাপ তাড়া করছে। কেউ কেউ এমনও বলে যে তারা সাইকেলে করে যাচ্ছিল তখন সাপ তাদের পিছু নেয়। কেউ কেউ বলেন, সাপটি তাদের গাড়ির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিন্তু এই সব কি সত্য? সাপ কি সত্যিই তাড়া করে?
অনেক লোককেই বলতে শোনা যায়, সাপ তাড়া করছে। কেউ কেউ এমনও বলে যে তারা সাইকেলে করে যাচ্ছিল তখন সাপ তাদের পিছু নেয়। কেউ কেউ বলেন, সাপটি তাদের গাড়ির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। কিন্তু এই সব কি সত্য? সাপ কি সত্যিই তাড়া করে?
সাপ তাড়া করার দাবি একটি ভ্রম যা ছড়ানো হয়েছে। এই বিভ্রান্তি যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে এটি ভয় তৈরি করে। এমতাবস্থায় সাপের যেকোনও নড়াচড়াই ধারণা দেয় যে তাকে তাড়া করা হচ্ছে। আক্রমণ করতে চায়। কিন্তু মোটেও তেমন নয়।
সাপ তাড়া করার দাবি একটি ভ্রম যা ছড়ানো হয়েছে। এই বিভ্রান্তি যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে এটি ভয় তৈরি করে। এমতাবস্থায় সাপের যেকোনও নড়াচড়াই ধারণা দেয় যে তাকে তাড়া করা হচ্ছে। আক্রমণ করতে চায়। কিন্তু মোটেও তেমন নয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সাপ আক্রমণাত্মক নয়। আপনি যদি এটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে জানতে চান তবে ভয় পাওয়ার আগে সাপের চোখের দিকে তাকান। তাকে মোটেও আক্রমণাত্মক দেখাবে না। তাকে কেবল সেই জায়গাগুলো থেকে পালিয়ে যেতে দেখা যায় যেখানে সে মনে করে তার জীবন বিপদে পড়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সাপ আক্রমণাত্মক নয়। আপনি যদি এটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিতভাবে জানতে চান তবে ভয় পাওয়ার আগে সাপের চোখের দিকে তাকান। তাকে মোটেও আক্রমণাত্মক দেখাবে না। তাকে কেবল সেই জায়গাগুলো থেকে পালিয়ে যেতে দেখা যায় যেখানে সে মনে করে তার জীবন বিপদে পড়েছে।
সাপ মানুষকে দেখলে মনে করে শিকারী তাকে শিকার করতে আসছে। শিকারী কাছে আসতেই সে পালানোর চেষ্টা শুরু করে। সবার আগে সে জল খোঁজে, এবং কোথায় গিয়ে লুকিয়ে থাকতে পারে এমন জায়গা খোঁজে। কিন্তু এর মধ্যে যদি কোনও মানুষ পথে আসে তাহলে সে আক্রমণকারী হয়ে যায়।
সাপ মানুষকে দেখলে মনে করে শিকারী তাকে শিকার করতে আসছে। শিকারী কাছে আসতেই সে পালানোর চেষ্টা শুরু করে। সবার আগে সে জল খোঁজে, এবং কোথায় গিয়ে লুকিয়ে থাকতে পারে এমন জায়গা খোঁজে। কিন্তু এর মধ্যে যদি কোনও মানুষ পথে আসে তাহলে সে আক্রমণকারী হয়ে যায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি সাপটি আপনার দিকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করে, তবে এর মানে হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিরাপদ জায়গায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। আপনি তার পথে আসেন, এবং আক্রমণ করে, তবে তা কিন্তু কাকতালীয় মাত্র। যদি সে আপনার সামনে আসে তবে তাকে পালিয়ে যেতে দিন।
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি সাপটি আপনার দিকে ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করে, তবে এর মানে হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিরাপদ জায়গায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছে। আপনি তার পথে আসেন, এবং আক্রমণ করে, তবে তা কিন্তু কাকতালীয় মাত্র। যদি সে আপনার সামনে আসে তবে তাকে পালিয়ে যেতে দিন।

Knowledge Story: সাপ কি সত্যিই দুধ খায়? ৯০% মানুষই উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম! আসল সত্যিটা জানলে চমকে যাবেন

'দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পুষেছি'- এই প্রবাদটি বহু বছর ধরে বাংলায় প্রচলিত৷ সাপ বাটি থেকে দুধ খাচ্ছে এমনটা শুধু ছবিতেই নয়, বাস্তবেও কিছু মানুষ সাপকে দুধ খাওয়ান। নাগপঞ্চমী, শিবরাত্রি দিনগুলিতে এই ধরনের দৃশ্য দেখা যায়৷
‘দুধ কলা দিয়ে কালসাপ পুষেছি’- এই প্রবাদটি বহু বছর ধরে বাংলায় প্রচলিত৷ সাপ বাটি থেকে দুধ খাচ্ছে এমনটা শুধু ছবিতেই নয়, বাস্তবেও কিছু মানুষ সাপকে দুধ খাওয়ান। নাগপঞ্চমী, শিবরাত্রি দিনগুলিতে এই ধরনের দৃশ্য দেখা যায়৷
 সাপ কি সত্যিই দুধ পান করে? এটা নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে৷ এমনকী সাপকে দুধ খাওয়ানো নিয়ে নানা মতামত রয়েছে৷ এই কারণেই বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করে যে সাপ দুধ পান করে।
সাপ কি সত্যিই দুধ পান করে? এটা নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে৷ এমনকী সাপকে দুধ খাওয়ানো নিয়ে নানা মতামত রয়েছে৷ এই কারণেই বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করে যে সাপ দুধ পান করে।
তবে বিজ্ঞান এটাকে ভুল বলে মনে করে। জীববিজ্ঞানীরা বলেন, সাপ দুধ পান করে না। হ্যাঁ, বিজ্ঞানের মতে, সাপ সরীসৃপ শ্রেণীর একটি মাংসাশী প্রাণী। সাপ জল খায় কিন্তু দুধ খায় না৷ সাপ ব্যাঙ, ইঁদুর, বিভিন্ন পাখির ডিম এবং অন্যান্য প্রাণীর মাংস খায়, কিন্তু স্বেচ্ছায় দুধ পান করে না।
তবে বিজ্ঞান এটাকে ভুল বলে মনে করে। জীববিজ্ঞানীরা বলেন, সাপ দুধ পান করে না। হ্যাঁ, বিজ্ঞানের মতে, সাপ সরীসৃপ শ্রেণীর একটি মাংসাশী প্রাণী। সাপ জল খায় কিন্তু দুধ খায় না৷ সাপ ব্যাঙ, ইঁদুর, বিভিন্ন পাখির ডিম এবং অন্যান্য প্রাণীর মাংস খায়, কিন্তু স্বেচ্ছায় দুধ পান করে না।
সাপ কখনওই দুধ হজম করতে পারে না৷ কারণ সাপের পাকস্থলিতে হজমের জন্য যেটা দরকার সেটা কখনওই তৈরি হয় না৷ তবে সাপুড়েরা যখন খেলা দেখান, সেখানে দেখা যায় তাঁদের সাপ দুধ খাচ্ছে, সেটা কী আদৌ সম্ভব?
সাপ কখনওই দুধ হজম করতে পারে না৷ কারণ সাপের পাকস্থলিতে হজমের জন্য যেটা দরকার সেটা কখনওই তৈরি হয় না৷ তবে সাপুড়েরা যখন খেলা দেখান, সেখানে দেখা যায় তাঁদের সাপ দুধ খাচ্ছে, সেটা কী আদৌ সম্ভব?
মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর চিড়িয়াখানার কিউরেটর নিহার পারুলেকার বলেছেন যে,তাদের পোষা সাপগুলিকে দীর্ঘদন জল না খাইয়ে রাখা হয়৷ তখন ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত সাপ যে কোনও তরল পদার্থ পেলেই তা পান করে। তখন এই দুধ সাপের ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং নিউমোনিয়া হয়। এমন অবস্থায় সাপ মারা যায়।
মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর চিড়িয়াখানার কিউরেটর নিহার পারুলেকার বলেছেন যে,তাদের পোষা সাপগুলিকে দীর্ঘদন জল না খাইয়ে রাখা হয়৷ তখন ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত সাপ যে কোনও তরল পদার্থ পেলেই তা পান করে। তখন এই দুধ সাপের ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং নিউমোনিয়া হয়। এমন অবস্থায় সাপ মারা যায়।
তিনি আরও জানান, বেশ কিছু দিন ক্ষুধার্ত থাকার পর সাপটি যা কিছু পায় তা-ই খায় এমনকী দুধও খেয়ে ফেলে এবং মারা যায়। কারণ এই দুধ সাপের জন্য বিষের সমান।
তিনি আরও জানান, বেশ কিছু দিন ক্ষুধার্ত থাকার পর সাপটি যা কিছু পায় তা-ই খায় এমনকী দুধও খেয়ে ফেলে এবং মারা যায়। কারণ এই দুধ সাপের জন্য বিষের সমান।

Snake Facts: সাপের ডিম কি হাঁস-মুরগির মতো খাওয়া যায়? কী প্রভাব পড়বে শরীরে! ৯০% মানুষই ভুল জানেন, আসল উত্তরটা জানলে চমকে যাবেন

ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়৷
ডিম খেতে সকলেই কম-বেশি ভালবাসে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই ভালবাসে ডিম খেতে৷ হাঁস হোক বা মুরগি ডিমের পুষ্টিগুণের কথা সকলেরই জানা৷ কিন্তু সাপের ডিমও কি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো খাওয়া যায়৷
সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷
সাপের নাম শুনলেই ভয়ে শিউরে ওঠেন সকলেই৷ শুধু তাই নয়, সাপ কতটা বিষাক্ত সেটাও সকলে জানেন৷ তবে সাপের ডিম খাওয়া নিয়ে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে৷
 সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷
সত্যিই কি সাপের ডিম খাওয়া যায়৷ সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে তা জানলে রীতিমতো চমকে যাবেন৷
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম Quora-তে অনেকেই অদ্ভুত প্রশ্ন করে৷ এবং সেখানেই একজন প্রশ্ন করেছেন,মানুষ কি মুরগির মতো সাপের ডিমও খেতে পারে?
উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।
উত্তরে জানা গেছে, সাপের ডিম ঠিকমতো রান্না করে খাওয়া যায়। এটি অনেক দেশে খাওয়া হয়। সুমিত কুমার নামে এক ব্যবহারকারী জানান, যে সাপের ডিম নিষিক্ত হয়নি সেগুলো খাওয়া যায়। এসবই সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া প্রশ্নের উত্তর। এবার জেনে নিন নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলি এই সম্পর্কে কী বলে।
ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।
ওয়াইল্ডলাইফ ইনফরমার ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাপের ডিম সঠিকভাবে রান্না করে খাওয়া প্রয়োজন। মুরগির ডিমের মতো, সাপের ডিমেও প্রচুর প্রোটিন থাকে এবং খুব পুষ্টিকরও হয়।
সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়।
সাপের ডিম খেলে শরীরে কী প্রভাব পড়বে? জানা গেছে, সাপের ডিম বিষাক্ত নয়। তবে ঠিকমতো রান্না করা সাপের ডিম না খেলে পেট ব্যথা বা অন্য কোনও সমস্যায় ভুগতে পারেন। এমন অনেক দেশ আছে যেখানে সাপ ও সাপের ডিম খাওয়া হয়। যেমন-ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, চীন, জাপানের মতো কিছু দেশ আছে যেখানে সাপ এবং ডিম উভয়ই খাওয়া হয়।

Snakes Alert: খবরদার…! ভুলেও বাগানে লাগাবেন না ‘এই’ ৬ গাছ, সাপ ঢুকে থাকবে ঘরে, এক ছোবলেই মৃত্যু!

অনেকেই বাড়িতে শখের বাগান করতে পছন্দ করেন। তারা তাদের বাড়ির  বারান্দা বা বাগানে বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালি লাগাতে পছন্দ করেন। এটিও সত্য কারণ আপনার চারপাশে যত বেশি গাছ এবং গাছপালা থাকবে, আপনি তত বেশি বিশুদ্ধ বাতাস পাবেন। সঠিক অক্সিজেন নিতে পারবেন।
অনেকেই বাড়িতে শখের বাগান করতে পছন্দ করেন। তারা তাদের বাড়ির বারান্দা বা বাগানে বিভিন্ন ধরনের গাছ-গাছালি লাগাতে পছন্দ করেন। এটিও সত্য কারণ আপনার চারপাশে যত বেশি গাছ এবং গাছপালা থাকবে, আপনি তত বেশি বিশুদ্ধ বাতাস পাবেন। সঠিক অক্সিজেন নিতে পারবেন।
তবে মানুষ এমন কিছু গাছপালাও বাড়িতে লাগায় যেখানে সাপের আবাসস্থল। হ্যাঁ, অনেক ধরনের গাছ ও গাছপালা আছে যার গন্ধে সাপ আসে। সাপ কিছু গাছ এবং গাছপালা গন্ধ পছন্দ করে যেখানে বাসা তৈরি করে লুকিয়ে বসে থাকে। এগুলো না জেনে বাড়িতে লাগালেই চরম বিপদে পড়বেন৷
তবে মানুষ এমন কিছু গাছপালাও বাড়িতে লাগায় যেখানে সাপের আবাসস্থল। হ্যাঁ, অনেক ধরনের গাছ ও গাছপালা আছে যার গন্ধে সাপ আসে। সাপ কিছু গাছ এবং গাছপালা গন্ধ পছন্দ করে যেখানে বাসা তৈরি করে লুকিয়ে বসে থাকে। এগুলো না জেনে বাড়িতে লাগালেই চরম বিপদে পড়বেন৷
লেমনগ্রাস, কৃমি,গরুড় গাছ, সর্পগন্ধা ইত্যাদি এমন কিছু গাছ রয়েছে, যার গন্ধে কিছু সাপ পালিয়ে যায়। তবে এমন কিছু গাছ-গাছালি রয়েছে যেগুলো ভুল করেও বাড়ির উঠোনে বা বাগানে লাগালে সাপ আসতে শুরু করে৷ জেনে নিনি কোন গাছের গন্ধে সাপ আসে যেগুলো বাগান করার সময় ভুলেও লাগাবেন না।
লেমনগ্রাস, কৃমি,গরুড় গাছ, সর্পগন্ধা ইত্যাদি এমন কিছু গাছ রয়েছে, যার গন্ধে কিছু সাপ পালিয়ে যায়। তবে এমন কিছু গাছ-গাছালি রয়েছে যেগুলো ভুল করেও বাড়ির উঠোনে বা বাগানে লাগালে সাপ আসতে শুরু করে৷ জেনে নিনি কোন গাছের গন্ধে সাপ আসে যেগুলো বাগান করার সময় ভুলেও লাগাবেন না।
চন্দন গাছ- এমন কিছু গাছ রয়েছে যা সাপের খাদ্যের প্রধান উৎস। যেসব গাছের পাতা খুব ঘন বা ফাঁপা সেসব গাছে সাপ বেশি থাকতে পছন্দ করে। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞানও প্রমাণ করেছে যে সাপের ঘ্রাণশক্তি অসাধারণ। চন্দন গাছে বেশি সাপ বাস করে কারণ এটি একটি সুগন্ধি গাছ।
চন্দন গাছ- এমন কিছু গাছ রয়েছে যা সাপের খাদ্যের প্রধান উৎস। যেসব গাছের পাতা খুব ঘন বা ফাঁপা সেসব গাছে সাপ বেশি থাকতে পছন্দ করে। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞানও প্রমাণ করেছে যে সাপের ঘ্রাণশক্তি অসাধারণ। চন্দন গাছে বেশি সাপ বাস করে কারণ এটি একটি সুগন্ধি গাছ।
জুঁই এবং রজনীগন্ধার আশেপাশেও তারা বেশি বাস করে। সাপ থাকার জন্য শীতল, অন্ধকার জায়গা পছন্দ করে। তারা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চন্দন গাছের আশেপাশে বাস করে। চন্দন কাঠের শীতল প্রভাব রয়েছে,  যার ফলে শরীর ঠান্ডা থাকে৷ তাই বাড়িতে এই গাছ না লাগানোই ভাল৷
জুঁই এবং রজনীগন্ধার আশেপাশেও তারা বেশি বাস করে। সাপ থাকার জন্য শীতল, অন্ধকার জায়গা পছন্দ করে। তারা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চন্দন গাছের আশেপাশে বাস করে। চন্দন কাঠের শীতল প্রভাব রয়েছে, যার ফলে শরীর ঠান্ডা থাকে৷ তাই বাড়িতে এই গাছ না লাগানোই ভাল৷
জুঁই গাছ- জুঁই গাছের আশেপাশে সাপ থাকতে পছন্দ করে। এটি একটি ছায়াময় উদ্ভিদ। সুখ, সমৃদ্ধি, ইতিবাচকতা আনতে এবং ঘরকে সুগন্ধী রাখতে অনেকেই জুঁই গাছ লাগান। তবে সুগন্ধির জন্য এই গাঠের আশেপাশেও সাপ থাকে৷
জুঁই গাছ- জুঁই গাছের আশেপাশে সাপ থাকতে পছন্দ করে। এটি একটি ছায়াময় উদ্ভিদ। সুখ, সমৃদ্ধি, ইতিবাচকতা আনতে এবং ঘরকে সুগন্ধী রাখতে অনেকেই জুঁই গাছ লাগান। তবে সুগন্ধির জন্য এই গাঠের আশেপাশেও সাপ থাকে৷
লেবু গাছ- লেবু গাছ এমন একটি গাছ যেখানে সাপ থাকতে পছন্দ করে৷ সম্ভবত এটি এই কারণে যে এই টক ফলটি পোকামাকড়, ইঁদুর এবং পাখিরা খেয়ে থাকে । সাপও তাদের শিকারের জন্য এখানে ঘোরাফেরা করে। আপনার  বাগানে যদি লেবু গাছ থাকে তাহলে সেদিকে নজর রাখুন।
লেবু গাছ- লেবু গাছ এমন একটি গাছ যেখানে সাপ থাকতে পছন্দ করে৷ সম্ভবত এটি এই কারণে যে এই টক ফলটি পোকামাকড়, ইঁদুর এবং পাখিরা খেয়ে থাকে । সাপও তাদের শিকারের জন্য এখানে ঘোরাফেরা করে। আপনার বাগানে যদি লেবু গাছ থাকে তাহলে সেদিকে নজর রাখুন।
দেবদারু গাছ- কথিত আছে এই গাছেও সাপ বাস করে। যদিও দেবদারু গাছগুলি বেশিরভাগ বনে দেখা যায়, তবে সেগুলিও বেশ বড়। এটি সাপকে ছায়া দেয় এবং তাদের শীতলতার অনুভূতি দেয়। তাই আপনার বাড়ির কাছে যদি দেবদারু গাছ থাকে তাহলে সতর্ক হোন।
দেবদারু গাছ- কথিত আছে এই গাছেও সাপ বাস করে। যদিও দেবদারু গাছগুলি বেশিরভাগ বনে দেখা যায়, তবে সেগুলিও বেশ বড়। এটি সাপকে ছায়া দেয় এবং তাদের শীতলতার অনুভূতি দেয়। তাই আপনার বাড়ির কাছে যদি দেবদারু গাছ থাকে তাহলে সতর্ক হোন।
ক্লোভার প্ল্যান্ট- এই গাছটি মাটির উপরে খুব বেশি জন্মায় না। ক্লোভার উদ্ভিদকে ক্লোভার, ট্রেফয়েলও বলা হয়। মাটির কাছাকাছি হওয়ায় সাপ সহজেই এর নিচে লুকিয়ে থাকে এবং বিশ্রাম নেয়। নিজেকে শীতলতা প্রদান করে এবং নিরাপদ বোধ করে।
ক্লোভার প্ল্যান্ট- এই গাছটি মাটির উপরে খুব বেশি জন্মায় না। ক্লোভার উদ্ভিদকে ক্লোভার, ট্রেফয়েলও বলা হয়। মাটির কাছাকাছি হওয়ায় সাপ সহজেই এর নিচে লুকিয়ে থাকে এবং বিশ্রাম নেয়। নিজেকে শীতলতা প্রদান করে এবং নিরাপদ বোধ করে।
সাইপ্রাস উদ্ভিদ- আপনার বাড়ি, উঠোন বা বাগানের আশেপাশে কি সাইপ্রাস গাছ আছে? তাহলে সতর্কতা অবলম্বন করুন, কারণ এটি একটি শোভাময় উদ্ভিদ, যার পাতাগুলি সূক্ষ্ম এবং এটি ঝোপঝাড়। এটি আকৃতিতে ঘন  হয়৷ যাতে সাপ সহজেই লুকিয়ে থাকতে পারে। এই গাছ দেখলেই সাবধান হোন অন্যথায় আপনার জীবনের ঝুঁকি হতে পারে।
সাইপ্রাস উদ্ভিদ- আপনার বাড়ি, উঠোন বা বাগানের আশেপাশে কি সাইপ্রাস গাছ আছে? তাহলে সতর্কতা অবলম্বন করুন, কারণ এটি একটি শোভাময় উদ্ভিদ, যার পাতাগুলি সূক্ষ্ম এবং এটি ঝোপঝাড়। এটি আকৃতিতে ঘন হয়৷ যাতে সাপ সহজেই লুকিয়ে থাকতে পারে। এই গাছ দেখলেই সাবধান হোন অন্যথায় আপনার জীবনের ঝুঁকি হতে পারে।

Snake Facts: সাপ চলে আসবে চুম্বকের মতো! বাঁধবে বাসা! ভুলেও বাড়িতে রাখবেন না এই ৬ গাছ

অনেকেই বাগান করতে পছন্দ করেন। বাড়ির উঠোন, বারান্দা বা ছাদে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়।  চারপাশে যত বেশি গাছপালা থাকবে, আপনি তত বেশি বিশুদ্ধ বাতাস পাওয়া যাবে সঠিক অক্সিজেন গ্রহণ করা হবে। কিন্তু অনেক সময় কিছু গাছপালা রোপণ করা হয়, যা সাপের আবাসস্থল।
অনেকেই বাগান করতে পছন্দ করেন। বাড়ির উঠোন, বারান্দা বা ছাদে বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগানো হয়। চারপাশে যত বেশি গাছপালা থাকবে, আপনি তত বেশি বিশুদ্ধ বাতাস পাওয়া যাবে সঠিক অক্সিজেন গ্রহণ করা হবে। কিন্তু অনেক সময় কিছু গাছপালা রোপণ করা হয়, যা সাপের আবাসস্থল।
চন্দন গাছ- কিছু গাছ সাপের খাদ্যের প্রধান উৎস। যেসব গাছের পাতা খুব ঘন বা ফাঁপা, সেই সব গাছে বেশি বাস করতে পছন্দ করে। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞানও প্রমাণ করেছে যে সাপের ঘ্রাণশক্তি অসাধারণ। চন্দন গাছে সাপ বাস করতে পারে কারণ এটি একটি সুগন্ধি গাছ। জুঁই এবং রজনীগন্ধার আশেপাশেও তারা বেশি বাস করে। সাপগুলি থাকার জন্য শীতল, অন্ধকার জায়গা পছন্দ করে। তারা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চন্দন গাছের আশেপাশে বাস করে। চন্দন কাঠের শীতল প্রভাব রয়েছে, তাই এই গাছের আশেপাশে সাপ দেখতে পারেন।
চন্দন গাছ- কিছু গাছ সাপের খাদ্যের প্রধান উৎস। যেসব গাছের পাতা খুব ঘন বা ফাঁপা, সেই সব গাছে বেশি বাস করতে পছন্দ করে। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞানও প্রমাণ করেছে যে সাপের ঘ্রাণশক্তি অসাধারণ। চন্দন গাছে সাপ বাস করতে পারে কারণ এটি একটি সুগন্ধি গাছ। জুঁই এবং রজনীগন্ধার আশেপাশেও তারা বেশি বাস করে। সাপগুলি থাকার জন্য শীতল, অন্ধকার জায়গা পছন্দ করে। তারা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চন্দন গাছের আশেপাশে বাস করে। চন্দন কাঠের শীতল প্রভাব রয়েছে, তাই এই গাছের আশেপাশে সাপ দেখতে পারেন।
লেবু গাছ- লেবু পোকামাকড়, ইঁদুর এবং পাখিরা খেয়ে থাকে। তাই সাপও তাদের শিকারের জন্য এখানে ঘোরাফেরা করে। বাড়ির বাগানে যদি লেবু গাছ থাকে তাহলে সেদিকে নজর রাখুন।
লেবু গাছ- লেবু পোকামাকড়, ইঁদুর এবং পাখিরা খেয়ে থাকে। তাই সাপও তাদের শিকারের জন্য এখানে ঘোরাফেরা করে। বাড়ির বাগানে যদি লেবু গাছ থাকে তাহলে সেদিকে নজর রাখুন।
দেবদারু গাছ- কথিত আছে, এই গাছেও সাপ বাস করে। দেবদারু গাছ যদিও বেশিরভাগ বনে পাওয়া যায়। এটি সাপকে ছায়া এবং  শীতলতার অনুভূতি দেয়। তাই বাড়ির কাছে যদি দেবদারু গাছ থাকে, তাহলে সতর্ক হন।
দেবদারু গাছ- কথিত আছে, এই গাছেও সাপ বাস করে। দেবদারু গাছ যদিও বেশিরভাগ বনে পাওয়া যায়। এটি সাপকে ছায়া এবং শীতলতার অনুভূতি দেয়। তাই বাড়ির কাছে যদি দেবদারু গাছ থাকে, তাহলে সতর্ক হন।
ক্লোভার প্ল্যান্ট- গাছটি মাটির উপরে খুব বেশি জন্মায় না। মাটির কাছাকাছি হওয়ায় সাপ সহজেই এর নিচে লুকিয়ে থাকে এবং বিশ্রাম নেয়। নিজেকে শীতলতা প্রদান করে। নিরাপদ বোধ করে।
ক্লোভার প্ল্যান্ট- গাছটি মাটির উপরে খুব বেশি জন্মায় না। মাটির কাছাকাছি হওয়ায় সাপ সহজেই এর নিচে লুকিয়ে থাকে এবং বিশ্রাম নেয়। নিজেকে শীতলতা প্রদান করে। নিরাপদ বোধ করে।
সাইপ্রাস উদ্ভিদ- আপনার বাড়ি, উঠোন বা বাগানের আশেপাশে কি সাইপ্রাস গাছ আছে? তা হলে সতর্কতা অবলম্বন করুন। এর ঘন পাতার আড়ালে সাপ সহজেই লুকিয়ে থাকতে পারে।
সাইপ্রাস উদ্ভিদ- আপনার বাড়ি, উঠোন বা বাগানের আশেপাশে কি সাইপ্রাস গাছ আছে? তা হলে সতর্কতা অবলম্বন করুন। এর ঘন পাতার আড়ালে সাপ সহজেই লুকিয়ে থাকতে পারে।
জুঁই- সাপও এই গাছের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। এটি একটি ছায়াময় উদ্ভিদ। সুখ, সমৃদ্ধি, ইতিবাচকতা আনতে এবং ঘরকে সুগন্ধী রাখতে অনেকেই জুঁই গাছ লাগান।
জুঁই- সাপও এই গাছের আশেপাশে থাকতে পছন্দ করে। এটি একটি ছায়াময় উদ্ভিদ। সুখ, সমৃদ্ধি, ইতিবাচকতা আনতে এবং ঘরকে সুগন্ধী রাখতে অনেকেই জুঁই গাছ লাগান।

How to Get Rid of Snakes: ভুলেও ‘এই’ ৮ জিনিসের ধারেকাছে আসে না সাপ! যমের মতো ভয়! হেঁসেলেই থাকে কিছু দাওয়াই

সাপের অপ্রত্যাশিত আচরণ তাদের বিপজ্জনক করে তোলে। বেশিরভাগ মানুষই সাপ দেখে চমকে যায় এবং সতর্ক হয়ে যায়। তবে এটাও জানা জরুরী যে, মানুষের পাশাপাশি সাপও আটটি জিনিসকে ভীষণ ভয় পায়। এর মধ্যে কিছু জিনিস বেশিরভাগ বাড়িতেই পাওয়া যায়।
সাপের অপ্রত্যাশিত আচরণ তাদের বিপজ্জনক করে তোলে। বেশিরভাগ মানুষই সাপ দেখে চমকে যায় এবং সতর্ক হয়ে যায়। তবে এটাও জানা জরুরী যে, মানুষের পাশাপাশি সাপও আটটি জিনিসকে ভীষণ ভয় পায়। এর মধ্যে কিছু জিনিস বেশিরভাগ বাড়িতেই পাওয়া যায়।
সাপকে প্রায়ই বিপজ্জনক শিকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে তারা অন্যান্য প্রাণীর শিকারও হয়। বড় শিকারী প্রাণীদের আক্রমণে সাপ ভয় পায়। এই পরিস্থিতি এড়াতে দিনের বেলায় গুহা বা গর্তে লুকিয়ে থাকে সাপ। রাতে তারা খাবারের সন্ধানে বার হয়। সাপটি বিপদ টের পেলে প্রতিরক্ষা হিসাবে তার গ্রন্থি থেকে একটি দুর্গন্ধযুক্ত তরল নির্গত করে। এটি কুণ্ডলী এবং হিসিং করে আক্রমণকারীকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। এতে কাজ না হলে সাপ দ্রুত আক্রমণ করে। এর পরেও কিছু পশু-পাখি প্রচণ্ডভাবে সাপ শিকার করে। এর মধ্যে রয়েছে বাজপাখি, ঈগল, শিয়াল।
সাপকে প্রায়ই বিপজ্জনক শিকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে তারা অন্যান্য প্রাণীর শিকারও হয়। বড় শিকারী প্রাণীদের আক্রমণে সাপ ভয় পায়। এই পরিস্থিতি এড়াতে দিনের বেলায় গুহা বা গর্তে লুকিয়ে থাকে সাপ। রাতে তারা খাবারের সন্ধানে বার হয়। সাপটি বিপদ টের পেলে প্রতিরক্ষা হিসাবে তার গ্রন্থি থেকে একটি দুর্গন্ধযুক্ত তরল নির্গত করে। এটি কুণ্ডলী এবং হিসিং করে আক্রমণকারীকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। এতে কাজ না হলে সাপ দ্রুত আক্রমণ করে। এর পরেও কিছু পশু-পাখি প্রচণ্ডভাবে সাপ শিকার করে। এর মধ্যে রয়েছে বাজপাখি, ঈগল, শিয়াল।
সমস্ত প্রজাতির সাপ বিপজ্জনক নয়। সাপ অন্য যে কোনও শিকারীর চেয়ে মানুষকে বেশি ভয় পায়। সাপ আলোর প্রতি খুব সংবেদনশীল। তাই বেশিরভাগ সাপ উজ্জ্বল জায়গা থেকে দূরে থাকে। আসলে তাদের চোখ রাতে দেখার জন্য তৈরি করা হয়। তাই দিনের আলো তাদের চোখের জন্য বেদনাদায়ক। কখনও কখনও সাপ খুব উজ্জ্বল আলোতে অন্ধ হয়ে যায়। অন্ধকার জায়গায় যদি সাপ দেখা যায়একটি উজ্জ্বল আলো জ্বালিয়ে সহজেই সেটিকে তাড়ানো যেতে পারে।
সমস্ত প্রজাতির সাপ বিপজ্জনক নয়। সাপ অন্য যে কোনও শিকারীর চেয়ে মানুষকে বেশি ভয় পায়। সাপ আলোর প্রতি খুব সংবেদনশীল। তাই বেশিরভাগ সাপ উজ্জ্বল জায়গা থেকে দূরে থাকে। আসলে তাদের চোখ রাতে দেখার জন্য তৈরি করা হয়। তাই দিনের আলো তাদের চোখের জন্য বেদনাদায়ক। কখনও কখনও সাপ খুব উজ্জ্বল আলোতে অন্ধ হয়ে যায়। অন্ধকার জায়গায় যদি সাপ দেখা যায়একটি উজ্জ্বল আলো জ্বালিয়ে সহজেই সেটিকে তাড়ানো যেতে পারে।
সাপ তাদের শ্রবণ ক্ষমতা ব্যবহার করে খাবার খুঁজে বার করে। নিজেদের শিকারীদের থেকে দূরে রাখে। হঠাৎ চারপাশে বিকট শব্দ হলে তারা নিরাপদ স্থানের সন্ধানে ছুটতে থাকে। নিরাপদ কোনও স্থান না পেলে তারা হামলাও করতে পারে। উচ্চ শব্দ তাদের কানের ক্ষতি করতে পারে। সাপের চামড়া খুবই সংবেদনশীল। অতএব কেউ যদি তাদের শক্ত করে ধরে রাখার চেষ্টা করে, তবে তারা বিপদ বোধ করে। এমন পরিস্থিতিতে সাপ কারও স্পর্শে ভয় পায়।
সাপ তাদের শ্রবণ ক্ষমতা ব্যবহার করে খাবার খুঁজে বার করে। নিজেদের শিকারীদের থেকে দূরে রাখে। হঠাৎ চারপাশে বিকট শব্দ হলে তারা নিরাপদ স্থানের সন্ধানে ছুটতে থাকে। নিরাপদ কোনও স্থান না পেলে তারা হামলাও করতে পারে। উচ্চ শব্দ তাদের কানের ক্ষতি করতে পারে। সাপের চামড়া খুবই সংবেদনশীল। অতএব কেউ যদি তাদের শক্ত করে ধরে রাখার চেষ্টা করে, তবে তারা বিপদ বোধ করে। এমন পরিস্থিতিতে সাপ কারও স্পর্শে ভয় পায়।
সাপ তীব্র গন্ধে খুব ভয় পায়। আসলে খুব তীব্র গন্ধ তাদের দিকনির্দেশ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। শুধু তাই নয়, কোনও জায়গায় তীব্র গন্ধ হলে খাবার খুঁজে পেতেও অসুবিধা হয়। সাপ খুব দ্রুত শিকারীদের ঘ্রাণ নিতে পারে। কিছু প্রাকৃতিক গন্ধ সাপের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। তাই এমন জায়গায় সাপ বাস করে না, যেখানে কোনও ধরনের তীব্র গন্ধ থাকে। সাপ বিশেষ করে রসুন, লেবু, দারুচিনি এবং পুদিনার ঘ্রাণে ভয় পায়। এছাড়া তাপমাত্রার পরিবর্তনে সাপও খুব ভয় পায়। বন্য অঞ্চলে সাপ তাদের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য আশেপাশের পরিবেশের উপর নির্ভর করে। তাপমাত্রার দ্রুত পরিবর্তন হলে সাপের সমস্যা বাড়ে।
সাপ তীব্র গন্ধে খুব ভয় পায়। আসলে খুব তীব্র গন্ধ তাদের দিকনির্দেশ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। শুধু তাই নয়, কোনও জায়গায় তীব্র গন্ধ হলে খাবার খুঁজে পেতেও অসুবিধা হয়। সাপ খুব দ্রুত শিকারীদের ঘ্রাণ নিতে পারে। কিছু প্রাকৃতিক গন্ধ সাপের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। তাই এমন জায়গায় সাপ বাস করে না, যেখানে কোনও ধরনের তীব্র গন্ধ থাকে। সাপ বিশেষ করে রসুন, লেবু, দারুচিনি এবং পুদিনার ঘ্রাণে ভয় পায়। এছাড়া তাপমাত্রার পরিবর্তনে সাপও খুব ভয় পায়। বন্য অঞ্চলে সাপ তাদের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখার জন্য আশেপাশের পরিবেশের উপর নির্ভর করে। তাপমাত্রার দ্রুত পরিবর্তন হলে সাপের সমস্যা বাড়ে।
সাপ যখন ভয় পায়, তখন তার অ্যাড্রেনালিন বেড়ে যায়। সাপ নিজেই কুণ্ডলী পাকিয়ে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হয়। সাপ আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুত হলে, সেটি মুখ খোলে এবং একটি হিংস্র শব্দ করে। সাপ বেশিরভাগ সময় আক্রমণ করার জন্য এটি করে না। বরং নিজেকে বড় এবং বিপজ্জনক দেখায় যাতে তাদের শিকারী ভয় পায়। তারপরও পালানোর কোনও পথ না দেখলে অধিকাংশ সাপই আক্রমণ করতে দ্বিধা করে না। তবুও বেশিরভাগ সাপ স্বাভাবিকভাবেই আক্রমণাত্মক নয়।
সাপ যখন ভয় পায়, তখন তার অ্যাড্রেনালিন বেড়ে যায়। সাপ নিজেই কুণ্ডলী পাকিয়ে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত হয়। সাপ আক্রমণ করার জন্য প্রস্তুত হলে, সেটি মুখ খোলে এবং একটি হিংস্র শব্দ করে। সাপ বেশিরভাগ সময় আক্রমণ করার জন্য এটি করে না। বরং নিজেকে বড় এবং বিপজ্জনক দেখায় যাতে তাদের শিকারী ভয় পায়। তারপরও পালানোর কোনও পথ না দেখলে অধিকাংশ সাপই আক্রমণ করতে দ্বিধা করে না। তবুও বেশিরভাগ সাপ স্বাভাবিকভাবেই আক্রমণাত্মক নয়।
আগুন এবং কুকুরকে ভয় পায়। সাপ আগুন দেখতে পেলে কুণ্ডলী করে উঠে বসে। আসলে আগুন তাদের ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। তাই হঠাৎ করে আশেপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং আগুনের উজ্জ্বল আলোতে সাপ ভয় পায়। সাপ মঙ্গুজকে খুব ভয় পায়। কারণ তারা সাপের প্রাকৃতিক শিকারী হিসাবে বিবেচিত হয়।  বিড়ালকে সাপ শিকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিছু গবেষণা অনুসারে, সাপও দ্রুত বিড়ালের উপস্থিতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে যায়।
আগুন এবং কুকুরকে ভয় পায়। সাপ আগুন দেখতে পেলে কুণ্ডলী করে উঠে বসে। আসলে আগুন তাদের ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। তাই হঠাৎ করে আশেপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং আগুনের উজ্জ্বল আলোতে সাপ ভয় পায়। সাপ মঙ্গুজকে খুব ভয় পায়। কারণ তারা সাপের প্রাকৃতিক শিকারী হিসাবে বিবেচিত হয়। বিড়ালকে সাপ শিকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কিছু গবেষণা অনুসারে, সাপও দ্রুত বিড়ালের উপস্থিতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে যায়।

Knowledge Story: ভয়েই ঘরে ঢুকবে না সাপ! ‘এই’ ৩ গাছ মারাত্মক…! একবার গন্ধ পেলেই শতহস্ত দূরে পালায় সাপ, আপনার বাড়িতে কি আছে?

সাপ এমন একটি প্রাণী,যা গোটা বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম বলে মনে করা হয়৷ সাপ দেখা মাত্রই সকলেই ভয়ে আঁতকে ওঠে এবং পালাতে শুরু করে৷ তবে আচমকা বাড়িতে সাপ ঢুকে গেলে কী করবেন, তা নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়ে যান৷
সাপ এমন একটি প্রাণী,যা গোটা বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম বলে মনে করা হয়৷ সাপ দেখা মাত্রই সকলেই ভয়ে আঁতকে ওঠে এবং পালাতে শুরু করে৷ তবে আচমকা বাড়িতে সাপ ঢুকে গেলে কী করবেন, তা নিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়ে যান৷
সাপকে তাড়ানোর জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন৷  বিশেষত যাদের বাড়ির পাশে পুকুর,নালা কিংবা ঝোপঝাড় রয়েছে তাদের একটু বেশি সতর্ক থাকা উচিত৷ কারণ এমন কিছু বিষধর সাপ রয়েছে যা কামড়ালে মৃত্যু নিশ্চিত৷
সাপকে তাড়ানোর জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন৷ বিশেষত যাদের বাড়ির পাশে পুকুর,নালা কিংবা ঝোপঝাড় রয়েছে তাদের একটু বেশি সতর্ক থাকা উচিত৷ কারণ এমন কিছু বিষধর সাপ রয়েছে যা কামড়ালে মৃত্যু নিশ্চিত৷
বাড়িতে সাপ ঢুকে পড়লে অনেক মানুষই মেরে ফেলার চেষ্টা করে, এটা উচিত নয়৷ বরং শুনলে অবাক হবেন বাড়িতে কয়েকটি গাছ লাগালেই সাপ ঢোকা তো দূর, গাছের গন্ধেই ভয়ে পালাবে সাপ৷
বাড়িতে সাপ ঢুকে পড়লে অনেক মানুষই মেরে ফেলার চেষ্টা করে, এটা উচিত নয়৷ বরং শুনলে অবাক হবেন বাড়িতে কয়েকটি গাছ লাগালেই সাপ ঢোকা তো দূর, গাছের গন্ধেই ভয়ে পালাবে সাপ৷
এমন কিছু গাছ রয়েছে, যার গন্ধ সাপ সহ্য করতে পারেন না৷ আর এই গাছগুলি বাড়িতে লাগালেই সাপ ভয়ে পালাবে৷ বাড়ির বারান্দায় বা উঠোনে স্নেক প্ল্যান্ট, গাঁদা ফুল, লেমনগ্রাস, তুলসী গাছ, ক্যাকটাস জাতীয় গাছ লাগানো ভীষণ জরুরি৷ ঘরে ঢোকার জায়গাতেই এই গাছগুলি রাখুন, যাতে সাপ ঢুকতে না পারে৷
এমন কিছু গাছ রয়েছে, যার গন্ধ সাপ সহ্য করতে পারেন না৷ আর এই গাছগুলি বাড়িতে লাগালেই সাপ ভয়ে পালাবে৷ বাড়ির বারান্দায় বা উঠোনে স্নেক প্ল্যান্ট, গাঁদা ফুল, লেমনগ্রাস, তুলসী গাছ, ক্যাকটাস জাতীয় গাছ লাগানো ভীষণ জরুরি৷ ঘরে ঢোকার জায়গাতেই এই গাছগুলি রাখুন, যাতে সাপ ঢুকতে না পারে৷
বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাড়িতে সাপ প্রবেশ করলে ফিনাইল স্প্রে করা শুরু করুন। বাইরে যাওয়ার জন্য একটি বা দুটি জানালা বা দরজা খোলা রেখে দিন, ফিনাইলের গন্ধে সাপ বেরিয়ে আসতে পারে। যদি আপনার বাড়িতে কেরোসিন তেল থাকে তবে এটিও স্প্রে করতে পারেন। এই গন্ধগুলি সহ্য করতে পারে না সাপ৷
বিশেষজ্ঞরা বলেন, বাড়িতে সাপ প্রবেশ করলে ফিনাইল স্প্রে করা শুরু করুন। বাইরে যাওয়ার জন্য একটি বা দুটি জানালা বা দরজা খোলা রেখে দিন, ফিনাইলের গন্ধে সাপ বেরিয়ে আসতে পারে। যদি আপনার বাড়িতে কেরোসিন তেল থাকে তবে এটিও স্প্রে করতে পারেন। এই গন্ধগুলি সহ্য করতে পারে না সাপ৷
বিশেষজ্ঞরা জানান, লাঠি দিয়ে সাপ মারার চেষ্টা না করাই ভাল৷ এটি আপনার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। সাপকে উত্ত্যক্ত না করাই ভাল। প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসাবে লবঙ্গ এবং দারুচিনি তেল ব্যবহার করতে পারেন। এই দুটি তেল সমান পরিমাণে মিশিয়ে স্প্রে করলে সাপ বেরিয়ে আসে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, লাঠি দিয়ে সাপ মারার চেষ্টা না করাই ভাল৷ এটি আপনার জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। সাপকে উত্ত্যক্ত না করাই ভাল। প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসাবে লবঙ্গ এবং দারুচিনি তেল ব্যবহার করতে পারেন। এই দুটি তেল সমান পরিমাণে মিশিয়ে স্প্রে করলে সাপ বেরিয়ে আসে।
সাপ যদি খুব বড় ও বিষাক্ত হয়, তবে ভুল করেও তাকে মারতে যাবেন না৷ বরং বাড়ির সকল সদস্যদের দূরে রাখাই ভাল৷ নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একজন বিশেষজ্ঞকে কল করুন।
সাপ যদি খুব বড় ও বিষাক্ত হয়, তবে ভুল করেও তাকে মারতে যাবেন না৷ বরং বাড়ির সকল সদস্যদের দূরে রাখাই ভাল৷ নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একজন বিশেষজ্ঞকে কল করুন।
এখন শুধু গ্রামে নয় বরং ছোট শহর থেকে মেট্রো শহরেও সাপের উপদ্রবের খবর শোনা যায়৷  সাপকে বাড়ি থেকে দূরে রাখতে বাড়ির বাইরে গরুড় গাছ লাগাতে পারেন। গরুড় ফল ঘরে রাখলে বিষাক্ত প্রাণীও সহজেই পালিয়ে যায়। এই ফলটি লম্বাটে এবং দেখতেও অনেকটা সাপের মতো। এর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে, যা সাপের বিষও দূর করে।
এখন শুধু গ্রামে নয় বরং ছোট শহর থেকে মেট্রো শহরেও সাপের উপদ্রবের খবর শোনা যায়৷ সাপকে বাড়ি থেকে দূরে রাখতে বাড়ির বাইরে গরুড় গাছ লাগাতে পারেন। গরুড় ফল ঘরে রাখলে বিষাক্ত প্রাণীও সহজেই পালিয়ে যায়। এই ফলটি লম্বাটে এবং দেখতেও অনেকটা সাপের মতো। এর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে, যা সাপের বিষও দূর করে।
সর্পগন্ধও এমন একটি উদ্ভিদ, সাপ এর ধারেকাছে আসতে পছন্দ করে না। এর গন্ধ বেশ তিক্ত। এটি আপনার বাড়ির বাগানে লাগাতে পারেন। সাপকে দূরে রাখতে বর্ষাকালেও এই গাছ লাগানো উপকারী। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
সর্পগন্ধও এমন একটি উদ্ভিদ, সাপ এর ধারেকাছে আসতে পছন্দ করে না। এর গন্ধ বেশ তিক্ত। এটি আপনার বাড়ির বাগানে লাগাতে পারেন। সাপকে দূরে রাখতে বর্ষাকালেও এই গাছ লাগানো উপকারী। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

plants