ভয়ঙ্কর ঘটনা

World: সাত-সকালে হঠাৎ তীব্র শব্দ, মুহূর্তে মৃত্যু ৮০ হাজার মানুষের! বিশ্বের ভয়ঙ্করতম ঘটনা ঘটেছিল হিরোশিমাতে!

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৪৫ সালের ৬ অগস্ট, জাপানের হিরোশিমায় ফেলা হয়েছিল প্রথম পরমাণু বোমা। নিমেষেই কার্যত নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল গোটা শহর।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৪৫ সালের ৬ অগস্ট, জাপানের হিরোশিমায় ফেলা হয়েছিল প্রথম পরমাণু বোমা। নিমেষেই কার্যত নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল গোটা শহর।
পরমাণু বোমার ঘায়ে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ৮০ হাজার মানুষের। আহত হয়েছিলেন ৩৫ হাজারের বেশি। শুধু তাই নয়। বহু ঘরবাড়ি থেকে শুরু রাস্তা, গাছ-গাছারি--  হিরোশিমার সার্বিক নির্মাণ কাঠামোর বিস্তর ক্ষতি হয়েছিল। জাপানের সরকারি ওয়েবসাইট জানিয়েছে, হিরোশিমার ৬৫ শতাংশ বিল্ডিং ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
পরমাণু বোমার ঘায়ে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ৮০ হাজার মানুষের। আহত হয়েছিলেন ৩৫ হাজারের বেশি। শুধু তাই নয়। বহু ঘরবাড়ি থেকে শুরু রাস্তা, গাছ-গাছারি– হিরোশিমার সার্বিক নির্মাণ কাঠামোর বিস্তর ক্ষতি হয়েছিল। জাপানের সরকারি ওয়েবসাইট জানিয়েছে, হিরোশিমার ৬৫ শতাংশ বিল্ডিং ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
চিন ও রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় থেকেই জাপানি সামরিক কার্যকলাপের মূল কেন্দ্র উঠেছিল হিরোশিমা। পাশাপাশি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও সামরিক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ছিল এই শহর। বিশ্বের এটিই প্রথম শহর, যার ওপর পরমাণু বোমার হানা হয়। দ্বিতীয় শহর হল জাপানের নাগাসাকি।
চিন ও রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের সময় থেকেই জাপানি সামরিক কার্যকলাপের মূল কেন্দ্র উঠেছিল হিরোশিমা। পাশাপাশি, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ও সামরিক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি ছিল এই শহর। বিশ্বের এটিই প্রথম শহর, যার ওপর পরমাণু বোমার হানা হয়। দ্বিতীয় শহর হল জাপানের নাগাসাকি।
১৯৪৫ সালের ৬ অগাস্ট, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বি-২৯ বোমারু বিমান থেকে হিরোশিমায় 'লিটল বয়' পরমাণু বোমা ফেলেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এক লহমায় শহরের প্রায় ৯০ শতাংশ জীবন নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল।
১৯৪৫ সালের ৬ অগাস্ট, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বি-২৯ বোমারু বিমান থেকে হিরোশিমায় ‘লিটল বয়’ পরমাণু বোমা ফেলেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এক লহমায় শহরের প্রায় ৯০ শতাংশ জীবন নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল।
এখানেই থামেনি আমেরিকা। তিনদিন পর ৯ অগাস্ট, নাগাসাকিতে আরেকটি পরমাণু বোমা ফেলা হয়। তারপরই, ১৫ অগস্ট, নিঃশর্ত সমর্পণ করার ঘোষণা করেন জাপানের সম্রাট হিরোহিতো। পারমাণবিক বিস্ফোরণের ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে হয়েছিল জাপানের পরের কয়েক প্রজন্মকে।
এখানেই থামেনি আমেরিকা। তিনদিন পর ৯ অগাস্ট, নাগাসাকিতে আরেকটি পরমাণু বোমা ফেলা হয়। তারপরই, ১৫ অগস্ট, নিঃশর্ত সমর্পণ করার ঘোষণা করেন জাপানের সম্রাট হিরোহিতো। পারমাণবিক বিস্ফোরণের ভয়াবহ প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে হয়েছিল জাপানের পরের কয়েক প্রজন্মকে।
ধীরে ধীরে ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুনভাবে গড়ে উঠেছে হিরোশিমা। এখন তা বিশ্বের অন্যতম শান্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে। বর্তমানে, এটি একটি ব্যস্ত শহর ও শিল্পের প্রাণকেন্দ্র।
ধীরে ধীরে ধ্বংসস্তূপ থেকে নতুনভাবে গড়ে উঠেছে হিরোশিমা। এখন তা বিশ্বের অন্যতম শান্তির প্রতীক হয়ে উঠেছে। বর্তমানে, এটি একটি ব্যস্ত শহর ও শিল্পের প্রাণকেন্দ্র।
প্রতি বছর শহরের শান্তি মেমোরিয়াল পার্কে একটি শান্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেদিনের ভয়াবহতা থেকে যাঁরা প্রাণে বেঁচেছিলেন এবং সাধারণ নাগরিক-- সকলে মিলে সেখানে উপস্থিত হয়ে বিস্ফোরণে মৃত নিরীহ মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ও তাঁদের আত্মার শান্তিকামনা করেন।
প্রতি বছর শহরের শান্তি মেমোরিয়াল পার্কে একটি শান্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেদিনের ভয়াবহতা থেকে যাঁরা প্রাণে বেঁচেছিলেন এবং সাধারণ নাগরিক– সকলে মিলে সেখানে উপস্থিত হয়ে বিস্ফোরণে মৃত নিরীহ মানুষদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান ও তাঁদের আত্মার শান্তিকামনা করেন।