Tag Archives: Asthma

Health Care: বাড়িতে ‘এই’ গাছ নেই তো? সাবধান! নিমেষে শেষ করে দিতে পারে প্রাণও! আজই সরান…

আজকাল কনোকার্পাস উদ্ভিদ জাতীয় মহাসড়ক এবং গ্রামীণ এলাকায় সর্বত্র পাওয়া যায়। জেনারেল ডাঃ সুশ্রুত স্থানীয় 18 নিউজ চ্যানেলের মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন যে এই গাছ থেকে ক্ষতিকারক পরাগ রেণু নির্গত হয়। যা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে এবং হাঁপানি, শ্বাসকষ্টজনিত রোগের হয়।
আজকাল কনোকার্পাস উদ্ভিদ জাতীয় মহাসড়ক এবং গ্রামীণ এলাকায় সর্বত্র পাওয়া যায়। জেনারেল ডাঃ সুশ্রুত স্থানীয় 18 নিউজ চ্যানেলের মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন যে এই গাছ থেকে ক্ষতিকারক পরাগ রেণু নির্গত হয়। যা বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে এবং হাঁপানি, শ্বাসকষ্টজনিত রোগের হয়।
কনোকার্পাস উদ্ভিদ সমুদ্রের তীরে এবং নদীর তীরে ম্যানগ্রোভ এলাকায় জন্মে। এই গাছ উচ্চ জল যেখানে সেখানে থাকা উচিত। অল্প সময়ের মধ্যে এই গাছের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। পূর্ববর্তী সরকারগুলি সবুজ প্রকল্পের অংশ হিসাবে বেশিরভাগ জাতীয় সড়ক এবং শহরাঞ্চলে এই গাছগুলি রোপণ করেছিল।
কনোকার্পাস উদ্ভিদ সমুদ্রের তীরে এবং নদীর তীরে ম্যানগ্রোভ এলাকায় জন্মে। এই গাছ উচ্চ জল যেখানে সেখানে থাকা উচিত। অল্প সময়ের মধ্যে এই গাছের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। পূর্ববর্তী সরকারগুলি সবুজ প্রকল্পের অংশ হিসাবে বেশিরভাগ জাতীয় সড়ক এবং শহরাঞ্চলে এই গাছগুলি রোপণ করেছিল।
এই গাছগুলি তাদের শিকড় দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং বৃদ্ধি পায়। এই উদ্ভিদের পরাগ থেকে বায়ুমণ্ডলে বিষাক্ত গ্যাস নির্গত করে।
এই গাছগুলি তাদের শিকড় দিয়ে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং বৃদ্ধি পায়। এই উদ্ভিদের পরাগ থেকে বায়ুমণ্ডলে বিষাক্ত গ্যাস নির্গত করে।
বিজ্ঞানীরা প্রকাশ করেছেন যে এটি শ্বাসতন্ত্রকে ব্লক করে এবং হাঁপানি, শ্বাসযন্ত্রের রোগ এবং ফুসফুসের রোগের কারণ হয়। বাসস্থানে বেড়ে ওঠা গাছের শিকড় ভেদ করে এবং নিষ্কাশন নালীতে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
বিজ্ঞানীরা প্রকাশ করেছেন যে এটি শ্বাসতন্ত্রকে ব্লক করে এবং হাঁপানি, শ্বাসযন্ত্রের রোগ এবং ফুসফুসের রোগের কারণ হয়। বাসস্থানে বেড়ে ওঠা গাছের শিকড় ভেদ করে এবং নিষ্কাশন নালীতে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
সরকার এটি নিষিদ্ধ করেছে কারণ এটি মানুষ এবং প্রাণীদের শ্বাসযন্ত্র এবং অন্যান্য রোগের কারণ হয়। বর্তমানে অনেক মানুষ করোনার কারণে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছে।
সরকার এটি নিষিদ্ধ করেছে কারণ এটি মানুষ এবং প্রাণীদের শ্বাসযন্ত্র এবং অন্যান্য রোগের কারণ হয়। বর্তমানে অনেক মানুষ করোনার কারণে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছে।
জেনারেল ডাঃ সুশ্রুত জানিয়েছে, বাড়ির আশেপাশে থাকলে এই গাছটি অবিলম্বে সরিয়ে দেওয়াই ভাল। তাহলে শরীর ভাল থাকবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
জেনারেল ডাঃ সুশ্রুত জানিয়েছে, বাড়ির আশেপাশে থাকলে এই গাছটি অবিলম্বে সরিয়ে দেওয়াই ভাল। তাহলে শরীর ভাল থাকবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন হাঁপানির সমস্যায়? কোন ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত নয় তো! জানুন বিস্তারিত

অল্পতেই হাঁপিয়ে যান আপনি? হাঁপ উঠতে শুরু করে? আপনার কি হাঁপানি আছে ? বড় রোগের ইঙ্গিত নয় তো! জেনে নিন বিস্তারিত।

Asthma Ayurveda Home Remedy: হাঁপানির কষ্ট থেকে নিমেষে মুক্তি, মোক্ষম দাওয়াই অতি সস্তার এই পাতা! হাতের সামনেই পাবেন, চিন্তা নেই

সর্দি-কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিসের মতন রোগ দূর করতে সাহায্য করে পান। আয়ুর্বেদে তাই পানের গুরুত্ব অপরিসীম। শ্বাসযন্ত্র ভাল রাখতে নিয়মিত পান খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে ভাল।সুস্মিতা গোস্বামী
সর্দি-কাশি, হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিসের মতন রোগ দূর করতে সাহায্য করে পান। আয়ুর্বেদে তাই পানের গুরুত্ব অপরিসীম। শ্বাসযন্ত্র ভাল রাখতে নিয়মিত পান খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে ভাল।
সুস্মিতা গোস্বামী
পান পাতা হৃদ্‌যন্ত্র থেকে ফুসফুস সব কিছুর খেয়াল রাখে। এমনকি রক্তে শর্করার মাত্রা নির্ধারণে ও হাঁপানি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে। সুস্মিতা গোস্বামী
পান পাতা হৃদ্‌যন্ত্র থেকে ফুসফুস সব কিছুর খেয়াল রাখে। এমনকি রক্তে শর্করার মাত্রা নির্ধারণে ও হাঁপানি দূর করতেও বিশেষ ভূমিকা রাখে।
সুস্মিতা গোস্বামী
হজমের সমস্যায় পান পাতা দারুণ কার্যকর। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রয়েছে। যা মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। সুস্মিতা গোস্বামী
হজমের সমস্যায় পান পাতা দারুণ কার্যকর। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রয়েছে। যা মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
সুস্মিতা গোস্বামী
একইসঙ্গে দাঁতের যত্ন নিয়ে থাকে। সামান্য পরিমাণ পানের পাতা প্রতিদিন চিবোতে পারলে দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য ভাল থাকে। পান পাতার অ্যান্টিসেপটিক গুণ দাঁতে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ রোধ করে। সুস্মিতা গোস্বামী
একইসঙ্গে দাঁতের যত্ন নিয়ে থাকে। সামান্য পরিমাণ পানের পাতা প্রতিদিন চিবোতে পারলে দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য ভাল থাকে। পান পাতার অ্যান্টিসেপটিক গুণ দাঁতে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ রোধ করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
অনেক সময় সান স্ট্রোক হওয়ার ফলে নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। এটা বন্ধ করতে একটা পান পাতা পাকিয়ে তা নাকের মধ্যে গুঁজে দিলে কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে। সুস্মিতা গোস্বামী
অনেক সময় সান স্ট্রোক হওয়ার ফলে নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। এটা বন্ধ করতে একটা পান পাতা পাকিয়ে তা নাকের মধ্যে গুঁজে দিলে কিছুক্ষণের মধ্যেই রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।
সুস্মিতা গোস্বামী

Health Tips for Diabetes: এই ‘ঘাস’ খেয়ে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব, অবাক হচ্ছেন? চমকে দেওয়া দাবি চিকিৎসকের

দুধি ঘাস বা দুধিয়া ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ একটি ভেষজ। যা আয়ুর্বেদে রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। আসলে এই ঘাস ছিড়ে নিলে এর গাছ থেকে দুধ বার হয়। এর জন্যই তাকে দুধি ঘাস বা দুধিয়া বলা হয়। এর অ্যান্টি-ডায়াবেটিক উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এই ভেষজ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়।
দুধি ঘাস বা দুধিয়া ঔষধি গুণে সমৃদ্ধ একটি ভেষজ। যা আয়ুর্বেদে রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। আসলে এই ঘাস ছিড়ে নিলে এর গাছ থেকে দুধ বার হয়। এর জন্যই তাকে দুধি ঘাস বা দুধিয়া বলা হয়। এর অ্যান্টি-ডায়াবেটিক উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের এই ভেষজ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়।
দুধি ঘাস ডায়াবেটিসের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণেও উপকারী বলে মনে করা হয়। এমনকী দুধি ঘাসের গুঁড়ো ডায়াবেটিস-সহ অন্যান্য অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর।
দুধি ঘাস ডায়াবেটিসের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণেও উপকারী বলে মনে করা হয়। এমনকী দুধি ঘাসের গুঁড়ো ডায়াবেটিস-সহ অন্যান্য অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর।
সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, দুধি ঘাস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীরা দুধি ঘাসের ক্বাথ সেবন করলে অনেক উপকার পেতে পারেন।
সিনিয়র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, দুধি ঘাস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস রোগীরা দুধি ঘাসের ক্বাথ সেবন করলে অনেক উপকার পেতে পারেন।
কৃমি ওষুধ: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, ছোট বাচ্চাদের কৃমি হয়। যার কারণে তারা পেটে ব্যথা, খিদের অভাব এবং দুর্বলতার মতো সমস্যায় ভোগে। তাই কৃমি দূর করতে দুধের সঙ্গে দুধি ঘাসের গুঁড়ো মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো যেতে পারে।
কৃমি ওষুধ: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, ছোট বাচ্চাদের কৃমি হয়। যার কারণে তারা পেটে ব্যথা, খিদের অভাব এবং দুর্বলতার মতো সমস্যায় ভোগে। তাই কৃমি দূর করতে দুধের সঙ্গে দুধি ঘাসের গুঁড়ো মিশিয়ে বাচ্চাদের খাওয়ানো যেতে পারে।
হাঁপানি থেকেও মুক্তি: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, হাঁপানি রোগীরাও দুধি ঘাস খেলে অনেক উপকার পান। আসলে দুধি ঘাস বা দুধিয়ার ক্বাথ পান করলে হাঁপানির উপসর্গ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও দুধি ঘাস খাওয়া যেতে পারে।
হাঁপানি থেকেও মুক্তি: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, হাঁপানি রোগীরাও দুধি ঘাস খেলে অনেক উপকার পান। আসলে দুধি ঘাস বা দুধিয়ার ক্বাথ পান করলে হাঁপানির উপসর্গ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও দুধি ঘাস খাওয়া যেতে পারে।
কীভাবে ব্যবহার করা যায়: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, দুধি ঘাস মাটি থেকে কেটে ছায়ায় শুকিয়ে নিতে হয়। এরপরে তা গুঁড়ো করে নিতে হবে। আর দুধি ধাসের গুঁড়ো তৈরি করে তা ১ থেকে ৩ গ্রাম পরিমাণ সেবন করতে হবে। তবে এটি ব্যবহার করার আগে একবার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা আবশ্যক।
কীভাবে ব্যবহার করা যায়: ডা. বিনয় খুল্লার বলেন, দুধি ঘাস মাটি থেকে কেটে ছায়ায় শুকিয়ে নিতে হয়। এরপরে তা গুঁড়ো করে নিতে হবে। আর দুধি ধাসের গুঁড়ো তৈরি করে তা ১ থেকে ৩ গ্রাম পরিমাণ সেবন করতে হবে। তবে এটি ব্যবহার করার আগে একবার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা আবশ্যক।
পশুদের ক্ষেত্রেও ইমিউনিটি বুস্টার: পশু চিকিৎসক ডা. দীপ্তি অরোরা বলেন, এই ঘাসটি পশুদের অনেক রোগের চিকিৎসায় কার্যকর। এটি তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, তা কতটা উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে দুধি ঘাস পশুদের ত্বকের অ্যালার্জি, নিউমোনিয়া, শ্বাসযন্ত্রের ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগের চিকিৎসাতেও ব্যবহৃত হয়। তাই পশুদেরও খাওয়ানো যেতে পারে দুধি ঘাস।
পশুদের ক্ষেত্রেও ইমিউনিটি বুস্টার: পশু চিকিৎসক ডা. দীপ্তি অরোরা বলেন, এই ঘাসটি পশুদের অনেক রোগের চিকিৎসায় কার্যকর। এটি তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে, তা কতটা উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে দুধি ঘাস পশুদের ত্বকের অ্যালার্জি, নিউমোনিয়া, শ্বাসযন্ত্রের ব্রঙ্কাইটিস ইত্যাদি রোগের চিকিৎসাতেও ব্যবহৃত হয়। তাই পশুদেরও খাওয়ানো যেতে পারে দুধি ঘাস।

Blood Sugar & Asthma Control Tips: রান্নাঘরের চেনা মশলার সঙ্গে বাগানের এই পাতা! সকালে খালি পেটে খেলেই বিদায় ব্লাড সুগার, হাঁপানির!

সকালে ঘুম থেকে উঠে যা যা খাবেন, তার উপর নির্ভর করে আপনার সারা দিন কেমন কাটবে৷ শুধু তাই নয়৷ আপনার সার্বিক শারীরিক সুস্থতাও অনেকাংশে নির্ভর করে সকালের ডায়েটের উপর৷
সকালে ঘুম থেকে উঠে যা যা খাবেন, তার উপর নির্ভর করে আপনার সারা দিন কেমন কাটবে৷ শুধু তাই নয়৷ আপনার সার্বিক শারীরিক সুস্থতাও অনেকাংশে নির্ভর করে সকালের ডায়েটের উপর৷

 

সকালে আমরা নানারকম স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকি৷ কিন্তু অনেকেই জানি না লবঙ্গ এবং তুলসিপাতা একসঙ্গে খাওয়ার গুণাগুণ৷
সকালে আমরা নানারকম স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকি৷ কিন্তু অনেকেই জানি না লবঙ্গ এবং তুলসিপাতা একসঙ্গে খাওয়ার গুণাগুণ৷

 

খালি পেটে লবঙ্গ ও তুলসিপাতা একসঙ্গে খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে৷ হজমে সাহায্য করে৷ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রম করে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
খালি পেটে লবঙ্গ ও তুলসিপাতা একসঙ্গে খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে৷ হজমে সাহায্য করে৷ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রম করে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

লবঙ্গ ও তুলসির যুগলবন্দি পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে৷ কমে যায় বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ খিদে বেড়ে যায়৷ ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধে শক্তি তৈরি হয়৷
লবঙ্গ ও তুলসির যুগলবন্দি পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে৷ কমে যায় বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ খিদে বেড়ে যায়৷ ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধে শক্তি তৈরি হয়৷

 

ডিটক্সিফাই করে শরীর থেকে টক্সিন বার করে দিতে সাহায্য করে তুলসিপাতা৷ লিভার-সহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা সুস্থ থাকে৷ লবঙ্গের যৌগ ইউজেনল ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে৷
ডিটক্সিফাই করে শরীর থেকে টক্সিন বার করে দিতে সাহায্য করে তুলসিপাতা৷ লিভার-সহ অন্যান্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা সুস্থ থাকে৷ লবঙ্গের যৌগ ইউজেনল ডিটক্সিফিকেশনে সাহায্য করে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসেবে৷

 

তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য শরীরের ইনফ্লেম্যাশন কমাতে সাহায্য করে৷ আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য ইনফ্লেম্যাটরি অসুখ রোধ করে৷
তুলসির অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি বৈশিষ্ট্য শরীরের ইনফ্লেম্যাশন কমাতে সাহায্য করে৷ আর্থ্রাইটিস ও অন্যান্য ইনফ্লেম্যাটরি অসুখ রোধ করে৷

 

হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, সর্দিকাশি-সহ শ্বাস প্রশ্বাসের একাধিক রোগ দূর করে তুলসিপাতা৷ লবঙ্গের গুণে শ্লেষ্মার সমস্যা কমে৷
হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, সর্দিকাশি-সহ শ্বাস প্রশ্বাসের একাধিক রোগ দূর করে তুলসিপাতা৷ লবঙ্গের গুণে শ্লেষ্মার সমস্যা কমে৷

 

ব্লাড সুগার থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তুলসিপাতা ও লবঙ্গ৷ এমনকি, এই দুই ভেষজের গুণে কমে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও৷
ব্লাড সুগার থাকলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তুলসিপাতা ও লবঙ্গ৷ এমনকি, এই দুই ভেষজের গুণে কমে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও৷

 

তুলসির গুণে কমে যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা৷ উন্নত হয় রক্ত সঞ্চালনা বা ব্লাড সার্কুলেশন৷ লবঙ্গের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ভাল রাখে হার্ট৷ কমায় ডায়াবেটিস৷
তুলসির গুণে কমে যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা৷ উন্নত হয় রক্ত সঞ্চালনা বা ব্লাড সার্কুলেশন৷ লবঙ্গের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ভাল রাখে হার্ট৷ কমায় ডায়াবেটিস৷

 

তুলসি ও লবঙ্গের গুণে সুস্থ থাকে ওরাল হাইজিন৷ দাঁত ও মাড়ির অসুখ কমে যায়৷ নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধের সমস্যা দূর হয়৷
তুলসি ও লবঙ্গের গুণে সুস্থ থাকে ওরাল হাইজিন৷ দাঁত ও মাড়ির অসুখ কমে যায়৷ নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধের সমস্যা দূর হয়৷

Harmful Plant: ভয়ঙ্কর সুন্দর! ছোট্ট ছোট্ট সাদা ফুল, বাড়ির আশপাশেই হয়ে থাকে, খুব সাবধান! ‘মৃত‍্যুবাণ’ হয়ে উঠতে পারে

গাছ পরিবেশের জন‍্য অত্যন্ত উপকারী। তবে এমন কিছু কিছু গাছ প্রকৃতিতে  রয়েছে যেগুলি স্বাস্থ‍্যহানিও করতে পারে। মানুষ থেকে পশুপাখি, যেকোনও প্রাণীর প্রাণহানিরও আশঙ্কা থাকে এই সকল সবুজ উদ্ভিদ থেকে।
গাছ পরিবেশের জন‍্য অত্যন্ত উপকারী। তবে এমন কিছু কিছু গাছ প্রকৃতিতে রয়েছে যেগুলি স্বাস্থ‍্যহানিও করতে পারে। মানুষ থেকে পশুপাখি, যেকোনও প্রাণীর প্রাণহানিরও আশঙ্কা থাকে এই সকল সবুজ উদ্ভিদ থেকে।
সারা বছর ধরে এই গাছের জন্ম ও বংশবিস্তার হলেও মূলত বর্ষাকালে তার পরিধি বাড়তে থাকে। হয়তদেখেও অবহেলা করেন প্রত্যেকে। কিন্তু এই সকল আগাছা উদ্ভিদের ক্ষতিকর দিক শুনলে চমকে যাবেন। দ্রুত এই সমস্ত আগাছা উদ্ভিদ পরিবেশ এবং প্রাণীদের স্বার্থে নির্মূল করে দেওয়া প্রয়োজন।

সারা বছর ধরে এই গাছের জন্ম ও বংশবিস্তার হলেও মূলত বর্ষাকালে তার পরিধি বাড়তে থাকে। হয়তদেখেও অবহেলা করেন প্রত্যেকে। কিন্তু এই সকল আগাছা উদ্ভিদের ক্ষতিকর দিক শুনলে চমকে যাবেন। দ্রুত এই সমস্ত আগাছা উদ্ভিদ পরিবেশ এবং প্রাণীদের স্বার্থে নির্মূল করে দেওয়া প্রয়োজন।
মূলত বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় জন্মায় পার্থেনিয়াম গাছ। ছোট ছোট পাতা, সাদা ফুলযুক্ত এই গাছ দেখতে যতটা সুন্দর লাগে তার থেকেও বেশি ভয়ঙ্কর। একদিকে যেমন মাটির উর্বরতা শক্তি নষ্ট করে দেয়, তেমনই ক্ষতি করে প্রাণীদেহে।
মূলত বর্ষাকালে বিভিন্ন জায়গায় জন্মায় পার্থেনিয়াম গাছ। ছোট ছোট পাতা, সাদা ফুলযুক্ত এই গাছ দেখতে যতটা সুন্দর লাগে তার থেকেও বেশি ভয়ঙ্কর। একদিকে যেমন মাটির উর্বরতা শক্তি নষ্ট করে দেয়, তেমনই ক্ষতি করে প্রাণীদেহে।
শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, এলার্জি-সহ নানান রোগ সৃষ্টি করতে পারে এই পার্থেনিয়াম। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার ধারে, স্টেশন চত্বরে কিংবা বিভিন্ন জায়গায় বেড়ে ওঠে এই বিষাক্ত গাছ। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সকল গাছ নির্মূল করে দেওয়া উচিত।
শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা, এলার্জি-সহ নানান রোগ সৃষ্টি করতে পারে এই পার্থেনিয়াম। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা জুড়ে বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার ধারে, স্টেশন চত্বরে কিংবা বিভিন্ন জায়গায় বেড়ে ওঠে এই বিষাক্ত গাছ। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সকল গাছ নির্মূল করে দেওয়া উচিত।
রাস্তার দু'পাশে সবুজের ঝোপ। আগাছা গাছের মধ্যে সাদা সাদা ফুল স্বাভাবিকভাবে বেশ নজরকাড়ে এই গাছগুলো। পরিবেশবিদরা মন্তব্য করেন, এই গাছের ফুলের রেনু শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি-সহ একাধিক রোগ সৃষ্টি করে।
রাস্তার দু’পাশে সবুজের ঝোপ। আগাছা গাছের মধ্যে সাদা সাদা ফুল স্বাভাবিকভাবে বেশ নজরকাড়ে এই গাছগুলো। পরিবেশবিদরা মন্তব্য করেন, এই গাছের ফুলের রেনু শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি-সহ একাধিক রোগ সৃষ্টি করে।
শুধু তাই নয় এই গাছ থেকে ত্বকেরও নানা সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়াও এই ফুলের রেনু ফুসফুসে পৌঁছালে নানা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শুধু মানুষ নয়, গবাদি পশু এবং মাটির ক্ষতি করে এই বিশেষ আগাছা গাছ।
শুধু তাই নয় এই গাছ থেকে ত্বকেরও নানা সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়াও এই ফুলের রেনু ফুসফুসে পৌঁছালে নানা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। শুধু মানুষ নয়, গবাদি পশু এবং মাটির ক্ষতি করে এই বিশেষ আগাছা গাছ।
স্বাভাবিকভাবে মূলত বর্ষার সময় এই সমস্ত গাছ বৃদ্ধি পেলে মূল থেকেই নির্মূল করে দেওয়া উচিত। মূলত এই গাছগুলোকে মাড়িয়ে দেওয়া কিংবা আগাছা মারা কীটনাশক দিয়ে তা বিনষ্ট করে দেওয়া প্রয়োজন।
স্বাভাবিকভাবে মূলত বর্ষার সময় এই সমস্ত গাছ বৃদ্ধি পেলে মূল থেকেই নির্মূল করে দেওয়া উচিত। এই গাছগুলোকে মাড়িয়ে দেওয়া কিংবা আগাছা মারা কীটনাশক দিয়ে তা বিনষ্ট করে দেওয়া প্রয়োজন।
তাই সুন্দর দেখে এই গাছে হাত লাগানো বা সংস্পর্শে যাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্ট জনেরা। পাশাপাশি শিশুদেরও এই সমস্ত গাছ সম্পর্কে সচেতন করা উচিত।
তাই সুন্দর দেখে এই গাছে হাত লাগানো বা সংস্পর্শে যাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্ট জনেরা। পাশাপাশি শিশুদেরও এই সমস্ত গাছ সম্পর্কে সচেতন করা উচিত।

World Asthma Day 2024: গরমকালে হাঁপানি বাড়ে? কী ভাবে সুস্থ থাকবেন, টিপস দিলেন বিশেষজ্ঞ, না জানলেই নয়

তীব্র গরমে হাঁসফাঁস দশা। এই সময় হাঁপানি রোগীদের সতর্ক থাকতে হয়। কারণ গরমে শ্বাসের কষ্ট বাড়ে। শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা বৃদ্ধি পায়। গরম বাতাসে শ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং বুকে চাপ বাড়তে দেখা যায়। শরীরের আর্দ্রতা কমে যাওয়ায় শ্বাসপ্রশ্বাস এর দ্রুত হয়।
তীব্র গরমে হাঁসফাঁস দশা। এই সময় হাঁপানি রোগীদের সতর্ক থাকতে হয়। কারণ গরমে শ্বাসের কষ্ট বাড়ে। শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা বৃদ্ধি পায়। গরম বাতাসে শ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং বুকে চাপ বাড়তে দেখা যায়। শরীরের আর্দ্রতা কমে যাওয়ায় শ্বাসপ্রশ্বাস এর দ্রুত হয়।
গুরগাঁও হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ও পালমোনোলজি বিভাগের চিকিৎসক ডা. কুলদীপ কুমার গ্রোভার বলছেন, “উচ্চ তাপমাত্রা, আর্দ্রতা এবং বায়ু দূষণে শ্বাসযন্ত্রের অস্বস্তি বৃদ্ধি পায়। শ্বাসনালীতে জ্বালাভাব দেখা যায়। গরম বাতাসের কারণেই এমনটা হয়”। এ থেকে বাঁচার কিছু টিপস দিয়েছেন তিনি।
গুরগাঁও হাসপাতালের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ও পালমোনোলজি বিভাগের চিকিৎসক ডা. কুলদীপ কুমার গ্রোভার বলছেন, “উচ্চ তাপমাত্রা, আর্দ্রতা এবং বায়ু দূষণে শ্বাসযন্ত্রের অস্বস্তি বৃদ্ধি পায়। শ্বাসনালীতে জ্বালাভাব দেখা যায়। গরম বাতাসের কারণেই এমনটা হয়”। এ থেকে বাঁচার কিছু টিপস দিয়েছেন তিনি।
চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ: ডা. গ্রোভার বলছেন, গরমকালে হাঁপানি রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলা উচিত। ওষুধ সময়ে খেতে হবে। হাঁপানির লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করতে হবে।
চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ: ডা. গ্রোভার বলছেন, গরমকালে হাঁপানি রোগীদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলা উচিত। ওষুধ সময়ে খেতে হবে। হাঁপানির লক্ষণ দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করতে হবে।
সতর্ক থাকতে হবে: নিজের কাছে সবসময় ইনহেলার রাখতে হবে। বিশেষ করে বাইরে বেরোলে। হাঁপানির টান উঠলে ইনহেলার যাতে সহজে পাওয়া যায়, সেদিকটাও মাথায় রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে বন্ধু, পরিবার এবং সহকর্মীদেরও জানিয়ে রাখা উচিত, যাতে প্রয়োজনে তাঁরা সাহায্য করতে পারে।
সতর্ক থাকতে হবে: নিজের কাছে সবসময় ইনহেলার রাখতে হবে। বিশেষ করে বাইরে বেরোলে। হাঁপানির টান উঠলে ইনহেলার যাতে সহজে পাওয়া যায়, সেদিকটাও মাথায় রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, এই বিষয়ে বন্ধু, পরিবার এবং সহকর্মীদেরও জানিয়ে রাখা উচিত, যাতে প্রয়োজনে তাঁরা সাহায্য করতে পারে।
হাইড্রেটেড থাকতে হবে: গরমকালে বেশি করে জল খেতে হবে। শ্বাসনালীকে আর্দ্র রাখতে পারলে হাঁপানির উপসর্গগুলো কমবে। ডিহাইড্রেশনে শ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে যায়, তাই হাইড্রেটেড থাকা অত্যাবশ্যক, বিশেষ করে গরমের দিনে।
হাইড্রেটেড থাকতে হবে: গরমকালে বেশি করে জল খেতে হবে। শ্বাসনালীকে আর্দ্র রাখতে পারলে হাঁপানির উপসর্গগুলো কমবে। ডিহাইড্রেশনে শ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে যায়, তাই হাইড্রেটেড থাকা অত্যাবশ্যক, বিশেষ করে গরমের দিনে।
পোলেন অ্যালার্জি: পোলেন অ্যালার্জিতে হাঁপানির লক্ষণ দেখা দেয়। তাই ঝুঁকি কমাতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। গরমকালে দরজা জানলা বন্ধ রেখে এসি চালিয়ে রাখা উচিত। ধুলোবালি এড়াতে অ্যালার্জেন-প্রুফ বিছানা ব্যবহার করার কথাও ভাবা যায়।
পোলেন অ্যালার্জি: পোলেন অ্যালার্জিতে হাঁপানির লক্ষণ দেখা দেয়। তাই ঝুঁকি কমাতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। গরমকালে দরজা জানলা বন্ধ রেখে এসি চালিয়ে রাখা উচিত। ধুলোবালি এড়াতে অ্যালার্জেন-প্রুফ বিছানা ব্যবহার করার কথাও ভাবা যায়।
দূষণের মাত্রা: বাইরে বেরনোর আগে বায়ুর মান পরীক্ষা করে দেখা উচিত। দূষণের মাত্রা বেশি থাকলে বা বায়ুর গুণমান খারাপ থাকলে ব্যায়াম করা বা বাইরে না বেরনোই ভাল।
দূষণের মাত্রা: বাইরে বেরনোর আগে বায়ুর মান পরীক্ষা করে দেখা উচিত। দূষণের মাত্রা বেশি থাকলে বা বায়ুর গুণমান খারাপ থাকলে ব্যায়াম করা বা বাইরে না বেরনোই ভাল।
ছায়ায় থাকা উচিত: গ্রীষ্মকালে বাইরে বেরোলে সরাসরি সূর্যালোক এবং তাপ থেকে বাঁচতে যতটা সম্ভব ছায়ায় থাকা উচিত। তাপ এবং আর্দ্রতা হাঁপানির উপসর্গগুলিকে ট্রিগার করতে পারে, ঠান্ডা জায়গায় স্বস্তি পাওয়া যায়। হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
ছায়ায় থাকা উচিত: গ্রীষ্মকালে বাইরে বেরোলে সরাসরি সূর্যালোক এবং তাপ থেকে বাঁচতে যতটা সম্ভব ছায়ায় থাকা উচিত। তাপ এবং আর্দ্রতা হাঁপানির উপসর্গগুলিকে ট্রিগার করতে পারে, ঠান্ডা জায়গায় স্বস্তি পাওয়া যায়। হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

World Asthma Day 2024: প্রবল গরমে কেন বাড়ে হাঁপানির সমস্যা? তীব্র কষ্টে না ভুগে এড়িয়ে চলুন ট্রিগারগুলি, জানুন চিকিৎসকের মতামত

হু-হু করে বাড়ছে গ্রীষ্মের দাপট। আর গরমের সময় স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। এর মধ্যে অন্যতম হল হাঁপানি বা অ্যাজমা। অর্থাৎ শুধু শীতের সময়ই নয়, গরমের মরশুমেও একই ভাবে বিপদ ডেকে আনতে পারে অ্যাজমা। কারণ গরমের সময় বায়ু দূষণ বৃদ্ধি পেতে থাকে। সেই সঙ্গে আবহাওয়াও থাকে গরম এবং আর্দ্র। আর তাই বাতাসে নির্দিষ্ট কয়েক ধরনের পোলেনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। যাঁদের হাঁপানি রয়েছে এবং যাঁরা শুষ্ক আবহাওয়ার মধ্যে বসবাস করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে হাঁপানির উপসর্গ আরও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। এদিকে আবার এপ্রিল এবং মে মাসে বাতাসে পোলেনের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। যা অ্যাজমা আক্রমণের ক্ষেত্রে ট্রিগার হিসেবে কাজ করতে শুরু করে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, সারা বিশ্বে প্রায় ৩০ কোটিরও বেশি মানুষ অ্যাজমায় আক্রান্ত হন। এর মধ্যে আবার অ্যাজমা আক্রান্ত প্রায় ৩ কোটি ৮০ লক্ষ মানুষ বাস করেন ভারতেই।

অ্যাজমা কী?
যখন কোনও মানুষের শ্বাসনালীতে প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন হয়, তখন তা ফুলে উঠে শ্বাসপ্রশ্বাসের পথ সংকীর্ণ হয়ে আসে। এর পাশাপাশি অতিরিক্ত মিউকাসও উৎপন্ন হতে থাকে। যার জেরে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দেয়। যদিও বিষয়টাকে অনেকেই লঘু করে দেখেন ঠিকই। কিন্তু এই সমস্যাই আমাদের রোজকার কাজকর্মে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তো তা প্রাণঘাতীও হয়ে উঠতে পারে।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

অ্যাজমার ট্রিগারগুলি কী কী?
এই সমস্যার জেরে শ্বাসপ্রশ্বাস সংক্রান্ত সমস্যা, কাশি এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের সময় সাঁ সাঁ করে আওয়াজ হওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়। যা হামেশাই প্রকট হয়ে উঠতে পারে। আর এই সমস্যা ইনহেলারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এমনটাই জানাচ্ছেন দিল্লির সিকে বিড়লা হাসপাতালের পালমোনোলজিস্ট ডা. বিকাশ মিত্তল। তিনি বলেন যে, “অ্যাজমা বা হাঁপানি নিয়ন্ত্রণের প্রথম পদক্ষেপ হল ট্রিগারগুলিকে শনাক্ত করা। আর তা শনাক্ত করে ট্রিগারের সংস্পর্শে আসা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। এর জন্য সম্ভাব্য ট্রিগার এবং অ্যাজমার উপসর্গগুলি লিখে রাখতে হবে। এরপর একবার ট্রিগার শনাক্ত করা গেলে তার সংস্পর্শে আসার সম্ভাবনা হ্রাস করার জন্য প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। ঘর ঝাড়পোছ করার সময় ধুলো-ময়লার সংস্পর্শে আসা এড়াতে হবে। থআই ঘর সাফাইয়ের জন্য মপ অথবা ওয়েট ওয়াইপ ব্যবহার করা আবশ্যক।”

ডা. মিত্তল আরও বলেন, ট্রিগারগুলি পুরোপুরি এড়ানো না গেলেও এর সংস্পর্শে আসার ক্ষেত্রে লাগাম টানা যেতে পারে। যার জন্য কিছু বিশেষ উপায় অবলম্বন করতে হবে। যেমন – পার্ক এবং গাছগাছালি বেশি রয়েছে, এমন স্থানে পোলেনের পরিমাণও বেশি থাকে। তাই সেই সব স্থানে যেতে হলে একটি এন৯৫ মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। এছাড়া ধুলো-ঝড় কিংবা ধুলোময় আবহাওয়ার মধ্যে বেরোনো একেবারেই উচিত নয়।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

অ্যাজমা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে?
অ্যাজমা অ্যাটাক বা অ্যাজমার আক্রমণ এড়ানোর জন্য অনিবার্য ট্রিগারের সংস্পর্শে আসার আগে একটি অতিরিক্ত শর্ট-অ্যাক্টিং ব্রঙ্কোডিলেটর অথবা অ্যান্টিহিস্টামিনের দুটি পাফ নিতে হবে। যদিও ডা. মিত্তল সতর্ক করে এ-ও জানিয়েছেন যে, প্রথম দুটি বিকল্প কার্যকর না হলে তবেই এই উপায় অবলম্বন করতে হবে। আর এর জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। যাতে নির্ধারিত ওষুধের মাত্রা যেন বেশি না হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞ ওই চিকিৎকের বক্তব্য, অনেকেই এক্সারসাইজ করেন। কিন্তু এক্সারসাইজের জন্য হাঁপানির কারণে বাইরে যেতে পারেন না। ফলে আর এক্সারসাইজ করাও হয়ে ওঠে না। সেক্ষেত্রে তা নিয়ন্ত্রিত পরিবেশের মধ্যেই করতে হবে। যেখানে অ্যাজমার কোনও ট্রিগার থাকবে না। তবে এক্সারসাইজ কিন্তু বন্ধ করা চলবে না।

ডা. মিত্তল আরও বলেন যে, ধীরে ধীরে নিজেকে সক্রিয় রাখার মাত্রা বৃদ্ধি করতে হবে। কারণ ভাল কার্ডিওভাস্কুলার ফিটনেস একটি নির্দিষ্ট স্তরের এক্সারসাইজের জন্য প্রয়োজনীয় মিনিট ভেন্টিলেশন হ্রাস করে। তিনি আরও বলেন যে, ঠান্ডা ও শুষ্ক আবহাওয়া অথবা পোলেনের মরশুমে ঝড় শুরু হওয়ার সময় এক্সারসাইজ করার আগে শর্ট অ্যাক্টিং বিটা-অ্যাগোনিস্ট (অ্যালবিউটেরলের মতো এসএবিএ) ব্যবহার করতে হবে। এতে অ্যাজমার উপসর্গগুলি প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। আর সব শেষে, কোনও রকম ভাইরাল ইনফেকশন বা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ এড়াতে একটি ফ্লু ভ্যাকসিন নেওয়া আবশ্যক। সেই সঙ্গে প্রাথমিক স্বাস্থ্যবিধিও মেনে চলতে হবে।

Asthma in Summer: গরমে আপনার কি হাঁপানির মতো হয়? লক্ষণগুলো জানুন, এতে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে! রইল চিকিৎসকের পরামর্শ

বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
বহু মানুষই অ্যাজমা বা হাঁপানির সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে অনেকেই মনে করেন যে, শ্বাসকষ্টজনিত এই রোগ শুধুমাত্র শীতকালেই আমাদের কাবু করে। কিন্তু সত্যিটা হল, গ্রীষ্মকালেও হাঁপানি আক্রমণ করতে পারে।
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
আসলে গ্রীষ্মের মরশুমে পরাগের কণা, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক এবং ডাস্ট অ্যালার্জি বৃদ্ধিপায়। যা হাঁপানি রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
লোকাল 18-এর কাছে এই প্রসঙ্গে কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ডের রাজধানী দেরাদুনের দুন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সিএমএস, টিবি এবং বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. অনুরাগ আগরওয়াল। তাঁর বক্তব্য, নগরায়নের কারণে হাঁপানির রোগ এখন ঘরে ঘরে দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ বেশিরভাগ মানুষই এখন এই রোগে আক্রান্ত।
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
আবার এই রোগটিকে মরশুমি রোগও বলা যেতে পারে। তবে এটি শুধুমাত্র বয়স্কদের মধ্যেই নয়, সব বয়সের মানুষের মধ্যেই আজকাল এই রোগ দেখা দিচ্ছে।
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
হাঁপানির লক্ষণগুলির মধ্যে অন্যতম হল, কাশি, শ্লেষ্মা, বুকে কফ জমাট বাঁধা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি। আর আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই লক্ষণগুলিও আরও তীব্র আকার ধারণ করে। যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। এতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক উপসর্গ পরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে পারবেন।
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
এখানেই শেষ নয়, নাকের সমস্যা, হাঁচি, সর্দি, নাক বন্ধ, হাতে-পায়ে অ্যালার্জি কিংবা চোখের অ্যালার্জিও কিন্তু অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ হতে পারে। হাঁপানি রোগীদের নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়। ওষুধ না খাওয়ার ফলে শ্বসনতন্ত্রের অঙ্গগুলির ফোলাভাব বাড়তে পারে, যা শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর সব মিলিয়ে আক্রমণ করে বলে হাঁপানি। এমনকী এর ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
কীভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত? ডা. অনুরাগ আগরওয়াল লোকাল 18-কে বলেন যে, হাঁপানি রোগীদের শুধুমাত্র বাইরে নয়, বাড়িতে থাকাকালীনও সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যত। তাঁর কথায়, ঘর পরিষ্কার করার সময় নাকমুখ নরম কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেওয়া জরুরি, বিশেষ করে বিছানায় ধুলাবালি করার সময় তো বটেই।
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
সুতির পর্দা ব্যবহার করা চলবে না। কারণ এর মধ্যে প্রচুর ধুলোবালি জমা হয়। গ্রীষ্মকালে জল এবং তরলজাতীয় দ্রব্য পান করা উচিত। কারণ শরীরে জলের ঘাটতি হলে অ্যাজমা অ্যাটাক হতে পারে।
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।
বলে রাখা ভাল যে, ধুলোবালি, ধোঁয়া, পারফিউম, টোম্যাটো ইত্যাদি যে কোনও কিছুতেই অ্যালার্জি থাকতে পারে। তাই এই সমস্যাটিকে এড়িয়ে যাওয়া চলবে না। বরং সঠিক ভাবে যত্ন নিতে হবে। বাড়ির বাইরে বেরোনোর সময় অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আর খুব ঠান্ডা খাবার কিংবা পানীয় এড়িয়ে চলাই ভাল।