কোন বয়সে ওজন কত হওয়া উচিত?১৯-২৯ বছর - পুরুষের ওজন ৮৩.৪ কেজি হওয়া উচিত, মহিলাদের ওজন ৭৩.৪ কেজি পর্যন্ত হওয়া উচিত।

Weight Loss Tips: দুপুরে খাওয়ার সময় আপনি কি ‘এই’ কাজটি করেন? ওয়ার্কআউট-ডায়েটেও কমবে না ওজন, এখনই জানুন

আজকালকার দিনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা খুবই চাপের বিষয়। কারণ ব্যস্ততার মধ্যে ভুলভাল অস্বাস্থ্যকর খাবার কিংবা জাঙ্ক ফুড খাওয়া হয়ে যায়। সেই সঙ্গে মেলে না শারীরিক কসরত করার সময়টুকুও। এ তো না হয় গেল একটা দিক।
আজকালকার দিনে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা খুবই চাপের বিষয়। কারণ ব্যস্ততার মধ্যে ভুলভাল অস্বাস্থ্যকর খাবার কিংবা জাঙ্ক ফুড খাওয়া হয়ে যায়। সেই সঙ্গে মেলে না শারীরিক কসরত করার সময়টুকুও। এ তো না হয় গেল একটা দিক।
কিন্তু এমন অনেক সময় থাকে, যখন অনেকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে কিংবা এক্সারসাইজ করেও ওজন কমাতে পারেন না। সেক্ষেত্রে মনটাও খারাপ হয়ে যেতে বাধ্য! আসলে দুপুরে খাওয়ার অভ্যাসে সাধারণ কিছু ভুল হয়ে যায়। যার ফলে ওজন বাড়তে শুরু করে। দেখে নেওয়া যাক সেই ভুলগুলি।
কিন্তু এমন অনেক সময় থাকে, যখন অনেকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে কিংবা এক্সারসাইজ করেও ওজন কমাতে পারেন না। সেক্ষেত্রে মনটাও খারাপ হয়ে যেতে বাধ্য! আসলে দুপুরে খাওয়ার অভ্যাসে সাধারণ কিছু ভুল হয়ে যায়। যার ফলে ওজন বাড়তে শুরু করে। দেখে নেওয়া যাক সেই ভুলগুলি।
দুপুরে ব্যালেন্সড খাবার না খাওয়া: ওজন কমাতে চাইলে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা উচিত। তাই দুপুরে কী খাওয়া হবে, সেটা আগে থেকে পরিকল্পনা করা উচিত। তাই দুপুরের খাবারে ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন পরিমিত পরিমাণে থাকা আবশ্যক। এতে শরীরের এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। আর এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখবে।
দুপুরে ব্যালেন্সড খাবার না খাওয়া: ওজন কমাতে চাইলে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা উচিত। তাই দুপুরে কী খাওয়া হবে, সেটা আগে থেকে পরিকল্পনা করা উচিত। তাই দুপুরের খাবারে ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিন পরিমিত পরিমাণে থাকা আবশ্যক। এতে শরীরের এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। আর এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখবে।৪. রাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
৫. চিনি, মিষ্টি জিনিস, চিপস, কোল্ড ড্রিংকস, জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে থাকুন।
দুপুরের খাবার না খাওয়া: অনেকে ভাবেন, দুপুরের খাবার না খেলে ওজন কমে যাবে। মনে রাখতে হবে যে, দুপুরের খাবার না খেলে কিন্তু দেহের জরুরি নিউট্রিয়েন্টের চাহিদা পূরণ হবে না। আসলে দুপুরের খাবার না খেলে দেহের মেটাবলিজমের হার কমে যায়। আর তার সঙ্গে বাড়তে থাকে ওজন।
দুপুরের খাবার না খাওয়া: অনেকে ভাবেন, দুপুরের খাবার না খেলে ওজন কমে যাবে। মনে রাখতে হবে যে, দুপুরের খাবার না খেলে কিন্তু দেহের জরুরি নিউট্রিয়েন্টের চাহিদা পূরণ হবে না। আসলে দুপুরের খাবার না খেলে দেহের মেটাবলিজমের হার কমে যায়। আর তার সঙ্গে বাড়তে থাকে ওজন।
অতিরিক্ত মশলা দেওয়া: অনেকে মশলাদার খাবার খেতে পছন্দ করেন। স্যস কিংবা ডিপ সহযোগে খাওয়াদাওয়া করতে ভালবাসেন। কিন্তু তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আবার যাঁরা খাবারে উপকরণ হিসেবে চিজ কিংবা ক্রিম যোগ করেন, তাঁদেরও রোজকার ক্যালোরির মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। ফলে ওজন বৃদ্ধি পায় পাল্লা দিয়ে।
অতিরিক্ত মশলা দেওয়া: অনেকে মশলাদার খাবার খেতে পছন্দ করেন। স্যস কিংবা ডিপ সহযোগে খাওয়াদাওয়া করতে ভালবাসেন। কিন্তু তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আবার যাঁরা খাবারে উপকরণ হিসেবে চিজ কিংবা ক্রিম যোগ করেন, তাঁদেরও রোজকার ক্যালোরির মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। ফলে ওজন বৃদ্ধি পায় পাল্লা দিয়ে।
উপবাস থাকাকালীন খাওয়াদাওয়া: অনেকে ওজন কমানোর জন্য উপবাস করেন। বিশেষ করে দুপুরবেলাতেই উপোস করে থাকেন। কিন্তু এটা একেবারেই ভুল। উপোস করে থাকলে কিন্তু আরও বেশি করে খাওয়া হয়ে যায়। আসলে সময়ে দুপুরের খাবার না খাওয়া হলে ভুলভাল খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এতে মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে।
উপবাস থাকাকালীন খাওয়াদাওয়া: অনেকে ওজন কমানোর জন্য উপবাস করেন। বিশেষ করে দুপুরবেলাতেই উপোস করে থাকেন। কিন্তু এটা একেবারেই ভুল। উপোস করে থাকলে কিন্তু আরও বেশি করে খাওয়া হয়ে যায়। আসলে সময়ে দুপুরের খাবার না খাওয়া হলে ভুলভাল খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এতে মোটা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে।
দুপুরে বাইরের খাবার খাওয়া: অনেকে দুপুরবেলা বাড়ির খাবার খেতে চান না। বরং বাইরের খাবারের উপরেই নির্ভর করেন। অফিসে থাকলে ক্যাফেটেরিয়ার খাবারই খান। আসলে বাইরের খাবারে পুষ্টি উপাদান কম থাকে। উল্টে এর মধ্যে বেশি পরিমাণে থাকে ফ্যাট, অ্যাডিটিভ কেমিক্যাল এবং অতিরিক্ত মিষ্টি। যা ওজন বাড়াতে পারে।
দুপুরে বাইরের খাবার খাওয়া: অনেকে দুপুরবেলা বাড়ির খাবার খেতে চান না। বরং বাইরের খাবারের উপরেই নির্ভর করেন। অফিসে থাকলে ক্যাফেটেরিয়ার খাবারই খান। আসলে বাইরের খাবারে পুষ্টি উপাদান কম থাকে। উল্টে এর মধ্যে বেশি পরিমাণে থাকে ফ্যাট, অ্যাডিটিভ কেমিক্যাল এবং অতিরিক্ত মিষ্টি। যা ওজন বাড়াতে পারে।