Tag Archives: Uttarpara

Road Accident: মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েই ভয়ঙ্কর অঘটন! গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর জখম দুই মহিলা

হুগলি: মর্নিং ওয়াকে বেরিয়ে গাড়ির ধাক্কায় গুরুতরভাবে জখম দুই মহিলা। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার সকাল ৬:০০ টা নাগাদ। কোতরং হিন্দমোটর এলাকার জিটি রোডের উপরে কলকাতা গামী একটি বেসরকারি বহুজাতিক সংস্থার ক্যাব এসে ধাক্কা মারে ওই দুই মহিলাকে। তড়িঘড়ি চিকিৎসার জন্য একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার মর্নিং ওয়াক করতে বেরিয়েছিলেন নিভা সিং ও নিতু সিং। হিন্দমটর বটতলা একলার কাছে কলকাতা গামী একটি সাদা রঙের চার চাকা গাড়ি এসে ধাক্কা মারে ওই দুই মহিলাকে। দুই মহিলাকে ধাক্কা মারার পর গাড়িটি ধাক্কা মারে একটি ইলেকট্রিক পোস্টে। ঘটনায় গুরুতর ভাবে জখম হন দুই মহিলা। নার্সিংহোমে শুয়ে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন ওই দুই মহিলা।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

পুলিশ সূত্রে খবর, গাড়ির মধ্যে থাকা দুই ব্যক্তি অভিক সুর ও দীপাঞ্জন মজুমদার তাঁরা দুজনে চুঁচুড়া ও চন্দননগরের বাসিন্দা। দু’জনেই চাকরি করেন টিসিএস-এ। সকালবেলা অফিসের গাড়ি করেই তারা অফিস যাচ্ছিলেন। সেই সময় ঘটে এই দুর্ঘটনা।

গাড়ির মধ্যে থাকা দুই প্যাসেঞ্জার তাঁরাও হাসপাতালে ভর্তি। গাড়ির চালককে আটক করেছে পুলিশ। আহত দুই মহিলার পরিবারের দাবি, প্রচন্ড দ্রুত গতিতে গাড়িটি এসে ধাক্কা মারে দুই মহিলাকে। বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর জন্যেই এই দুর্ঘটনা। পরিবারের লোকজন ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে।

রাহী হালদার

Hooghly News: গার্ডেনরিচ বা বিরাটির ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে এ কী করল নাগরিক সমাজ!

হুগলি: গার্ডেনরিচ তারপর বিরাটি নির্মীয়মান বাড়ি ভেঙে মৃত্যুর ঘটনার ক্ষত এখনও দগদগে। এরই মধ্যে আবারও বাড়ি ভেঙে পরার আতঙ্কে উত্তরপাড়া এলাকার বাসিন্দারা। সেই কারণ দর্শিয়ে এবার ব্যানার পোস্টার পড়ল উত্তরপাড়ায়। তাতে লেখা উত্তরপাড়ায় বেআইনি নির্মাণ বন্ধ না হলে আদালতের দ্বারস্থ হবেন তারা। নাগরিক সমাজের দেওয়া এমনই পোস্টারে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসনও।

আরও পড়ুন: রচনা-লকেটকেও পিছনে ফেলে দিচ্ছেন এই CPIM প্রার্থী! এমন কাণ্ড ঘটালেন, প্রচারেই শোরগোল

উত্তরপাড়ায় ফ্ল্যাট বাড়ি নির্মাণ কাজের জন্য চারতলার পর্যন্ত অনুমতি দেওয়া রয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে বেশিরভাগ জায়গায় সেই নির্মাণ চারতলা পেরিয়ে বেড়েই চলেছে। ফলে আতঙ্কে রয়েছে না এলাকার মানুষজন। নিত্যদিন নির্মীয়মান বাড়ি থেকে খসে পড়ছে কখনো ইট কখনো বা সিমেন্ট ! ফলে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে ঘোষণা সেই কারণে একটি পোস্টারও দেওয়া হয়েছে নির্মীয়মান ফ্ল্যাট বাড়ির সামনে, যেখানে লেখা রয়েছে, উত্তর পাড়ায় চারতলার পর্যন্ত নির্মাণ করার অনুমতি রয়েছে তার বেশি নির্মাণ কাজ হলে প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হবে নাগরিক সমাজ। এমন পোস্টার পড়ার পর থেকে শুরু হয়েছে শোরগোল। এই নিয়ে রাজনীতির ময়দানে নেমে পড়েছেন বিরোধীরাও।

আরও পড়ুন: গা ভর্তি তাল তাল সোনার গয়না! রচনার প্রচারে ঝড় তুলছেন কে এই ‘গোল্ড ম্যান’? আজই চিনুন তাঁকে..

উত্তরপাড়া লোকসভার বিজেপির প্রার্থী কবীরশংকর বসু বলেন, “সিন্ডিকেট রাজত্বে মানুষের জীবনের মূল্য কমে গিয়েছে। নিজেদের আখের গোছাতে সাধারণ মানুষের জীবন বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছেন এই সমস্ত অবৈধ নির্মাণ কারীরা।” উত্তরপাড়ার একাধিক জায়গায় চলছে অবৈধভাবে নির্মাণ কাজ। সেই কথা স্বীকার করে নিয়েছেন উত্তরপাড়া পুরসভার উপপুরপ্রধান খোকন মন্ডল।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন প্রোমোটারদের তাদের রাজত্ব ধ্বংস করবেন।

রাহী হালদার

Hooghly News: হিন্দমোটরে গঙ্গায় তলিয়ে যাচ্ছে ঘাট ও মন্দির ! আতঙ্কে স্থানীয়রা

হুগলি: দীর্ঘদিন যাবত বেহাল অবস্থায় গঙ্গার ঘাট। গঙ্গার ঘাট ভেঙে তলিয়ে যাচ্ছে নদীর জলে। এমনকি পাশে থাকা একটি শিব মন্দির তাও ভেঙে তলিয়ে যাচ্ছে গঙ্গায়। এসবের মধ্যেই চলছে সেই গঙ্গার ঘাটের স্নান ও ঠাকুরের নিত্য পুজো। ঘটনাটি হুগলির হিন্দমোটরের বটতলা ঘাটের।স্থানীয় সূত্রে খবর, কয়েক বছর আগেই তৈরি হয়েছিল এই গঙ্গার ঘাট। তবে বর্তমানে সেই গঙ্গার ঘাটকে আর ঘাট বলা চলে না। ঘাটের বেশিরভাগ অংশই ভেঙে তলিয়ে গেছে গঙ্গার জলে। মানুষের বসার জন্য করা হয়েছিল সিমেন্টের বসার জায়গা কিন্তু দিনে দিনে সেইসব ও তলিয়ে যাচ্ছে গঙ্গার জলে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ বার বার প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েও লাভ হয় নি। তাই জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চলছে গঙ্গা স্নান ও নিত্য পুজো।

আরও পড়ুন: বাস করেন এক জেলায়, পিন কোড অন্য জেলার! চিঠি পেতে নাভিশ্বাস

এই বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা বিশ্বনাথ দাস তিনি বলেন, গঙ্গার ঘাটের যা অবস্থা এখানে একজন অচেনা মানুষ যদি স্নান করতে আসে বুঝতে পারবে না কোথায় গঙ্গার ঘাট ভাঙা আছে, যার ফলে যে কোন মুহূর্তে ঘটতে পারে বড়সড়দুর্ঘটনা। প্রতিদিন এই ঘাটে বহু সংখ্যক এলাকার মানুষ আসেন দিনের বেলা ও বিকেল বেলা সময় কাটাতে তবে গঙ্গার ঘাটের যা অবস্থা তাতে যে কোন দিন যেকোনো কিছু ঘটতে পারে। প্রশাসনের লোকেরাও বারবার ঘাটে আসে তবে কাজ কিছু হচ্ছে না।এ বিষয়ে উত্তরপাড়া পুরসভার পুরোপ্রধান দিলীপ যাদব তিনি বলেন, গঙ্গার ঘাটের যে কাজ তা পোর্টট্রাস্টের আওতায় পড়ে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এক্ষেত্রে পুরসভার কিছু করার থাকে না। পোর্টট্রাস্ট থেকে কোনো নির্দেশিকা আসলেই তিনি সেই মোতাবেক কাজ শুরু করবেন।

রাহী হালদার

Hooghly News: ২০০ বছর ধরে উত্তরপাড়ার এই লাইব্রেরিতে স‌যত্নে রয়েছে মাইকেল মধুসূদন দত্তের কক্ষ ও ব্যবহৃত আসবাব!

হুগলি: মাইকেল মধুসূদন দত্তের ২০০ তম জন্মদিবস উপলক্ষে হুগলির উত্তরপাড়ার শুরু হয়েছে বিশেষ প্রদর্শনী। উত্তরপাড়া পৌরসভা পরিচালিত আজাদ হিন্দ গ্যালারিতে শুরু হয়েছে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনী নিয়ে এক্সিবিশন। সেখানে যেমন রাখা রয়েছে তার লেখা বিভিন্ন বই তেমনি মাইকেল মধুসূদন দত্তের এপিটাপ আর্কাইভ প্রদর্শন করা হয়েছে ছবি ও লেখার মাধ্যমে।একই সঙ্গে উত্তরপাড়া পৌরসভার পক্ষ থেকে কবি কে শ্রদ্ধা জানাতে এই দিন সকালে এক প্রভাত ফেরির আয়োজন করা হয়। উত্তরপাড়া এলাকার সমস্ত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক- শিক্ষিকাদের নিয়ে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ছবি প্ল্যাকার পোস্টার নিয়ে পথে হাঁটেন ছাত্র ছাত্রী সহ এলাকার মানুষরা।

আরও পড়ুন: স্কুলেই ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, সিনেমা উৎসবে মাতল খানাকুলের কচিকাঁচারা

১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে ২৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেছিলে কবি মধুসূদন দত্ত। বাংলার সাহিত্য জগতের নবজাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার শেষ জীবনের এক বড় অংশ কাটিয়েছিলেন উত্তরপাড়ার নদীর তীরবর্তী জায়গায়। বর্তমানে যা উত্তরপাড়া জয় কৃষ্ণ লাইব্রেরী নামে পরিচিত সেই বাড়ি ছিল কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের শেষ বয়সের ঠিকানা। জীবনের একটা বড় অংশ তিনি কাটিয়ে গিয়েছেন হুগলির উত্তরপাড়াতেই। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ব্যবহৃত আসবাবপত্র তা সবকিছুই হয়েছে মধুসূদন কক্ষে। যে ঘরে মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার শেষ বয়স কাটিয়ে ছিলেন আজও সেই ঘর কে আলাদাভাবে সংরক্ষিত করা হয়েছে মধুসূদন কক্ষ হিসেবে। শেষ জীবনে বিভিন্ন সাহিত্য রচনা করেছেন শুধু গঙ্গা তীরবর্তী এই বাড়িতে।

আরও পড়ুন: হুগলিতে একাধিক হাঁসের রহস্যমৃত্যু! ফরেন্সিক ল্যাবে শুরু ময়নাতদন্ত, হত্যা নাকি দুর্ঘটনা?

এই বিষয়ে উত্তরপাড়া জয় কৃষ্ণ লাইব্রেরী টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট অর্পিতা চক্রবর্তী তিনি বলেন, উত্তরপাড়া জয়কৃষ্ণ লাইব্রেরীতে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত তার শেষ বয়সে এসে থেকেছেন। তার জীবন কালে সবকিছু কষ্টের সময় তিনি কাটিয়েছিলেন এই লাইব্রেরি ভবনে। জানা যায় তাদের মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত তিনি লাইব্রেরী দ্বিতীয় কক্ষে মধুসূদন ভবনেই থাকতেন। তার স্ত্রী পুত্র তার সঙ্গে এসে থাকতেন। এমনকি তার শেষ ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পর তার এবং তার স্ত্রী এর সমাধি যেন তৈরি হয় এই লাইব্রেরীর মাঠেই। তবে সেই সময় গোড়া ব্রাহ্মণ্যবাদের জন্য তাতে সহমত হয়নি একাংশের মানুষ। তবে মাইকেলের ২০০ বছরের জন্মদিনে এখনও সাহিত্যের প্রতি তার যা অবদান সেই কারণে নতুন প্রজন্ম থেকে পুরাতন প্রজন্ম সকলের কাছেই মহাকবি হিসেবে রয়েছেন মধুসূদন দত্ত।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এই বিষয়ে উত্তরপাড়া পুরসভার পুরো প্রধান দিলীপ যাদব তিনি জানান,  পুরসভার পুরোপ্রধান হিসেবে এলাকার যে ইতিহাস তা মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্যই এই প্রয়াস। এলাকার সমস্ত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শিক্ষকরা তারা আসছেন এই প্রদর্শনী দেখতে। এর ফলে সাহিত্যের প্রতি নতুন প্রজন্মের ছাত্র-ছাত্রীরা উদ্বুদ্ধ হবে।
রাহী হালদার

Hooghly News: জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দিন কাটাচ্ছেন খোদ পুলিশ কর্মীরাই ! 

জি টি রোডের উপর উত্তরপাড়া থানার বিপরীতে পুলিশ আবাসনের ভয়াবহ ও অস্বাস্থ্য কর পরিবেশ, চাঙ্গর ভেঙে ঝুলছে,দেখা যাচ্ছে লোহার রড,সেই আবাসনেই জীবনের ঝুঁকি
জি টি রোডের উপর উত্তরপাড়া থানার বিপরীতে পুলিশ আবাসনের ভয়াবহ ও অস্বাস্থ্য কর পরিবেশ, চাঙ্গর ভেঙে ঝুলছে,দেখা যাচ্ছে লোহার রড,সেই আবাসনেই জীবনের ঝুঁকি
যে কোনো দিন রাস্তায় ভেঙে পড়ে ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। কেননা এই আবাসনেরই ঢিল ছোড়া দুরত্বে রয়েছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকের শাখা এবং পৌরসভা, যেখানে প্রতিদিনই আসেন অনেক মানুষ যাদের মধ্যে অনেক প্রবীণ মানুষও থাকেন।
যে কোনো দিন রাস্তায় ভেঙে পড়ে ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা। কেননা এই আবাসনেরই ঢিল ছোড়া দুরত্বে রয়েছে একটি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকের শাখা এবং পৌরসভা, যেখানে প্রতিদিনই আসেন অনেক মানুষ যাদের মধ্যে অনেক প্রবীণ মানুষও থাকেন।
এক প্রাক্তন পুলিশ কর্মীর দাবি, এখানকার পরিবেশও যথেষ্ট অস্বাস্থ্যকর। জঞ্জালের স্তুপের থেকে পাওয়া যায় মদের বোতল ও এবং মশার উপদ্রব তো আছেই। মানুষের যারা নিরাপত্তা দেন, তাদের দিকটাও তো ভাবা দরকার।
এক প্রাক্তন পুলিশ কর্মীর দাবি, এখানকার পরিবেশও যথেষ্ট অস্বাস্থ্যকর। জঞ্জালের স্তুপের থেকে পাওয়া যায় মদের বোতল ও এবং মশার উপদ্রব তো আছেই। মানুষের যারা নিরাপত্তা দেন, তাদের দিকটাও তো ভাবা দরকার।
পুলিশ সূত্রের খবর এই আবাসন গুলির দায়িত্বে আছে ওয়েস্ট বেঙ্গল পুলিশ হাউজিং বোর্ড। আগে তাদের এই ব্যাপারে জানানো হয়েছিল তখন কিছু কাজও হয়েছিল, কিনতু বর্তমানে ফান্ড না আসাতে বাকি কাজ গুলি করা যাচ্ছেনা।
পুলিশ সূত্রের খবর এই আবাসন গুলির দায়িত্বে আছে ওয়েস্ট বেঙ্গল পুলিশ হাউজিং বোর্ড। আগে তাদের এই ব্যাপারে জানানো হয়েছিল তখন কিছু কাজও হয়েছিল, কিনতু বর্তমানে ফান্ড না আসাতে বাকি কাজ গুলি করা যাচ্ছেনা।
এলাকার মানুষ বলছেন সবই তো বোঝা গেলো! কিন্তু যদি ওই আবাসনের কিছু অংশ ভেঙে পড়ে কারোর জীবন হানি হয় তার দায়িত্ব কে নেবে? দুর্ঘটনা ঘটার পর কি সকলের চোখ খুলবে?
এলাকার মানুষ বলছেন সবই তো বোঝা গেলো! কিন্তু যদি ওই আবাসনের কিছু অংশ ভেঙে পড়ে কারোর জীবন হানি হয় তার দায়িত্ব কে নেবে? দুর্ঘটনা ঘটার পর কি সকলের চোখ খুলবে?
পুলিশ কোয়াটারের এতটাই খারাপ অবস্থা যে বিভিন্ন জায়গা থেকে গাছ গজিয়ে গেছে। পুলিশ ও সাধারণ মানুষ সকলের আতঙ্ক একটাই চাঙ্গর ভেঙে বা বাড়ি ভেঙে কারুর মৃত্যু যেনো না ঘটে
পুলিশ কোয়াটারের এতটাই খারাপ অবস্থা যে বিভিন্ন জায়গা থেকে গাছ গজিয়ে গেছে। সাধারণ মানুষ ও পুলিশকর্মীরা ভয় পাচ্ছেন বাড়ি ভেঙে কারুর মৃত্যু যেন না ঘটে তাই নিয়ে।