পুজো হচ্ছে শক্তিদন্ডের

Durga Puja 2024: কোচবিহারে শক্তিদণ্ডের আরাধনায় শুরু ৫০০ বছরের প্রাচীন দুর্গাপুজোর প্রস্তুতি

রাজ ঐতিহ্য কোচবিহারের মহারাজার স্বপ্নাদেশে পাওয়া প্রায় ৫০০ বছরের বেশি পুরনো বড় দেবীর পুজো। আর এই পুজোর শক্তিদন্ড হিসেবে ব্যবহার হওয়া ময়না কাঠ পৌঁছালো দেবী বাড়িতে।
রাজ ঐতিহ্য কোচবিহারের মহারাজার স্বপ্নাদেশে পাওয়া প্রায় ৫০০ বছরের বেশি পুরনো বড় দেবীর পুজো। আর এই পুজোর শক্তিদন্ড হিসেবে ব্যবহার হওয়া ময়না কাঠ পৌঁছালো দেবী বাড়িতে।
কোচবিহার মহারাজা, স্বপ্নাদেশে ময়না কাঠের মাধ্যমে শক্তি দণ্ড নির্মাণের নির্দেশ পান। তারপর থেকেই প্রতিবছর ময়না কাঠকে শক্তি দন্ড হিসেবে পুজো করে মূর্তি নির্মাণ শুরু হয় বড় দেবীর মন্দিরের মধ্যে।
কোচবিহার মহারাজা, স্বপ্নাদেশে ময়না কাঠের মাধ্যমে শক্তি দণ্ড নির্মাণের নির্দেশ পান। তারপর থেকেই প্রতিবছর ময়না কাঠকে শক্তি দন্ড হিসেবে পুজো করে মূর্তি নির্মাণ শুরু হয় বড় দেবীর মন্দিরের মধ্যে।
একমাস আগে এই ময়না কাঠের প্রথম পুজো হয়েছিল ডাঙর আই মন্দিরে। পুজোর পর সেখান থেকে ময়না কাঠ চলে যায় মদনমোহন বাড়িতে। এদিন মদনমোহন বাড়ি থেকে সেই কাঠ দেবী বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়।
একমাস আগে এই ময়না কাঠের প্রথম পুজো হয়েছিল ডাঙর আই মন্দিরে। পুজোর পর সেখান থেকে ময়না কাঠ চলে যায় মদনমোহন বাড়িতে। এদিন মদনমোহন বাড়ি থেকে সেই কাঠ দেবী বাড়ির উদ্দেশ্যে নিয়ে আসা হয়।
এদিন এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল বড় দেবীর মন্দিরে। রাজ পুরোহিত দিনেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য এই পুজোর দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ময়না কাঠ স্নান করিয়ে তা প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
এদিন এক বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল বড় দেবীর মন্দিরে। রাজ পুরোহিত দিনেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য এই পুজোর দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ময়না কাঠ স্নান করিয়ে তা প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
এই পুজোর পর তিনদিন শক্তিদন্ড সেখানে হাওয়া খাবে। এরপর চিত্রকর শুরু করবে প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিদিন হবে নিত্যপুজো। এদিনের পুজোর বিশেষ আচার অনুষ্ঠান হিসেবে ছিল বলি ও পরমান্য ভোগ।
এই পুজোর পর তিনদিন শক্তিদন্ড সেখানে হাওয়া খাবে। এরপর চিত্রকর শুরু করবে প্রতিমা নির্মাণের কাজ। প্রতিদিন হবে নিত্যপুজো।