Tag Archives: Eco Tourism Park

Darjeeling Eco Tourism: তিরতিরে পাহাড়ি নদীতে ভেজান পা, প্রিয়জনের সঙ্গে হারিয়ে যান প্রকৃতির কোলে

ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বনবিভাগের সুরক্ষিত জায়গাগুলিকে চিহ্নিত করে তৈরি করা হচ্ছে ইকো ট্যুরিজম। নানা ধরনের ইকো ফ্রেন্ডলি জিনিস দিয়েই তৈরি হচ্ছে এই পার্কগুলি।
ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বনবিভাগের সুরক্ষিত জায়গাগুলিকে চিহ্নিত করে তৈরি করা হচ্ছে ইকো ট্যুরিজম। নানা ধরনের ইকো ফ্রেন্ডলি জিনিস দিয়েই তৈরি হচ্ছে এই পার্কগুলি।

 

এই ইকোপার্ক গুলিতে রয়েছে পর্যটকদের জন্য বসার জায়গা থেকে শুরু করে খাওয়ার ব্যবস্থা। বন বিভাগের পক্ষ থেকেই গ্রামের মানুষদের জন্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছে ছোট ছোট ক্যান্টিন।
এই ইকোপার্ক গুলিতে রয়েছে পর্যটকদের জন্য বসার জায়গা থেকে শুরু করে খাওয়ার ব্যবস্থা। বন বিভাগের পক্ষ থেকেই গ্রামের মানুষদের জন্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছে ছোট ছোট ক্যান্টিন।

 

এই ইকোপার্ক গুলি একদম প্রকৃতির মাঝে হওয়ায় পর্যটকেরা এই জায়গা গুলি খুব পছন্দ করছে। ফলে নিত্যদিন প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমছে এই জায়গাগুলিতে।
এই ইকোপার্ক গুলি একদম প্রকৃতির মাঝে হওয়ায় পর্যটকেরা এই জায়গা গুলি খুব পছন্দ করছে। ফলে নিত্যদিন প্রচুর পর্যটকের ভিড় জমছে এই জায়গাগুলিতে।

 

কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় এই ইকোপার্ক তৈরি করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল বস্তি, দুলালী ধারা, কার্শিয়াং-এর ডাউহিল-সহ পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকোটুরিজম পার্ক।
কার্শিয়াং ফরেস্ট ডিভিশনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় এই ইকোপার্ক তৈরি করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল বস্তি, দুলালী ধারা, কার্শিয়াং-এর ডাউহিল-সহ পানিঘাটা রিভারফ্রন্ট ইকোটুরিজম পার্ক।

 

এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা বলেন বনবিভাগের পক্ষ থেকে ইকো ট্যুরিজম পার্কের পাশাপাশি খোলা হয়েছে ক্যান্টিন এবং এই ক্যান্টিনগুলি পুরোপুরি এলাকার বাসিন্দাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এতে তারা বেজায় খুশি।
এই প্রসঙ্গে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা বলেন বনবিভাগের পক্ষ থেকে ইকো ট্যুরিজম পার্কের পাশাপাশি খোলা হয়েছে ক্যান্টিন এবং এই ক্যান্টিনগুলি পুরোপুরি এলাকার বাসিন্দাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে এতে তারা বেজায় খুশি।

 

বনবিভাগের এই উদ্যোগে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয় মহিলারা পাঁচটি পরিবার পিছু একটি করে ক্যান্টিন দেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত এই জায়গাগুলিতে পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে ফলে আয়ও বাড়ছে।
বনবিভাগের এই উদ্যোগে স্বাবলম্বী হচ্ছে স্থানীয় মহিলারা পাঁচটি পরিবার পিছু একটি করে ক্যান্টিন দেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত এই জায়গাগুলিতে পর্যটকের আনাগোনা বাড়ছে ফলে আয়ও বাড়ছে।

 

এই ইকো ট্যুরিজম পার্কে পেয়ে যাবেন গ্রামের মানুষের হাতের তৈরি লোকাল নানান সুস্বাদু খাবার এছাড়াও প্রকৃতির মাঝে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে কার না মন চায়।
এই ইকো ট্যুরিজম পার্কে পেয়ে যাবেন গ্রামের মানুষের হাতের তৈরি লোকাল নানান সুস্বাদু খাবার এছাড়াও প্রকৃতির মাঝে নিজেকে উজাড় করে দিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে কার না মন চায়।

 

কোথাও জঙ্গলের ধারে কোথাও আবার পাহাড়ের কোলে তৈরি হয়েছে এই ইকোপার্কগুলি, এর ফলে স্বাবলম্বী হয়েছে গ্রামের প্রচুর মহিলা। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক।
কোথাও জঙ্গলের ধারে কোথাও আবার পাহাড়ের কোলে তৈরি হয়েছে এই ইকোপার্কগুলি, এর ফলে স্বাবলম্বী হয়েছে গ্রামের প্রচুর মহিলা। বর্তমানে উত্তরবঙ্গের পর্যটনে আয়ের দিশা দেখাচ্ছে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক।

Weekend Tour: কাজ, অফিস সামলে ক্লান্ত! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন জঙ্গলে ঘেরা মেদিনীপুরের এই জায়গায়, মুগ্ধ হবেন

*ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন? গরমের বিকেল হোক কিংবা ছুটির দিনে? কাছে থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন সকলে। বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, সবুজের সঙ্গে নিজেকে মাতিয়ে তুলুন এখানে। ছোট বাচ্চাদের জন্য খেলার জায়গা ফুলের বাগান, চারিদিকে সবুজে ঘেরা জায়গা মন ভালো করে তুলবে আপনার। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘুরতে যেতে ভালোবাসেন? গরমের বিকেল হোক কিংবা ছুটির দিনে? কাছে থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন সকলে। বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে বেশি দূরে যাওয়ার প্রয়োজন নেই, সবুজের সঙ্গে নিজেকে মাতিয়ে তুলুন এখানে। ছোট বাচ্চাদের জন্য খেলার জায়গা ফুলের বাগান, চারিদিকে সবুজে ঘেরা জায়গা মন ভালো করে তুলবে আপনার। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়ির ছোট ছোট ছেলে মেয়ে কিংবা পরিবার পরিজনদের নিয়ে একদিন জন্য ঘুরে আসুন মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন গোপগড় ইকো ট্যুরিজম পার্ক থেকে। কাছে পিঠে সবুজের সমারোহ মন ভালো করে দেবে আপনার। সংগৃহীত ছবি। 
*বাড়ির ছোট ছোট ছেলে মেয়ে কিংবা পরিবার পরিজনদের নিয়ে একদিন জন্য ঘুরে আসুন মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন গোপগড় ইকো ট্যুরিজম পার্ক থেকে। কাছে পিঠে সবুজের সমারোহ মন ভালো করে দেবে আপনার। সংগৃহীত ছবি। 
*সবুজে ঘেরা সাজানো একটি ক্ষেত্র। তৈরি করা হয়েছে বাচ্চাদের খেলার জায়গা। রয়েছে ফুল বাগানও। শুধু তাই নয়, এখানে এখনও ইতিহাসের স্মৃতি টাটকা। মেদিনীপুর গোপগড়কে নিয়ে নানান ইতিহাস রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*সবুজে ঘেরা সাজানো একটি ক্ষেত্র। তৈরি করা হয়েছে বাচ্চাদের খেলার জায়গা। রয়েছে ফুল বাগানও। শুধু তাই নয়, এখানে এখনও ইতিহাসের স্মৃতি টাটকা। মেদিনীপুর গোপগড়কে নিয়ে নানান ইতিহাস রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*জনশ্রুতি, মহাভারতের বিরাট রাজার স্মৃতি বিজড়িত এই স্থান। গোপগড় পার্কের মধ্যেই ঢুকলে দেখা যাবে, রয়েছে ভগ্নপ্রায় একটি আবাসনের কিছু অংশ। পাশাপাশি এও শোনা যায়, পাঁচ- ছ'শো বছর আগে ওড়িশার রায়বনিয়ার গড়ের রাজা বিরাটগুহ মেদিনীপুরে উঁচু টিলার উপর একটি দুর্গ তৈরি করেছিলেন। সেটিই পরে গোপগড় নামে পরিচিত হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*জনশ্রুতি, মহাভারতের বিরাট রাজার স্মৃতি বিজড়িত এই স্থান। গোপগড় পার্কের মধ্যেই ঢুকলে দেখা যাবে, রয়েছে ভগ্নপ্রায় একটি আবাসনের কিছু অংশ। পাশাপাশি এও শোনা যায়, পাঁচ- ছ’শো বছর আগে ওড়িশার রায়বনিয়ার গড়ের রাজা বিরাটগুহ মেদিনীপুরে উঁচু টিলার উপর একটি দুর্গ তৈরি করেছিলেন। সেটিই পরে গোপগড় নামে পরিচিত হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*যদিও সেই দুর্গের এখন আর কোনও অস্তিত্ব নেই। ইংরেজ আমলে এখানে যে নীলকুঠি তৈরি হয়েছিল, অস্তিত্ব নেই সেটিরও। লাল ইটের ভাঙাচোরা যে অট্টালিকা ‘হেরিটেজ ভবন’-এর তকমা পেয়েছে সেটি প্রায় দেড়শো বছরের পুরানো। সংগৃহীত ছবি। 
*যদিও সেই দুর্গের এখন আর কোনও অস্তিত্ব নেই। ইংরেজ আমলে এখানে যে নীলকুঠি তৈরি হয়েছিল, অস্তিত্ব নেই সেটিরও। লাল ইটের ভাঙাচোরা যে অট্টালিকা ‘হেরিটেজ ভবন’-এর তকমা পেয়েছে সেটি প্রায় দেড়শো বছরের পুরানো। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সবুজে ঘেরা বিশাল এই পার্কের মধ্যে এলে সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষেই দূর হবে। রয়েছে ক্লক টাওয়ার, সাজানো বাগান, বাচ্চাদের খেলার নানা জিনিস। পার্কের মধ্যেই রয়েছে বনভোজনের ব্যবস্থা, ঘোরার জায়গা, এমনকি ছোট্ট সভা করার জায়গাও। যারা নগরকেন্দ্রিক জীবনে অভ্যস্ত সপ্তাহের শেষে একটা দিন কাটানো যেতে পারে সবুজের মধ্যে। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে সবুজে ঘেরা বিশাল এই পার্কের মধ্যে এলে সারাদিনের ক্লান্তি নিমেষেই দূর হবে। রয়েছে ক্লক টাওয়ার, সাজানো বাগান, বাচ্চাদের খেলার নানা জিনিস। পার্কের মধ্যেই রয়েছে বনভোজনের ব্যবস্থা, ঘোরার জায়গা, এমনকি ছোট্ট সভা করার জায়গাও। যারা নগরকেন্দ্রিক জীবনে অভ্যস্ত সপ্তাহের শেষে একটা দিন কাটানো যেতে পারে সবুজের মধ্যে। সংগৃহীত ছবি। 
*মেদিনীপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র মেদিনীপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই পার্ক। মেদিনীপুর স্টেশন থেকেও এই পার্কের দূরত্ব বেশি নয়। ট্রেন, বাসের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে টোটো, অটো চলাচল করে এই পার্ক পর্যন্ত। পাশাপাশি প্রাইভেট গাড়িতে পৌঁছানো যাবে এই পার্কে। সংগৃহীত ছবি। 
*মেদিনীপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র মেদিনীপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই পার্ক। মেদিনীপুর স্টেশন থেকেও এই পার্কের দূরত্ব বেশি নয়। ট্রেন, বাসের পাশাপাশি স্থানীয়ভাবে টোটো, অটো চলাচল করে এই পার্ক পর্যন্ত। পাশাপাশি প্রাইভেট গাড়িতে পৌঁছানো যাবে এই পার্কে। সংগৃহীত ছবি। 
*তাই ছুটির দিনে একদিনের জন্য ঘোরা যেতে পারে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক। ইমারতের দেওয়াল ছড়িয়ে সবুজের আনন্দ নিতে পারবেন এখানে। সবুজ গাছে ঘেরা এই পার্কে এলে যেমন ইতিহাস জানা যাবে, তেমনই দিনের ক্লান্তি সবুজ ঘেরা বাগানে নিমিষেই দূর হবে। মেদিনীপুর শহর থেকে খুব কাছেই রয়েছে এই গোপগড় ইকো পার্ক। সংগৃহীত ছবি।
*তাই ছুটির দিনে একদিনের জন্য ঘোরা যেতে পারে এই ইকো ট্যুরিজম পার্ক। ইমারতের দেওয়াল ছড়িয়ে সবুজের আনন্দ নিতে পারবেন এখানে। সবুজ গাছে ঘেরা এই পার্কে এলে যেমন ইতিহাস জানা যাবে, তেমনই দিনের ক্লান্তি সবুজ ঘেরা বাগানে নিমিষেই দূর হবে। মেদিনীপুর শহর থেকে খুব কাছেই রয়েছে এই গোপগড় ইকো পার্ক। সংগৃহীত ছবি।

বন্ধ হয়ে যাবে ইস্পাত নগরীর জনপ্রিয় পার্কের দরজা! হাতে সময় খুব কম

খারাপ খবর দুর্গাপুরবাসীর জন্য। কারণ ফের বন্ধ হয়ে যেতে চলেছে দুর্গাপুরবাসীর অন্যতম জনপ্রিয় পার্ক। আগামী মাসের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ জুন থেকে দুর্গাপুরের কুমারমঙ্গলম পার্ক বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এডিএসপি কর্তৃপক্ষ। এমনই খবর ঘোরাফেরা করছে শহরের আনাচে-কানাচে।
খারাপ খবর দুর্গাপুরবাসীর জন্য। কারণ ফের বন্ধ হয়ে যেতে চলেছে দুর্গাপুরের অন্যতম জনপ্রিয় পার্ক। আগামী মাসের প্রথম দিন অর্থাৎ ১ জুন থেকে দুর্গাপুরের কুমারমঙ্গলম পার্ক বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এডিএসপি কর্তৃপক্ষ। এমনই খবর ঘোরাফেরা করছে শহরের আনাচে-কানাচে।
এই খবর খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরবাসীর মন খারাপ করে দিয়েছে। কারণ শহরের অন্যতম বড় এবং পুরনো এই পার্কটি। আশির দশকে গড়ে ওঠা এই পার্ক যুবক যুবতী থেকে শুরু করে ফ্যামিলি ম্যান সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয়। পার্কে অ্যাডভেঞ্চার রাইড ইন্সটল করা রবীন্দ্রনাথ রায় বলছেন, ১ তারিখ থেকে পার্ক বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেই তিনি জানেন। কারণ বড় প্রাপ্ত সংস্থাটি পার্ক খালি করে দিচ্ছে।
এই খবর খুব স্বাভাবিকভাবেই শহরবাসীর মন খারাপ করে দিয়েছে। কারণ শহরের অন্যতম বড় এবং পুরনো এই পার্ক। আটের দশকে গড়ে ওঠা এই পার্ক যুবক যুবতী থেকে শুরু করে ফ্যামিলি ম্যান সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয়। পার্কে অ্যাডভেঞ্চার রাইড ইন্সটল করা রবীন্দ্রনাথ রায় বলছেন, ১ তারিখ থেকে পার্ক বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেই তিনি জানেন। 
সূত্রের খবর, ২০২২ সালে যে সংস্থাকে এই পার্কটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তারা আর চুক্তি নবীকরণ করতে চায় না। যে কারণেই সাময়িকভাবে পার্ক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। আর এই সিদ্ধান্তে পার্কে কর্মরত বিভিন্ন কর্মীদের মধ্যে পেশা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
সূত্রের খবর, ২০২২ সালে যে সংস্থাকে এই পার্কটি পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তারা আর চুক্তি নবীকরণ করতে চায় না। যে কারণেই সাময়িকভাবে পার্ক বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। আর এই সিদ্ধান্তে পার্কে কর্মরত বিভিন্ন কর্মীদের মধ্যে পেশা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
প্রসঙ্গত, এর আগে একাধিকবার কুমারমঙ্গলম পার্ক বন্ধ হতে দেখেছে শহরবাসী। কিন্তু ২০২২ সালে পার্কটি খুলে দেওয়া হয়েছিল। তবে নতুন করে পার্ক খোলার পর প্রবেশ মূল্য রাখা হয়েছিল ৮০ টাকা। যা নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়েছে। শহরবাসীর একটা বড় অংশের দাবি, প্রবেশ মূল্য অনেক বেশি থাকায় অনেকেই এখন আর এখানে যেতে চান না।
প্রসঙ্গত, এর আগে একাধিকবার কুমারমঙ্গলম পার্ক বন্ধ হতে দেখেছে শহরবাসী। কিন্তু ২০২২ সালে পার্কটি খুলে দেওয়া হয়েছিল। তবে নতুন করে পার্ক খোলার পর প্রবেশ মূল্য রাখা হয়েছিল ৮০ টাকা। যা নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়েছে। শহরবাসীর একটা বড় অংশের দাবি, প্রবেশ মূল্য অনেক বেশি থাকায় অনেকেই এখন আর এখানে যেতে চান না।
উল্লেখ্য আশির দশকে, ইস্পাত নগরীর কেন্দ্রে অবস্থিত বিশাল একটি লেক সহ প্রায় ৮০ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠে কুমারমঙ্গলম পার্ক এখানে অন্যতম আকর্ষণ ছিল মিউজিক্যাল ফাউন্টেন অবসর কাটানোর জন্য এই কুমারমঙ্গলম পার্ক শহরবাসীর কাছে বেশ প্রিয় কিন্তু সংস্থার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে সমস্যার কারণে আবার বন্ধ হতে চলেছে পার্কের দরজা।
উল্লেখ্য, আটের দশকে ইস্পাত নগরীর কেন্দ্রে অবস্থিত বিশাল একটি লেক-সহ প্রায় ৮০ একর জায়গা নিয়ে গড়ে ওঠে কুমারমঙ্গলম পার্ক এখানে অন্যতম আকর্ষণ ছিল মিউজিক্যাল ফাউন্টেন অবসর কাটানোর জন্য এই কুমারমঙ্গলম পার্ক শহরবাসীর কাছে বেশ প্রিয় কিন্তু সংস্থার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে সমস্যার কারণে আবার বন্ধ হতে চলেছে পার্কের দরজা।