৫ ফুটের মোমবাতি।

West Bardhaman News : একটা মোমবাতিতেই বেরিয়ে যাবে পুজোর ষষ্ঠী থেকে দশমী, বাজারে ধামাকা! আজই আনুন…

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : শুরু হয়েছে নবরাত্রি। সপ্তাহ ঘুরলেই বাঙালির দুর্গাপুজো, বাঙালির উৎসব পুরোদমে শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু দুর্গাপুজো শুধু বাঙালির কাছে উৎসব বা আবেগ নয়। দুর্গাপুজো মানে দেবীর কাছে মনস্কামনা জানানো। তার কাছে প্রার্থনা করা।

দেবীর সামনে প্রজ্বলন করা প্রদীপ অথবা মোমবাতি। আর এমন ভক্তদের জন্য বাজারে এসে গিয়েছে বিশাল বিশাল মোমবাতি। এক একটি মোমবাতিতে পেরিয়ে যাবে পুজোর চারটে দিন।

আরও পড়ুন: হিজবুল্লাহর সম্ভাব্য প্রধান সফিউদ্দিনকে লক্ষ্য করে হামলা ইজরায়েলের, মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ পরিস্থিতি আরও অবনতির পথে

জেলার বিভিন্ন দোকানে বিশাল বিশাল আকারের এই মোমবাতির দেখা পাওয়া যাচ্ছে। একটি মোমবাতির উচ্চতা ৪ ফুট থেকে ৬ ফুট পর্যন্ত। মোমবাতিগুলির ওজন কয়েক কেজি পর্যন্ত। তবে ভয় পাওয়ার কোনও বিষয় নেই। বিশাল বিশাল এই মোমবাতিগুলির দাম কিন্তু সাধ্যের মধ্যেই। নানা মাপের, নানা রঙের বিশাল আকারের মোমবাতি ব্যাপকভাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে দুর্গাপুজোর আগে। চাহিদা বাড়ছে হু-হু করে।

আরও পড়ুন: সন্তানের পড়াশোনায় মন নেই? মা-বাবারা মাথায় রাখুন ৬টা টিপস, বাচ্চা নিজেই বই নিয়ে বসবে

বিক্রেতারা দাবি করছেন, অনেকেই পুজোর সময় একটানা চার দিন প্রদীপ অথবা মোমবাতি জ্বালিয়ে রাখতে চান। তাদের জন্য বিশাল আকারের এই মোমবাতিগুলি দারুণকার্যকরী। যেহেতু এই মোমবাতিগুলি আকারে অনেকটা বড়, তাই দীর্ঘক্ষণ জ্বলতে পারে। যার ফলে ক্রেতারা লাভবান হন। ক্রেতারা দারুণভাবে এই মোমবাতি পছন্দ করছেন। তাছাড়াও চিরচেনা ছোট মোমবাতির থেকে নতুন ধরনের এই মোমবাতি গুলি দেখতেও সুন্দর।

ইতিমধ্যেই পুজোর আগে ব্যাপকভাবে বিশাল আকারের এই মোমবাতিগুলির চাহিদা বেড়েছে। যদিও অন্যান্য মোমবাতিও বিক্রি হচ্ছে। বিশেষ করে ডেকোরেটিভ মোমবাতির চাহিদা বিগত কয়েক বছরে বেড়েছে।

পুজোর সময় মন্দির সাজানোর জন্য অনেকেই ছোট মোমবাতিগুলি কিনছেন। পাশাপাশি যারা নবরাত্রি পালন করছেন বা বাড়িতে যাদের দুর্গাপুজো হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে বড় মোমবাতির চাহিদা অনেকটা বেশি।

নয়ন ঘোষ