দশম শ্রেণীর ছাত্রের তৈরি মূর্তির শোভাযাত্রা 

Dugra Puja Niranjan: শান্তিপুরের দশম শ্রেণীর ছাত্র! নিজের তৈরি প্রতিমা নিজেই করল পুজো, হল শোভাযাত্রাও

মৃৎশিল্পী না হয়েও নিজের ইচ্ছেশক্তিকে কাজে লাগিয়ে, শান্তিপুর বড় গোস্বামী পাড়ার মেঘজিৎ তৈরি করেছে দেবী দুর্গার মূর্তি, দশমীতে হচ্ছে মূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রাও।
মৃৎশিল্পী না হয়েও নিজের ইচ্ছেশক্তিকে কাজে লাগিয়ে, শান্তিপুর বড় গোস্বামী পাড়ার মেঘজিৎ তৈরি করেছে দেবী দুর্গার মূর্তি, দশমীতে হচ্ছে মূর্তি নিয়ে শোভাযাত্রাও।
ছোট থেকেই আকার শখ, শান্তিপুর বড় গোস্বামী পাড়ার দশম শ্রেণীর ছাত্র মেঘজিৎ হালদারের। তবে তার পরিবারে কেউ কোনওদিন মৃৎশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিল না।
ছোট থেকেই আকার শখ, শান্তিপুর বড় গোস্বামী পাড়ার দশম শ্রেণীর ছাত্র মেঘজিৎ হালদারের। তবে তার পরিবারে কেউ কোনওদিন মৃৎশিল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিল না।
আঁকা যেহেতু তার প্রথম ভালোবাসা, তাই শান্তিপুরের বিভিন্ন পালবাড়িতে গিয়ে মূর্তি তৈরি দেখতে ভালবাসতো মেঘজিৎ। তখন সেই দেখা থেকেই মনের ইচ্ছা হয় মূর্তি বানানোর।
আঁকা যেহেতু তার প্রথম ভালোবাসা, তাই শান্তিপুরের বিভিন্ন পালবাড়িতে গিয়ে মূর্তি তৈরি দেখতে ভালবাসতো মেঘজিৎ। তখন সেই দেখা থেকেই মনের ইচ্ছা হয় মূর্তি বানানোর।
সেরকমই গত বছর হঠাৎই সে বানিয়ে ফেলেছিল দেবী দুর্গার মূর্তি। তবে নদিয়ার শান্তিপুরে নিজের বাড়িতে গত বছর পুজো করা হয়নি সেই মাতৃ মূর্তিকে। মূর্তি নিয়ে বহরমপুরে মামার বাড়িতেই প্রথম পুজো পায় মেঘজিতের তৈরি মাতৃ মূর্তি।
সেরকমই গত বছর হঠাৎই সে বানিয়ে ফেলেছিল দেবী দুর্গার মূর্তি। তবে নদিয়ার শান্তিপুরে নিজের বাড়িতে গত বছর পুজো করা হয়নি সেই মাতৃ মূর্তিকে। মূর্তি নিয়ে বহরমপুরে মামার বাড়িতেই প্রথম পুজো পায় মেঘজিতের তৈরি মাতৃ মূর্তি।
তবে এবারও থেমে থাকে নি সে। আবারও নিজের ইচ্ছায় এবং মনের জোরে প্রায় তিন ফুটের মহিষাসুরমর্দিনী মূর্তি তৈরি করে ফেলেছে এই কিশোর। তবে এবার আর বাইরে নয়। নিজের বাড়ির সামনেই ছোট্ট বারান্দায় করছে পুজোপাঠ।
তবে এবারও থেমে থাকে নি সে। আবারও নিজের ইচ্ছায় এবং মনের জোরে প্রায় তিন ফুটের মহিষাসুরমর্দিনী মূর্তি তৈরি করে ফেলেছে এই কিশোর। তবে এবার আর বাইরে নয়। নিজের বাড়ির সামনেই ছোট্ট বারান্দায় করছে পুজোপাঠ।
 শুধু তাই নয় দশমীতে এই মাতৃ মূর্তি শান্তিপুর শহরের রাজপথ দিয়ে ঘুরে আবারও তার বাড়িতে নিয়ে এসেছে বলে জানায় শিল্পী মেঘ জিৎ। আগামী বছর নতুন ঠাকুর গড়ার পর পুজো হবে আর তখনই বিসর্জন হবে এ বছরের ঠাকুর ।
শুধু তাই নয় দশমীতে এই মাতৃ মূর্তি শান্তিপুর শহরের রাজপথ দিয়ে ঘুরে আবারও তার বাড়িতে নিয়ে এসেছে বলে জানায় শিল্পী মেঘ জিৎ। আগামী বছর নতুন ঠাকুর গড়ার পর পুজো হবে আর তখনই বিসর্জন হবে এ বছরের ঠাকুর ।