লাইফস্টাইল Vegetable: ডায়াবেটিসের যম, পুষ্টির খনি…! মাত্র ৯০ দিনই পাওয়া যায় এই সবজি! রোজ এভাবে খেলেই কমবে ওজন, বশে থাকবে রক্তচাপও! Gallery August 18, 2024 Bangla Digital Desk সবসময় মাছ-মাংস খেতে কারোরই, তখন একটু নিরামিষ খেতে ইচ্ছা হয়৷ এমন কিছু সবজি আছে যা আমিষ রান্নাকেও হার মানায়৷ খেতেও যেমন সুস্বাদু তেমনই পুষ্টিগুণেও ভরপুর এই সবজি৷ এই সবজি বিশেষত বর্ষাকালে পাওয়া যায়৷ কাঁটোলা, কাকোড়া, কিকোড়া বা কাঁকরোল নামেও পরিচিত৷ যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হচ্ছে। বছরে মাত্র দুই থেকে তিন মাস পাওয়া যায় এই সবজি৷ কাকরোল দেখতে ছোট করলার মতো এবং এর সেবন পেট সংক্রান্ত সমস্যার জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয় কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। ডা. ফণীন্দ্র ভূষণ দিওয়ান জানান, কাকরোল খেলে পেট ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অন্যান্য পেট সম্পর্কিত রোগে উপশম পাওয়া যায়। এছাড়া এতে অনেক ধরনের পুষ্টি ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের পুষ্টি ও বিকাশে সহায়ক। বিশেষ করে ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপে আক্রান্তদের জন্য এই সবজিটি অত্যন্ত উপকারী বলে মনে করা হয়। ড. দিওয়ান বলেন, নিয়মিত কাকরোল খেলে তা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এটি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। বর্ষাকালে কাকরোল খুব ভাল পাওয়া যায়, এর ঔষধি গুণের জন্য এটি রোজ খাওয়া উচিত। এই সবজি শুধু শরীরে পুষ্টি জোগায় না, অনেক মারাত্মক রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Health Benefits of Kankrol: শক্তির খনি, ওজন কমাতে অব্যর্থ! বর্ষায় পাতে রাখা মাস্ট! সবুজ ‘এই’ সবজির উপকারিতা জানলে চমকে যাবেন Gallery August 6, 2024 Bangla Digital Desk কাঁকরোলের চাহিদা দিল্লি, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান পর্যন্ত বিস্তৃত। পাইকারী বিক্রেতারা এটি কিনছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা এই ফলটিকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ফল হিসেবে বিবেচনা করেছেন। এটি খেলে অনেক রোগ সেরে যায়। কাঁকরোল রক্তচাপে উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং আয়রন রয়েছে। এটি পুষ্টিকর সবজির মধ্যে গণনা করা হয় এবং এটি একটি শক্তিশালী সবজি হিসেবে বিবেচিত হয়। কাঁকরোল প্রোটিন এবং আয়রন সমৃদ্ধ এবং ক্যালোরি কম। ১০০ গ্রাম কাঁকরোল সবজি খেলে ১৭ ক্যালরি পাওয়া যায়। অতএব, যারা ওজন কমাতে চান তাঁদের জন্য এটি একটি ভাল বিকল্প। কাঁকরোলে উপস্থিত ক্যারোটোনয়েডগুলি চোখের বিভিন্ন রোগ এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। বর্ষাকালে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি হয়। কোনও কৃষকই চাষ করে না। ডাঃ ভীমরাও আম্বেদকর গভর্নমেন্ট জয়েন্ট হাসপাতালে, ইটাওয়া হেডকোয়ার্টারে পোস্ট করা একজন ডায়েটিশিয়ান ডাঃ অর্চনা সিং বলেছেন যে এটি বর্ষকালের জন্য খুব ভাল সবজি হিসাবে বিবেচিত হয়। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, প্রোটিন ইত্যাদি পাওয়া যায় যা মানবদেহের জন্য খুবই উপযোগী বলে বিবেচিত হয়। কাঁকরোল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। মানুষের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে প্রয়োজনীয় উপাদান, খনিজ ও ভিটামিন পাওয়া যায়। মৌসুমি রোগ এড়াতে এর সেবন খুবই উপকারী। গ্রামবাসীরা তা ভেঙ্গে খোলা বাজারে বিক্রি করে, যা থেকে তাঁরা প্রচুর লাভ পান। ইটাওয়ার স্থানীয় বাসিন্দা মাকসুদ বলেন, বর্ষাকালে উৎপাদিত এই কাঁকরোল ফলটি সাধারণ মানুষ খুব পছন্দ করে। লোকেরা এটি প্রচুর পরিমাণে খায় কারণ এটি কেবল বর্ষাকালে উত্পাদিত হয়, তাই লোকেরা এটি উপভোগ করতে কখনই ব্যর্থ হয় না।
বীরভূম, লাইফস্টাইল Health Tips: পাতার ২ ফোঁটা রসে জেদি মাথার যন্ত্রণা ‘ভ্যানিশ’! মোমের মতো গলায় মেদ, এই সবজি পেয়েছে ‘স্বর্গীয়’ গুণের তকমা Gallery July 21, 2024 Bangla Digital Desk *কাজের চাপ, সারাদিন কম্পিউটারের সামনে কাজ করে অনেকেই মাথায় যন্ত্রণা করে। তাহলে এই একটি সবজির পাতার রস ২ ফোটা নাকে দিলে মাথার ব্যাথা কমে যাবে। বিশিষ্ট ডাক্তার সুজিত ঘোষ জানান, কাঁকরোলের রয়েছে হাজার গুণ। *কাঁকরোলের শিকড়ের রস চুলে লাগালে অকালে চুল পাকা, খুশকি, শুষ্কতা, চুল পড়া এবং টাক পড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। কাঁকরোল খেলেও শরীরের একাধিক উপকার হয়। এতে রয়েছে বি১২, বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, কপার এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ। *কাঁকরোলের পুষ্টি উপাদান ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যানসার কোষের সংখ্যা বৃদ্ধিকে ধীর গতির করতে পারে। এতে নির্দিষ্ট একটি প্রোটিন থাকে, যা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে। এ জন্যই কাঁকরোলকে ‘স্বর্গীয় ফল’ বলা হয়। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। *কমলার চেয়ে শতকরা ৪০ ভাগ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে কাঁকরোলে। ভিটামিন সি শরীরের অতিরিক্ত মেদ পুড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে। আর রক্তে ভিটামিন সি’র পরিমাণ কম থাকলে ফ্যাট বার্নিং কম হয়, ফলে ওজন কমে না। যাদের রক্তে প্রয়োজনীয় পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, তাদের ফ্যাট বার্নিং হয় শতকরা ২৫ ভাগ। ফলে তাদের মোটা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। *কাঁকরোলে ভিটামিন, বিটা কেরোটিনের মতো উপাদান থাকে, যা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় ও ছানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।কিডনিতে যদি পাথর থাকে, তাহলে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধের সঙ্গে ১০ গ্রাম কাঁকরোল বাটা খান। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।