Durga Puja Travel Destination: দেশের মধ্যে যেন ‘ফরেন লোকেশন’! মাত্র ১০০০ টাকা পার ডে খরচে দারুণ স্পট, পুজোয়ে যাবেন নাকি? রইল ঠিকানা

কালিম্পং-এর একটি ছোট্টো গ্রাম তেন্দ্রাবং। অনেকে বলেন এই গ্রামটি নাকি রহস্যে পরিপূর্ণ। কারণটা অজানা থাকলেও পাহাড় ঘেরা এই গ্রামে যখন কুয়াশার চাদরে সবুজ গাছপালাগুলি আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে তখন এই গ্রামকে দেখে রহস্যময়ী বলেই ভুল হতে পারে।
কালিম্পং-এর একটি ছোট্টো গ্রাম তেন্দ্রাবং। অনেকে বলেন এই গ্রামটি নাকি রহস্যে পরিপূর্ণ। কারণটা অজানা থাকলেও পাহাড় ঘেরা এই গ্রামে যখন কুয়াশার চাদরে সবুজ গাছপালাগুলি আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে তখন এই গ্রামকে দেখে রহস্যময়ী বলেই ভুল হতে পারে।
সারা বছরই এখানে বেড়াতে আসা যায়। হোমস্টের ব্যবস্থা আছে। আর সঙ্গে আছে গ্রামবাসীদের নির্মল আতিথেয়তা। শরীর মন ক্লান্ত থাকলে কটা দিন এখান থেকে ঘুরে যাওয়া যায়। (অনির্বাণ রায়)
সারা বছরই এখানে বেড়াতে আসা যায়। হোমস্টের ব্যবস্থা আছে। আর সঙ্গে আছে গ্রামবাসীদের নির্মল আতিথেয়তা। শরীর মন ক্লান্ত থাকলে কটা দিন এখান থেকে ঘুরে যাওয়া যায়। (অনির্বাণ রায়)
কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তেনড্রাবং গ্রামে এলে দেখতে পাবেন রং বেরঙের প্রচুর অর্কিড এবং ফুল। কালিম্পং থেকে গাড়িতে তেনড্রা পৌঁছোনো যায়। নেওড়া ভ্যালির কোলে অবস্থিত হওয়ার কারণে হিমালয়ের পাখিদের দেখাও মিলবে তেন্দ্রাবংয়ে। পাইনে ঘেরা সবুজ জঙ্গলের ধারে বসে থাকলে সকাল থেকে সেই সব পাখিদের ডাক শুনতে পাবেন। বার্ড ওয়াচিংয়ের জন্য সেরা জায়গা এই তেন্দ্রাবং।
কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত তেনড্রাবং গ্রামে এলে দেখতে পাবেন রং বেরঙের প্রচুর অর্কিড এবং ফুল। কালিম্পং থেকে গাড়িতে তেনড্রা পৌঁছোনো যায়। নেওড়া ভ্যালির কোলে অবস্থিত হওয়ার কারণে হিমালয়ের পাখিদের দেখাও মিলবে তেন্দ্রাবংয়ে। পাইনে ঘেরা সবুজ জঙ্গলের ধারে বসে থাকলে সকাল থেকে সেই সব পাখিদের ডাক শুনতে পাবেন। বার্ড ওয়াচিংয়ের জন্য সেরা জায়গা এই তেন্দ্রাবং।
আর যদি আপনি অ্যাডভেঞ্চার ভালবাসেন তাহলে কাছেপিঠের কোনও পাহাড়ি গ্রাম থেকে হাইকিংও করতে পারেন।কালিম্পং শহরের কাছেই অবস্থিত হওয়ায় আপনি তেন্দ্রাবং থেকে বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরে নিতে পারবেন। পেডংয়ের খুব কাছেই অবস্থিত এই তেন্দ্রাবং। তাছাড়া এখান থেকে রিকিসুম, নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক, ঋষভ, লাভা, কোলাখাম, লোলগাঁও, মূলকারখা, লিংসে, রামধুরা, সিলেরিগাঁও, ইচ্ছেগাঁও, ঋষিখোলা অনায়াসে ঘুরে নেওয়া যায়। ইচ্ছা হলে পাহাড়ি রানি দার্জিলিঙয়েও ঘুরে নিতে পারবেন এখান থেকে।
আর যদি আপনি অ্যাডভেঞ্চার ভালবাসেন তাহলে কাছেপিঠের কোনও পাহাড়ি গ্রাম থেকে হাইকিংও করতে পারেন।কালিম্পং শহরের কাছেই অবস্থিত হওয়ায় আপনি তেন্দ্রাবং থেকে বেশ কয়েকটি জায়গা ঘুরে নিতে পারবেন। পেডংয়ের খুব কাছেই অবস্থিত এই তেন্দ্রাবং। তাছাড়া এখান থেকে রিকিসুম, নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক, ঋষভ, লাভা, কোলাখাম, লোলগাঁও, মূলকারখা, লিংসে, রামধুরা, সিলেরিগাঁও, ইচ্ছেগাঁও, ঋষিখোলা অনায়াসে ঘুরে নেওয়া যায়। ইচ্ছা হলে পাহাড়ি রানি দার্জিলিঙয়েও ঘুরে নিতে পারবেন এখান থেকে।
ওখানে ঘুরতে গিয়ে অর্ণব মৈত্র বলে একজন পর্যটক জানান, এই জায়গায় একবার হলেও ঘুরতে আসা উচিত। এখানে হোমস্টেতে বসে মেঘ রোদ দূরের খেলা দেখতে বেশ লাগে।
ওখানে ঘুরতে গিয়ে অর্ণব মৈত্র বলে একজন পর্যটক জানান, এই জায়গায় একবার হলেও ঘুরতে আসা উচিত। এখানে হোমস্টেতে বসে মেঘ রোদ দূরের খেলা দেখতে বেশ লাগে।
হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে ট্রেনে চেপে পৌঁছে যান নিউ জলপাইগুড়ি। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে কালিম্পং শহরের দিকে রওনা দিন। কালিম্পংয়ের কাছেই রয়েছে পেডং। এই পেডং থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটারের পথ তেন্দ্রাবং। তেন্দ্রাবংয়ে রাত কাটানোর জন্য দু থেকে তিনটে হোমস্টে রয়েছে। খাওয়া-দাওয়া মিলিয়ে জনপ্রতি খরচ ১,৩০০ টাকা থেকে শুরু। তাই দেরি না করে পুজোর ছুটিতে একবার ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গা।
হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে ট্রেনে চেপে পৌঁছে যান নিউ জলপাইগুড়ি। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে কালিম্পং শহরের দিকে রওনা দিন। কালিম্পংয়ের কাছেই রয়েছে পেডং। এই পেডং থেকে মাত্র ৮ কিলোমিটারের পথ তেন্দ্রাবং। তেন্দ্রাবংয়ে রাত কাটানোর জন্য দু থেকে তিনটে হোমস্টে রয়েছে। খাওয়া-দাওয়া মিলিয়ে জনপ্রতি খরচ ১,৩০০ টাকা থেকে শুরু। তাই দেরি না করে পুজোর ছুটিতে একবার ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গা।