Tag Archives: Vitamin E

Vitamin E: ত্বক-চুলের জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিচ্ছেন? সাবধান! এই ভুলে চেহারার বারোটা বাজতে পারে

শরীরের জন্য খুব-ই গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ই। ইদানীং অনেকেই ত্বক-চুলে জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করেন। কিন্তু যেমন-তেমনভাবে ভিটামিন ই ব্যবহার করলে মহা বিপদ! বেশি ভিটামিন ই-র ফলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন-ই-টক্সিসিটি। ভিটামিন ই-র নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। যেমন--
শরীরের জন্য খুব-ই গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ই। ইদানীং অনেকেই ত্বক-চুলে জেল্লা ফেরাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করেন। কিন্তু যেমন-তেমনভাবে ভিটামিন ই ব্যবহার করলে মহা বিপদ! বেশি ভিটামিন ই-র ফলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন-ই-টক্সিসিটি। ভিটামিন ই-র নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। যেমন–
ভিটামিন ই টক্সিসিটি কী? যখন শরীরে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই জমা হয়, তখন তাকে বলে ভিটামিন ই টক্সিসিটি। ভিটামিন ই এক জাতীয় ফ্যাটে দ্রবণীয় ভিটামিন যা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই হার্টের অসুখ, অনেক ধরণের ক্যানসার ও মস্তিষ্কের সমস্যা রোধ করে। ভিটামিন ই-র একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধতে না দেওয়া।
ভিটামিন ই টক্সিসিটি কী? যখন শরীরে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই জমা হয়, তখন তাকে বলে ভিটামিন ই টক্সিসিটি। ভিটামিন ই এক জাতীয় ফ্যাটে দ্রবণীয় ভিটামিন যা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। ভিটামিন ই হার্টের অসুখ, অনেক ধরণের ক্যানসার ও মস্তিষ্কের সমস্যা রোধ করে। ভিটামিন ই-র একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাঁধতে না দেওয়া।
রোজ কতটা ভিটামিন ই নিরাপদ? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই খাওয়া যায়। কোন কোন খাবারে পাওয়া যায় ভিটামিন ই? তেলের মধ্যে সয়াবিন তেল, সানফ্লাওয়ার তেল, উইট জার্ম অয়েল, কর্ন অয়েল। বাদাম ও বীজের মধ্যে সূর্যমুখীর বীজ, কাঠবাদাম, পিনাট বাটার। ফলের মধ্যে কিউই, আম, টোম্যাটো। সবজির মধ্যে পালং শাক, ব্রকোলি।
রোজ কতটা ভিটামিন ই নিরাপদ? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই খাওয়া যায়। কোন কোন খাবারে পাওয়া যায় ভিটামিন ই? তেলের মধ্যে সয়াবিন তেল, সানফ্লাওয়ার তেল, উইট জার্ম অয়েল, কর্ন অয়েল। বাদাম ও বীজের মধ্যে সূর্যমুখীর বীজ, কাঠবাদাম, পিনাট বাটার। ফলের মধ্যে কিউই, আম, টোম্যাটো। সবজির মধ্যে পালং শাক, ব্রকোলি।
কাদের প্রয়োজন ভিটামিন ই সাপ্লিমেন্ট? যাঁরা লো-ফ্যাট ডায়েটে আছেন, যাঁদের শরীরে ফ্যাট শোষিত হয় না সঠিকভাবে, যাঁরা কর্নস ডিজিজ বা সিস্টিক ফাইব্রোসিস-এ আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে ভিটামিন ই কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। তখন-ই ভিটামিন ই খান, যখন আপনার শরীরে এর ঘাটতি হয়েছে। অযথা ভিটামিন ই খেলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন ই টক্সিসিটি, তাতে হিতে বিপরীত হয়।

কাদের প্রয়োজন ভিটামিন ই সাপ্লিমেন্ট? যাঁরা লো-ফ্যাট ডায়েটে আছেন, যাঁদের শরীরে ফ্যাট শোষিত হয় না সঠিকভাবে, যাঁরা কর্নস ডিজিজ বা সিস্টিক ফাইব্রোসিস-এ আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে ভিটামিন ই কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি। তখন-ই ভিটামিন ই খান, যখন আপনার শরীরে এর ঘাটতি হয়েছে। অযথা ভিটামিন ই খেলে শরীরে দেখা দেয় ভিটামিন ই টক্সিসিটি, তাতে হিতে বিপরীত হয়।
ভিটামিন ই-র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া-- বেশি ভিটামিন ই খেলে শরীরে রক্ত তরল হয়ে যায়, রক্ত জমাট বাঁধে না। এরফলে, কোথাও কেটে গেলে বা সার্জারি হলে রক্ত জমাট বাঁধতে চায় না।
ভিটামিন ই-র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া– বেশি ভিটামিন ই খেলে শরীরে রক্ত তরল হয়ে যায়, রক্ত জমাট বাঁধে না। এরফলে, কোথাও কেটে গেলে বা সার্জারি হলে রক্ত জমাট বাঁধতে চায় না।
অত্যধিক ভিটামিন ই-র ফলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়, ফলে হ্যামারেজিক স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
অত্যধিক ভিটামিন ই-র ফলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়, ফলে হ্যামারেজিক স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
শরীরে অত্যধিক ভিটামিন ই নানারকম ওষুধের সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করে। ৩০০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি ভিটামিন ই ব্লাড থিনার অ্যাসপিরিন ও ওয়ারফিরিন-এর কার্যকারিতায় বাধাপ্রধাদ করে।
শরীরে অত্যধিক ভিটামিন ই নানারকম ওষুধের সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করে। ৩০০ মিলিগ্রাম বা তার বেশি ভিটামিন ই ব্লাড থিনার অ্যাসপিরিন ও ওয়ারফিরিন-এর কার্যকারিতায় বাধাপ্রধাদ করে।
ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় ট্যামোক্সিফেন ও ইম্যিউনোসাপরেসেন্ট সাইক্লোস্পোরিন। এই দুই ওষুধের কার্যকারিতায় বাধাসৃষ্টি করে অত্যাধিক ভিটামিন ই।
ব্রেস্ট ক্যানসারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় ট্যামোক্সিফেন ও ইম্যিউনোসাপরেসেন্ট সাইক্লোস্পোরিন। এই দুই ওষুধের কার্যকারিতায় বাধাসৃষ্টি করে অত্যাধিক ভিটামিন ই।
অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে তার নির্যাসটি ত্বকে মাখেন। এক্ষেত্রে অনেকের উপকার যেমন হয়, তেমনি এও মাথায় রাখতে হয়, অনেকের ক্ষেত্রেই ভিটামিন ই কাজে দেয়। উলটে হিতে বিপরীত হয়। যাঁদের ত্বক খুব সংবেদনশীল, ভিটামিন ই-র সরাসরি ব্যবহারে তাঁদের ত্বকে র‌্যাশ, ফুসকুড়ি, অ্যালার্জি হতে পারে।
অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে তার নির্যাসটি ত্বকে মাখেন। এক্ষেত্রে অনেকের উপকার যেমন হয়, তেমনি এও মাথায় রাখতে হয়, অনেকের ক্ষেত্রেই ভিটামিন ই কাজে দেয়। উলটে হিতে বিপরীত হয়। যাঁদের ত্বক খুব সংবেদনশীল, ভিটামিন ই-র সরাসরি ব্যবহারে তাঁদের ত্বকে র‌্যাশ, ফুসকুড়ি, অ্যালার্জি হতে পারে।
ত্বকে সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার না করে, কোনও প্যাক বানিয়ে তাঁর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। দই, মধু, হলুদের মিশ্রণের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ব্যবহার করুন। ব্রণ বা ত্বকের অন্যান্য দাগছোপ কমাতে পাকা পেঁপের সঙ্গে মধু, লেবুর রস এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে মুখে লাগালে
ত্বকে সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার না করে, কোনও প্যাক বানিয়ে তাঁর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। দই, মধু, হলুদের মিশ্রণের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ব্যবহার করুন। ব্রণ বা ত্বকের অন্যান্য দাগছোপ কমাতে পাকা পেঁপের সঙ্গে মধু, লেবুর রস এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুলের নির্যাস মিশিয়ে মুখে লাগালে

Vitamin Deficiency: কোন ভিটামিনের অভাবে ব্রণ হয় জানেন? একটু সতর্ক হলেই এড়াতে পারেন সমস্যা

ঝকঝকে দাগমুক্ত ত্বক কে না চান, তাই না? কিন্তু, আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা প্রায় সারা বছরই ব্রণ বা দাগের মতো সমস্যায় জেরবার হতে থাকি৷
ঝকঝকে দাগমুক্ত ত্বক কে না চান, তাই না? কিন্তু, আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা প্রায় সারা বছরই ব্রণ বা দাগের মতো সমস্যায় জেরবার হতে থাকি৷
 অনেক সময়ই দেখা যায় আমরা হাজার চেষ্টা করা সত্ত্বেও ব্রণ হওয়া কিছুতেই আটকাতে পারি না৷ সাধারণত, বয়ঃসন্ধিকালে ব্রণের সমস্যা হলেও, অনেকেই বয়স বেড়ে যাওয়ার পরেও এই সমস্যায় নাজেহাল হন৷
অনেক সময়ই দেখা যায় আমরা হাজার চেষ্টা করা সত্ত্বেও ব্রণ হওয়া কিছুতেই আটকাতে পারি না৷ সাধারণত, বয়ঃসন্ধিকালে ব্রণের সমস্যা হলেও, অনেকেই বয়স বেড়ে যাওয়ার পরেও এই সমস্যায় নাজেহাল হন৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, যাঁদের সাধারণত অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক থাকে, তাঁদের ত্বকের রোমকূপে কোনও ভাবে মৃত কোষ বা ব্যাকটেরিয়া জমে এই ব্রণর মতো সমস্যা তৈরি হয়৷
গবেষকেরা জানাচ্ছেন, যাঁদের সাধারণত অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক থাকে, তাঁদের ত্বকের রোমকূপে কোনও ভাবে মৃত কোষ বা ব্যাকটেরিয়া জমে এই ব্রণর মতো সমস্যা তৈরি হয়৷
 ২০১৩ সালের একটি গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, মানুষের শরীরের মূলত ৪ ভিটামিনের অভাবে ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷
২০১৩ সালের একটি গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, মানুষের শরীরের মূলত ৪ ভিটামিনের অভাবে ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷
ভিটামিন এ-র অভাবে মুখের ত্বকে ব্রণ হওয়ার মতো সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়৷ এটি এক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা আমাদের ত্বকের প্রতিরক্ষা করে৷ যাঁদের ভিটামিন এ -র ঘাটতি রয়েছে, তাঁরা টোম্যাটো, কাঁচা লঙ্কা, গাজর ইত্যাদি খেতে পারেন৷
ভিটামিন এ-র অভাবে মুখের ত্বকে ব্রণ হওয়ার মতো সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়৷ এটি এক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা আমাদের ত্বকের প্রতিরক্ষা করে৷ যাঁদের ভিটামিন এ -র ঘাটতি রয়েছে, তাঁরা টোম্যাটো, কাঁচা লঙ্কা, গাজর ইত্যাদি খেতে পারেন৷
ভিটামিন বি৩-র অভাবেও ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷ এই ভিটামিনের মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ এই ভিটামিন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সাহায্য করে৷
ভিটামিন বি৩-র অভাবেও ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷ এই ভিটামিনের মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ এই ভিটামিন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সাহায্য করে৷
ভিটামিন ডি এর অভাবও ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ৷ ভিটামিন ডি আমাদের ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে৷ এই ভিটামিন ব্রণ প্রতিরোধ করে৷ যে কোনও দুগ্ধ জাতীয় খাবার, ডিম ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস৷
ভিটামিন ডি এর অভাবও ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ৷ ভিটামিন ডি আমাদের ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে৷ এই ভিটামিন ব্রণ প্রতিরোধ করে৷ যে কোনও দুগ্ধ জাতীয় খাবার, ডিম ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস৷
ভিটমানি ই হল সুস্থ ত্বকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন৷ এতেও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণাগুণ রয়েছে৷ ভিটামিন ই কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করে৷ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়৷
ভিটমানি ই হল সুস্থ ত্বকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন৷ এতেও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণাগুণ রয়েছে৷ ভিটামিন ই কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করে৷ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়৷

Skin Care Tips in Summer: SPF দেখে নামী-দামি সানস্ক্রিন কিনছেন? রোদে চামড়ার পোড়া আটকাতে ‘এই’ উপাদান ম্যাজিক করবে! ডাক্তারের পরামর্শ

আমরা প্রত্যেকে কমবেশি পেঁপে খেতে পছন্দ করি। পেঁপেতে রয়েছে ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি যা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকার। তবে রূপচর্চার জন্য পেঁপে ভীষণ কার্যকরী।
আমরা প্রত্যেকে কমবেশি পেঁপে খেতে পছন্দ করি। পেঁপেতে রয়েছে ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি যা স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকার। তবে রূপচর্চার জন্য পেঁপে ভীষণ কার্যকরী।
গায়ের রং উজ্জ্বল করতে পেঁপের জুড়ি নেই। পেঁপের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
গায়ের রং উজ্জ্বল করতে পেঁপের জুড়ি নেই। পেঁপের মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করে।
বিউটি এক্সপার্ট সঙ্গীতা গুহ রায় জানান, প্রতিদিন সপ্তাহে তিন থেকে চারবার পেঁপের নরম পাকা অংশ হাতের তালুতে চটকে নিয়ে মুখে ঘাড়ে হাতে পায়ে মেখে নিন। তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন এক সপ্তাহে পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
বিউটি এক্সপার্ট সঙ্গীতা গুহ রায় জানান, প্রতিদিন সপ্তাহে তিন থেকে চারবার পেঁপের নরম পাকা অংশ হাতের তালুতে চটকে নিয়ে মুখে ঘাড়ে হাতে পায়ে মেখে নিন। তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন এক সপ্তাহে পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
এছাড়াও বাড়িতে কাঁচা পেঁপে থাকলে সেই পেঁপে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন । এরপর সেই পেঁপেতে ভিটামিন ই তেল, মধু ও টক দই মিলিয়ে নিন। তারপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এছাড়াও বাড়িতে কাঁচা পেঁপে থাকলে সেই পেঁপে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন । এরপর সেই পেঁপেতে ভিটামিন ই তেল, মধু ও টক দই মিলিয়ে নিন। তারপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বক সজীব এবং প্রাণবন্ত করতে পেঁপের জুড়ি মেলা ভার। আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় পেঁপে যোগ করুন। মুখে ব্রণেও বা ব্রনের দাগ কমাতেও পেঁপে ভীষণ কার্যকরী।
ত্বক সজীব এবং প্রাণবন্ত করতে পেঁপের জুড়ি মেলা ভার। আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় পেঁপে যোগ করুন। মুখে ব্রণেও বা ব্রনের দাগ কমাতেও পেঁপে ভীষণ কার্যকরী।
পেঁপেতে এক টেবিল চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার শরীরের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। (পিয়া গুপ্তা)
পেঁপেতে এক টেবিল চামচ মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পুরো মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার শরীরের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে। (পিয়া গুপ্তা)

Hair And Skin Beauty Tips:ত্বক-চুলের জেল্লা বাড়াতে আর ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে হবে না, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে পাতে রাখুন এই ৬ খাবার, ৩ গুণ বেশি ফল পাবেন

৮ প্রকারের ভিটামিন ই হয়। এরমধ্যে আলফা টোকোফেরোল মানব দেহের নানা উপকার করে। হাড়ের যত্ন, বন্ধ্যত্বের সমস্যা রোধ করা থেকে শুরু করে বার্ধক্যজনিত সমস্যাও রুখে দিতে পারে ভিটামিন ই। ত্বক ও চুলের যত্নে অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে, কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে তা ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু অযথা ওষুধকেন খাবেন? জানবেন, সব ওষুধের-ই কিছু না কিছু সাইড এফেক্ট রয়েছে। কাজেই ভরসা রাখুন প্রাকৃতিক উপায়ে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৬ টি খাবার রয়েছে যা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলে শরীরে ভিটামিন ই-এর ঘাটতি হবে না।
৮ প্রকারের ভিটামিন ই হয়। এরমধ্যে আলফা টোকোফেরোল মানব দেহের নানা উপকার করে। হাড়ের যত্ন, বন্ধ্যত্বের সমস্যা রোধ করা থেকে শুরু করে বার্ধক্যজনিত সমস্যাও রুখে দিতে পারে ভিটামিন ই। ত্বক ও চুলের যত্নে অনেকেই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে, কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে তা ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু অযথা ওষুধকেন খাবেন? জানবেন, সব ওষুধের-ই কিছু না কিছু সাইড এফেক্ট রয়েছে। কাজেই ভরসা রাখুন প্রাকৃতিক উপায়ে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এমন ৬ টি খাবার রয়েছে যা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলে শরীরে ভিটামিন ই-এর ঘাটতি হবে না।
কাঠবাদাম: ১০০ গ্রাম আমন্ডে ২৫.৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। পাশাপাশি, ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে থাকে ১২.৫ গ্রাম ফাইবার, ২১.১৫ গ্রাম প্রোটিন, ৭৩৩ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ২৭০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম। তা ছাড়া, কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। এই সব উপাদান ত্বকের জন্য ভাল। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে এবং দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে কাঠবাদামের জুরি মেলা ভার।
কাঠবাদাম: ১০০ গ্রাম আমন্ডে ২৫.৬৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। পাশাপাশি, ১০০ গ্রাম কাঠবাদামে থাকে ১২.৫ গ্রাম ফাইবার, ২১.১৫ গ্রাম প্রোটিন, ৭৩৩ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ২৭০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম। তা ছাড়া, কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। এই সব উপাদান ত্বকের জন্য ভাল। স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে এবং দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখতে কাঠবাদামের জুরি মেলা ভার।
সূর্যমুখী ফুলের বীজ: ১০০ গ্রাম সূর্যমুখী ফুলের বীজে ৩৭.১৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। এটি ফাইবারে ভরপুর। ১০০ গ্রাম সূর্যমুখী ফুলের বীজে ৮.৬ গ্রাম ফাইবার, ২০.৭৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬৪৫ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ৩২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম ও ৫ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।
সূর্যমুখী ফুলের বীজ: ১০০ গ্রাম সূর্যমুখী ফুলের বীজে ৩৭.১৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। এটি ফাইবারে ভরপুর। ১০০ গ্রাম সূর্যমুখী ফুলের বীজে ৮.৬ গ্রাম ফাইবার, ২০.৭৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬৪৫ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ৩২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম ও ৫ মিলিগ্রাম জিংক থাকে।
চিনেবাদাম: ১০০ গ্রাম চিনেবাদামে থাকে ৪.৯৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম চিনেবাদামে থাকে ৮.৪ গ্রাম ফাইবার, ২৪.৩৫ গ্রাম প্রোটিন, ৬৩৪ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ১৪.৩৫৫ মিলিগ্রাম নায়াসিন।ভিটামিন ই, ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ এই বাদাম ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
চিনেবাদাম: ১০০ গ্রাম চিনেবাদামে থাকে ৪.৯৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম চিনেবাদামে থাকে ৮.৪ গ্রাম ফাইবার, ২৪.৩৫ গ্রাম প্রোটিন, ৬৩৪ মিলিগ্রাম পোটাশিয়াম, ১৪.৩৫৫ মিলিগ্রাম নায়াসিন।ভিটামিন ই, ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ এই বাদাম ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
অ্যাভোকাডো: ১০০ গ্রাম এই ফলে ২.০৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম অ্যাভোকাডোতে থাকে ১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। কলার থেকেও বেশি পটাশিয়াম থাকে এই ফলে। এই ফলে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং পটাশিয়াম। এই সব উপাদান ত্বকের উপর বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে, স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখতে এই ফল খাওয়া মাস্ট।

অ্যাভোকাডো: ১০০ গ্রাম এই ফলে ২.০৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই থাকে। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম অ্যাভোকাডোতে থাকে ১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি। কলার থেকেও বেশি পটাশিয়াম থাকে এই ফলে। এই ফলে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং পটাশিয়াম। এই সব উপাদান ত্বকের উপর বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে, স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখতে এই ফল খাওয়া মাস্ট।
পালং শাক: ১০০ গ্রাম পালং শাকে থাকে ২.০৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম পালং-এ থাকে ২.২ গ্রাম ৫৫৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম, ৯৩৭৭ international units (IU) ভিটামিন এ ও ২৮.১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।
পালং শাক: ১০০ গ্রাম পালং শাকে থাকে ২.০৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই। পাশাপাশি ১০০ গ্রাম পালং-এ থাকে ২.২ গ্রাম ৫৫৮ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম, ৯৩৭৭ international units (IU) ভিটামিন এ ও ২৮.১ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।
ব্রকোলি: আয়রন, ক্যালশিয়াম, ভিটমিন সি, ই এবং প্রোবায়োটিক ফাইবারে সমৃদ্ধ ব্রকোলি।
ব্রকোলি: আয়রন, ক্যালশিয়াম, ভিটমিন সি, ই এবং প্রোবায়োটিক ফাইবারে সমৃদ্ধ ব্রকোলি।