জলমগ্ন এলাকা

Red Alert Heavy RainFall: লাল সতর্কতা জারি…! ধেয়ে আসছে ভয়ঙ্কর দুর্যোগ! ভারী বৃষ্টি-বজ্রপাতে ফালাফালা উত্তর, আবহাওয়ার ‘তোলপাড়’ বদল!

 বর্ষায় ভয় ধরাচ্ছে একটানা ভারী বৃষ্টি৷  এখনও লাল সতর্কতা জারি আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনিতে। ভুটানের অধিকাংশ নদী বয়ে চলে এই ব্লকের মধ্য দিয়ে।
বর্ষায় ভয় ধরাচ্ছে একটানা ভারী বৃষ্টি৷ এখনও লাল সতর্কতা জারি আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনিতে। ভুটানের অধিকাংশ নদী বয়ে চলে এই ব্লকের মধ্য দিয়ে।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
পাশাপাশি, হ্যামিল্টনগঞ্জ থেকে আলিপুরদুয়ারগামী রাজ্য সড়কেও প্রবল বেগে বইতে থাকে জল। দুপুর হয়ে গেলেও জলস্তর কমেনা লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সংলগ্ন সুভাষপল্লী এলাকায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার দরুন এমনটা হচ্ছে।
পাশাপাশি, হ্যামিল্টনগঞ্জ থেকে আলিপুরদুয়ারগামী রাজ্য সড়কেও প্রবল বেগে বইতে থাকে জল। দুপুর হয়ে গেলেও জলস্তর কমেনা লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সংলগ্ন সুভাষপল্লী এলাকায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার দরুন এমনটা হচ্ছে।
ভোটের সময় জনপ্রতিনিধিরা এসে নিকাশি ব্যবস্থা উন্নতির আশ্বাস দেন। কিন্তু ভোট মিটতেই আর তাদের দেখা পাওয়া যায়না। এমনকি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য ও প্রধানদেরও দেখা মেলে না এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা রিনা বিশ্বাস বলেন, “প্রধান, বিডিও, পঞ্চায়েত সকলকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিও আশ্বাস মিললেও কোনো কাজ হচ্ছে না। বছরের পর বছর জল যন্ত্রনায় ভুগতে হচ্ছে আমাদের।”
ভোটের সময় জনপ্রতিনিধিরা এসে নিকাশি ব্যবস্থা উন্নতির আশ্বাস দেন। কিন্তু ভোট মিটতেই আর তাদের দেখা পাওয়া যায়না। এমনকি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য ও প্রধানদেরও দেখা মেলে না এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা রিনা বিশ্বাস বলেন, “প্রধান, বিডিও, পঞ্চায়েত সকলকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিও আশ্বাস মিললেও কোনো কাজ হচ্ছে না। বছরের পর বছর জল যন্ত্রনায় ভুগতে হচ্ছে আমাদের।”
এ বিষয়ে লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ধীরেন বাগোয়ার বলেন, “আগে একটা সময় অনেক বাসিন্দাদের অনেকে পরিকল্পনা ছাড়াই বাড়ি তৈরি করেছেন। নর্দমা তৈরি করার মতো জায়গা রাখেননি। যার জন্য এমন অবস্থা হচ্ছে।"বর্তমানে প্রশাসনের তরফে এলাকার নদীগুলির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।
এ বিষয়ে লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ধীরেন বাগোয়ার বলেন, “আগে একটা সময় অনেক বাসিন্দাদের অনেকে পরিকল্পনা ছাড়াই বাড়ি তৈরি করেছেন। নর্দমা তৈরি করার মতো জায়গা রাখেননি। যার জন্য এমন অবস্থা হচ্ছে।”বর্তমানে প্রশাসনের তরফে এলাকার নদীগুলির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।