সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকার এখনও দগ্ধ ঘূর্ণিঝড় আবারও সেই ঘূর্ণিঝড়ের সম্মুখীন সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজনেরা৷আমফান ঝরের সময় কিছুই বাঁচাতে পারিনি। বাড়ির সব জিনিসপত্র খাওয়ার দাবার জলে ভেসে গিয়েছিল। সেই ভুল এবার আর করবে না।গত বছর ঘূর্ণিঝড়ের সময় বহুদিন না খেয়ে থাকতে হয়েছিল উপকূলবর্তী এলাকার মানুষজনদের তাই এবার খাদ্য সামগ্রী তুলে অন্য জায়গায় পাঠিয়ে রেখেছি।তবে এগুলি সরিয়ে রাখা হলেও ঝড়ে সব উড়ে যেতে পারে তাই কোন ঝুঁকি না নিয়ে ঝড়ের মোকাবিলা করতে নিজেদের ঘর-বাড়ি বাঁচানোর জন্যে মাছ ধরার জাল দিয়েই ঘরের চাল আটকে রাখছে।পাশাপাশি ঝড়ে যাতে তাদের গবাদি পশু খোয়া না যায় তার জন্য ঘরের মধ্যে এই ঝড়ের ঝুঁকি না নিয়ে তাদের জন্য ঘরের মধ্যে বেঁধে রাখবেন গবাদি পশু। এমনটাই জানিয়েছেন উপকূলবর্তী এলাকার বাসিন্দারা।