রবিবার সকালে পুকুর পাড়ে বালতি ভর্তি সাবান কাচতে বসতেন মা-ঠাকুমারা। আগের রাতে সাবান জলে মাখা হত কাপড়চোপড়। সকালে গল্প গুজব সঙ্গে কাচাকুচি। আজকের দিনে ওয়াশিং মেশিন ছাড়া কাপড় কাচার কথা ভাবাই যায় না। সময় বাঁচে আর পরিশ্রমও। তবে ওয়াশিং মেশিনের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। না হলেই বিগড়ে যাবে মেশিন।photo source collected

Washing Machine: এই ভুল করলেই সর্বনাশ! সঙ্গে সঙ্গে খারাপ হবে ওয়াশিং মেশিন!

রবিবার সকালে পুকুর পাড়ে বালতি ভর্তি সাবান কাচতে বসতেন মা-ঠাকুমারা। আগের রাতে সাবান জলে মাখা হত কাপড়চোপড়। সকালে গল্প গুজব সঙ্গে কাচাকুচি। আজকের দিনে ওয়াশিং মেশিন ছাড়া কাপড় কাচার কথা ভাবাই যায় না। সময় বাঁচে আর পরিশ্রমও। তবে ওয়াশিং মেশিনের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। না হলেই বিগড়ে যাবে মেশিন।photo source collected
রবিবার সকালে পুকুর পাড়ে বালতি ভর্তি সাবান কাচতে বসতেন মা-ঠাকুমারা। আগের রাতে সাবান জলে মাখা হত কাপড়চোপড়। সকালে গল্প গুজব সঙ্গে কাচাকুচি। আজকের দিনে ওয়াশিং মেশিন ছাড়া কাপড় কাচার কথা ভাবাই যায় না। সময় বাঁচে আর পরিশ্রমও। তবে ওয়াশিং মেশিনের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। না হলেই বিগড়ে যাবে মেশিন।photo source collected
এই ভুলেই সর্বনাশ: অনেকেরই ওয়াশিং মেশিন ঘনঘন খারাপ হয়। এর প্রধান কারণ ওভারলোডিং। বিভিন্ন আকারের ওয়াশিং মেশিন হয়। কোনটা ৬ কেজি, কোনওটা সাড়ে ৬ কেজি, কোনওটা আবার ৭ কেজি বা ৮ কেজি। এই আকার ওয়াশিং মেশিনের ক্ষমতা বোঝায়। অর্থাৎ সাইজ দেখে বোঝা যায়, কত কাপড় এতে কাচা যাবে। ওয়াশিং মেশিনে জামাকাপড় দেওয়ার সময় এসব মাথায় থাকে না অনেকেরই। এতে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
এই ভুলেই সর্বনাশ: অনেকেরই ওয়াশিং মেশিন ঘনঘন খারাপ হয়। এর প্রধান কারণ ওভারলোডিং। বিভিন্ন আকারের ওয়াশিং মেশিন হয়। কোনটা ৬ কেজি, কোনওটা সাড়ে ৬ কেজি, কোনওটা আবার ৭ কেজি বা ৮ কেজি। এই আকার ওয়াশিং মেশিনের ক্ষমতা বোঝায়। অর্থাৎ সাইজ দেখে বোঝা যায়, কত কাপড় এতে কাচা যাবে। ওয়াশিং মেশিনে জামাকাপড় দেওয়ার সময় এসব মাথায় থাকে না অনেকেরই। এতে মারাত্মক ক্ষতি হয়।
পরিমাণের চেয়ে বেশি কাপড় ঢোকালে মেশিনের উপর চাপ পড়ে। অনেক সময় ঢাকনাও বন্ধ হয় না। তখন ওয়াশিং মেশিন চালুই করা যাবে না। এর আরেকটা ক্ষতিকর দিক আছে। সেটা হল, পরিমাণের চেয়ে বেশি ঢোকালে দরজার রাবারের মধ্যে কাপড় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে জামাকাপড়ের ক্ষতি তো হবেই, দরজার বুট ভেঙে যেতে পারে।
পরিমাণের চেয়ে বেশি কাপড় ঢোকালে মেশিনের উপর চাপ পড়ে। অনেক সময় ঢাকনাও বন্ধ হয় না। তখন ওয়াশিং মেশিন চালুই করা যাবে না। এর আরেকটা ক্ষতিকর দিক আছে। সেটা হল, পরিমাণের চেয়ে বেশি ঢোকালে দরজার রাবারের মধ্যে কাপড় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এতে জামাকাপড়ের ক্ষতি তো হবেই, দরজার বুট ভেঙে যেতে পারে।
ওভারলোডিংয়ের কারণে বড় ক্ষতি: ওভারলোড হলে ওয়াশিং মেশিন ভেঙে যেতে পারে। কারণ এর ফলে ওয়াশার কেসের সঙ্গে ওয়াশটাব ঘষা খায়। অতিরিক্ত জামাকাপড়ের কারণে মোটরেও বাড়তি চাপ পড়ে। এক পর্যায়ে ওয়াশারের যন্ত্রপাতি ভাঙতে শুরু করে। কিন্তু মোটর বন্ধ হয় না। এর ফলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ওভারলোডিংয়ের কারণে বড় ক্ষতি: ওভারলোড হলে ওয়াশিং মেশিন ভেঙে যেতে পারে। কারণ এর ফলে ওয়াশার কেসের সঙ্গে ওয়াশটাব ঘষা খায়। অতিরিক্ত জামাকাপড়ের কারণে মোটরেও বাড়তি চাপ পড়ে। এক পর্যায়ে ওয়াশারের যন্ত্রপাতি ভাঙতে শুরু করে। কিন্তু মোটর বন্ধ হয় না। এর ফলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ওয়াশার ভাঙার পরেও মোটর চলতে থাকলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। ওয়াশারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাবে মেঝেতে। এছাড়া অনেক কাপড় দেওয়ার ওয়াশটাবের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। সব কাপড়ের সর্বত্র সমানভাবে ডিটারজেন্ট যায় না। এর ফলে কাপড়ও পরিস্কার হয় না। এই জন্য ওয়াশিং মেশিনের আকার অনুযায়ী কাপড় ঢোকানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা মানলেই মেশিন দীর্ঘদিন চলবে।
ওয়াশার ভাঙার পরেও মোটর চলতে থাকলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। ওয়াশারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাবে মেঝেতে। এছাড়া অনেক কাপড় দেওয়ার ওয়াশটাবের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। সব কাপড়ের সর্বত্র সমানভাবে ডিটারজেন্ট যায় না। এর ফলে কাপড়ও পরিস্কার হয় না। এই জন্য ওয়াশিং মেশিনের আকার অনুযায়ী কাপড় ঢোকানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা মানলেই মেশিন দীর্ঘদিন চলবে।