পশ্চিম মেদিনীপুর, লাইফস্টাইল Red Amaranth Shaak Benefits: কিডনি করবে ‘স্ট্রং’, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে সকাল সকাল ‘ফ্রেশ’ হবেন, এই শাক পাতে রাখুন রোজ, ভাজা বা চচ্চড়িতে Gallery September 8, 2024 Bangla Digital Desk শাক তো আমরা সকলেই খাই, তবে এই শাক ভাজা হোক বা চচ্চড়ি হোক, এই শাক খেলে কিডনির রোগ দূর হবে, কোষ্ঠকাঠিন্য পালাবে৷ সারাদিনের খাবারের তালিকায় রাখুন কয়েকটা খাবার। শরীরে নানা উপকারে কাজে লাগবে। পালং, খসলা শাকের মতো লাল রঙের দেখতে এই শাক। যার খাদ্যগুণ জানলে অবাক হবেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, লালশাকে প্রচুর আয়রন রয়েছে। তাই নিয়মিত এ শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। ওজন কমানো থেকে শুরু করে মস্তিষ্কের নানা উপকারে কার্যকরী।দাঁতের মাড়ির সুস্থতা রক্ষায় এবং মস্তিষ্কের বিকাশে লালশাকের কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। এ শাকের আঁশ বা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। পুষ্টিবিদ অভিজিৎ সেন মন্তব্য করেন, শাকটিতে আরও রয়েছে ভিটামিন বি–১, ভিটামিন বি–২, ভিটামিন সি। পাশাপাশি রয়েছে ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম সহ নানা উপাদান। যা শরীরে নানা উপকারে কার্যকরী। নিয়মিত লালশাক খাওয়া হলে কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়ে এবং রক্তে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদান শরীর থেকে বের হয়ে যায়।
বীরভূম, লাইফস্টাইল Red Amaranth Shaak Benefits: ডাটা খান বা পাতা, ব্লাড প্রেশারের যম, হার্টের মোক্ষম দাওয়াই এই এক আঁটি শাক, ২-৩ দিন খেলেই চাঙ্গা থাকবে শরীর Gallery August 4, 2024 Bangla Digital Desk এক আঁটি শাকে ম্যাজিক, উবে যাবে এক নয় একাধিক রোগ৷ ডাটা শাক খেতে ভাল লাগে! এর উপকারিতা রয়েছে প্রচুর।জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার সুনীতা মণ্ডল।ডাটাশাকে প্রচুর ভিটামিন থাকে, বিশেষ করে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে এর দৈনিক চাহিদা পূরণে এর পরিমাণ অত্যধিক। ডাটা শাকের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যার মধ্যে প্রথমটি হল এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে। ভিটামিন সি, যা ডাটা শাকে উপস্থিত, শরীরকে অসংখ্য ক্ষত এবং সংক্রামক সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ডাটা শাকের সবুজ শাক-সবজিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি ক্যান্সারের উপর সাইটোটক্সিক প্রভাব ফেলে, যা তাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান করে তোলে। ক্যান্সার এড়াতে এবং শরীরে রোগের ঝুঁকি কমাতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা অনেক কম৷ এর পাশাপাশি ফ্যাটের মাত্রা নেই বললেই চলে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অনেকেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া বন্ধ করে। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য ডাটা শাকের ভূমিকা রয়েছে। ডাটা শাকের ক্যালরির মাত্রা কম থাকার ফলে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। ডাটা শাকে থাকা “ফাইটোস্টেরল” নামক একটি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর একদিকে যেমন ব্লাড প্রেসারকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে, তেমনি নানাবিধ হার্টের রোগের অ্যান্টিডোট হিসেবেও কাজ করে। সপ্তাহে কম করে ২-৩ দিন যদি ডাটা শাক খাওয়া যায়, তাহলে হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।