Tag Archives: Stock Market News

মাত্র ১১ মাসে ৬২ গুণ বেড়েছে ‘এই’ স্টক, কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা ! আপনি কিনেছিলেন?

Multibagger Stock : কম সময়ে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে একমাত্র শেয়ার বাজার। আরও স্পষ্ট করে বললে মাল্টিব্যাগার স্টক। সম্প্রতি এমনটাই ঘটেছে। ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের স্টকে বিনিয়োগ করে কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী।
Multibagger Stock : কম সময়ে বড়লোক বানিয়ে দিতে পারে একমাত্র শেয়ার বাজার। আরও স্পষ্ট করে বললে মাল্টিব্যাগার স্টক। সম্প্রতি এমনটাই ঘটেছে। ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের স্টকে বিনিয়োগ করে কোটিপতি হয়ে গিয়েছেন অনেক বিনিয়োগকারী।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ডিপিআইএল-এর একটি শেয়ারের দাম ছিল ২৩.৩০ টাকা। যা এখন বেড়ে ১৪৩০.৬০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। হিসাব করে দেখলে, মাত্র ১১ মাসের মধ্যে পাঁচ গুণ বা দশ গুণ নয়, ৬২ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এই স্টক।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ডিপিআইএল-এর একটি শেয়ারের দাম ছিল ২৩.৩০ টাকা। যা এখন বেড়ে ১৪৩০.৬০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। হিসাব করে দেখলে, মাত্র ১১ মাসের মধ্যে পাঁচ গুণ বা দশ গুণ নয়, ৬২ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এই স্টক।
FMEG খাতে দ্রুত বর্ধনশীল কোম্পনিগুলির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডিপিআইএল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কোম্পানির ৯০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রোমোটারদের কাছে। পাবলিক শেয়ার হোল্ডারদের কাছে রয়েছে ৯.৩৩ শতাংশ শেয়ার। বাকি ০.০৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে।
FMEG খাতে দ্রুত বর্ধনশীল কোম্পনিগুলির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডিপিআইএল।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, কোম্পানির ৯০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে প্রোমোটারদের কাছে। পাবলিক শেয়ার হোল্ডারদের কাছে রয়েছে ৯.৩৩ শতাংশ শেয়ার। বাকি ০.০৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের (ডিপিআইএল) একটি শেয়ারের দাম ছিল ২৩.৩০ টাকা। শেষ ট্রেডিং সেশন অর্থাৎ শুক্রবারে, ডিপিআইএল-এর স্টক ২ শতাংশ কমে ১৪৩০.৬০ টাকায় বন্ধ হয়েছে। অর্থাৎ ১১ মাসে বিনিয়োগকারীদের অর্থ বেড়েছে ৬২ গুণ। গত একমাসে বেড়েছে ১৩ শতাংশ আর ছয় মাসে এই মাল্টিব্যাগার স্টক থেকে বিনিয়োগকারীরা ৩৪৮ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের (ডিপিআইএল) একটি শেয়ারের দাম ছিল ২৩.৩০ টাকা। শেষ ট্রেডিং সেশন অর্থাৎ শুক্রবারে, ডিপিআইএল-এর স্টক ২ শতাংশ কমে ১৪৩০.৬০ টাকায় বন্ধ হয়েছে। অর্থাৎ ১১ মাসে বিনিয়োগকারীদের অর্থ বেড়েছে ৬২ গুণ। গত একমাসে বেড়েছে ১৩ শতাংশ আর ছয় মাসে এই মাল্টিব্যাগার স্টক থেকে বিনিয়োগকারীরা ৩৪৮ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছেন।
Moneycontrol-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্প্রতি ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নির্মাণ সংস্থা লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো-এর কাছ থেকে ৪০.১২ কোটি টাকার একটি অর্ডার পেয়েছে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এই অর্ডার এএল-৫৯ কন্ডাকটরের। ২০২৫ সালের মধ্যেই শেষ হবে এই কাজ। চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের আয় ২০১ শতাংশ বেড়ে ২২৪ কোটি টাকা হয়েছে। গত বছরের ওই সময় কোম্পানির আয় ছিল ৭৪ কোটি টাকা। জুন ত্রৈমাসিকে কোম্পানির নিট মুনাফাও ১৮০ শতাংশ বেড়ে ১৭ কোটি টাকা হয়েছে।
Moneycontrol-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, সম্প্রতি ইঞ্জিনিয়ারিং এবং নির্মাণ সংস্থা লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো-এর কাছ থেকে ৪০.১২ কোটি টাকার একটি অর্ডার পেয়েছে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড। এই অর্ডার এএল-৫৯ কন্ডাকটরের। ২০২৫ সালের মধ্যেই শেষ হবে এই কাজ।
চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ডায়মন্ড পাওয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেডের আয় ২০১ শতাংশ বেড়ে ২২৪ কোটি টাকা হয়েছে। গত বছরের ওই সময় কোম্পানির আয় ছিল ৭৪ কোটি টাকা। জুন ত্রৈমাসিকে কোম্পানির নিট মুনাফাও ১৮০ শতাংশ বেড়ে ১৭ কোটি টাকা হয়েছে।

ITR File: স্টক মার্কেট থেকে আয়ে কত কর দিতে হয় জানেন? দেখে নিন কীভাবে ITR জমা দেবেন

আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। হাতে আর সপ্তাহ তিনেক বাকি। চাকরিজীবীদের ফর্ম ১৬ পূরণ করতে হচ্ছে। কিন্তু যাঁরা শেয়ার বাজার থেকে আয় করেন তাঁরা কীভাবে আইটিআর ফাইল করবেন? স্টক মার্কেট থেকে অর্জিত আয়ে আইটিআর ফাইল করার পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক।
আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ জুলাই। হাতে আর সপ্তাহ তিনেক বাকি। চাকরিজীবীদের ফর্ম ১৬ পূরণ করতে হচ্ছে। কিন্তু যাঁরা শেয়ার বাজার থেকে আয় করেন তাঁরা কীভাবে আইটিআর ফাইল করবেন? স্টক মার্কেট থেকে অর্জিত আয়ে আইটিআর ফাইল করার পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক।
প্রথমে আয়করের নিয়ম বুঝতে হবে: যে কোনও ব্যক্তির আয়কে ৫টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। প্রথম, বেতন থেকে আয়। দ্বিতীয়, বাড়ি বা সম্পত্তি থেকে আয়। তৃতীয়, ব্যবসা বা পেশা থেকে আয়। চতুর্থ, মূলধন থেকে আয়। পঞ্চম, অন্যান্য উৎস থেকে আয়।
প্রথমে আয়করের নিয়ম বুঝতে হবে: যে কোনও ব্যক্তির আয়কে ৫টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। প্রথম, বেতন থেকে আয়। দ্বিতীয়, বাড়ি বা সম্পত্তি থেকে আয়। তৃতীয়, ব্যবসা বা পেশা থেকে আয়। চতুর্থ, মূলধন থেকে আয়। পঞ্চম, অন্যান্য উৎস থেকে আয়।
শেয়ার বাজার থেকে আয় কোন শ্রেণীতে পড়ে: স্টক মার্কেট বিনিয়োগ থেকে আয় হলে তা মূলধন লাভের আওতায় বা অন্যান্য উৎস থেকে আয়ের শ্রেণীতে পড়বে। আরও স্পষ্ট করে বললে, শেয়ার কেনা বা বিক্রির মাধ্যমে লাভ করলে সেটা মূলধন লাভ হিসেবে ধরা হবে। লভ্যাংশ থেকে আয় অন্যান্য উৎসের আওতায় আসবে।
শেয়ার বাজার থেকে আয় কোন শ্রেণীতে পড়ে: স্টক মার্কেট বিনিয়োগ থেকে আয় হলে তা মূলধন লাভের আওতায় বা অন্যান্য উৎস থেকে আয়ের শ্রেণীতে পড়বে। আরও স্পষ্ট করে বললে, শেয়ার কেনা বা বিক্রির মাধ্যমে লাভ করলে সেটা মূলধন লাভ হিসেবে ধরা হবে। লভ্যাংশ থেকে আয় অন্যান্য উৎসের আওতায় আসবে।
কোন আয়ের উপর কত ট্যাক্স: মূলধন লাভ দু’প্রকার। দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি মূলধন লাভ। ১ বছর পর কোনও শেয়ার বিক্রি থেকে লাভ করলে তা মূলধন লাভের আওতায় আসবে। আয়ের উপর ১০ শতাংশের ফ্ল্যাট ট্যাক্স ধার্য করা হয়। পাশাপাশি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড়ও মেলে। অন্য দিকে, ১ বছরের কম সময়ের মধ্যে শেয়ার বিক্রি থেকে লাভ করলে তা স্বল্পমেয়াদি মূলধন লাভের আওতায় আসে। এর উপর ১৫ শতাংশ ফ্ল্যাট ট্যাক্স দিতে হয়।
কোন আয়ের উপর কত ট্যাক্স: মূলধন লাভ দু’প্রকার। দীর্ঘমেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি মূলধন লাভ। ১ বছর পর কোনও শেয়ার বিক্রি থেকে লাভ করলে তা মূলধন লাভের আওতায় আসবে। আয়ের উপর ১০ শতাংশের ফ্ল্যাট ট্যাক্স ধার্য করা হয়। পাশাপাশি ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর ছাড়ও মেলে। অন্য দিকে, ১ বছরের কম সময়ের মধ্যে শেয়ার বিক্রি থেকে লাভ করলে তা স্বল্পমেয়াদি মূলধন লাভের আওতায় আসে। এর উপর ১৫ শতাংশ ফ্ল্যাট ট্যাক্স দিতে হয়।
এ ধরনের আয় অন্যান্য উৎসের আওতায় আসবে: ইন্ট্রাডে ট্রেডিং বা লভ্যাংশ থেকে আয় করলে তা অন্যান্য উৎসের শ্রেণীতে পড়বে। প্রযোজ্য ট্যাক্স স্ল্যাব অনুযায়ী এই আয়ের উপর কর দিতে হবে। যাইহোক লভ্যাংশ যদি ৫ হাজার টাকার বেশি হয়, তাহলে ব্রোকার বা মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানি ১০ শতাংশ হারে টিডিএস কাটে।
এ ধরনের আয় অন্যান্য উৎসের আওতায় আসবে: ইন্ট্রাডে ট্রেডিং বা লভ্যাংশ থেকে আয় করলে তা অন্যান্য উৎসের শ্রেণীতে পড়বে। প্রযোজ্য ট্যাক্স স্ল্যাব অনুযায়ী এই আয়ের উপর কর দিতে হবে। যাইহোক লভ্যাংশ যদি ৫ হাজার টাকার বেশি হয়, তাহলে ব্রোকার বা মিউচুয়াল ফান্ড কোম্পানি ১০ শতাংশ হারে টিডিএস কাটে।

 

আইটিআর ফাইল করার সময় এই নথির প্রয়োজন: চাকরিজীবী ব্যক্তি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ থেকে আয় করেন তাহলে আইটিআর ফাইল করার সময় ৫ ধরনের নথির প্রয়োজন পড়বে। সেগুলি হল, ফর্ম ১৬, ফর্ম ২৬এএস, অ্যানুয়াল ইনফর্মেশন স্টেটমেন্ট, মূলধন লাভ স্টেটমেন্ট এবং ট্যাক্স লাভ ও লস স্টেটমেন্ট।
আইটিআর ফাইল করার সময় এই নথির প্রয়োজন: চাকরিজীবী ব্যক্তি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ থেকে আয় করেন তাহলে আইটিআর ফাইল করার সময় ৫ ধরনের নথির প্রয়োজন পড়বে। সেগুলি হল, ফর্ম ১৬, ফর্ম ২৬এএস, অ্যানুয়াল ইনফর্মেশন স্টেটমেন্ট, মূলধন লাভ স্টেটমেন্ট এবং ট্যাক্স লাভ ও লস স্টেটমেন্ট।

How To Make Money: স্রেফ ৩০ দিনেই ভাল টাকা উপার্জন করা যেতে পারে এই ২ স্টক থেকে, জেনে নিন

আগামী সপ্তাহটি শেয়ার বাজারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। শেয়ার বাজার সর্বকালের সর্বোচ্চ এবং শেষ ৭টি ট্রেডিং সেশনের জন্য ক্রমাগত সবুজে বন্ধ হচ্ছে৷ লোকসভা নির্বাচনের ফল আসবে ৪ জুন। এমন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতেও অস্থিরতা থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী সপ্তাহটি শেয়ার বাজারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। শেয়ার বাজার সর্বকালের সর্বোচ্চ এবং শেষ ৭টি ট্রেডিং সেশনের জন্য ক্রমাগত সবুজে বন্ধ হচ্ছে৷ লোকসভা নির্বাচনের ফল আসবে ৪ জুন। এমন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতেও অস্থিরতা থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
Axis Direct পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য অবস্থানগত ব্যবসায়ীদের জন্য ২টি স্টক নির্বাচন করেছে, তাদের নাম আরসিএফ এবং বায়োকন। ৩০ দিনে ভাল টাকা উপার্জন করা যেতে পারে, এই ২ স্টক থেকে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সমস্ত খুঁটিনাটি।
Axis Direct পরবর্তী ৩০ দিনের জন্য অবস্থানগত ব্যবসায়ীদের জন্য ২টি স্টক নির্বাচন করেছে, তাদের নাম আরসিএফ এবং বায়োকন। ৩০ দিনে ভাল টাকা উপার্জন করা যেতে পারে, এই ২ স্টক থেকে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক সমস্ত খুঁটিনাটি।
বায়োকন শেয়ারের মূল্য লক্ষ্য -ফার্মা সেক্টর কোম্পানি বায়োকনের শেয়ার এই সপ্তাহে ৩১৯ টাকার স্তরে বন্ধ হয়েছে। শুক্রবার, এটি ইন্ট্রাডে ৩৩১-এ একটি নতুন ৫২ সপ্তাহের উচ্চতা তৈরি করেছে। ওইদিন কোম্পানিটি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ওষুধ কোম্পানির সঙ্গে সরবরাহ চুক্তি করে। এই স্টকটি ৪টি ট্রেডিং সেশন ধরে ক্রমাগত বাড়ছে। ব্রোকারেজ ৩১৭-৩২৩ টাকার মধ্যে তা কেনার পরামর্শ দিয়েছে। ৩৬০ টাকার টার্গেট এবং ৩০৫ টাকার স্টপলস দেওয়া হয়েছে।
বায়োকন শেয়ারের মূল্য লক্ষ্য –
ফার্মা সেক্টর কোম্পানি বায়োকনের শেয়ার এই সপ্তাহে ৩১৯ টাকার স্তরে বন্ধ হয়েছে। শুক্রবার, এটি ইন্ট্রাডে ৩৩১-এ একটি নতুন ৫২ সপ্তাহের উচ্চতা তৈরি করেছে। ওইদিন কোম্পানিটি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি ওষুধ কোম্পানির সঙ্গে সরবরাহ চুক্তি করে। এই স্টকটি ৪টি ট্রেডিং সেশন ধরে ক্রমাগত বাড়ছে। ব্রোকারেজ ৩১৭-৩২৩ টাকার মধ্যে তা কেনার পরামর্শ দিয়েছে। ৩৬০ টাকার টার্গেট এবং ৩০৫ টাকার স্টপলস দেওয়া হয়েছে।
বায়োকনের শেয়ার এই সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩৩১ টাকা এবং নিম্ন ৩০৪ টাকা করেছে। এই মাসের সর্বোচ্চ ৩৩১ টাকা এবং নিম্ন ২৯২ টাকা। রিটার্ন সম্পর্কে কথা বললে, এই সপ্তাহে ৪.৪%, দুই সপ্তাহে ৫% এবং এক মাসে ১০.৩% বৃদ্ধি হয়েছে। এর তিন মাসের রিটার্ন ১৭%।
বায়োকনের শেয়ার এই সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩৩১ টাকা এবং নিম্ন ৩০৪ টাকা করেছে। এই মাসের সর্বোচ্চ ৩৩১ টাকা এবং নিম্ন ২৯২ টাকা। রিটার্ন সম্পর্কে কথা বললে, এই সপ্তাহে ৪.৪%, দুই সপ্তাহে ৫% এবং এক মাসে ১০.৩% বৃদ্ধি হয়েছে। এর তিন মাসের রিটার্ন ১৭%।
নআরসিএফ শেয়ারের মূল্য লক্ষ্য -দালাল স্ট্রিটের দ্বিতীয় পছন্দ সরকারি সার কোম্পানি আরসিএফ। এই সপ্তাহে এই শেয়ারটি ১৫৭ টাকায় বন্ধ হয়েছে। শুক্রবার, এই স্টক ৬.৫% বেড়েছে এবং ট্রেডিং ভলিউমে বহুগুণ লাফ দিয়েছে। ১৫৪ -১৫৭.৫ টাকার মধ্যে তা কেনার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আরসিএফ শেয়ারের মূল্য লক্ষ্য –
দালাল স্ট্রিটের দ্বিতীয় পছন্দ সরকারি সার কোম্পানি আরসিএফ। এই সপ্তাহে এই শেয়ারটি ১৫৭ টাকায় বন্ধ হয়েছে। শুক্রবার, এই স্টক ৬.৫% বেড়েছে এবং ট্রেডিং ভলিউমে বহুগুণ লাফ দিয়েছে। ১৫৪ -১৫৭.৫ টাকার মধ্যে তা কেনার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
১৭৪ টাকার টার্গেট এবং ১৫২ টাকার স্টপলস দেওয়া হয়েছে। এই সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বোচ্চ ১৬২ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১৪৫ টাকা করেছে। মে মাসের জন্য সর্বনিম্ন ১৩৬ টাকা। স্টক এই সপ্তাহে ৬%, দুই সপ্তাহে ১২% এবং এক মাসে ৩.৫% বেড়েছে।
১৭৪ টাকার টার্গেট এবং ১৫২ টাকার স্টপলস দেওয়া হয়েছে। এই সপ্তাহে শেয়ারটি সর্বোচ্চ ১৬২ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১৪৫ টাকা করেছে। মে মাসের জন্য সর্বনিম্ন ১৩৬ টাকা। স্টক এই সপ্তাহে ৬%, দুই সপ্তাহে ১২% এবং এক মাসে ৩.৫% বেড়েছে।
(এখানে স্টকগুলিতে বিনিয়োগের পরামর্শ ব্রোকারেজ হাউস দ্বারা দেওয়া হয়েছে। এটি নিউজ 18 বাংলার মতামত নয়। বিনিয়োগ করার আগে নিজেদের আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।)
(এখানে স্টকগুলিতে বিনিয়োগের পরামর্শ ব্রোকারেজ হাউস দ্বারা দেওয়া হয়েছে। এটি নিউজ 18 বাংলার মতামত নয়। বিনিয়োগ করার আগে নিজেদের আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।)

Zerodha-য় অ্যাকাউন্ট থাকলে আজ রাতের মধ্যেই এই কাজ করতে হবে, মানতে হবে RBI-এর নয়া নিয়ম

নয়াদিল্লি:  এফএক্স ডেরিভেটিভ নিয়ে নতুন ঘোষণা করল জেরোধা। অনুমান করা হচ্ছে, অনেক সক্রিয় বিনিয়োগকারীই এবার বাজার ছাড়বেন। আসলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, জেরোধা গ্রাহকদের ৫ এপ্রিলের আগে এফএক্স ডেরিভেটিভ পজিশন বন্ধ করতে বলেছে।

পরিসংখ্যানে পতনের সম্ভাবনা: অনুমান করা হচ্ছে, এই ঘোষণার ফলে সক্রিয় বিনিয়োগকারীদের অধিকাংশই বাজার থেকে বেরিয়ে যাবেন। ফলে প্রতিদিন ৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছনোর সংখ্যা হ্রাস পাবে। জেরোধা ব্রোকারেজ সংস্থাগুলির মধ্যে প্রথম ক্লায়েন্টদের ওপেন পজিশন বন্ধ করতে বলল। বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই ফরেক্স এক্সপোজার থাকতে হবে বলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা জারির পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আরও পড়ুন: PPF, Sukanya Samriddhi যোজনায় এখন কত সুদ পাবেন? টাকা রাখার আগে জেনে নিন

জেরোধার ঘোষণা: জেরোধা-র অফিসিয়াল হ্যান্ডেল থেকে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ লেখা হয়েছে, “রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা অনুযায়ী, ব্যবসায়ীদের স্টক এক্সচেঞ্জে কারেন্সি ডেরিভেটিভগুলিতে ট্রেড করার জন্য অন্তর্নিহিত মুদ্রায় বিনিয়োগ করতে হবে। অনুগ্রহ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নির্দেশিকা মেনে চলুন এবং ২০২৪-এর ৫ এপ্রিলের আগে ওপেন পজিশন বন্ধ করুন। এছাড়া ২০২৪-এর ৪ এপ্রিল আপনি আপনার বর্তমান অবস্থান থেকে প্রস্থান করতে পারেন, কিন্তু মুদ্রায় নতুন অবস্থান নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না। বিনিয়োগকারীরা নতুন অবস্থান নিতে চাইলে ঘোষণাপত্র জমা দিতে হবে”।

আরও পড়ুন: PPF-এ টাকা রাখছেন ? তাহলে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৫ এপ্রিল তারিখটা, না হলে হতে পারে লক্ষাধিক টাকার লোকসান

ভলিউম শেষ হবে: নুওয়ামা ইনস্টিটিউশনালের ফরেক্স অ্যান্ড কমোডিটির প্রধান সজল গুপ্ত বলছেন, “কমপক্ষে ৭০ শতাংশ বা তার বেশি বাজার ভলিউম কমবে। বিনিয়োগকারীরা নতুন অবস্থান গ্রহণ করবেন না। কিন্তু পুরনো অবস্থান বাতিল করে দেবেন”। কারেন্সি ডেরিভেটিভ সেগমেন্টে ট্রেড করার জন্য বিদেশী মুদ্রায় অন্তর্নিহিত চুক্তিবদ্ধ এক্সপোজার থাকা বাধ্যতামূলক করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার নিয়ম: আসলে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নতুন নিয়ম আনার পরেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে জেরোধা। এই নিয়ম ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (আরবিআই) বিস্তৃত বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনা নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, যা জুন মাস থেকে বৈশ্বিক সূচকে দেশের বন্ড বাজারগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে রুপির ওঠানামা বন্ধ করেছে৷ প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল, বিশ্বব্যাপী উদীয়মান বাজারের মুদ্রাগুলোর মধ্যে রুপির অস্থিরতা সবচেয়ে কম।