Knowledge Story: পাকিস্তানে বাড়ছে গাধার সংখ্যা! কেন জানেন? এর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে চিনের কারসাজি…আসল কথাটা জানুন

1.গত কয়েক বছরে পাকিস্তানের জনসংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ কিন্তু, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমেছে পাকিস্তানের শস্য উৎপাদন ক্ষমতাও৷ শুধু তাই নয়, গত কয়েক বছরে অর্থনৈতিক দিক থেকেও পাকিস্তান পিছিয়ে পড়েছে অনেকটাই এবং নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে চিনের৷
গত কয়েক বছরে পাকিস্তানের জনসংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে৷ কিন্তু, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমেছে পাকিস্তানের শস্য উৎপাদন ক্ষমতাও৷ শুধু তাই নয়, গত কয়েক বছরে অর্থনৈতিক দিক থেকেও পাকিস্তান পিছিয়ে পড়েছে অনেকটাই এবং নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে চিনের৷
অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও একটি বিষয়ে গত কয়েক বছরে অনেকটাই এগিয়েছে পাকিস্তান৷ সেটা কিসে জানেন? পাকিস্তানে দ্রুত গতিতে বেড়েছে গাধার সংখ্যা৷ বর্তমানে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ৫৯ লক্ষ৷ যা গত অর্থবর্ষের তুলনায় বেড়েছে ১.৭৪ শতাংশ৷
অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও একটি বিষয়ে গত কয়েক বছরে অনেকটাই এগিয়েছে পাকিস্তান৷ সেটা কিসে জানেন? পাকিস্তানে দ্রুত গতিতে বেড়েছে গাধার সংখ্যা৷ বর্তমানে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ৫৯ লক্ষ৷ যা গত অর্থবর্ষের তুলনায় বেড়েছে ১.৭৪ শতাংশ৷
সে দেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ডেটা অনুযায়ী দেখা যায় যে, ২০১৯-২০২০ সালে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ। ২০২০-২১ সালে এই সংখ্যা ছিল ৫৬ লাখ, ২০২১-২২ সালে ৫৭ লাখ এবং ২০২২-২৩ সালে ৫৮ লাখ। প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ অবশ্যই চিন। গাধা উৎপাদন পাকিস্তানের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একটি সুযোগ। কারণ, চিন প্রতি বছর পাকিস্তান থেকে বিপুল সংখ্যক গাধা আমদানি করে বলে সূত্রের খবর।
সে দেশের সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ডেটা অনুযায়ী দেখা যায় যে, ২০১৯-২০২০ সালে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ। ২০২০-২১ সালে এই সংখ্যা ছিল ৫৬ লাখ, ২০২১-২২ সালে ৫৭ লাখ এবং ২০২২-২৩ সালে ৫৮ লাখ। প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ অবশ্যই চিন। গাধা উৎপাদন পাকিস্তানের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের একটি সুযোগ। কারণ, চিন প্রতি বছর পাকিস্তান থেকে বিপুল সংখ্যক গাধা আমদানি করে বলে সূত্রের খবর।
বিশ্বের তৃতীয় সর্বাধিক পরিমাণ গাধার চাষ হয় পাকিস্তানে৷ অন্যদিকে, গাধা উৎপাদনে চিন এক নম্বরে৷ পাকিস্তানের সংবাদপত্র ডন-এ প্রকাশিত খবরে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চিন অন্যান্য দেশ থেকেও প্রচুর পরিমাণে গাধা এবং কুকুর আমদানি করে৷ কিন্তু, কেন?
বিশ্বের তৃতীয় সর্বাধিক পরিমাণ গাধার চাষ হয় পাকিস্তানে৷ অন্যদিকে, গাধা উৎপাদনে চিন এক নম্বরে৷ পাকিস্তানের সংবাদপত্র ডন-এ প্রকাশিত খবরে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, চিন অন্যান্য দেশ থেকেও প্রচুর পরিমাণে গাধা এবং কুকুর আমদানি করে৷ কিন্তু, কেন?
এখন প্রশ্ন চিনে কেন এত বেশি সংখ্যক গাধার প্রয়়োজন? জানা গিয়েছে, চিনের একটি প্রাচীন ওষুধ তৈরিতে গাধার ত্বক ব্যবহার করা হয়৷ ‘এইজাও’ নামের ওই ওষুধ আসলে জেলাটিন জাতীয়৷ এছাড়া, রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনে গাধার ক্ষুরও ব্যবহার করা হয়৷
এখন প্রশ্ন চিনে কেন এত বেশি সংখ্যক গাধার প্রয়়োজন? জানা গিয়েছে, চিনের একটি প্রাচীন ওষুধ তৈরিতে গাধার ত্বক ব্যবহার করা হয়৷ ‘এইজাও’ নামের ওই ওষুধ আসলে জেলাটিন জাতীয়৷ এছাড়া, রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনে গাধার ক্ষুরও ব্যবহার করা হয়৷
চিনে প্রতি বছর গড়ে ৫ লক্ষ গাধা বিক্রি হয়৷ পাহাড়ি এলাকায় গাধার মাংস খাওয়া থেকে শুরু করে এক প্রকার বিশেষ টনিক প্রস্তুত করার ক্ষেত্রেও গাধা ব্যবহার করা হয় চিনে৷ এছাড়া, পাহাড়ি এলাকায় পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও গাধা ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷
চিনে প্রতি বছর গড়ে ৫ লক্ষ গাধা বিক্রি হয়৷ পাহাড়ি এলাকায় গাধার মাংস খাওয়া থেকে শুরু করে এক প্রকার বিশেষ টনিক প্রস্তুত করার ক্ষেত্রেও গাধা ব্যবহার করা হয় চিনে৷ এছাড়া, পাহাড়ি এলাকায় পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও গাধা ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷
বৈদেশিক মুদ্রার আমদানি বাড়ানোর জন্য তাই পাকিস্তান সরকার সেদেশের পঞ্জাব প্রদেশের ওকারা জেলায় ৩০০০ একরেরও বেশি এলাকা নিয়ে খামার তৈরি করেছে৷ সেই সমস্ত খামারে অর্থনৈতিক ভাবে গাধার চাষ করা হয়ে থাকে৷
বৈদেশিক মুদ্রার আমদানি বাড়ানোর জন্য তাই পাকিস্তান সরকার সেদেশের পঞ্জাব প্রদেশের ওকারা জেলায় ৩০০০ একরেরও বেশি এলাকা নিয়ে খামার তৈরি করেছে৷ সেই সমস্ত খামারে অর্থনৈতিক ভাবে গাধার চাষ করা হয়ে থাকে৷
চিন এর আগে নাইজার এবং বুরকিনা ফাসো থেকে গাধা আমদানি করত৷ কিন্তু, পরে সেই দুই দেশে গাধার রফতানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়৷
চিন এর আগে নাইজার এবং বুরকিনা ফাসো থেকে গাধা আমদানি করত৷ কিন্তু, পরে সেই দুই দেশে গাধার রফতানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়৷
গাধা গ্রামীণ পাকিস্তানের অনেক গরিব মানুষেরই শেষ আশা ভরসা৷ পশুপালন গ্রামীণ পাকিস্তানের অর্থনীতির মেরুদণ্ড৷ প্রায় ৪০ লক্ষেরও বেশি পাকিস্তানি গ্রামীণ পরিবার গবাদি পশু উৎপাদনের সাথে যুক্ত৷ এর উপরেই তাঁদের রুটিরুজি নির্ভর করে৷
গাধা গ্রামীণ পাকিস্তানের অনেক গরিব মানুষেরই শেষ আশা ভরসা৷ পশুপালন গ্রামীণ পাকিস্তানের অর্থনীতির মেরুদণ্ড৷ প্রায় ৪০ লক্ষেরও বেশি পাকিস্তানি গ্রামীণ পরিবার গবাদি পশু উৎপাদনের সাথে যুক্ত৷ এর উপরেই তাঁদের রুটিরুজি নির্ভর করে৷