ভয়ঙ্কর!

America: ৯৩টা মৃতদেহ, কোনও চিহ্ন নেই, আসলে খুন! আর খুনি? পৃথিবীর ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার’!

ভাবতে পারছেন, ৯৩ টি খুন! মার্কিন (USA) কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এফবিআইয়ের খাতায় ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার’ হল স্যামুয়েল লিটল। কিন্তু ৯৩ টি খুনে স্যামুয়েলকে সাজা ভোগ করতে হয়েছে মাত্র ৬ বছর। ২০১৪ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর ২০১৬ সালেই প্রাণ হারান আমেরিকার ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার।’
ভাবতে পারছেন, ৯৩ টি খুন! মার্কিন (USA) কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এফবিআইয়ের খাতায় ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার’ হল স্যামুয়েল লিটল। কিন্তু ৯৩ টি খুনে স্যামুয়েলকে সাজা ভোগ করতে হয়েছে মাত্র ৬ বছর। ২০১৪ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর ২০১৬ সালেই প্রাণ হারান আমেরিকার ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার।’
স্যামুয়েল যাঁদের খুন করত তাঁদের শরীরে কোনও ক্ষতচিহ্ন থাকত না। আর তার শিকারের বেশিরভাগই এমন মহিলা যাঁরা মাদক সেবন করতেন কিংবা দেহব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। স্যামুয়েলের হাতে খুন হওয়া এমন ব্যক্তিও আছেন যাঁর মৃত্যুর কারণ এখনও জানতে পারেননি মার্কিন গোয়েন্দারা।
স্যামুয়েল যাঁদের খুন করত তাঁদের শরীরে কোনও ক্ষতচিহ্ন থাকত না। আর তার শিকারের বেশিরভাগই এমন মহিলা যাঁরা মাদক সেবন করতেন কিংবা দেহব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। স্যামুয়েলের হাতে খুন হওয়া এমন ব্যক্তিও আছেন যাঁর মৃত্যুর কারণ এখনও জানতে পারেননি মার্কিন গোয়েন্দারা।
ওহিওয় জন্মের পর হাইস্কুলের গণ্ডি পেরিয়েই লেখাপড়া শিকেয় তুলে দেয় স্যামুয়েল। এরপর দোকানলুট বা চুরি করেই মদ্যপান, ড্রাগ সেবন করত স্যামুয়েল। ১৬ বছর বয়সেই পুলিসের খাতায় তার প্রথম নামে ওঠে। ১৯৭০ সাল থেকে ২০০৫ সাল, অর্থাৎ ৩৫ বছরে তার হাতে খুন হয়েছেন ৯৩ জন। ১৯৫৬ সালেই প্রথম শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছিল স্যামুয়েলের।
ওহিওয় জন্মের পর হাইস্কুলের গণ্ডি পেরিয়েই লেখাপড়া শিকেয় তুলে দেয় স্যামুয়েল। এরপর দোকানলুট বা চুরি করেই মদ্যপান, ড্রাগ সেবন করত স্যামুয়েল। ১৬ বছর বয়সেই পুলিসের খাতায় তার প্রথম নামে ওঠে। ১৯৭০ সাল থেকে ২০০৫ সাল, অর্থাৎ ৩৫ বছরে তার হাতে খুন হয়েছেন ৯৩ জন। ১৯৫৬ সালেই প্রথম শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছিল স্যামুয়েলের।
তখন অবশ্য তার নামের আগে সিরিয়াল কিলার তকমা লাগেনি। তখন স্যামুয়েলের অপরাধ বলতে ছিল লুট, জালিয়াতি। আশির গোড়ায় স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে মিসিসিপি ও ফ্লোরিয়াড নারীহত্যার। কিন্তু মৃতদেহে নেই কোনও ক্ষতচিহ্ন। প্রমাণের অভাবে দোষী সাব্যস্ত হয়নি স্যামুয়েল লিটল।
তখন অবশ্য তার নামের আগে সিরিয়াল কিলার তকমা লাগেনি। তখন স্যামুয়েলের অপরাধ বলতে ছিল লুট, জালিয়াতি। আশির গোড়ায় স্যামুয়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে মিসিসিপি ও ফ্লোরিয়াড নারীহত্যার। কিন্তু মৃতদেহে নেই কোনও ক্ষতচিহ্ন। প্রমাণের অভাবে দোষী সাব্যস্ত হয়নি স্যামুয়েল লিটল।
এরপর একই পদ্ধতিতে নাগাড়ে খুন। বারবার পুলিসের ধরাছোঁয়ার বাইরে স্যামুয়েল লিটল। ২০১৪ সালে তাকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই গ্রেফতার করে। তখন কারাগারে বসেই নিজের কৃতকর্মের কথা শোনায় আমেরিকার ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার।’
এরপর একই পদ্ধতিতে নাগাড়ে খুন। বারবার পুলিসের ধরাছোঁয়ার বাইরে স্যামুয়েল লিটল। ২০১৪ সালে তাকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই গ্রেফতার করে। তখন কারাগারে বসেই নিজের কৃতকর্মের কথা শোনায় আমেরিকার ‘সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার।’
খুন হওয়া যেসব ব্যক্তির পরিচয় পুলিশ খুঁজে বের করতে পারেনি, তাঁদের নাম-পরিচয় জানায় স্যামুয়েল। জেরায় স্বীকার করে নেয় ৫০-এর বেশি খুন করেছে সে। তবে এফবিআইয়ের খাতায় তার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ ৯৩।
খুন হওয়া যেসব ব্যক্তির পরিচয় পুলিশ খুঁজে বের করতে পারেনি, তাঁদের নাম-পরিচয় জানায় স্যামুয়েল। জেরায় স্বীকার করে নেয় ৫০-এর বেশি খুন করেছে সে। তবে এফবিআইয়ের খাতায় তার বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ ৯৩।
২০১৪ সালে সাজা ঘোষণা হয় স্যামুয়েলের। তখন তাকে ৩ দফায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দেন মার্কিন বিচারকরা। কিন্তু ৬ বছর সাজা ভোগ করেই প্রাণ হারাল স্যামুয়েল। ২০০৫ সালে খুন বন্ধ করার পরও পুলিসের নাগালে আসেনি সে। অভিনব পদ্ধতিতে খুন করায়, একাধিক ঘটনায় খুনের কারণই খুঁজে বের করতে পারেননি গোয়েন্দারা।
২০১৪ সালে সাজা ঘোষণা হয় স্যামুয়েলের। তখন তাকে ৩ দফায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দেন মার্কিন বিচারকরা। কিন্তু ৬ বছর সাজা ভোগ করেই প্রাণ হারাল স্যামুয়েল। ২০০৫ সালে খুন বন্ধ করার পরও পুলিসের নাগালে আসেনি সে। অভিনব পদ্ধতিতে খুন করায়, একাধিক ঘটনায় খুনের কারণই খুঁজে বের করতে পারেননি গোয়েন্দারা।
কেউ কেউ মনে করেন প্রাক্তন মুষ্টিযোদ্ধা স্যামুয়েল এমনভাবে খুন করত, যেখানে ছুরি বা বন্দুকের প্রয়োজনই পড়ত না। ফলে একাধিক ঘটনার মৃত্যুর কারণ হিসাবে উঠে আসত মাদক সেবন বা দুর্ঘটনার তত্ত্ব। ৯৩ টা খুনের একাধিক মৃত্যুর কারণ যেমন ধোঁয়াশায়, তেমনই স্যামুয়েলের মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি। সে দেশের সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, কয়েক দিন ধরে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিল স্যামুয়েল।
কেউ কেউ মনে করেন প্রাক্তন মুষ্টিযোদ্ধা স্যামুয়েল এমনভাবে খুন করত, যেখানে ছুরি বা বন্দুকের প্রয়োজনই পড়ত না। ফলে একাধিক ঘটনার মৃত্যুর কারণ হিসাবে উঠে আসত মাদক সেবন বা দুর্ঘটনার তত্ত্ব। ৯৩ টা খুনের একাধিক মৃত্যুর কারণ যেমন ধোঁয়াশায়, তেমনই স্যামুয়েলের মৃত্যুর কারণ এখনও জানা যায়নি। সে দেশের সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, কয়েক দিন ধরে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিল স্যামুয়েল।