ইকো ট্যুরিজম পার্ক

Weekend Tour: কাজ, অফিস সামলে ক্লান্ত! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন জঙ্গলে ঘেরা মেদিনীপুরের এই জায়গায়, মুগ্ধ হবেন

*ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন? গরমের বিকেল হোক কিংবা ছুটির দিনে? কাছে থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন সকলে। বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, সবুজের সঙ্গে নিজেকে মাতিয়ে তুলুন এখানে। ছোট বাচ্চাদের জন্য খেলার জায়গা ফুলের বাগান, চারিদিকে সবুজে ঘেরা জায়গা মন ভালো করে তুলবে আপনার। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন? গরমের বিকেল হোক কিংবা ছুটির দিনে? কাছে থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন সকলে। বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, সবুজের সঙ্গে নিজেকে মাতিয়ে তুলুন এখানে। ছোট বাচ্চাদের জন্য খেলার জায়গা ফুলের বাগান, চারিদিকে সবুজে ঘেরা জায়গা মন ভালো করে তুলবে আপনার। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়ির ছোট ছোট ছেলে মেয়ে কিংবা পরিবার পরিজনদের নিয়ে একদিন জন্য ঘুরে আসুন মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন গোপগড় ইকো ট্যুরিজম পার্ক থেকে। কাছে পিঠে সবুজের সমারোহ মন ভালো করে দেবে আপনার। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়ির ছোট ছোট ছেলে মেয়ে কিংবা পরিবার পরিজনদের নিয়ে একদিন জন্য ঘুরে আসুন মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন গোপগড় ইকো ট্যুরিজম পার্ক থেকে। কাছে পিঠে সবুজের সমারোহ মন ভালো করে দেবে আপনার। সংগৃহীত ছবি। 
*সবুজে ঘেরা সাজানো একটি ক্ষেত্র। তৈরি করা হয়েছে বাচ্চাদের খেলার জায়গা। রয়েছে ফুল বাগানও। শুধু তাই নয়, এখানে এখনও ইতিহাসের স্মৃতি টাটকা। মেদিনীপুর গোপগড়কে নিয়ে নানান ইতিহাস রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*সবুজে ঘেরা সাজানো একটি ক্ষেত্র। তৈরি করা হয়েছে বাচ্চাদের খেলার জায়গা। রয়েছে ফুল বাগানও। শুধু তাই নয়, এখানে এখনও ইতিহাসের স্মৃতি টাটকা। মেদিনীপুর গোপগড়কে নিয়ে নানান ইতিহাস রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*জনশ্রুতি, মহাভারতের বিরাট রাজার স্মৃতি বিজড়িত এই স্থান। গোপগড় পার্কের মধ্যেই ঢুকলে দেখা যাবে, রয়েছে ভগ্নপ্রায় একটি আবাসনের কিছু অংশ। পাশাপাশি এও শোনা যায়, পাঁচ- ছ'শো বছর আগে ওড়িশার রায়বনিয়ার গড়ের রাজা বিরাটগুহ মেদিনীপুরে উঁচু টিলার উপর একটি দুর্গ তৈরি করেছিলেন। সেটিই পরে গোপগড় নামে পরিচিত হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*জনশ্রুতি, মহাভারতের বিরাট রাজার স্মৃতি বিজড়িত এই স্থান। গোপগড় পার্কের মধ্যেই ঢুকলে দেখা যাবে, রয়েছে ভগ্নপ্রায় একটি আবাসনের কিছু অংশ। পাশাপাশি এও শোনা যায়, পাঁচ- ছ’শো বছর আগে ওড়িশার রায়বনিয়ার গড়ের রাজা বিরাটগুহ মেদিনীপুরে উঁচু টিলার উপর একটি দুর্গ তৈরি করেছিলেন। সেটিই পরে গোপগড় নামে পরিচিত হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*যদিও সেই দুর্গের এখন আর কোনও অস্তিত্ব নেই। ইংরেজ আমলে এখানে যে নীলকুঠি তৈরি হয়েছিল, অস্তিত্ব নেই সেটিরও। লাল ইটের ভাঙাচোরা যে অট্টালিকা ‘হেরিটেজ ভবন’-এর তকমা পেয়েছে সেটি প্রায় দেড়শো বছরের পুরানো। সংগৃহীত ছবি। 
*যদিও সেই দুর্গের এখন আর কোনও অস্তিত্ব নেই। ইংরেজ আমলে এখানে যে নীলকুঠি তৈরি হয়েছিল, অস্তিত্ব নেই সেটিরও। লাল ইটের ভাঙাচোরা যে অট্টালিকা ‘হেরিটেজ ভবন’-এর তকমা পেয়েছে সেটি প্রায় দেড়শো বছরের পুরানো। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সবুজে ঘেরা বিশাল এই পার্কের মধ্যে এলে সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষেই দূর হবে। রয়েছে ক্লক টাওয়ার, সাজানো বাগান, বাচ্চাদের খেলার নানা জিনিস। পার্কের মধ্যেই রয়েছে বনভোজনের ব্যবস্থা, ঘোরার জায়গা, এমনকি ছোট্ট সভা করার জায়গাও। যারা নগরকেন্দ্রিক জীবনে অভ্যস্ত সপ্তাহের শেষে একটা দিন কাটানো যেতে পারে সবুজের মধ্যে। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সবুজে ঘেরা বিশাল এই পার্কের মধ্যে এলে সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষেই দূর হবে। রয়েছে ক্লক টাওয়ার, সাজানো বাগান, বাচ্চাদের খেলার নানা জিনিস। পার্কের মধ্যেই রয়েছে বনভোজনের ব্যবস্থা, ঘোরার জায়গা, এমনকি ছোট্ট সভা করার জায়গাও। যারা নগরকেন্দ্রিক জীবনে অভ্যস্ত সপ্তাহের শেষে একটা দিন কাটানো যেতে পারে সবুজের মধ্যে। সংগৃহীত ছবি। 
*মেদিনীপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র মেদিনীপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই পার্ক। মেদিনীপুর স্টেশন থেকেও এই পার্কের দূরত্ব বেশি নয়। ট্রেন, বাসের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে টোটো, অটো চলাচল করে এই পার্ক পর্যন্ত। পাশাপাশি প্রাইভেট গাড়িতে পৌঁছানো যাবে এই পার্কে। সংগৃহীত ছবি। 
*মেদিনীপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র মেদিনীপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই পার্ক। মেদিনীপুর স্টেশন থেকেও এই পার্কের দূরত্ব বেশি নয়। ট্রেন, বাসের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে টোটো, অটো চলাচল করে এই পার্ক পর্যন্ত। পাশাপাশি প্রাইভেট গাড়িতে পৌঁছানো যাবে এই পার্কে। সংগৃহীত ছবি। 
*তাই ছুটির দিনে একদিনের জন্য ঘোরা যেতে পারে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক। ইমারতের দেওয়াল ছড়িয়ে সবুজের আনন্দ নিতে পারবেন এখানে। সবুজ গাছে ঘেরা এই পার্কে এলে যেমন ইতিহাস জানা যাবে, তেমনই দিনের ক্লান্তি সবুজ ঘেরা বাগানে নিমিষেই দূর হবে। মেদিনীপুর শহর থেকে খুব কাছেই রয়েছে এই গোপগড় ইকো পার্ক। সংগৃহীত ছবি।
*তাই ছুটির দিনে একদিনের জন্য ঘোরা যেতে পারে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক। ইমারতের দেওয়াল ছড়িয়ে সবুজের আনন্দ নিতে পারবেন এখানে। সবুজ গাছে ঘেরা এই পার্কে এলে যেমন ইতিহাস জানা যাবে, তেমনই দিনের ক্লান্তি সবুজ ঘেরা বাগানে নিমিষেই দূর হবে। মেদিনীপুর শহর থেকে খুব কাছেই রয়েছে এই গোপগড় ইকো পার্ক। সংগৃহীত ছবি।