Tag Archives: kalchini

Alipurduar News: বুনো হাতির হামলায় আহত ব্যক্তি! গুরুতর অবস্থায় চিকিৎসাধীন, আতঙ্ক কালচিনিতে

আলিপুরদুয়ার: হাতির হামলায় আহত ব্যক্তি। কালচিনি ব্লকের উত্তর লতাবাড়ি এলাকার ঘটনা। আহত ব্যক্তির নাম দুর্গা মুন্ডা। পরিবার সূত্রে খবর, গতকাল গভীর রাতে বাড়ির বাইরে বেরিয়েছিলেন দুর্গা।

সেই সময়ই তার ওপর হামলা চালায় এক বুনো হাতি। এরপর পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাকে লতাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে আসে।

বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর পায়ে ও বুকে আঘাত লেগেছে। পরিস্থিতি খারাপ হলে হাসপাতালের তরফে তাঁকে পাঠানো হবে জেলা হাসপাতালে। জানা যাচ্ছে, এলাকায় বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের জঙ্গল থেকে মাঝেমধ্যে আসছে হাতির দল। যা নিয়ে ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

Annanya Dey

Manasa Puja 2024: এ যেন বিরল দৃশ্য…! মনসা পুজোর আগে এটা কী ঘটল? তোলপাড় গোটা এলাকা

মনসা পুজোর আগে আশ্চর্যকর দৃশ্য দেখলেন কালচিনি চা বাগানের মানুষেরা৷
মনসা পুজোর আগে আশ্চর্যকর দৃশ্য দেখলেন কালচিনি চা বাগানের মানুষেরা৷
একটি শনি মন্দিরে দেবতার গলায় পেঁচিয়ে থাকতে দেখা গেল কোবরা সাপকে৷
একটি শনি মন্দিরে দেবতার গলায় পেঁচিয়ে থাকতে দেখা গেল কোবরা সাপকে৷
এই দৃশ্য প্রথমে দেখেন এলাকার বাসিন্দা বিমল থাপা। এরপর তিনি সকলকে ডাক দেন।
এই দৃশ্য প্রথমে দেখেন এলাকার বাসিন্দা বিমল থাপা। এরপর তিনি সকলকে ডাক দেন।
এই ঘটনা ভগবানের চমৎকার ভেবে মন্দিরে পুজো দেওয়ার ঘটা দেখা যায় এলাকাবাসীদের মধ্যে৷
এই ঘটনা ভগবানের চমৎকার ভেবে মন্দিরে পুজো দেওয়ার ঘটা দেখা যায় এলাকাবাসীদের মধ্যে৷
বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। তারা এসে সাপটি কোবরা বলে চিহ্নিত করেছেন। উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের বনকর্মীদের খবর দেওয়া হয়। তারা এসে সাপটি কোবরা বলে চিহ্নিত করেছেন। উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।

Red Alert Heavy RainFall: লাল সতর্কতা জারি…! ধেয়ে আসছে ভয়ঙ্কর দুর্যোগ! ভারী বৃষ্টি-বজ্রপাতে ফালাফালা উত্তর, আবহাওয়ার ‘তোলপাড়’ বদল!

 বর্ষায় ভয় ধরাচ্ছে একটানা ভারী বৃষ্টি৷  এখনও লাল সতর্কতা জারি আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনিতে। ভুটানের অধিকাংশ নদী বয়ে চলে এই ব্লকের মধ্য দিয়ে।
বর্ষায় ভয় ধরাচ্ছে একটানা ভারী বৃষ্টি৷ এখনও লাল সতর্কতা জারি আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনিতে। ভুটানের অধিকাংশ নদী বয়ে চলে এই ব্লকের মধ্য দিয়ে।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
এখানেই রয়েছে ভুটানের অধিকাংশ নদী তারওপর নিকাশি ব্যবস্থা বেহাল হওয়ায় বর্ষায় প্রায়শই জলমগ্ন হয়ে পরে কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জের এলাকাগুলি। ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় ওই এলাকার বাসিন্দাদের।
পাশাপাশি, হ্যামিল্টনগঞ্জ থেকে আলিপুরদুয়ারগামী রাজ্য সড়কেও প্রবল বেগে বইতে থাকে জল। দুপুর হয়ে গেলেও জলস্তর কমেনা লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সংলগ্ন সুভাষপল্লী এলাকায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার দরুন এমনটা হচ্ছে।
পাশাপাশি, হ্যামিল্টনগঞ্জ থেকে আলিপুরদুয়ারগামী রাজ্য সড়কেও প্রবল বেগে বইতে থাকে জল। দুপুর হয়ে গেলেও জলস্তর কমেনা লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের সংলগ্ন সুভাষপল্লী এলাকায়। বাসিন্দাদের অভিযোগ, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার দরুন এমনটা হচ্ছে।
ভোটের সময় জনপ্রতিনিধিরা এসে নিকাশি ব্যবস্থা উন্নতির আশ্বাস দেন। কিন্তু ভোট মিটতেই আর তাদের দেখা পাওয়া যায়না। এমনকি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য ও প্রধানদেরও দেখা মেলে না এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা রিনা বিশ্বাস বলেন, “প্রধান, বিডিও, পঞ্চায়েত সকলকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিও আশ্বাস মিললেও কোনো কাজ হচ্ছে না। বছরের পর বছর জল যন্ত্রনায় ভুগতে হচ্ছে আমাদের।”
ভোটের সময় জনপ্রতিনিধিরা এসে নিকাশি ব্যবস্থা উন্নতির আশ্বাস দেন। কিন্তু ভোট মিটতেই আর তাদের দেখা পাওয়া যায়না। এমনকি গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য ও প্রধানদেরও দেখা মেলে না এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দা রিনা বিশ্বাস বলেন, “প্রধান, বিডিও, পঞ্চায়েত সকলকেই অভিযোগ জানিয়ে আসছিও আশ্বাস মিললেও কোনো কাজ হচ্ছে না। বছরের পর বছর জল যন্ত্রনায় ভুগতে হচ্ছে আমাদের।”
এ বিষয়ে লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ধীরেন বাগোয়ার বলেন, “আগে একটা সময় অনেক বাসিন্দাদের অনেকে পরিকল্পনা ছাড়াই বাড়ি তৈরি করেছেন। নর্দমা তৈরি করার মতো জায়গা রাখেননি। যার জন্য এমন অবস্থা হচ্ছে।"বর্তমানে প্রশাসনের তরফে এলাকার নদীগুলির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।
এ বিষয়ে লতবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান ধীরেন বাগোয়ার বলেন, “আগে একটা সময় অনেক বাসিন্দাদের অনেকে পরিকল্পনা ছাড়াই বাড়ি তৈরি করেছেন। নর্দমা তৈরি করার মতো জায়গা রাখেননি। যার জন্য এমন অবস্থা হচ্ছে।”বর্তমানে প্রশাসনের তরফে এলাকার নদীগুলির দিকে নজর রাখা হচ্ছে।

Alipurduar News: মুহূর্তে ভেঙে গেল ১৬টি বাড়ি! ভয়াবহ পরিস্থিতি কালচিনিতে, জানুন বিস্তারিত

আলিপুরদুয়ার: বৃষ্টি যেন পিছু ছাড়ছে না কালচিনির। আলিপুরদুয়ারে কালচিনি মালি লাইন এলাকায় ১০টি পাকা বাড়ি ধসে পড়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। প্রশাসনিক সাহায্য না পেয়ে এলাকার বাসিন্দারা নিজেরাই প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ছাড়ছেন বাড়িঘর।

বন্যা পরিস্থিতি একই রয়ে গিয়েছে কালচিনি এলাকায়। এই এলাকার ১০০-১৫০ বাসিন্দা ঘরছাড়া ৷ অনেকেই ইতিমধ্যে তাঁদের বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গিয়েছেন। প্রবল বৃষ্টির জেরে বুধবার থেকে বন্যা পরিস্থিতি কালচিনিতে। জলে ডুবে রয়েছে গোটা এলাকা। গুদাম লাইন এলাকায় ছয়টি পাকা বাড়ি ধ্বসে যেতে বসেছে। আর মালি লাইন এলাকায় দশটি বাড়ি ধসে যাচ্ছে।

এদিকে প্রশাসনের তরফে কোন সহযোগিতা না মেলায় ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা। বুধবার থেকে তারা না খাওয়া। এদিকে শুক্রবার সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে ডুয়ার্সের বিভিন্ন এলাকায়। আলিপুরদুয়ার জেলার সর্বত্র বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিতে জলমগ্ন আলিপুরদুয়ার জেলার একাধিক এলাকা। বৃষ্টিতে জলের প্রবল স্রোতে ধ্বসে যাচ্ছে কালচিনি মালি লাইন এলাকার বেশ কয়েকটি পাকা বাড়ি। যেকোনো মুহূর্তে পড়ে যেতে পারে। বাড়ি ছেড়ে দিয়েছে বেশ কয়েকটি পরিবার।

আরও পড়ুনঃ Alipurduar News: হঠাৎ বাড়ির বাইরে তাণ্ডব! মুহূর্তে পুরো বাড়ি তছনছ, আতঙ্কে গোটা পরিবার

বাসিন্দারা জানান ভাঙ্গনের জেরে এলাকার ছয়জন বাসিন্দাদের ঘর ভেসে যাচ্ছে, যেকোনো মুহূর্তে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, বাড়ি বাঁচানোর কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না প্রশাসন। এদিকে আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব দেখে গিয়েছেন এলাকা। তিনি জানিয়েছেন,”জেলাশাসকের সঙ্গে কথা বলে বন্যা দুর্গতদের কাছে সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হবে।” তার মতে চা বাগান থেকে জল চলে এসে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

Annanya Dey

Rain: বাড়ির মধ‍্যে এক হাঁটু জল! কয়েক ঘণ্টার বৃষ্টিতেই ভাসছে কালচিনি,হ‍্যামিল্টনগঞ্জ

আলিপুরদুয়ার: মাত্র কয়েক ঘণ্টার বর্ষণে জলমগ্ন কালচিনির হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকা। শুধু হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকা নয় কালচিনি সদর সংলগ্ন দক্ষিণ লতা বাড়িতেও দেখা গিয়েছে জলমগ্নতা। এদিন প্রতিটি বাড়িতে রান্নার কাজ বন্ধ রয়েছে।

সকাল থেকে জল পরিস্কার করতে হাত লাগিয়েছেন এলাকাবাসীরা। এত জল এলাকায় প্রবেশ করছে কীভাবে? প্রশ্ন তাদের। যদিও হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকাটি বন্যাপ্রবন এলাকা নামেই পরিচিত। নব্বই দশকের এক বন্যাতে ভেসে গিয়েছিল সমগ্র হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকা। এই এলাকার সামনেই রয়েছে বাসরা নদী।

আরও পড়ুন: ভাত রান্নার আগে করুন এই ছোট্ট কাজ! হাতের মুঠোয় ব্লাড সুগার, একলাফে বেড়ে যাবে পুষ্টিগুণ

তবে এদিন সকালে ৩ ঘন্টা বৃষ্টি হলেও বন্যা পরিস্থিতির মত বৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসীরা। হ্যামিলটনগঞ্জ এলাকার সুভাষপল্লী, দক্ষিণ লতা বাড়ি এলাকায় প্রতিটি বাড়িতে প্রবেশ করেছে জল। এলাকার প্রতিটি ঘরে গেলে দেখা গিয়েছে হাঁটু সমান জল। এই জলবদ্ধতার কারণে সকাল থেকে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হয়েছে সকলের।

আরও পড়ুন: ‘মাস্টার প্ল্যান ফেলে রাখা যাবে না’, কড়া হুঁশিয়ারি মমতার! আবাস যোজনা নিয়ে কী বললেন মুখ‍্যমন্ত্রী?

এলাকায় জল জমার খবর শুনে চলে আসে কালচিনি থানার পুলিশ। জলবদ্ধতা নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দেন পুলিশের কাছে এলাকাবাসীরা। তাদের কথায় এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থা সঠিক নেই। নালা পরিষ্কার হয় না দেখেই জল প্রতিটি বাড়িতে ঢুকে পড়ছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন কালচিনি থানার পুলিশকর্মীরা।

Annanya Dey