Tag Archives: WIFI

Wifi and Hotspot: ফোনে আছে দু’টোই, বলুন তো ওয়াইফাই ও হটস্পটের মধ্যে পার্থক্য কী? ৯৯%শতাংশই ভুল উত্তর দিয়েছেন

ওয়াইফাই এবং হটস্পট। দু’ভাবেই তারবিহীন ইন্টারনেট কানেকশন করা যায়। কিন্তু দুটো আলাদা পদ্ধতি। এক নয়। অনেকেই ওয়াইফাই এবং হটস্পটের মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না। কিন্তু ডিজিটাল যুগে এটা জানা অত্যন্ত জরুরি।

ওয়াইফাই এবং হটস্পট। দু’ভাবেই তারবিহীন ইন্টারনেট কানেকশন করা যায়। কিন্তু দুটো আলাদা পদ্ধতি। এক নয়। অনেকেই ওয়াইফাই এবং হটস্পটের মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন না। কিন্তু ডিজিটাল যুগে এটা জানা অত্যন্ত জরুরি।
ওয়াইফাই: ওয়াইফাই হল লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যানের জন্য বেতার যোগাযোগ প্রযুক্তির একটা রূপ। এর সংযোগ স্থাপনের জন্য 2.4 GHz এর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের অধীনে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়। হটস্পট তৈরি করতে ওয়্যারলেস ডিভাইস ব্যবহার করে ওয়াইফাই আনা হয়।

ওয়াইফাই: ওয়াইফাই হল লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যানের জন্য বেতার যোগাযোগ প্রযুক্তির একটা রূপ। এর সংযোগ স্থাপনের জন্য 2.4 GHz এর রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের অধীনে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়। হটস্পট তৈরি করতে ওয়্যারলেস ডিভাইস ব্যবহার করে ওয়াইফাই আনা হয়।
ডিভাইসে ওয়াইফাই চালু না থাকলে ইউজার হটস্পট অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। ওয়াইফাই সম্পূর্ণ নিরাপদ কানেকশন। অনেকগুলো কাজ একসঙ্গে করতে পারে। সাধারণত কম্পিউটার, প্রিন্টার, গেম কনসোল ইত্যাদি সংযোগ করতে ওয়াইফাই ব্যবহার করা হয়।
ডিভাইসে ওয়াইফাই চালু না থাকলে ইউজার হটস্পট অ্যাক্সেস করতে পারবেন না। ওয়াইফাই সম্পূর্ণ নিরাপদ কানেকশন। অনেকগুলো কাজ একসঙ্গে করতে পারে। সাধারণত কম্পিউটার, প্রিন্টার, গেম কনসোল ইত্যাদি সংযোগ করতে ওয়াইফাই ব্যবহার করা হয়।
হটস্পট: ওয়াইফাই-এর মাধ্যমে হটস্পট তৈরি করা হয়। এই সিস্টেম তার সীমার মধ্যে থাকা সমস্ত ডিভাইসে ওয়াইফাই-এর মাধ্যমে ওয়্যারলেন্স ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন ইউজার। একটা অ্যাক্সেস পয়েন্ট ডিভাইস একটাই হটস্পট তৈরি করে।
হটস্পট: ওয়াইফাই-এর মাধ্যমে হটস্পট তৈরি করা হয়। এই সিস্টেম তার সীমার মধ্যে থাকা সমস্ত ডিভাইসে ওয়াইফাই-এর মাধ্যমে ওয়্যারলেন্স ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন ইউজার। একটা অ্যাক্সেস পয়েন্ট ডিভাইস একটাই হটস্পট তৈরি করে।
মূল পার্থক্য: ওয়াইফাই সিস্টেম ইন্টারনেট পরিষেবা গ্রহণ করে। আর হটস্পট ইন্টারনেট পরিষেবা দেয়।

মূল পার্থক্য: ওয়াইফাই সিস্টেম ইন্টারনেট পরিষেবা গ্রহণ করে। আর হটস্পট ইন্টারনেট পরিষেবা দেয়।
সোজা কথায় এই দুটি একে অন্যের পরিপূরক। ওয়াইফাই ছাড়া হটস্পট সম্ভব নয়। ওয়াইফাই একাধিক ডিভাইসে হটস্পট নেটওয়ার্ক তৈরি করে।
সোজা কথায় এই দুটি একে অন্যের পরিপূরক। ওয়াইফাই ছাড়া হটস্পট সম্ভব নয়। ওয়াইফাই একাধিক ডিভাইসে হটস্পট নেটওয়ার্ক তৈরি করে।
ওয়াইফাই তৈরি করার জন্য অ্যাক্সেস পয়েন্ট এবং ওয়্যারলেস ডিভাইস প্রয়োজন। অন্য দিকে, হটস্পট তৈরি করার জন্য প্রয়োজন অ্যাক্সেস পয়েন্ট ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত রাউটার।

ওয়াইফাই তৈরি করার জন্য অ্যাক্সেস পয়েন্ট এবং ওয়্যারলেস ডিভাইস প্রয়োজন। অন্য দিকে, হটস্পট তৈরি করার জন্য প্রয়োজন অ্যাক্সেস পয়েন্ট ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত রাউটার।
ওয়াইফাইতে ইন্টারনেটের গতি অনেক বেশি থাকে। তুলনামূলকভাবে হটস্পটে ইন্টারনেটের গতি অনেক কম।
ওয়াইফাইতে ইন্টারনেটের গতি অনেক বেশি থাকে। তুলনামূলকভাবে হটস্পটে ইন্টারনেটের গতি অনেক কম।
স্থানীয় ইন্টারনেট প্রদানকারী সংস্থা ওয়াইফাই পরিষেবা দেয়। হটস্পট পরিষেবা দেয় মূলত ফোন বা সেলুলার সংস্থাগুলি।

স্থানীয় ইন্টারনেট প্রদানকারী সংস্থা ওয়াইফাই পরিষেবা দেয়। হটস্পট পরিষেবা দেয় মূলত ফোন বা সেলুলার সংস্থাগুলি।
ওয়াইফাই নিরাপদ। হটস্পট সর্বজনীন স্থানে ব্যবহার হয়। ফলে ব্যক্তিগত ওয়াইফাই সিস্টেমের তুলনায় কম নিরাপদ।
ওয়াইফাই নিরাপদ। হটস্পট সর্বজনীন স্থানে ব্যবহার হয়। ফলে ব্যক্তিগত ওয়াইফাই সিস্টেমের তুলনায় কম নিরাপদ।
ওয়াইফাই যোগাযোগের জন্য 2.4 GHz রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের অধীনে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়। অন্য দিকে, হটস্পট ইন্টারনেট শেয়ারিং একটি অ্যাক্সেস পয়েন্টে বিভিন্ন ডিভাইসকে সংযুক্ত করতে ওয়াইফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
ওয়াইফাই যোগাযোগের জন্য 2.4 GHz রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডের অধীনে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ ব্যবহার করা হয়। অন্য দিকে, হটস্পট ইন্টারনেট শেয়ারিং একটি অ্যাক্সেস পয়েন্টে বিভিন্ন ডিভাইসকে সংযুক্ত করতে ওয়াইফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

Android: ঝটপট ফোনে ওয়াইফাই! অ্যান্ডরয়েড-এ বিশাল সুবিধা, শুধু কয়েকটা টিপস জানতে হবে

আমাদের মধ্যে অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা প্রায়ই তাঁদের ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড ভুলে যান। তবে এটিকে কোথাও লিখে রাখাও ঠিক নয়। কিন্তু আর কোনও চিন্তা নেই, কেন না অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই এবারে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারবেন।
আমাদের মধ্যে অনেকেই এমন রয়েছেন যাঁরা প্রায়ই তাঁদের ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড ভুলে যান। তবে এটিকে কোথাও লিখে রাখাও ঠিক নয়। কিন্তু আর কোনও চিন্তা নেই, কেন না অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই এবারে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড মনে রাখতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে নেটওয়ার্কের পাশাপাশি ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড এবং শেয়ারিংয়ের অপশন রয়েছে। ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড এবং নেটওয়ার্ক শেয়ারিংয়ের সেটিংস প্রায় সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই এক। শুধু একটি জিনিস মনে রাখতে হবে যে, ওয়াই-ফাইয়ের বিভিন্ন ক্রেডিন্সিয়াল শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ১০ এবং এর বেশি ভার্সনগুলিতেই কাজ করে।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে নেটওয়ার্কের পাশাপাশি ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড এবং শেয়ারিংয়ের অপশন রয়েছে। ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড এবং নেটওয়ার্ক শেয়ারিংয়ের সেটিংস প্রায় সমস্ত অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই এক। শুধু একটি জিনিস মনে রাখতে হবে যে, ওয়াই-ফাইয়ের বিভিন্ন ক্রেডিন্সিয়াল শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ১০ এবং এর বেশি ভার্সনগুলিতেই কাজ করে।
বিগত কয়েক বছরে গুগল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে নানা পদ্ধতি যুক্ত করেছে। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাঁদের পরিচিত, বন্ধু বা পরিবার ও তাঁদের সহকর্মীদের সঙ্গে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার অপশন পেয়েছেন। তবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড সাধারণত দীর্ঘ এবং জটিল হওয়ায় এটি ফোন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে শেয়ার করাই ভাল।
বিগত কয়েক বছরে গুগল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে নানা পদ্ধতি যুক্ত করেছে। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাঁদের পরিচিত, বন্ধু বা পরিবার ও তাঁদের সহকর্মীদের সঙ্গে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার অপশন পেয়েছেন। তবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড সাধারণত দীর্ঘ এবং জটিল হওয়ায় এটি ফোন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে শেয়ার করাই ভাল।
বিগত কয়েক বছরে গুগল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে নানা পদ্ধতি যুক্ত করেছে। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাঁদের পরিচিত, বন্ধু বা পরিবার ও তাঁদের সহকর্মীদের সঙ্গে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার অপশন পেয়েছেন। তবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড সাধারণত দীর্ঘ এবং জটিল হওয়ায় এটি ফোন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে শেয়ার করাই ভাল।
বিগত কয়েক বছরে গুগল অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে নানা পদ্ধতি যুক্ত করেছে। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই তাঁদের পরিচিত, বন্ধু বা পরিবার ও তাঁদের সহকর্মীদের সঙ্গে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার অপশন পেয়েছেন। তবে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড সাধারণত দীর্ঘ এবং জটিল হওয়ায় এটি ফোন বা ট্যাবলেটের মাধ্যমে শেয়ার করাই ভাল।
অ্যান্ড্রয়েডে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড কীভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে?প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড ফোন খুলে সেটিংস অপশনে যেতে হবে৷ এরপরে নেটওয়ার্ক এবং ইন্টারনেটে যেতে হবে৷ এরপর ইন্টারনেট অপশন সিলেক্ট করতে হবে৷ নির্দিষ্ট ইন্টারনেট লিঙ্ক সিলেক্ট করতে হবে যেটির পাসওয়ার্ড দরকার বা যেটি শেয়ার করা হবে৷ এর পরে শেয়ার বাটনটি নির্বাচন করতে হবে৷ তারপরে কিউআর কোড আইকনের সঙ্গে শেয়ার বাটনটি নির্বাচন করতে হবে৷ এরপর আনলক কোডটি কনফর্ম করতে হবে৷ 
অ্যান্ড্রয়েডে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড কীভাবে খুঁজে পাওয়া যাবে?প্রথমে অ্যান্ড্রয়েড ফোন খুলে সেটিংস অপশনে যেতে হবে৷ এরপরে নেটওয়ার্ক এবং ইন্টারনেটে যেতে হবে৷ এরপর ইন্টারনেট অপশন সিলেক্ট করতে হবে৷ নির্দিষ্ট ইন্টারনেট লিঙ্ক সিলেক্ট করতে হবে যেটির পাসওয়ার্ড দরকার বা যেটি শেয়ার করা হবে৷ এর পরে শেয়ার বাটনটি নির্বাচন করতে হবে৷ তারপরে কিউআর কোড আইকনের সঙ্গে শেয়ার বাটনটি নির্বাচন করতে হবে৷ এরপর আনলক কোডটি কনফর্ম করতে হবে৷
তবে যদি নতুন কারও সঙ্গে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে হয় তাহলে গুগল লেন্স বা ক্যামেরা অ্যাপ দিয়ে এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে৷ অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কিউআর কোডের নিচেই এটি উপলব্ধ থাকে। তাই মুখে মুখে পাসওয়ার্ড শেয়ার করার বদলে কিউআর কোড বা লিঙ্ক শেয়ারের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড শেয়ার করা যেতে পারে।এছাড়াও ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড শেয়ারের ক্ষেত্রে সরাসরি আইফোন থেকে অ্যান্ড্রয়েডেও শেয়ার করা যেতে পারে।
তবে যদি নতুন কারও সঙ্গে ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করতে হয় তাহলে গুগল লেন্স বা ক্যামেরা অ্যাপ দিয়ে এই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে৷ অ্যান্ড্রয়েড ফোনে কিউআর কোডের নিচেই এটি উপলব্ধ থাকে। তাই মুখে মুখে পাসওয়ার্ড শেয়ার করার বদলে কিউআর কোড বা লিঙ্ক শেয়ারের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড শেয়ার করা যেতে পারে।এছাড়াও ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড শেয়ারের ক্ষেত্রে সরাসরি আইফোন থেকে অ্যান্ড্রয়েডেও শেয়ার করা যেতে পারে।

Wi-Fi: ওয়াইফাই চলছে, তাও নেট স্লো? হ্যাক হয়নি তো? ৫ লক্ষণ দেখলেই এখনই সতর্ক হন

সম্ভাব্য নিরাপত্তা দুর্বলতার কারণে পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ঝুঁকি সম্পর্কে সাধারণ ভাবে সতর্ক করা হলেও, অনেকেই হয়তো বুঝতে পারেন না যে হ্যাকাররা হোম নেটওয়ার্কও ব্যবহার করতে পারে। যতক্ষণ ইন্টারনেট বিদ্যমান থাকবে, সাইবার অপরাধীরা প্রাইভেট ডেটা চুরি করার উপায় খুঁজবে।
সম্ভাব্য নিরাপত্তা দুর্বলতার কারণে পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ঝুঁকি সম্পর্কে সাধারণ ভাবে সতর্ক করা হলেও, অনেকেই হয়তো বুঝতে পারেন না যে হ্যাকাররা হোম নেটওয়ার্কও ব্যবহার করতে পারে। যতক্ষণ ইন্টারনেট বিদ্যমান থাকবে, সাইবার অপরাধীরা প্রাইভেট ডেটা চুরি করার উপায় খুঁজবে।
এর মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্কের বিবরণ, ব্যক্তিগত কথোপকথন, ফটো এবং অন্যান্য সংবেদনশীল ডেটা অ্যাক্সেস করা। আমাদের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সিস্টেম কোনও ভাবে হ্যাকারদের হাতে চলে গিয়েছে কি না তা নির্ধারণ করার জন্য নির্দিষ্ট সতর্কতা চিহ্ন রয়েছে।

এর মধ্যে রয়েছে ব্যাঙ্কের বিবরণ, ব্যক্তিগত কথোপকথন, ফটো এবং অন্যান্য সংবেদনশীল ডেটা অ্যাক্সেস করা। আমাদের ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সিস্টেম কোনও ভাবে হ্যাকারদের হাতে চলে গিয়েছে কি না তা নির্ধারণ করার জন্য নির্দিষ্ট সতর্কতা চিহ্ন রয়েছে।
এই লক্ষণগুলি প্রায়শই সরবরাহকারীদের সংযোগ সমস্যা বা নেটওয়ার্ক সমস্যা হিসাবে প্রদর্শিত হতে পারে।

এই লক্ষণগুলি প্রায়শই সরবরাহকারীদের সংযোগ সমস্যা বা নেটওয়ার্ক সমস্যা হিসাবে প্রদর্শিত হতে পারে।
হ্যাক করা হোম নেটওয়ার্কের প্রধান লক্ষণ১. ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়ে যাওয়া:

যদি ইন্টারনেট সংযোগ হঠাৎ কমে যায়, তাহলে এটি আমাদের হোম নেটওয়ার্ক হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। এটি আরও বেশি সন্দেহজনক হয়ে ওঠে যখন ইন্টারনেট প্রদানকারী বা আমাদের ডিভাইসে কোনও সমস্যা না থাকে।হ্যাক করা হোম নেটওয়ার্কের প্রধান লক্ষণ

১. ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়ে যাওয়া:

যদি ইন্টারনেট সংযোগ হঠাৎ কমে যায়, তাহলে এটি আমাদের হোম নেটওয়ার্ক হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। এটি আরও বেশি সন্দেহজনক হয়ে ওঠে যখন ইন্টারনেট প্রদানকারী বা আমাদের ডিভাইসে কোনও সমস্যা না থাকে।
হ্যাক করা হোম নেটওয়ার্কের প্রধান লক্ষণ
১. ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়ে যাওয়া:
যদি ইন্টারনেট সংযোগ হঠাৎ কমে যায়, তাহলে এটি আমাদের হোম নেটওয়ার্ক হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। এটি আরও বেশি সন্দেহজনক হয়ে ওঠে যখন ইন্টারনেট প্রদানকারী বা আমাদের ডিভাইসে কোনও সমস্যা না থাকে।
২. অপরিচিত ডিভাইস বা আইপি অ্যাড্রেস:আমাদের রাউটারে কিছু অপরিচিত ডিভাইস সনাক্ত হয়। এর একটি কারণ হতে পারে যে হ্যাকাররা সংবেদনশীল তথ্যের জন্য ওই রাউটার অ্যাক্সেস করার চেষ্টা করছে। নিশ্চিত করতে, ডিভাইসের আইপি ঠিকানা দিয়ে লগ ইন করে সংযোগের তালিকা পর্যালোচনা করা উচিত।
২. অপরিচিত ডিভাইস বা আইপি অ্যাড্রেস:
আমাদের রাউটারে কিছু অপরিচিত ডিভাইস সনাক্ত হয়। এর একটি কারণ হতে পারে যে হ্যাকাররা সংবেদনশীল তথ্যের জন্য ওই রাউটার অ্যাক্সেস করার চেষ্টা করছে। নিশ্চিত করতে, ডিভাইসের আইপি ঠিকানা দিয়ে লগ ইন করে সংযোগের তালিকা পর্যালোচনা করা উচিত।
৩. Wi-Fi পাসওয়ার্ড পরিবর্তিত হয়েছে এমন পরিস্থিতিও আসে যখন আমাদের রাউটারের পাসওয়ার্ড হঠাৎ করে পরিবর্তন করা হয়, কোনও কারণ ছাড়াই। এটিও হ্যাকিংয়ের লক্ষণ।
৩. Wi-Fi পাসওয়ার্ড পরিবর্তিত হয়েছে
এমন পরিস্থিতিও আসে যখন আমাদের রাউটারের পাসওয়ার্ড হঠাৎ করে পরিবর্তন করা হয়, কোনও কারণ ছাড়াই। এটিও হ্যাকিংয়ের লক্ষণ।
৪. ডিভাইসে অচেনা সফটওয়্যার

হ্যাকাররা রাউটারগুলিকে টার্গেট করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করতে আমাদের ডিভাইসে ম্যালওয়্যার ইনস্টল করতে পারে৷ যদি এই ধরনের কোনও অস্বাভাবিক সফটওয়্যারের খোঁজ পান, তাহলে এটি হ্যাকিং আক্রমণকে নির্দেশ করতে পারে।

৪. ডিভাইসে অচেনা সফটওয়্যার
হ্যাকাররা রাউটারগুলিকে টার্গেট করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করতে আমাদের ডিভাইসে ম্যালওয়্যার ইনস্টল করতে পারে৷ যদি এই ধরনের কোনও অস্বাভাবিক সফটওয়্যারের খোঁজ পান, তাহলে এটি হ্যাকিং আক্রমণকে নির্দেশ করতে পারে।
৫. ব্রাউজার হাইজ্যাকিং:

এই ক্ষেত্রে হ্যাকাররা রাউটারে লগ ইন করতে এবং এর ডোমেন নেম সিস্টেম সেটিংস পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়, তারা আমাদের রাউটারের মাধ্যমে সমস্ত ইন্টারনেট ট্র্যাফিককে একটি পলিউটেড ডিএনএস সার্ভারে রিডায়রেক্ট করে, এই ভাবে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটগুলি লক করে তথ্য চুরি এবং ম্যালওয়ার সফটওয়্যার ইনস্টল করে।

৫. ব্রাউজার হাইজ্যাকিং:
এই ক্ষেত্রে হ্যাকাররা রাউটারে লগ ইন করতে এবং এর ডোমেন নেম সিস্টেম সেটিংস পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়, তারা আমাদের রাউটারের মাধ্যমে সমস্ত ইন্টারনেট ট্র্যাফিককে একটি পলিউটেড ডিএনএস সার্ভারে রিডায়রেক্ট করে, এই ভাবে নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটগুলি লক করে তথ্য চুরি এবং ম্যালওয়ার সফটওয়্যার ইনস্টল করে।

Fast Internet Speed: ঘরে WiFi রাউটার কোথায় রাখা? ইন্টারনেট আটকে যাচ্ছে বারবার… এই কারণেই স্পিড কমছে না তো! কোন ভুলে পকেট হবে ফাঁকা

প্রচণ্ড গরমে শুধু মানুষই যে জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছে তা নয়, যন্ত্রপাতিও অতিরিক্ত গরমের কারণে হাল ছেড়ে দিচ্ছে। ইন্টারনেটের গতির ক্ষেত্রে, ওয়াইফাইয়ের চেয়ে ভাল আর কিছুই মনে হয় না। ব্রডব্যান্ড সংযোগে পাওয়ারফুল গতি এবং সীমাহীন ডেটা পাওয়া যায়।
প্রচণ্ড গরমে শুধু মানুষই যে জ্বলে-পুড়ে যাচ্ছে তা নয়, যন্ত্রপাতিও অতিরিক্ত গরমের কারণে হাল ছেড়ে দিচ্ছে। ইন্টারনেটের গতির ক্ষেত্রে, ওয়াইফাইয়ের চেয়ে ভাল আর কিছুই মনে হয় না। ব্রডব্যান্ড সংযোগে পাওয়ারফুল গতি এবং সীমাহীন ডেটা পাওয়া যায়।
কিন্তু গরমের কারণে ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আসলে তীব্র গরমের কারণে ওয়াইফাই সংযোগে সমস্যা হচ্ছে এবং গতিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
কিন্তু গরমের কারণে ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীরা নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আসলে তীব্র গরমের কারণে ওয়াইফাই সংযোগে সমস্যা হচ্ছে এবং গতিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে গরমে ওয়াইফাই রাউটারের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। যদি ওয়াইফাই রাউটার ঠান্ডা না রাখা হয় তবে এটি অনেক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে গরমে ওয়াইফাই রাউটারের বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। যদি ওয়াইফাই রাউটার ঠান্ডা না রাখা হয় তবে এটি অনেক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।
যখন রাউটারগুলি খুব গরম হয়ে যায়, তখন এগুলি স্লো হতে শুরু করে এবং ইন্টারনেট থেকে ডিভাইসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারে, যার ফলে ভিডিও বা অডিও প্লেব্যাকের সময় ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়ে যায়।
যখন রাউটারগুলি খুব গরম হয়ে যায়, তখন এগুলি স্লো হতে শুরু করে এবং ইন্টারনেট থেকে ডিভাইসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারে, যার ফলে ভিডিও বা অডিও প্লেব্যাকের সময় ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়ে যায়।
যদি রাউটার খুব বেশি গরম হয়ে যায়, তাহলে এটি ওয়্যারলেস সংযোগে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং সমস্ত সংযুক্ত ডিভাইসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। আজ জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এগুলোকে ঠান্ডা রাখা যায় এবং গরমে যত্ন নেওয়া যায়।
যদি রাউটার খুব বেশি গরম হয়ে যায়, তাহলে এটি ওয়্যারলেস সংযোগে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং সমস্ত সংযুক্ত ডিভাইসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। আজ জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এগুলোকে ঠান্ডা রাখা যায় এবং গরমে যত্ন নেওয়া যায়।
১. রাউটারের চারপাশে পর্যাপ্ত বায়ু সঞ্চালন আছে তা নিশ্চিত করতে হবে। আসবাবপত্রের পিছনে বা ক্যাবিনেটের মতো বন্ধ জায়গায় রাউটার রাখা এড়িয়ে চলতে হবে। এটিকে একটি শেল্ফ বা স্ট্যান্ডে রাখা ভাল যা রাউটারের পাশে বা নিচের ভেন্টগুলিকে ব্লক করে না এবং বাতাস চলাচল করতে পারে।
১. রাউটারের চারপাশে পর্যাপ্ত বায়ু সঞ্চালন আছে তা নিশ্চিত করতে হবে। আসবাবপত্রের পিছনে বা ক্যাবিনেটের মতো বন্ধ জায়গায় রাউটার রাখা এড়িয়ে চলতে হবে। এটিকে একটি শেল্ফ বা স্ট্যান্ডে রাখা ভাল যা রাউটারের পাশে বা নিচের ভেন্টগুলিকে ব্লক করে না এবং বাতাস চলাচল করতে পারে।
২. রাউটারকে সরাসরি সূর্যালোক থেকে দূরে রাখতে হবে এবং বই, কাগজ বা কাপড়ের মতো কিছু দিয়ে এর ভেন্ট ঢেকে রাখতে হবে।
২. রাউটারকে সরাসরি সূর্যালোক থেকে দূরে রাখতে হবে এবং বই, কাগজ বা কাপড়ের মতো কিছু দিয়ে এর ভেন্ট ঢেকে রাখতে হবে।
৩. কম্পিউটার, টিভি, মাইক্রোওয়েভের মতো অন্যান্য ইলেকট্রনিক্সের কাছে ওয়াইফাই রাউটার রাখা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ অন্যান্য যন্ত্রপাতিও তাপ নির্গত করে যার কারণে রাউটার অতিরিক্ত গরমের শিকার হতে পারে।
৩. কম্পিউটার, টিভি, মাইক্রোওয়েভের মতো অন্যান্য ইলেকট্রনিক্সের কাছে ওয়াইফাই রাউটার রাখা এড়িয়ে চলা উচিত কারণ অন্যান্য যন্ত্রপাতিও তাপ নির্গত করে যার কারণে রাউটার অতিরিক্ত গরমের শিকার হতে পারে।
৪. রাউটারটি একটি বাতাসবাহী জায়গায় রাখতে হবে, যেখানে বায়ু সঞ্চালন করে এবং যদি এটি খুব গরম হয়ে যায়, এটিকে ঠান্ডা করতে একটি টেবিল ফ্যান ব্যবহার করা যেতে পারে।
৪. রাউটারটি একটি বাতাসবাহী জায়গায় রাখতে হবে, যেখানে বায়ু সঞ্চালন করে এবং যদি এটি খুব গরম হয়ে যায়, এটিকে ঠান্ডা করতে একটি টেবিল ফ্যান ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫. ওয়াইফাই মোডেম খুব গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষণ বন্ধ রাখার চেষ্টা করতে হবে।
৫. ওয়াইফাই মোডেম খুব গরম হয়ে গেলে কিছুক্ষণ বন্ধ রাখার চেষ্টা করতে হবে।

WIFI: ওয়াইফাইয়ের রাউটার চেক করছেন তো! না হলে কিন্তু সর্বনাশ হ্যাকররা সব তথ্য পেয়ে আপনাকে পথে বসাবে

নয়াদিল্লি: ইন্ডিয়ান কম্পিউটার এমার্জেন্সি রেসপন্স টিম অ্যাপল, উইন্ডোজ এবং সফ্টওয়্যার, গুগল ক্রোম, মোজিলা ইত্যাদির মতো সর্বাধিক ব্যবহৃত সফ্টওয়্যার এবং ডিভাইসগুলির ত্রুটি সম্পর্কে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। টিপি-লিঙ্কড রাউটারগুলিতে সিকিউরিটি নিয়ে ত্রুটি পাওয়া গিয়েছে। CERT-In অনুসারে, এতে বিভিন আন-অথরাইজ কোডকে সিস্টেমে অনুমতি দেওয়া হয়।

টিপি-লিঙ্ক হল ভারতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়াই-ফাই রাউটারগুলির মধ্যে একটি৷ ওয়াই-ফাই রাউটার একটি ডিভাইস যা ইন্টারনেট প্রদানকারীর সঙ্গে সংযোগ করে এবং বাড়িতে বা অফিসে একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করে, যেমন স্মার্টফোন, ল্যাপটপ এবং ট্যাবলেট ব্যবহার না করেই ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযোগ করা যায়৷

আরও পড়ুন  King Of Nuts: বাদাম খাচ্ছেন তো, কিন্তু জানেন কি বাদামের রাজা কে, কোলেস্টোরল হবে কুপোকাত, ডায়াবেটিসের নিঃশ্বাস নেওয়া বন্ধ

CERT-In টিপি-লিঙ্ক রাউটারগুলির দুর্বলতা সম্পর্কে একটি হাই অ্যালার্ট জারি করেছে৷

সাইবারসিকিউরিটি এজেন্সি বলছে যে, এই ত্রুটি সফল ভাবে কাজে লাগানো হলে, এটি যে কোনও হ্যাকারকে সিস্টেমের হাই লেভেলেও অ্যাক্সেসের ক্ষমতা দেয়।

যদিও CERT-In টিপি-লিঙ্ক সফ্টওয়্যার প্যাচ করার জন্য সুপারিশ জানিয়েছে, তবে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলির নিরাপত্তা উল্লেখযোগ্য ভাবে উন্নত করতে এবং সম্ভাব্য নিরাপত্তা ঝুঁকি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন।

নিয়মিত রাউটার ফার্মওয়্যার আপডেট

নির্মাতারা প্রায়ই সিকিউরিটি প্যাচ করতে ফার্মওয়্যার আপডেট প্রকাশ করে।

যা করতে হবে: আপডেটের জন্য রাউটারের অ্যাডমিন ইন্টারফেস বা প্রস্তুতকারকের ওয়েবসাইট দেখতে হবে।

ডিফল্ট লগইন সার্টিফিকেট পরিবর্তন

ডিফল্ট ব্যবহারকারীর নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যাপক ভাবে পরিচিত হতে পারে।

যা করতে হবে: অ্যাডমিন ইন্টারফেসের মাধ্যমে রাউটারের সেটিংস অ্যাক্সেস করে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।

WPA3 বা WPA2 এনক্রিপশন

এনক্রিপশন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রেরিত ডেটাকে আটকানো থেকে রক্ষা করে।

যা করতে হবে: রাউটার সেটিংসে WPA3 বা WPA2 পরবর্তী সেরা অপশন নির্বাচন করা উচিত।

রাউটার কনফিগারেশন

মাঝে মাঝে রাউটার কনফিগার করা দরকার।

যা করতে হবে: একটি নিরাপদ DNS প্রদানকারী, যেমন OpenDNS বা Google DNS ব্যবহার করতে আপনার রাউটার কনফিগার করুন।

নিয়মিত রাউটার রিবুট করুন

রিবুটিং সম্ভাব্য ম্যালওয়্যার পরিষ্কার করতে এবং নেটওয়ার্ক রিফ্রেশ করতে সাহায্য করতে পারে।

যা করতে হবে: রাউটারটি পর্যায়ক্রমে রিবুট করতে হবে ম্যানুয়ালি বা একটি নির্ধারিত সময় টাইম সেট করে।

Jio Fiber Wi-Fi Connection: Jio Fiber ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন আনলিমিটেড OTT প্ল্যান; ১৫টিরও বেশি প্রিমিয়াম ওটিটির জন্য বাড়তি খরচ নেই

ভারতের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম জায়ান্ট জিও ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নতুন বান্ডেলড স্ট্রিমিং প্ল্যান চালু করেছে যাতে বিভিন্ন ওটিটি পরিষেবার উপর অতিরিক্ত খরচের দরকার নেই। এর 'আলটিমেট স্ট্রিমিং প্ল্যান' দর্শকদের এই অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচাবে।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম জায়ান্ট জিও ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নতুন বান্ডেলড স্ট্রিমিং প্ল্যান চালু করেছে যাতে বিভিন্ন ওটিটি পরিষেবার উপর অতিরিক্ত খরচের দরকার নেই। এর ‘আলটিমেট স্ট্রিমিং প্ল্যান’ দর্শকদের এই অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচাবে।
এই পোস্টপেড প্ল্যানটি প্রতি মাসে আকর্ষণীয় ৮৮৮ টাকা মূল্যে পওয়া যাবে। এটি জিওফাইবার এবং জিও এয়ারফাইবার গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি করা হয়েছে।
এই পোস্টপেড প্ল্যানটি প্রতি মাসে আকর্ষণীয় ৮৮৮ টাকা মূল্যে পওয়া যাবে। এটি জিওফাইবার এবং জিও এয়ারফাইবার গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি করা হয়েছে।
জিও-এর মতে, প্ল্যানটি ৩০ Mbps-এর গতি সীমা-সহ, বাফারিং সমস্যা ছাড়াই স্মুথ স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। এর আসল হাইলাইট হল এতে ১৫টিরও বেশি প্রিমিয়াম ওটিটি সাবস্ক্রিপশন অন্তর্ভুক্ত করা রয়েছে।
জিও-এর মতে, প্ল্যানটি ৩০ Mbps-এর গতি সীমা-সহ, বাফারিং সমস্যা ছাড়াই স্মুথ স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে। এর আসল হাইলাইট হল এতে ১৫টিরও বেশি প্রিমিয়াম ওটিটি সাবস্ক্রিপশন অন্তর্ভুক্ত করা রয়েছে।
জিও এয়ারফাইবার প্ল্যান- এই প্ল্যানটি নেটফ্লিক্স (বেসিক প্ল্যান), প্রাইম ভিডিও (লাইট) এবং জিওসিনেমা প্রিমিয়ামের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম জুড়ে একটি বিশাল লাইব্রেরিতে অ্যাক্সেসের অফার করে৷
জিও এয়ারফাইবার প্ল্যান- এই প্ল্যানটি নেটফ্লিক্স (বেসিক প্ল্যান), প্রাইম ভিডিও (লাইট) এবং জিওসিনেমা প্রিমিয়ামের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম জুড়ে একটি বিশাল লাইব্রেরিতে অ্যাক্সেসের অফার করে৷
উপরন্তু, গ্রাহকরা Disney+ Hotstar, Sony Liv, Zee5, Sun NXT, এবং Hoichoi, Discovery+, ALTBalaji, Eros Now, Lionsgate Play, ShemarooMe, DocuBay, EPICON, এবং ETV Win-এর মতো বিভিন্ন রিজিওনাল এবং বিশেষ ওটিটি পরিষেবাও পাবেন।
উপরন্তু, গ্রাহকরা Disney+ Hotstar, Sony Liv, Zee5, Sun NXT, এবং Hoichoi, Discovery+, ALTBalaji, Eros Now, Lionsgate Play, ShemarooMe, DocuBay, EPICON, এবং ETV Win-এর মতো বিভিন্ন রিজিওনাল এবং বিশেষ ওটিটি পরিষেবাও পাবেন।
বর্তমানে একটি প্রিপেড প্ল্যান হোক বা ব্যান্ডউইথ জিওফাইবার/এয়ারফাইবার প্ল্যান ব্যবহারকারীরা নির্বিঘ্নে এই পোস্টপেড প্ল্যানে আপগ্রেড করতে পারেন এবং ওটিটির এই সুবিশাল ভাণ্ডার আনলক করতে পারেন৷
বর্তমানে একটি প্রিপেড প্ল্যান হোক বা ব্যান্ডউইথ জিওফাইবার/এয়ারফাইবার প্ল্যান ব্যবহারকারীরা নির্বিঘ্নে এই পোস্টপেড প্ল্যানে আপগ্রেড করতে পারেন এবং ওটিটির এই সুবিশাল ভাণ্ডার আনলক করতে পারেন৷
এছাড়াও জিওসিনেমায় গ্রাহকরা মাত্র ২৯ টাকা প্রিমিয়াম দিয়ে একটি মাসিক সাবস্ক্রিপশন অ্যাক্সেসের সুযোগ পাবেন।
এছাড়াও জিওসিনেমায় গ্রাহকরা মাত্র ২৯ টাকা প্রিমিয়াম দিয়ে একটি মাসিক সাবস্ক্রিপশন অ্যাক্সেসের সুযোগ পাবেন।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ক্রিন দেখার ক্ষেত্রে খেলাধুলো এবং লাইভ চ্যানেলগুলিকে বাদ দেওয়া হয়। প্ল্যান একবারে একক-ডিভাইস ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ক্রিন দেখার ক্ষেত্রে খেলাধুলো এবং লাইভ চ্যানেলগুলিকে বাদ দেওয়া হয়। প্ল্যান একবারে একক-ডিভাইস ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
গ্রাহকরা ২৯ টাকার প্ল্যানের মতোই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন মাত্র ৮৯ টাকাতেও। এর মধ্যে ৪ হাজারের বেশি পণ্য রয়েছে। বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ক্রিন দেখা, অফলাইন দেখা ইত্যাদি সুবিধাও রয়েছে।
গ্রাহকরা ২৯ টাকার প্ল্যানের মতোই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন মাত্র ৮৯ টাকাতেও। এর মধ্যে ৪ হাজারের বেশি পণ্য রয়েছে। বিজ্ঞাপন-মুক্ত স্ক্রিন দেখা, অফলাইন দেখা ইত্যাদি সুবিধাও রয়েছে।
৮৯ টাকার প্ল্যানটি চারটি ডিভাইসে একযোগে স্ট্রিমিংয়ের জন্য তৈরি। এই ফিচারটি এটিকে একাধিক ব্যবহারকারীর আদর্শ পছন্দ করে তুলেছে। তাই অনেকেই মনে করছেন, এই প্ল্যানটির দাম পরবর্তীতে আরও বাড়তে পারে।
৮৯ টাকার প্ল্যানটি চারটি ডিভাইসে একযোগে স্ট্রিমিংয়ের জন্য তৈরি। এই ফিচারটি এটিকে একাধিক ব্যবহারকারীর আদর্শ পছন্দ করে তুলেছে। তাই অনেকেই মনে করছেন, এই প্ল্যানটির দাম পরবর্তীতে আরও বাড়তে পারে।

বাড়ির ‘এই’ অংশে ওয়াইফাই রাউটার রাখতে নেই! ইন্টারনেটের স্পিড কমবেই!

কলকাতা: ওয়াই-ফাই রাউটার বাড়িতে থাকা এখন সাধারণ বিষয় হয়ে উঠেছে। বিনোদন হোক বা অফিসের কাজ, সব জায়গায় ওয়াইফাই দরকার। ওয়াইফাই রাউটার থেকে ভাল গতি না পেলে অনেকেই নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

ওয়াইফাই রাউটারের অবস্থানও এর পেছনে একটি বড় কারণ হতে পারে। আজ আমরা এমন পরিস্থিতি সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি যাতে আমাদের ওয়াইফাই রাউটার ইনস্টল করতে ভুল না হয় বা যাতে ইন্টারনেটের গতি কমে না যায়। ভুল করেও এসব জায়গায় ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা ঠিক না

গ্রাউন্ড ফ্লোরে

যদি আমাদের বাড়িটি বহুতল হয়, তবে শুধুমাত্র মাঝের তলায় ওয়াইফাই ইনস্টল করার চেষ্টা করা উচিত এবং এর কারণ হল এটি উপরের এবং নিচের উভয় তলায় ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে যেখানে শুধুমাত্র নিচ তলায় ওয়াই-ফাই ইনস্টল করা হলে তা ইন্টারনেট কানেকশনের দিকে পরিচালিত হয়। ওয়াইফাই এর পরিসর শুধুমাত্র দুটি তলাতেই সীমাবদ্ধ।

আরও পড়ুন- এসি চালাবেন সারাদিন, কিন্তু বিদ্যুতের বিল আসবে শূন্য! নতুন ধরনের এসির দাম কত?

স্টুল বা টেবিলে রাখার ডিভাইস না রাখা

অনেক বাড়িতে দেখা যায় যে ওয়াই-ফাই রাউটার স্টুল বা টেবিলে রাখা হয়, যার কারণে ইন্টারনেটের পরিসর ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ওয়াই-ফাই রাউটার সবসময় কিছুটা উচ্চতায় ইনস্টল করা উচিত, যাতে এটি সর্বত্র সমান পরিসীমা প্রদান করে এবং ইন্টারনেট সংযোগ ভাল থাকে।

বন্ধ ঘরে ডিভাইস না রাখা

আমরা যদি বাড়ির এমন একটি বন্ধ ঘরে আমাদের ওয়াইফাই রাউটার ইনস্টল করে রাখি, তাহলে পুরো বাড়িতে ইন্টারনেট সংযোগ না পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, আসলে বন্ধ ঘরে ইন্টারনেটের পরিসর নানা ভাবে প্রভাবিত হয়, বিশেষ করে যদি ঘরের দরজা জানলা বন্ধ থাকে তাহলে কানেকশনের ক্ষতি হতে পারে।

আরও পড়ুন- ফিরে এল স্নেক গেমের নস্টালজিয়া! নয়া অবতারে হাজির Nokia 3210, দাম কত জানেন?

ডিভাইস ঢেকে রাখা

যদি আমাদের বাড়ির কোনও অংশে ওয়াইফাই রাউটার ইনস্টল করা থাকে যেখানে এটি ঢেকে রাখা হয়েছে, তবে এর কারণে ওয়াইফাই কভারেজ নষ্ট হয়ে যায়। তাই সর্বদা ওয়াই-ফাইয়ের ঢাকনা সরিয়ে রাখা উচিত।