এক আঁটি শাকে ম্যাজিক, উবে যাবে এক নয় একাধিক রোগ৷

Red Amaranth Shaak Benefits: ডাটা খান বা পাতা, ব্লাড প্রেশারের যম, হার্টের মোক্ষম দাওয়াই এই এক আঁটি শাক, ২-৩ দিন খেলেই চাঙ্গা থাকবে শরীর

এক আঁটি শাকে ম্যাজিক, উবে যাবে এক নয় একাধিক রোগ৷
এক আঁটি শাকে ম্যাজিক, উবে যাবে এক নয় একাধিক রোগ৷
ডাটা শাক খেতে ভালো লাগে! এর উপকারিতা রয়েছে প্রচুর।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুনিতা মন্ডল।ডাঁটাশাকে প্রচুর ভিটামিন থাকে, বিশেষ করে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে এর দৈনিক চাহিদা পূরণে এর পরিমাণ অত্যধিক।
ডাটা শাক খেতে ভাল লাগে! এর উপকারিতা রয়েছে প্রচুর।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুনীতা মণ্ডল।ডাটাশাকে প্রচুর ভিটামিন থাকে, বিশেষ করে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে এর দৈনিক চাহিদা পূরণে এর পরিমাণ অত্যধিক।
ডাটা শাক এর বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে প্রথমটি হল এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে। ভিটামিন সি, যা ডাটা শাকে উপস্থিত, শরীরকে অসংখ্য ক্ষত এবং সংক্রামক সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
ডাটা শাকের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে প্রথমটি হল এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে। ভিটামিন সি, যা ডাটা শাকে উপস্থিত, শরীরকে অসংখ্য ক্ষত এবং সংক্রামক সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
ডাটা শাক এর সবুজ শাক-সবজিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ক্যান্সারের উপর সাইটোটক্সিক প্রভাব ফেলে, যা তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান করে তোলে। ক্যান্সার এড়াতে এবং শরীরে রোগের ঝুঁকি কমাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডাটা শাকের সবুজ শাক-সবজিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ক্যান্সারের উপর সাইটোটক্সিক প্রভাব ফেলে, যা তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান করে তোলে। ক্যান্সার এড়াতে এবং শরীরে রোগের ঝুঁকি কমাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা অনেক কম এর পাশাপাশি ফ্যাট এর মাত্রা নাই বললেই চলে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া বন্ধ করে। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য ডাটা শাকের ভূমিকা রয়েছে। ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা কম থাকার ফলে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।
ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা অনেক কম৷ এর পাশাপাশি ফ্যাটের মাত্রা নেই বললেই চলে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া বন্ধ করে। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য ডাটা শাকের ভূমিকা রয়েছে। ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা কম থাকার ফলে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে।
ডাটা শাকে থাকা
ডাটা শাকে থাকা “ফাইটোস্টেরল” নামক একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর একদিকে যেমন ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে, তেমনি নানাবিধ হার্টের রোগের অ্যান্টিডোট হিসেবেও কাজ করে। সপ্তাহে কম করে ২-৩ দিন যদি ডাটা শাক খাওয়া যায়, তাহলে হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।