চলছে কাজ

Puja Lifestyle 2024: গৃহবধূরা এখন স্বনির্ভর, তাঁদের ছোঁয়ায় নজরকাড়া পুজোর পোশাক ফুটে উঠছে

সামনেই শারদ উৎসব, ইতিমধ্যেই বাঙালি ধীরে ধীরে মেতে উঠতে শুরু করেছে শারদ উৎসবের কেনাকাটায়। তার মধ্যেই ধরা দিল অন্য ছবি। রং তুলি ধরে নিজেদের হাতের ছোঁয়ায় পুজোর পোশাক তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে্ন রেল পাড়ের মহিলার। পথ দেখাচ্ছেন অন্যদেরও।
সামনেই শারদ উৎসব, ইতিমধ্যেই বাঙালি ধীরে ধীরে মেতে উঠতে শুরু করেছে শারদ উৎসবের কেনাকাটায়। তার মধ্যেই ধরা দিল অন্য ছবি। রং তুলি ধরে নিজেদের হাতের ছোঁয়ায় পুজোর পোশাক তৈরি করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে্ন রেল পাড়ের মহিলার। পথ দেখাচ্ছেন অন্যদেরও।
শিল্পচর্চার প্রাথমিক পাঠ দিয়ে শিল্পী দীপ দত্ত মহিলা-পুরুষ সকলকেই আজ রোজগেরে করে তুলেছেন। এখন শিল্পী দীপ দত্তের ওয়ার্কশপ ‘পুতুল টেক্সটাইল’-এ নানা ডিজাইনের পোষাক তৈরি করছেন প্রায় ২০ জন মহিলা।
শিল্পচর্চার প্রাথমিক পাঠ দিয়ে শিল্পী দীপ দত্ত মহিলা-পুরুষ সকলকেই আজ রোজগেরে করে তুলেছেন। এখন শিল্পী দীপ দত্তের ওয়ার্কশপ ‘পুতুল টেক্সটাইল’-এ নানা ডিজাইনের পোষাক তৈরি করছেন প্রায় ২০ জন মহিলা।
ওয়ার্কশপে শাড়ি, কুর্তি, পাঞ্জাবি, বেডশিটগুলোতে ব্লক প্রিন্ট, অ্যাপ্লিক, সূচিশিল্পের সঙ্গে হ্যান্ড পেন্টিং-এর মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে রুচিসম্মত আধুনিকতার ছোঁয়া।
ওয়ার্কশপে শাড়ি, কুর্তি, পাঞ্জাবি, বেডশিটগুলোতে ব্লক প্রিন্ট, অ্যাপ্লিক, সূচিশিল্পের সঙ্গে হ্যান্ড পেন্টিং-এর মিক্স অ্যান্ড ম্যাচ করে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে রুচিসম্মত আধুনিকতার ছোঁয়া।
নানা রঙের কাপড়ের টুকরো, গামছা ,পাটের দড়ি, স্টোভের ফিতে সহ নানাধরনের সামগ্রী দিয়েই ওয়ার্কশপে মহিলারা আধুনিক ডিজাইনের পোষাক তৈরি করেন। সেই সব পোশাক ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে গোটা বাংলা জুড়ে। শুধু নিজের জন্য নয়, ক্রেতাদের মুখে হাসি ফোটাতেও দীপ দত্তের এই প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানাচ্ছে শিল্পী ও ব্যবসায়ী মহল।
নানা রঙের কাপড়ের টুকরো, গামছা ,পাটের দড়ি, স্টোভের ফিতে সহ নানাধরনের সামগ্রী দিয়েই ওয়ার্কশপে মহিলারা আধুনিক ডিজাইনের পোষাক তৈরি করেন। সেই সব পোশাক ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে গোটা বাংলা জুড়ে। শুধু নিজের জন্য নয়, ক্রেতাদের মুখে হাসি ফোটাতেও দীপ দত্তের এই প্রচেষ্টাকে কুর্নিশ জানাচ্ছে শিল্পী ও ব্যবসায়ী মহল।
ডিজাইনার দীপ দত্ত জানিয়েছেন, বহু ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে তাঁর এই কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালে। প্রথমে নিজেই অর্ডার নিয়ে বানাতেন। আস্তে আস্তে এই ডিজাইনার পোষাকের চাহিদা বাড়তেই তিনি মায়ের নামে এই ওয়ার্কশপটি গড়ে তোলেন। বর্তমানে এই ওয়ার্কশপে কাজ করছেন ২০ জন মহিলা শিল্পী। এছাড়া তিনি আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিবন্ধী যুবক-যুবতীদেরও এই পেশায় অংশগ্রহন করিয়ে তাঁদের স্বাবলম্বী করে তোলার চেষ্টা করছেন।
ডিজাইনার দীপ দত্ত জানিয়েছেন, বহু ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে তাঁর এই কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালে। প্রথমে নিজেই অর্ডার নিয়ে বানাতেন। আস্তে আস্তে এই ডিজাইনার পোষাকের চাহিদা বাড়তেই তিনি মায়ের নামে এই ওয়ার্কশপটি গড়ে তোলেন। বর্তমানে এই ওয়ার্কশপে কাজ করছেন ২০ জন মহিলা শিল্পী। এছাড়া তিনি আরও একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিবন্ধী যুবক-যুবতীদেরও এই পেশায় অংশগ্রহন করিয়ে তাঁদের স্বাবলম্বী করে তোলার চেষ্টা করছেন।
ইতিমধ্যেই শিল্পী দীপ দত্তের সাফল্যের ঝুলিতে এসেছে স্টেট অ্যাওয়ার্ড, এমএসএমই অ্যাওয়ার্ড, সর্বশিক্ষার অ্যাওয়ার্ড সহ বহু পুরষ্কার। শিল্পীর শিল্পনৈপুন্যে তৈরি নানা ডিজাইনের পোষাক জায়গা পেয়েছে রুপালি পর্দার একাধিক সিনেমা সিরিয়ালেও। তাই পুতুল টেক্সটাইলে কাজের অভিজ্ঞতা না থেকেও যোগ দিয়ে আজ স্বনির্ভর হতে পেরে আপ্লুত গুমা রেলকলোনীতে থাকা দরিদ্র পরিবারের বধূরা।
ইতিমধ্যেই শিল্পী দীপ দত্তের সাফল্যের ঝুলিতে এসেছে স্টেট অ্যাওয়ার্ড, এমএসএমই অ্যাওয়ার্ড, সর্বশিক্ষার অ্যাওয়ার্ড সহ বহু পুরষ্কার। শিল্পীর শিল্পনৈপুন্যে তৈরি নানা ডিজাইনের পোষাক জায়গা পেয়েছে রুপালি পর্দার একাধিক সিনেমা সিরিয়ালেও। তাই পুতুল টেক্সটাইলে কাজের অভিজ্ঞতা না থেকেও যোগ দিয়ে আজ স্বনির্ভর হতে পেরে আপ্লুত গুমা রেলকলোনীতে থাকা দরিদ্র পরিবারের বধূরা।