Tag Archives: Summer care

Summer Care Tips: সারা বছরে মাত্র ২ মাস মেলে, রসে টইটুম্বুর এই ফল আপনার খাওয়া খুব জরুরি! কেন? জানুন চিকিৎসকের কথা

গ্রীষ্মের প্রখর তাপে পুড়ে যাচ্ছে চরাচর। হাঁসফাঁস করছে প্রাণীকুল। এই সময় পাঠানকোট থেকে আসা মিষ্টি ও রসালো এই ফল হইচই ফেলে দিয়েছে উদয়পুরে। হ্যাঁ গরমে লিচুর কথাই হচ্ছে। উদয়পুরে হু হু করে বিকোচ্ছে এই ফল। দাম বেশি।
গ্রীষ্মের প্রখর তাপে পুড়ে যাচ্ছে চরাচর। হাঁসফাঁস করছে প্রাণীকুল। এই সময় পাঠানকোট থেকে আসা মিষ্টি ও রসালো এই ফল হইচই ফেলে দিয়েছে উদয়পুরে। হ্যাঁ গরমে লিচুর কথাই হচ্ছে। উদয়পুরে হু হু করে বিকোচ্ছে এই ফল। দাম বেশি।
কিন্তু তারপরেও চাহিদায় ঘাটতি নেই। সারা বছরে মাত্র ২ মাস পাওয়া যায় লিচু। যোগানও খুব কম। তাই বাজারে আসা মাত্র বিক্রি হয়ে যায়। উদয়পুরে ধরা পড়েছে সেই ছবিই।
কিন্তু তারপরেও চাহিদায় ঘাটতি নেই। সারা বছরে মাত্র ২ মাস পাওয়া যায় লিচু। যোগানও খুব কম। তাই বাজারে আসা মাত্র বিক্রি হয়ে যায়। উদয়পুরে ধরা পড়েছে সেই ছবিই।
মিষ্টি ও রসালো লিচু স্বাস্থ্যে ভরপুর: উদয়পুরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক শোভালাল লোকাল 18-কে জানান, গ্রীষ্মের এই ফল শুধু পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ফলে। লিচু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ত্বক উজ্জ্বল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মিষ্টি হওয়ায় খেতেও খুব ভাল লাগে। লিচুর রস পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। গ্রীষ্মকালে শরীর ঠান্ডা রাখে।
মিষ্টি ও রসালো লিচু স্বাস্থ্যে ভরপুর: উদয়পুরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক শোভালাল লোকাল 18-কে জানান, গ্রীষ্মের এই ফল শুধু পাহাড়ি এলাকায় পাওয়া যায়। ঠান্ডা আবহাওয়ায় ফলে। লিচু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। ত্বক উজ্জ্বল রাখে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মিষ্টি হওয়ায় খেতেও খুব ভাল লাগে। লিচুর রস পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। গ্রীষ্মকালে শরীর ঠান্ডা রাখে।
দেরাদুন ও পাঠানকোট থেকে আনা হচ্ছে লিচু: স্থানীয় ফল বিক্রেতারা লোকাল 18-কে জানান, ইদানীং উদয়পুরের বাজারে যে লিচু বিক্রি হচ্ছে তা দেরাদুন ও পাঠানকোট থেকে আনা হচ্ছে। দামের কথা বললে, কেজি প্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এই লিচু। স্বাদ ও গুণের জন্য বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর।
দেরাদুন ও পাঠানকোট থেকে আনা হচ্ছে লিচু: স্থানীয় ফল বিক্রেতারা লোকাল 18-কে জানান, ইদানীং উদয়পুরের বাজারে যে লিচু বিক্রি হচ্ছে তা দেরাদুন ও পাঠানকোট থেকে আনা হচ্ছে। দামের কথা বললে, কেজি প্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এই লিচু। স্বাদ ও গুণের জন্য বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর।
লিচু পেটের জন্য উপকারী। এটা প্রথমে অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে উন্নীত করে এবং তারপরে বিপাকীয় হারকে বাড়ায়। হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। ওজন কমাতেও সাহায্য করে। হজম ভাল হলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। এছাড়াও, লিচু শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে, এবং কোলাজেন বাড়ায়। ফলে ত্বকের ফাইন লাইন এবং বলিরেখা সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়। অকাল বার্ধক্যের হাত থেকে রক্ষা করে।
লিচু পেটের জন্য উপকারী। এটা প্রথমে অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে উন্নীত করে এবং তারপরে বিপাকীয় হারকে বাড়ায়। হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। ওজন কমাতেও সাহায্য করে। হজম ভাল হলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। এছাড়াও, লিচু শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে, এবং কোলাজেন বাড়ায়। ফলে ত্বকের ফাইন লাইন এবং বলিরেখা সংক্রান্ত সমস্যা দূর হয়। অকাল বার্ধক্যের হাত থেকে রক্ষা করে।
লিচু হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়ক। এতে প্রচুর পরিমাণে জল এবং প্রাকৃতিক ফ্রুক্টোজ রয়েছে যা শরীরে শক্তি সরবরাহ করে। হিট স্ট্রোকের হাত থেকে রেহাই মেলে। লিচুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মেজাজ ভাল রাখে। মনে হতাশা আসতে দেয় না। এর পাশাপাশি লিচু হরমোনের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সহায়ক।
লিচু হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়ক। এতে প্রচুর পরিমাণে জল এবং প্রাকৃতিক ফ্রুক্টোজ রয়েছে যা শরীরে শক্তি সরবরাহ করে। হিট স্ট্রোকের হাত থেকে রেহাই মেলে। লিচুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মেজাজ ভাল রাখে। মনে হতাশা আসতে দেয় না। এর পাশাপাশি লিচু হরমোনের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সহায়ক।

Asthma in Summer: গরমে আপনার কি হাঁপানির মতো হয়? লক্ষণগুলো জানুন, এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে! রইল চিকিৎসকের পরামর্শ

বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।