Tag Archives: Uttar dinajpur News

Uttar Dinajpur News: আপনি কি প্রেমে পড়তে ভয় পান? অজান্তেই হতে পারেন এই রোগের শিকার! এখনই সাবধান হন

উত্তর দিনাজপুর: আপনি কি প্রেমে পড়তে ভয় পাচ্ছেন? আপনিও ফিলোফোবিয়ায় আক্রান্ত নন তো? পৃথিবীর প্রতিটি মানুষই কিছু না কিছুতে ভয় পায়। এক এক জনের ভয় এক এক রকমের আবার এমন দেখা যায় কেউ কেউ আবার প্রেম করতে ভয় পান ? কোনও সম্পর্কে জড়াতে ভয় পান? পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছেন, যাঁরা ভালবাসতে ভয় পান। আসলে, এই লোকেরা অন্যদের সহজে বিশ্বাস করতে পারেন না। কী কারণে প্রেম করতে এত ভয় পান, জেনে নেওয়া যাক। বিশিষ্ট মনোবিদ রঞ্জন দাস জানান,আসলে এটা এক ধরনের মানসিক রোগ। চিকিৎসার ভাষায় একে বলা হয় ফিলোফোবিয়া। এটি আপনাকে ভালোবাসার অভিজ্ঞতা থেকে বিরত রাখতে পারে।

এক কথায় এই ফিলোফোবিয়া কথার অর্থ প্রেমে পড়ার ভয়। এটি এমন একটি সমস্যা যেখানে প্রেমের ক্ষেত্রে মানসিক ভাবে সংযুক্তির ভয় রয়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য ভালবাসা পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি। কিন্তু এই সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিরা প্রেমকে ভয়ানক বলে মনে করেন।কারণ একটা সময় জীবনে তাদের বিভিন্ন রকম খারাপ অভিজ্ঞতা সম্মুখীন হতে হয়েছে।

আরও পড়ুন: বর্ষায় ঘরের ধারেকাছেও ঘেষবে না পোকামাকড়! কোনও খরচ ছা়ড়াই হবে কাজ, রইল ৫ টিপস

আরও পড়ুন: পাতের এক কোণে ফেলে রাখেন! গুণে গুণে এক ডজন রোগ সারায় এই পাতা, কোষ্ঠকাঠিন্যের যম

কিছু মানুষ আছেন, যারা খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে বা ভালবাসার মানুষের কাছে প্রতারণার শিকার হয়ে জীবনে আর কখনওই প্রেমের সম্পর্কে না জড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু এর বাইরে এমনও কিছু মানুষ আছেন, যারা এরকম কোনও অভিজ্ঞতার সম্মুখীন না হয়েও কখনোই প্রেম করতে চান না। এমনকি কেউ তাকে সত্যিই অনেক অনেক ভালবাসে জেনেও তাঁরা তাঁদের সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। মগ্ন থাকেন শুধু নিজের ভাবনায়। প্রেম সংক্রান্ত এই ভয়টা কোনও স্বাভাবিক বিষয় নয়।

পিয়া গুপ্তা

Mental Health: সহজে কাউকে বিশ্বাস করতে পারেন না? সঙ্গীকেও সন্দেহ! কোন ভয়ঙ্কর রোগ বাসা বেঁধেছে

উত্তর দিনাজপুর: সহজে কি কাউকে বিশ্বাস করতে পারেন না? আপনি পিস্তানথ্রোফোবিয়ায় ভুগছেন না তো? বর্তমানে যা দিনকাল অনেকেই এখন সহজে কাউকে বিশ্বাস করতে পারেনা। বিখ্যাত সাইকোলজিস্ট রঞ্জন দাস জানান, এমন অনেকেই আছেন যারা মন থেকে কাউকে বিশ্বাস করেছিলেন। কিন্তু বিশ্বাস করে মনের কথা বলে ঠকেছিলেন। পরবর্তীতে তিনিই আবার আপনার বিশ্বাস ভেঙেছেন। তখন মনে হয়, অনেক হয়েছে আর নয়। কাউকে বিশ্বাস করতে চাই না। কেউ ভাল কিছু বললেও আমরা ধরেই নিই যে, বোধহয় আমার কোনও খারাপ করাই তাঁর উদ্দেশ্য। আসলে মানুষটি যে কোনও ভাল উদ্দেশ্যও থাকতে পারে তা কিন্তু আমরা মনেই করি না। কিন্তু জানেন , এই ধারণা কত ভুল? বিশ্বাস না করলে আপনি লোক চিনবেন কীকরে? বরং ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা এক্ষেত্রে অনেক বেশি।

ডাক্তারি ভাষায় এই মনের রোগের নাম পিস্তানথ্রোফোবিয়া। কাউকে বিশ্বাস করতে না পারা থেকেই এই সমস্যার তৈরি হয়। ধরুন এই মুহূর্তে আপনি আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছেন। হঠাৎ দেখলেন আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার ফোন ব্যস্ত। এবার আপনি হয়তো ভাবলেন নির্ঘাত অন্য কারোর সঙ্গে প্রেম করছে। সঙ্গে সঙ্গেই তার সোশ্যাল মিডিয়া চেক করে দেখলেন। এমনকী বারবার কোনও ছবির কমেন্টস পড়ে বোঝার চেষ্টা করছেন কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায় কিনা। এখান থেকেই পরে শুরু হয় বিপত্তি।

আরও পড়ুন: লিচুর মতোই দেখতে! লিচু নয় এই ফল! রয়েছে হাজারও উপকারিতা, কোথায় পাবেন জেনে নিন

আরও পড়ুন: পেটেই কেন সবচেয়ে বেশি মেদ জমে? নিমেষে কমাবেনই কী ভাবে? সহজ টিপসেই ঝটপট কাজ

সবসময় প্রমাণ চাইবেন না। সঙ্গীকে বিশ্বাস করতে শিখুন। সংশয়, অবিশ্বাস কোনও সম্পর্কেই কাম্য নয়। এখান থেকেই পরবর্তীতে পিস্তানথ্রোফোবিয়া শুরু হয়। সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে কোনও মানুষকে বিচার করবেন না। কারণ সত্যি মিথ্যে সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে বোঝা যায় না। এছাড়াও অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার আপনাকে অন্যদের থেকে দূরে সরিয়ে দিতে পারে। অতিরিক্ত আশা কখনই রাখবেন না কারও প্রতি তাহলেই ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

পিয়া গুপ্তা

Uttar Dinajpur News: চাকরি না করেই দারুণ রোজগার! চপ-ঘুগনি বিক্রি করে পূর্ণিমার আয় কত? জানলে অবাক হবেন

উত্তর দিনাজপুর: চপ ঘুগনি বিক্রি করেই কেল্লাফতে পূর্ণিমার। নাম পূর্ণিমা হলেও জীবনটা যেন এক সময় অন্ধকারময় হয়ে গিয়েছিল। এক দুর্ঘটনায় স্বামীর হাত ভেঙে যায়। তারপর থেকেই স্বামী-সহ বাচ্চা এবং পরিবারের সমস্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হয়েছিল বছর ৪০-এর পূর্ণিমা বর্মণকে। সেই থেকেই শুরু করেছিলেন রাস্তায় রাস্তায় চপ-ঘুগনি বিক্রি। উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন অলিগলিতে ভ্যান রিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পড়েন চপ-ঘুগনি বিক্রি করতে।

আলুর চপ, ঘুগনি, পেঁয়াজি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের তেলেভাজা বিক্রি করে প্রায় দিনই ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা রোজগার হয় পূর্ণিমা দেবীর। অর্থাৎ মাসে ২৫ হাজার টাকা রোজগার করে থাকেন তিনি। এই তেলেভাজা, ঘুগনি বিক্রি করে বাড়িতে ছেলেমেয়ের পড়াশোনা এবং সংসারের সমস্ত দায়িত্ব পালন করেন তিনি। রাস্তার একপাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করে বিভিন্ন ধরনের চপ। তাঁর দোকানের এক টাকার পেঁয়াজি, পাঁচ টাকার আলুর চপ এবং পাঁচ টাকার ঘুগনি বেশ জনপ্রিয়।

আরও পড়ুন: প্রবল বৃষ্টিতে তিস্তার অতলে লাল টং বস্তির বাসিন্দারা! অস্তিত্বের সংকটে গ্রাম

আরও পড়ুন: অঙ্ক ও বিজ্ঞানে ভীতি কাটাতে স্কুলের বিরাট আয়োজন, খুশি অভিভাবকরাও

সকালবেলা পুরি আবার কখনও পরোটাও বিক্রি করেন পূর্ণিমা দেবী। সকাল দশটা থেকেই শুরু হয়ে যায় তাঁর চপ ঘুগনি এবং পরোটা বিক্রি। সকাল হলেই বাড়ির সমস্ত কাজ সামলে তারপরে বেরিয়ে পড়েন ভ্যানরিক্সা নিয়ে চপ ঘুগনি বিক্রি করতে। র্তমানে এই পেশাই যেন নেশায় পরিণত হয়েছে তাঁর। বেশি পড়াশোনা করেননি তাই চাকরির আশাও করেন না ।তবে চাকরি না করেও বর্তমানে এই চপ-ঘুগনি বিক্রি করেই আসে হাজার হাজার টাকা।

পিয়া গুপ্তা

Mango: বাজার কাঁপাচ্ছে জর্দালু আম, যেমন স্বাদ-তেমন গন্ধ! আপনি খেয়েছেন?

আপনি কখনও ভাগলপুরের সুস্বাদু জর্দালু আম খেয়েছেন? যদি না খেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু একটা সুস্বাদু আম খাওয়া থেকে বঞ্চিত থেকে গেলেন। এই আম শুধু বিহারেই নয় আন্তর্জাতিক স্তরেও অতি পরিচিত।
আপনি কখনও ভাগলপুরের সুস্বাদু জর্দালু আম খেয়েছেন? যদি না খেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু একটা সুস্বাদু আম খাওয়া থেকে বঞ্চিত থেকে গেলেন। এই আম শুধু বিহারেই নয় আন্তর্জাতিক স্তরেও অতি পরিচিত।
এই আমের গন্ধ এবং স্বাদ অন্যান্য সমস্ত আমকে হার মানাবে। দেশ-বিদেশের বহু মানুষ ভাগলপুরকে এই জর্দালু আমের জন্যই চেনেন। ডাক বিভাগের সাহায্যে আলাদা আলাদা রাজ্যে এই আম বিক্রি করা হয়।
এই আমের গন্ধ এবং স্বাদ অন্যান্য সমস্ত আমকে হার মানাবে। দেশ-বিদেশের বহু মানুষ ভাগলপুরকে এই জর্দালু আমের জন্যই চেনেন। ডাক বিভাগের সাহায্যে আলাদা আলাদা রাজ্যে এই আম বিক্রি করা হয়।
জানা যায় বিহারের ম্যাংগো ম্যান নামে পরিচিত অশোক কুমার চৌধুরী সর্বপ্রথম এই জর্দালু আমের চাষ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে এই আম বিহারে জিআই স্বীকৃতি পায়।
জানা যায় বিহারের ম্যাংগো ম্যান নামে পরিচিত অশোক কুমার চৌধুরী সর্বপ্রথম এই জর্দালু আমের চাষ শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে এই আম বিহারে জিআই স্বীকৃতি পায়।
তবে শুধু বিহারেই নয় এবার উত্তর দিনাজপুরেও পেয়ে যাবেন বিখ্যাত এই জর্দালু আম। উত্তর দিনাজপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ করা হচ্ছে বিখ্যাত এই জর্দালু আম।
তবে শুধু বিহারেই নয় এবার উত্তর দিনাজপুরেও পেয়ে যাবেন বিখ্যাত এই জর্দালু আম। উত্তর দিনাজপুরের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ করা হচ্ছে বিখ্যাত এই জর্দালু আম।
উত্তরবঙ্গ কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের কৃষি বিজ্ঞানী ধনঞ্জয় মণ্ডল জানান, বছরখানেক আগেই বিহার থেকে সাত থেকে ১০টি এই জর্দালু আমের চারা নিয়ে এসে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ শুরু করা হয়। এবারে এই জর্দালু আমের ভালই ফলন হয়েছে বলে জানান ধনঞ্জয় বাবু।
উত্তরবঙ্গ কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের কৃষি বিজ্ঞানী ধনঞ্জয় মণ্ডল জানান, বছরখানেক আগেই বিহার থেকে সাত থেকে ১০টি এই জর্দালু আমের চারা নিয়ে এসে পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ শুরু করা হয়। এবারে এই জর্দালু আমের ভালই ফলন হয়েছে বলে জানান ধনঞ্জয় বাবু।
এই আম চাষে সফল হলে আগামী বছর উত্তর দিনাজপুরের কৃষকদেরও জর্দালু আম চাষে আগ্রহ বাড়ানো হবে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা যায় । জানা যায় এই আমের গুণগতমান অত্যন্ত ভাল। অধিক মাত্রায় এই আম খাওয়া হলেও কোনও প্রকার সমস্যা দেখা যায় না শরীরে। খুব সহজভাবে এই আম হজম হয়ে যায়। (পিয়া গুপ্তা)
এই আম চাষে সফল হলে আগামী বছর উত্তর দিনাজপুরের কৃষকদেরও জর্দালু আম চাষে আগ্রহ বাড়ানো হবে বলে কৃষি দফতর সূত্রে জানা যায় । জানা যায় এই আমের গুণগতমান অত্যন্ত ভাল। অধিক মাত্রায় এই আম খাওয়া হলেও কোনও প্রকার সমস্যা দেখা যায় না শরীরে। খুব সহজভাবে এই আম হজম হয়ে যায়। (পিয়া গুপ্তা)