লঙ্কাপাড়া

Weekend Trip: পাহাড়-নদী-জঙ্গল-চা বাগানে ঘেরা ছোট্ট গ্রাম, একদিন ছুটি কাটানোর সেরা ঠিকানা, কোথায় জানুন

*পূর্বে প্রধান জীবিকা ছিল চা বাগানের কাজ। কিন্তু চা বাগান বন্ধ তাই পর্যটন শিল্পের ওপর জোর দিয়েছে লঙ্কাপাড়া এলাকার মানুষেরা। আলিপুরদুয়ার জেলায় বেড়াতে এলে অবশ্যই আসুন লঙ্কাপাড়াতে। পাহাড়, নদী, জঙ্গল, চা বাগান সবই রয়েছে লঙ্কাপাড়ায়। সংগৃহীত ছবি। 
*পূর্বে প্রধান জীবিকা ছিল চা বাগানের কাজ। কিন্তু চা বাগান বন্ধ তাই পর্যটন শিল্পের ওপর জোর দিয়েছে লঙ্কাপাড়া এলাকার মানুষেরা। আলিপুরদুয়ার জেলায় বেড়াতে এলে অবশ্যই আসুন লঙ্কাপাড়াতে। পাহাড়, নদী, জঙ্গল, চা বাগান সবই রয়েছে লঙ্কাপাড়ায়। সংগৃহীত ছবি।
*একদিকে ভুটান, উল্টো দিকে ভারত। মাঝে তিতি নদী। রয়েছে বন্যপ্রাণীরাও। এলাকার অপরূপ সৌন্দর্য্য মন কাড়বে আপনাদের।মাদারিহাট বীরপাড়া ব্লকের লঙ্কাপাড়া বাগানের শ্রমিক কর্মচারীরা এই পর্যটন কেন্দ্রটি সাজিয়ে তুলছেন। সংগৃহীত ছবি। 
*একদিকে ভুটান, উল্টো দিকে ভারত। মাঝে তিতি নদী। রয়েছে বন্যপ্রাণীরাও। এলাকার অপরূপ সৌন্দর্য্য মন কাড়বে আপনাদের।মাদারিহাট বীরপাড়া ব্লকের লঙ্কাপাড়া বাগানের শ্রমিক কর্মচারীরা এই পর্যটন কেন্দ্রটি সাজিয়ে তুলছেন। সংগৃহীত ছবি।
*২০১৪ সাল থেকেই বন্ধ আলিপুরদুয়ার থেকে ৮৫ কিমি দূরের অবস্থিত জেলার সবচেয়ে বড় বাগান, লঙ্কাপাড়া চা বাগান। কর্মহীন হয়ে পড়েন প্রায় ২২০০ শ্রমিক। বাগান বন্ধ থাকায় কার্যত সমাজবিরোধীদের আখরায় পরিণত হয়েছিল লঙ্কাপাড়া। জেলা পুলিশের তরফে স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি পর্যন্ত তৈরি করা হয়।
*২০১৪ সাল থেকেই বন্ধ আলিপুরদুয়ার থেকে ৮৫ কিমি দূরের অবস্থিত জেলার সবচেয়ে বড় বাগান, লঙ্কাপাড়া চা বাগান। কর্মহীন হয়ে পড়েন প্রায় ২২০০ শ্রমিক। বাগান বন্ধ থাকায় কার্যত সমাজবিরোধীদের আখরায় পরিণত হয়েছিল লঙ্কাপাড়া। জেলা পুলিশের তরফে স্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ি পর্যন্ত তৈরি করা হয়।
*স্থানীয়রা বলছেন, বাইরের লোক অনেক দূর, আলিপুরদুয়ার জেলার বাসিন্দারাও খুব বেশী প্রয়োজন না হলে লঙ্কাপাড়ার দিকে যেতেনই না। আজ সেই ছবি যেন অতীত। সংগৃহীত ছবি। 
*স্থানীয়রা বলছেন, বাইরের লোক অনেক দূর, আলিপুরদুয়ার জেলার বাসিন্দারাও খুব বেশী প্রয়োজন না হলে লঙ্কাপাড়ার দিকে যেতেনই না। আজ সেই ছবি যেন অতীত। সংগৃহীত ছবি।
*স্থানীওদের উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এক পর্যটন কেন্দ্র। এলাকার আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে লঙ্কাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেতর স্থানীয়ভাবে ছোটপাহাড় নামে পরিচিত একটি এলাকাকে পর্যটনের জন্য বেছে নেয় চা বাগান শ্রমিক এবং কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত মনকামনা সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার কমিটি। সংগৃহীত ছবি। 
*স্থানীওদের উদ্যোগে গড়ে উঠেছে এক পর্যটন কেন্দ্র। এলাকার আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে লঙ্কাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেতর স্থানীয়ভাবে ছোটপাহাড় নামে পরিচিত একটি এলাকাকে পর্যটনের জন্য বেছে নেয় চা বাগান শ্রমিক এবং কর্মচারীদের নিয়ে গঠিত মনকামনা সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার কমিটি। সংগৃহীত ছবি।
*কমিটির ২১ জন সদস্য ২০২২ সাল থেকে উদ্যোগ নেয় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার। পাহাড় চূড়ায় ওয়াচ-টাওয়ার, আই লাভ লঙ্কাপাড়া লেখা সেলফি পয়েন্ট, দোলনা-সহ সাঁজানো হয় এলাকাটি। ২০২৩ র ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় এই পর্যটন কেন্দ্রেটির পথ চলা। আর তার পর থেকেই এই এলাকার সৌন্দর্য মন জয় করে নিয়েছে পর্যটকদের। সংগৃহীত ছবি। 
*কমিটির ২১ জন সদস্য ২০২২ সাল থেকে উদ্যোগ নেয় পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার। পাহাড় চূড়ায় ওয়াচ-টাওয়ার, আই লাভ লঙ্কাপাড়া লেখা সেলফি পয়েন্ট, দোলনা-সহ সাঁজানো হয় এলাকাটি। ২০২৩ র ডিসেম্বর মাসে শুরু হয় এই পর্যটন কেন্দ্রেটির পথ চলা। আর তার পর থেকেই এই এলাকার সৌন্দর্য মন জয় করে নিয়েছে পর্যটকদের। সংগৃহীত ছবি।
*মনকামনা সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার কমিটির সভাপতি জন গুরুং জানান, 'বেকার সমস্যা দূর করার জন্য আমরা এই পিকনিক স্পট খুলেছি। বহুদিন ধরে এই চা বাগান বন্ধ রয়েছে ফলে এখানকার সমস্যা খুব দ্রুত বাড়ছিল।' সংগৃহীত ছবি। 
*মনকামনা সোশ্যাল ওয়েল ফেয়ার কমিটির সভাপতি জন গুরুং জানান, ‘বেকার সমস্যা দূর করার জন্য আমরা এই পিকনিক স্পট খুলেছি। বহুদিন ধরে এই চা বাগান বন্ধ রয়েছে ফলে এখানকার সমস্যা খুব দ্রুত বাড়ছিল।’ সংগৃহীত ছবি।
*এখানে আসতে হলে প্রথমে আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ব্লকের বীর পাড়াতে আসতে হবে সেখান থেকে যেকোনো গাড়িতে করে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে এই পর্যটন কেন্দ্র । সংগৃহীত ছবি।
*এখানে আসতে হলে প্রথমে আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট ব্লকের বীর পাড়াতে আসতে হবে সেখান থেকে যেকোনো গাড়িতে করে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে এই পর্যটন কেন্দ্র । সংগৃহীত ছবি।